দেশ
স্বামী থাকতেও প্রেমিক খুঁজছেন ভারতের বিবাহিত মহিলারা! এটা কি খারাপ খবর?
ব্যভিচারের আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তাৎপর্যপূর্ণ রায়ের দু’বছর পরে পরিস্থিতিটা ঠিক কী রকম?


ওয়েবডেস্ক: ‘ব্যভিচার’ সব সময়েই একটি বহুল চর্চার বিষয়। সেটা হতে পারে আইনি অথবা নৈতিক দিক থেকে। তবে পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য প্রযোজ্য নিয়মগুলি বেশ কিছু ক্ষেত্রেই আলাদা ছিল। এ দেশের পুরুষরা নিজের স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো অন্য কারও বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে পারতেন। কিন্তু অনুরূপ পরিস্থিতিতে কোনো নারীর এই অধিকার ছিল না পুরনো আইনে। তবে ব্যভিচার আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তাৎপর্যপূর্ণ রায়ের দু’বছর পরে পরিস্থিতিটা ঠিক কী রকম?
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতে একটা বড়ো অংশের মহিলা বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের পক্ষেই এবং তাঁদের বেশিরভাগই ইতিমধ্যে মা হয়েছেন।
কী বলছে সমীক্ষা?
এই সমীক্ষাটি করেছে ফ্রান্সের বিবাহ-বহির্ভূত ডেটিং অ্যাপ ‘গ্লিডেন’। এটা এমন একটা প্ল্যাটফর্ম, যা মহিলাদের জন্য তৈরি এবং মহিলারাই পরিচালনা করেন। বিশেষত নিরাপদ এবং বিচক্ষণ সম্পর্ক গড়ার হদিশ দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে অ্যাপটি। বর্তমানে ভারতে এই অ্যাপের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ লক্ষ।
সমীক্ষকদের দাবি, সারা ভারত জুড়ে ৩০-৬০ বছর বয়সের শহুরে, শিক্ষিত এবং আর্থিক ভাবে স্বতন্ত্র মহিলাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে এই সমীক্ষায়। তাতে দেখা গিয়েছে, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক জড়ানো ৪৮ শতাংশ ভারতীয় মহিলা শুধু বিবাহিত-ই ছিলেন না, তাঁদের সন্তানও রয়েছে।
দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত ওই সমীক্ষা রিপোর্ট বলা হয়েছে, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে সমীক্ষায় অংশ নেওয়া এমন ৬৪ শতাংশ মহিলা জানিয়েছেন, যৌন সম্পর্কের ঘাটতির কারণেই তাঁরা এ ধরনের সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন।
পুরুষরা আরও বেশি ব্যভিচারী?
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে ভালোবাসার সন্ধানে ৭৬ শতাংশ মহিলা শিক্ষিত এবং আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী ছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, পাশ্চত্যের নারীদের মধ্যে এ ধরনের ‘আনুগত্যহীন’ হয়ে ওঠার প্রবণতা দেখা যায়। তবে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নারীর তুলনায় পুরুষরা আরও বেশি করে ব্যভিচারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছেন। ‘হোয়েন ইউ আর দ্য ওয়ান হু চিটস’-এর লেখক ট্যামি নেলসন বলছেন, “মহিলারা শুধু আরও প্রতারণা করছেন তা নয়, বরং প্রায়শই এখান থেকে পালিয়ে যেতেও পারেন”।
২০২০ সালে গ্লিডেনের একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ৫৫ শতাংশ মানুষই মেনে নিয়েছেন তাঁরা নিজেদের সঙ্গীকে প্রতারণা করেছেন। এঁদের মধ্যে মহিলার হার ৫৬ শতাংশ। ২৫ থেকে ৫০ বছর বয়সি ১,৫২৫ জন বিবাহিত ভারতীয় নারী-পুরুষের মধ্যে পরিচালিত এই সমীক্ষায় ৪৮ শতাংশই স্বীকার করে নেন, একই সময়ে একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে প্রেম করা সম্ভব।
হয়তো বা সংখ্যাতত্ত্বে বোঝানো যেতে পারে যে বিবাহিত মহিলাদের মধ্যে ব্যভিচার বাড়ছে। তবে অন্য গবেষণাগুলির তথ্যের সাহায্যে সংখ্যার পরিবর্তনটি আনুগত্যহীনতা সম্পর্কে পিতৃতান্ত্রিক মনোভাবের পরিবর্তনের প্রতিফলন ঘটাতে পারে।
দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন কী ভাবে?
আদতে পুরুষদের জন্য ‘ঐতিহ্য’গত ভাবে ছাড় থাকলেও মহিলাদের মধ্যে আনুগত্যহীনতা পুরোপুরি ‘নিষিদ্ধ’ ছিল। তবে ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্ট সর্বসম্মত ভাবে জানায়, ৪৯৭ ধারা অসাংবিধানিক, এবং ব্যভিচার আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ নয়। শীর্ষ আদালত বলে, “ব্যভিচারকে কিছু সামাজিক পরিস্থিতিতে কারণ হিসেবে ধরা যেতে পারে, যেমন বিবাহ বিচ্ছেদ, কিন্তু তা কখনোই অপরাধমূলক বলে গণ্য হতে পারে না। ব্যভিচার নারীর নিজস্ব সত্তাকে আঘাত করে।”
শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে, স্বামীরা সে অর্থে স্ত্রীর প্রভু নন। এই ধারণা পাল্টানোর সঙ্গেই মহিলারা বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও লিঙ্গবৈষম্য ঘোচানোয় জোর দিচ্ছেন। আইনগত পরিবর্তন, মহিলাদের যৌনতা সম্পর্কে সচেতনতা এবং তাঁদের দেহের প্রতি নিজের অধিকার নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
অন্তর্নিহিত সমস্যার লক্ষণ
আরও বেশি মহিলা প্রতারণা করছেন কি না, সম্ভবত সেটা আসল প্রশ্ন নয়। কিন্তু প্রশ্নটা হল, বিবাহিত দম্পতিদের কেন প্রতারণার প্রয়োজন? পুরুষরা বিশ্বজুড়ে মহিলাদের চেয়ে বেশি প্রতারণা চালিয়ে যান এবং এখনও তাঁদের বয়স বা অন্যান্য অবস্থান সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন উত্থাপিত হয় না। ইউএস জেনারেল সোশ্যাল সার্ভে বলছে, ২০ শতাংশ পুরুষ নিজের স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। বিপরীতে স্ত্রীদের ক্ষেত্রে এই হার ১৩ শতাংশ।
মোদ্দাকথা, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক বেছে নেওয়ার নেপথ্যে রয়েছে শারীরিক এবং মানসিক ঘাটতি পূরণ। বৈবাহিক সম্পর্কে যেগুলিতে দু’জনেরই সমান অধিকার। ফলে ‘বিশ্বাসভঙ্গ’কে কারণ হিসেবে না দেখে অন্তর্নিহিত সমস্যার লক্ষণ হিসেবেই দেখছেন সমীক্ষকরা।
আরও পড়তে পারেন: শুধু স্ত্রী এবং সন্তানেরা নয়, ছেলের উপার্জনের ভাগিদার বাবা-মা, তাৎপর্যপূর্ণ রায় আদালতের
দেশ
ফের লকডাউনের আশঙ্কায় ভীত-সন্ত্রস্ত অভিবাসী শ্রমিকরা, কন্ট্রোল রুমে ফোনের পর ফোন ঝাড়খণ্ডে
গত বছরের মতো সম্পূর্ণ লকডাউন হতে পারে কি? যদি তা জারি হয়, তা হলে রাজ্য সরকার তাঁদের জন্য কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে?


খবর অনলাইন ডেস্ক: সারা দেশে নতুন করে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনাভাইরাস সংক্রমণ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ইতিমধ্যেই কড়া বিধিনিষেধ জারি করেছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। এমন পরিস্থিতিতে ফের লকডাউনের আশঙ্কায় ভীত-সন্ত্রস্ত ঝাড়খণ্ড থেকে ভিন রাজ্যে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকরা।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় অভিবাসী শ্রমিকদের সুবিধায় কন্ট্রোল রুম খুলেছে ঝাড়খণ্ড সরকার। দায়িত্বে থাকা এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে আসা ফোনের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ঝাড়খণ্ডের একটা বিশাল অংশের মানুষ অন্য রাজ্যে রয়েছেন। তার উপর করোনার সংক্রমণ রুখতে আংশিক লকডাউন জারি হয়েছে একাধিক রাজ্যে।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর কাছে কন্ট্রোল রুমের প্রধান শিখা পঙ্কজ বলেন, “ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়া শ্রমিকদের কাছ থেকে আমরা প্রচুর ফোন পাচ্ছি। তাঁরা ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। কী করবেন, সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। একাংশের অভিবাসী শ্রমিক জানিয়েছেন, তাঁরা ফিরে আসছেন। বেশির ভাগ শ্রমিক রয়েছেন মহারাষ্ট্র, ছত্তীসগঢ় এবং মহারাষ্ট্রে”।
গত বছরে করোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে জারি হয়েছিল লকডাউন। সেই ভয়ঙ্কর দুর্দশার কথা ভুলবার নয়। সেই আতঙ্কই এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে অভিবাসী শ্রমিকদের। ওই আধিকারিক বলেন, “অভিবাসী শ্রমিকরা জানতে চাইছেন সম্পূর্ণ লকডাউন হতে পারে কি না। যদি তা জারি হয়, তা হলে রাজ্য সরকার তাঁদের জন্য কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে”।
ঝাড়খণ্ড রাজ্য সরকারের তরফে বলা হচ্ছে, আতঙ্কগ্রস্ত না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে অভিবাসী শ্রমিকদের। সরকার তাঁদের জন্য পদক্ষেপের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাঁরা যদি আটকে পড়েন, রাজ্য সরকার তাঁদের ফেরানোর ব্যবস্থা করবে। কিন্তু এখনই তাঁদের আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। গত বছরের লকডাউনের মতো পরিস্থিতির মুখে পড়তে হবে না। যে যেখানে আছেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নিয়মগুলো যেন মেনে চলেন।
ঝাড়খণ্ড সরকার অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ছ’টি ল্যান্ডলাইন এবং পাঁচটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চালু করেছে। নম্বরগুলি হল 0651-2481055, 0651-2480058, 0651-2480083, 06512482052, 0651-2481037, 0651-2481188 (ল্যান্ডলাইন) এবং 9470132591, 9431336427, 9431336398, 9431336472, 9431336432 (হোয়াটসঅ্যাপ)।
আরও পড়তে পারেন: Corona Update: এই প্রথম দেশে একদিনে সক্রিয় রোগীর সংখ্যায় এক লক্ষের ওপর বৃদ্ধি, একমাত্র স্বস্তি কম মৃত্যুহার
দেশ
এ বার ঘরে ঘরে কোভিড টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি, ৪৫ বছরের কম বয়সিরাও ভ্যাকসিন পেতে পারেন
ঘরে ঘরে করোনা টিকা! যে কোনো বয়সি মানুষকেই টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা কেন্দ্রের।


খবর অনলাইন ডেস্ক: কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিনের পর দেশে এসেছে করোনার আরও একটি ভ্যাকসিন, স্পুটনিক-ভি। নতুন ভ্যাকসিন চলে আসার পরেই এ বার ঘরে ঘরে টিকা পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার।
দেশের একাধিক সংস্থা ঘরে ঘরে টিকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগও করেছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিন মাসের মধ্যে দেশের বৃহত্তর অংশের টিকাকরণ
করোনার ক্রমবর্ধমান সংক্রমণের মধ্যেই দেশে টিকাকরণ প্রক্রিয়া দ্রুত গতিতে চলছে। গত ১৬ জানুয়ারি টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত ১০ কোটিরও বেশি লোককে টিকা দেওয়া হয়েছে। স্পুটনিক-ভি ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য অনুমোদনের পর এ বার টিকা নিয়ে ঘরে ঘরে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের একটি সূত্র জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার আগামী তিন মাসের মধ্যে দেশের বৃহত্তর একটি অংশকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের এক আধিকারিকের মতে, ওই পরিকল্পনায় ৪৫ বছরের কম বয়সিদের জন্যেও টিকা দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।
অনেকগুলি ওষুধ সংস্থাও এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রককে। সংস্থাগুলি প্রস্তাবে বলেছে, মানুষের ঘরে ঘরে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার কর্মসূচিতে তারাও শামিল হতে আগ্রহী। তবে ঘরে ঘরে টিকা পৌঁছে দিতে সংস্থাগুলি মাথা পিছু ২৫-৩৭ টাকা নেওয়ার কথাও জানিয়েছে।
এখনও পর্যন্ত অনুমতি পায়নি কোনো সংস্থা
স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত কোনো সংস্থাকেই এ ধরনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাধারণ মানুষকে যদি ঘরে বসে ভ্যাকসিন সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়, তবে প্রাথমিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রক শুধুমাত্র নিজের সরকারি নেটওয়ার্ক ব্যবহারের মাধ্যমেই এ কাজ করবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সূত্র আরও জানিয়েছে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দেশের প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এ জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ছিল তা যথাযথ ভাবে নেওয়া হয়েছিল।
আগামী কয়েক মাসে আরও কয়েকটি নতুন ভ্যাকসিন ব্যবহারে অনুমতি দেওয়া হবে। শীঘ্রই দেশের চাহিদা অনুযায়ী যে কোনো বয়সি মানুষকেই টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা শুরু করা হবে।
আরও পড়তে পারেন: Covid-19 Vaccine: অক্টোবরের মধ্যে আরও ৫টি কোভিড ভ্যাকসিন পাচ্ছে ভারত!
দেশ
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ করোনা পজিটিভ
মুখ্যমন্ত্রী যোগী নিজে টুইট করে তাঁর করোনা পজিটিভি হওয়ার খবর জানিয়েছেন।


খবর অনলাইন ডেস্ক : বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারী ছাড় দিল না উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও। মঙ্গলবার তাঁর করোনা পরীক্ষা হয়। সেই পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। মুখ্যমন্ত্রী সেলফ-আইসোলেশনে রয়েছেন।
মুখ্যমন্ত্রী যোগী নিজে টুইট করে তাঁর করোনা পজিটিভি হওয়ার খবর জানিয়েছেন। এর আগে তাঁর অফিসের এক আধিকারিক, অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এবং ব্যক্তিগত সচিবের করোনা হয়। এর পর থেকে তিনি যথেষ্ট সচেতন ছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হল। বুধবার তাঁর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে।
বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির হয়ে একাধিকবার রাজ্যে প্রচারে আসেন যোগী আদিত্যনাথ।
টুইটে তিনি জানিয়েছেন, ‘‘করোনার প্রাথমিক লক্ষণগুলি নজরে আসায় আমি পরীক্ষা করাই। সেই পরীক্ষায় আমার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। আমি চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছি এবং বাড়িতে সেলফ আইসোলেশন থাকছি।’’ লখনউ-এর বাড়িতেই তিনি থাকছেন।
এর পাশাপাশি, যারা তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদেরও করোনা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করেন যোগী।
আরও পড়তে পারেন : বেসরকারি অফিসেও দেওয়া যাবে কোভিড-টিকা, সিদ্ধান্ত রাজ্যের
-
দেশ2 days ago
Vaccination Drive: এসে গেল তৃতীয় টিকা, স্পুটনিক ফাইভে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্র
-
দেশ2 days ago
Sputnik V: এপ্রিলের শেষে ভারতের বাজারে চলে আসবে টিকা, জানাল রাশিয়া
-
প্রযুক্তি1 day ago
বাড়ির কাছাকাছি রেশন দোকান কোনটা, খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন ‘মেরা রেশন’ মোবাইল অ্যাপ থেকে
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls 2021: এ বার অনুব্রত মণ্ডলকে শোকজ নোটিশ নির্বাচন কমিশনের