দেশ
বাদল অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্ব ছাঁটাই, ক্ষুব্ধ বিরোধীরা
করোনাভাইরাসের দাপটের কারণে এ বারের অধিবেশনে একাধিক নতুন ব্যাপারস্যাপার ঘটতে চলেছে। চারটি বড়ো স্ক্রিন রাখা হবে। গ্যালারিতে থাকছে ছ’টি ছোটো স্ক্রিনের ব্যবস্থা। অফিসিয়াল গ্যালারি থেকে কক্ষকে আলাদা করার জন্য থাকছে পলিকার্বনেট শিট। এ ছাড়াও সাংসদদের মেনে চলতে হবে শারীরিক দূরত্ববিধি।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: যে আশঙ্কাটা করা হচ্ছিল, সেটাই হল। সময় কমানোর জন্য বাদল অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে কোপ পড়ল। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে বাদল অধিবেশন (Monsoon Session 2020) শুরু হলেও, প্রশ্নোত্তর পর্ব বাতিল করা হয়েছে। রাজ্যসভার সচিবালয়ের তরফে এমনই বিবৃতি জারি করা হয়েছে। আর এতেই তীব্র ক্ষুব্ধ বিরোধীরা। তবে নির্ঘণ্ট অনুযায়ী জিরো আওয়ার হবে বলে জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাসের (Coronavirus) দাপটের কারণে এ বারের অধিবেশনে একাধিক নতুন ব্যাপারস্যাপার ঘটতে চলেছে। চারটি বড়ো স্ক্রিন রাখা হবে। গ্যালারিতে থাকছে ছ’টি ছোটো স্ক্রিনের ব্যবস্থা। অফিসিয়াল গ্যালারি থেকে কক্ষকে আলাদা করার জন্য থাকছে পলিকার্বোনেট শিট। এ ছাড়াও সাংসদদের মেনে চলতে হবে শারীরিক দূরত্ববিধি।
বসার ব্যবস্থাতেও আনা হয়েছে বিশেষ পরিবর্তন। রাজ্যসভার চেম্বার ও গ্যালারি, লোকসভার চেম্বার বাদল অধিবেশনে সাংসদদের বসার জন্য ব্যবহার করা হবে। ৬০ জন সদস্য বসবেন চেম্বারে, ৫১ জন বসবেন রাজ্যসভার গ্যালারিতে। প্রথম রো ছেড়ে বসার ব্যবস্থা করা হবে। বাকি ১৩২ জন বসবেন লোকসভার চেম্বারে। প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার দলনেতা, বিরোধী দলনেতা, ও অন্যান্য দলের নেতার জন্য চেয়ার নির্দিষ্ট করা থাকবে।
ভিড় যাতে না হয়, সে কারণে অধিবেশনের সময়সীমাও বদলে ফেলা হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর লোকসভার অধিবেশন সকাল ন’টায় শুরু হয়ে দুপুর ১টায় শেষ হবে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর, তা বিকেল ৩টে থেকে শুরু হয়েছে সন্ধ্যা ৭টায় শেষ হবে।
অন্য দিকে রাজ্যসভার অধিবেশন প্রথম দিন শুরু বিকেল ৩টেয় শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে। আর ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর সকাল ৯’টায় শুরু হয়ে শেষ হবে দুপুর ১টায়।
স্পিকার ওম বিড়লা (Om Birla) কিছু দিন আগেই জানিয়েছেন যে অধিবেশন শুরুর ৭২ ঘণ্টা আগে সব সংসদের কোভিড পরীক্ষা হবে। রিপোর্ট নেগেটিভ এলে তবেই অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন সংসদরা।
কিন্তু সব থেকে বড়ো বিতর্ক তৈরি হয়েছে প্রশ্নোত্তর পর্বের বাতিল হয়ে যাওয়া নিয়ে। এটা বেশ কিছু দিন ধরেই আন্দাজ করা হচ্ছিল। এ নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে গত শুক্রবার ওম বিড়লাকে চিঠি দেন লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)।
স্পিকারকে চিঠিতে লিখেছেন, ‘‘দিনের অধিবেশন অল্প সময়ে শেষ করতে গিয়ে প্রশ্নোত্তর পর্ব ও জিরো আওয়ার বন্ধ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু আপনাকে মাথায় রাখতে হবে জাতীয় সমস্যা ও দেশবাসীর স্বার্থের সঙ্গে জড়িত বিষয়গুলি ওই দু’টি সময়েই সংসদে তুলে ধরার সুযোগ পান সাংসদেরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের মানুষের সমস্যার কথা বলতে না পারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের স্বার্থের পরিপন্থী।’’
কিন্তু তার পরেও প্রশ্নোত্তর পর্ব বাতিল করারই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বুধবার সকালে টুইট করে তৃণমূলের রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ব্রায়ান (Derek O’Brien) জানান, ‘গণতন্ত্রকে খুন করার জন্য’ অতিমারির অজুহাত দিচ্ছে সরকার।
দেশ
কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ের আগুনে শোকপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রীও ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করলেন
রেলের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা

খবরঅনলাইন ডেস্ক: স্ট্র্যান্ড রোডে কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ে রেলের ভবনে বিধ্বংসী আগুনের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুধু তা-ই নয়, মৃত ও আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে। অন্যদিকে, এই ঘটনায় রেলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবার রাতেই ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন ।
মঙ্গলবার সকালে টুইট করে মোদী বলেন, “কলকাতায় ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় দুঃখিত। যাঁরা মারা গিয়েছেন তাঁদের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করছি। আশা করছি, আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন।”
প্রধানমন্ত্রীর অফিস (পিএমও) থেকে জানানো হয়েছে, আগুনে যারা পুড়ে মারা গিয়েছেন, তাঁদের নিকটতম আত্মীয়কে ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে। যাঁরা গুরুতর আহত হয়েছেন, তাঁরা পাবেন ৫০ হাজার টাকা করে।
এ দিকে আগুন লাগার ঘটনার পর সোমবার রাতে স্ট্র্যান্ড রোডে পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে আগে থেকেই ছিলেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। ছিলেন রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসনের আধিকারিকরা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পর সংবাদমাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘মৃত্যুর বিকল্প কিছু হয় না। তবু পরিবারগুলোর কথা মাথায় রেখে ১০ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য এবং পরিবারের এক জনকে চাকরি দেওয়া হবে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘এটা রেলের ভবন। অনেক পুরনো। এখানে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মোট ৭ জনের (তখনও পর্যন্ত) মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। দমকলের কাছে শুনেছি, তাঁরা লিফট দিয়ে উঠতে গিয়েছিলেন। সেই লিফটই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয় এবং তাঁরা ঝলসে মারা যান।’’
রেলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে মমতা বলেন, ‘‘এটা পুরোটাই রেলের জায়গা। কিন্তু এখনও তাঁরা কেউ আসেননি। আমাদের দমকলের পক্ষ থেকে একটা মানচিত্র চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা দেওয়া হয়নি। দুর্ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।’’
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রেলের ভবনে আগুনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯, উদ্ধার রেলের ডেপুটি সিসিএম ও রক্ষীর দেহ
দেশ
শ্বশুরবাড়িতে যেই গায়ে হাত তুলুক, স্ত্রীর উপর প্রতিটি আঘাতের জন্য স্বামীই দায়ী: সুপ্রিম কোর্ট
ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধরের অভিযোগ। পরিণামে গর্ভপাত। তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের।

খবর অনলাইন ডেস্ক: স্ত্রীকে মারধরে অভিযুক্ত এক ব্যক্তির জামিনের আবেদন খারিজ দিয়ে এই মামলায় একটি তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করল দেশের শীর্ষ আদালত। সোমবার সুপ্রিম কোর্ট বলে, শ্বশুরবাড়িতে কোনো মহিলার উপর প্রতিটা আঘাতের জন্য তাঁর স্বামীই দায়ী।
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয়, আঘাতটি অন্য কোনো আত্মীয়ের মাধ্যমে ঘটানো হলেও স্বামীকে এর জন্য দায়ী করা হবে। এই মামলায় স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তির এটি তৃতীয় বিবাহ, আর অভিযোগকারী মহিলার দ্বিতীয় বিবাহ।
ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধর!
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, বিয়ের এক বছর পর ২০১৮ সালে তাঁদের একটি সন্তান হয়। গত বছরের জুনে মহিলা তাঁর স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে লুধিয়ানা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। অভিযোগ, পণের টাকা পূরণ করতে না পারার জন্য ওই মহিলাকে তাঁর স্বামী, শ্বশুর এবং শাশুড়ি নির্মম ভাবে মারধর করেছেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির আইনজীবী কুশাগ্র মহাজন তাঁর মক্কেলের আগাম জামিনের আবেদন করলে ভারতের প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ বলেছিল, “আপনি কেমন লোক? মহিলা অভিযোগ করেছেন যে তাঁর স্বামী তাঁকে শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিল। এই ঘটনায় তাঁর গর্ভপাত হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আপনি কেমন ধরনের মানুষ, যে নিজের স্ত্রীকে ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধর করেন?”
কে মেরেছে বিবেচ্য নয়
আইনজীবী বলেন, মহিলা নিজেই অভিযোগ করেছেন যে তাঁর শ্বশুর তাকে একটি ব্যাট দিয়ে পিটিয়েছিলেন, স্বামী নন। তখন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বলেছিল, “আপনার বাবা না কি আপনি তাঁকে ব্যাট দিয়ে আঘাত করেছেন কি না তা বিবেচ্য নয়। যখন কোনো মহিলা তাঁর শ্বশুরবাড়িতে আঘাত পান, তখন প্রাথমিক দায় তাঁর স্বামীরই”।
শুনানিতে বেঞ্চ অভিযুক্তের জামিনের আবেদন খারজি করে দেয়। উল্লেখ্য, এর আগে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টও অভিযুক্তের আগাম জামিন দিতে অস্বীকার করেছিল। আগাম জামিনের আবেদন নাকচ করে দিয়ে হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়, গত ২০২০ সালের ১২ জুন, রাত ৯টা নাগাদ আবেদনকারী (স্বামী) এবং তাঁর বাবা ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে অভিযোগকারিণীকে নির্মম ভাবে মারধর করেন। এই মারধরের ঘটনা নির্যাতিতার শাশুড়িও অংশ নেন।
একই সঙ্গে বলা হয়, আবেদনকারী এবং তার বাবা অভিযোগকারিণীর মুখে বালিশ চাপা দিয়ে তাঁর শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টাও করে। তাঁকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয়। এই নির্মম অত্যাচারের ঘটনায় মহিলার গর্ভপাত হয়ে যায় বলে দাবি করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: শুধু স্ত্রী এবং সন্তানেরা নয়, ছেলের উপার্জনের ভাগিদার বাবা-মা, তাৎপর্যপূর্ণ রায় আদালতের
দেশ
কিছুটা স্বস্তি দিয়ে দৈনিক সংক্রমণকে ছাড়াল সুস্থতার সংখ্যা, মহারাষ্ট্রে এক দিনে সুস্থ ন’হাজার
ব্যাপক কমল মৃতের সংখ্যা।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: এক সপ্তাহ পর ভারতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যাটিকে ছাপিয়ে গেল সুস্থতার সংখ্যা। এর ফলে বেশ কিছুটা কমল সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় যত জন সুস্থ হয়েছেন, সেটা গত কয়েক দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল মহারাষ্ট্রে প্রায় দু’ সপ্তাহ পর আক্রান্তের সংখ্যাটিকে পেরিয়ে গিয়েছে সুস্থতার সংখ্যা। মৃতের সংখ্যাও অনেকটাই কমে এসেছে ভারতে।
নতুন আক্রান্ত ১৫ হাজারের একটু বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ১২ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৮৬। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৮৮ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৪৬২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ১,২৮৫ জন। বর্তমানে দেশে ১.৬৭ শতাংশ কোভিডরোগী চিকিৎসাধীন।
দৈনিক সংক্রমণের হারের ওঠানামা
দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার এখনও নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। কিন্তু কয়েকটি রাজ্যের কারণে সামগ্রিক ভাবে সেটা বাড়তে শুরু করেছে। মঙ্গলবার ভারতে ৭ লক্ষ ৪৮ হাজার ৫২৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর ফলে দেশে সংক্রমণের হার ছিল ২.০৫ শতাংশ।
এ দিকে ৯ মার্চ পর্যন্ত ভারতে মোট ২২ কোটি ২৭ লক্ষ ১৬ হাজার ৭৯৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন ৫.০৪ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন
টেস্টের সংখ্যা কিছুটা কমায় মহারাষ্ট্রে নতুন সংক্রমণ কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৭৪৪ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা কেরলে সংক্রমণ আরও কিছুটা কমে গিয়েছে। এই রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১,৪১২ জন। অন্য দিকে, ১২২৯টি নতুন সংক্রমণ রেকর্ড করেছে পঞ্জাব।
দেশের বাকি যে রাজ্যে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও উদ্বেগের, সে জায়গার গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণ চিত্র দেখে নিন
১) তামিলনাড়ু – ৫৫৬
২) গুজরাত – ৫৫৫
৩) কর্নাটক – ৪৩৬
৪) মধ্যপ্রদেশ – ৪২৭
৫) ছত্তীসগঢ় – ৩২০
৬) দিল্লি – ২৩৯
৭) হরিয়ানা – ২৩১
৮) পশ্চিমবঙ্গ – ২১৫
৯) রাজস্থান – ১৭৯
সুস্থ হলেন সাড়ে ১৬ হাজার
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে ব্যাপক ভাবে বেড়েছে সুস্থতার সংখ্যা। ১৬ হাজার ৫৯৬ জন কোভিডরোগী সুস্থ হওয়ার ফলে দেশে মোট সুস্থতার সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ১ কোটি ৮ লক্ষ ৯৯ হাজার ৩৯৪-এ। গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রেই সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৬৮ জন। দেশে বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৬.৯৩ শতাংশ হয়েছে।
মৃতের সংখ্যা একশোর অনেক কম
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃতের সংখ্যা একশোর অনেকটাই নীচে রেকর্ড করা হল। এই সময়সীমায় মারা গিয়েছেন ৭৭ জন। এর ফলে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৯৩০। ভারতে মৃত্যুহার বর্তমানে রয়েছে ১.৪০ শতাংশ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
অস্বস্তি বাড়িয়ে রাজ্যে ব্যাপক ভাবে বাড়ল সংক্রমণের হার
-
রাজ্য3 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য3 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য3 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা
-
দেশ3 days ago
স্বামী থাকতেও প্রেমিক খুঁজছেন ভারতের বিবাহিত মহিলারা! এটা কি খারাপ খবর?