দেশ
অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ প্রয়াত
উল্লেখ্য গত ২৫ আগস্ট কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছিলেন গগৈ। প্রায় দু’মাস হাসপাতালে ভরতি থাকার পর গত ২৫ অক্টোবর ছাড়া পান। কিন্তু এক সপ্তাহের বেশি বাড়িতে থাকতে পারেননি তিনি।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ (Tarun Gogoi) মারা গেলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্বশর্মা সোমবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ তাঁর মৃত্যুসংবাদ জানান।
উল্লেখ্য গত ২৫ আগস্ট কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছিলেন গগৈ। প্রায় দু’মাস গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি থাকার পর গত ২৫ অক্টোবর ছাড়া পান। কিন্তু এক সপ্তাহের বেশি বাড়িতে থাকতে পারেননি তিনি। গত ২ নভেম্বর ফের হাসপাতালে ভরতি করাতে হয় তাঁকে।
এর পর তাঁর শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে অবনতি হতে থাকে। তাঁর বেশ কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কাজ না করায় ভেন্টিলেশন সাপোর্টে রাখা হয়। সোমবার সকালে হাসপাতালে যান শর্মা। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তাঁর জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি।”
অন্য দিকে গগৈয়ের মৃত্যু সংবাদ শুনে ডিব্রুগড়ে নিজের নির্ধারিত কর্মসূচি বাতিল করে ফিরে আসছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোওয়াল। টুইটারে তিনি জানান, গগৈ তাঁর পিতৃসম। এই কঠিন সময়ে তাঁর পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য গুয়াহাটি ফিরে আসছেন।
গগৈয়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে দেখে তাঁকে সুস্থ করে তোলার সব রকম চেষ্টা করেছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমনকি সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভাষণ এবং ভূপেন হাজারিকার গানও শোনানো হচ্ছিল তাঁকে।
কিন্তু কোনো কিছুই কাজে দিল না। গগৈয়ের মৃত্যুতে অসমের পাশাপাশি, গোটা দেশের রাজনীতিতেই একটা যুগের অবসান হল।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
ডিসেম্বর থেকে ‘দুয়ারে দুয়ারে সরকার’, নয়া প্রকল্পের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
দেশ
শনিবার নিয়েছিলেন টিকা, রবিবার উত্তরপ্রদেশে মৃত্যু স্বাস্থ্যকর্মীর
আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন ওই ব্যক্তি, দাবি স্বাস্থ্যকর্মীর ছেলের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: করোনাভাইরাসের টিকা নেওয়ার ঠিক পরের দিনই উত্তরপ্রদেশে মৃত্যু হল এক স্বাস্থ্যকর্মীর। ইউরোপে এমন ঘটনা আগে ঘটলেও ভারতে এই ধরনের ঘটনা প্রথম। তবে এই মৃত্যুর সঙ্গে টিকাকরণ সম্পর্কিত নয় বলে জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের এক স্বাস্থ্যকর্তা।
মৃত স্বাস্থ্যকর্মীর নাম মাহিপাল সিংহ। ৪৬ বছরের ওই ব্যক্তি মোরাদাবাদের একটি সরকারি হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় ছিলেন। মাহিপালের পরিবারের দাবি, টিকা নেওয়ার আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন ওই ব্যক্তি।
মোরাদাবাদ জেলার চিফ মেডিক্যাল অফিসার এমসি গর্গ বলেন, “শনিবার ওই স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকা দেওয়া হয়। রবিবার তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয় এবং বুকে চাপ অনুভব করতে থাকেন। আমরা ময়নাতদন্ত শুরু করেছি। কিছুক্ষণের মধ্যে রিপোর্ট আসবে আশা করি। তবে প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে মৃত্যুর কারণ টিকাকরণ নয়।”
উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণে মৃত্যু হয়েছে ওই ব্যক্তির।
অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও টিকা!
এ দিকে মাহিপালের ছেলে জানিয়েছেন যে তাঁর বাবা আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু টিকা নেওয়ার পর আরও অসুস্থ বোধ করেন তিনি।
ছেলের কথায়, “শনিবার দুপুর দেড়টায় টিকাকেন্দ্র থেকে বাবাকে বাড়ি নিয়ে আসি। তখন থেকেই তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, খুব কাশছিলেন। আগে থেকেই তাঁর নিউমোনিয়ার লক্ষ্মণ ছিল। কিন্তু বাড়ি ফেরার পর আরও অসুস্থ হতে শুরু করেন তিনি।”
অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও কেন ওই ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া হল, সেই নিয়ে কিন্তু ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
দেশ
মাত্র ১৮ শতাংশ ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন, ৩৬ শতাংশ কমিয়ে দেবেন ব্যবহার: সমীক্ষা
জনপ্রিয়তা বাড়ছে টেলিগ্রামের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসি বদল নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই গোটা বিশ্ব তোলপাড়। চাপে পড়ে অনলাইন মেসেজিং অ্যাপের কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে এখনই নীতিতে বদল তারা আনছে না। কিন্তু এরই মধ্যে চমকপ্রদ একটি তথ্য ধরা দিল সমীক্ষায়। দেখা গিয়েছে, এই বিতর্কের জেরে বিশাল সংখ্যক ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার বন্ধ বা কমিয়ে দিতে পারেন।
সামাজিক গণমাধ্যমের একটি প্ল্যাটফর্ম LocalCircles এই সমীক্ষাটি চালিয়েছে। এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ৮ হাজার ৯৭৭ জন ভারতীয়। এর মধ্যে মাত্র ১৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার আগের মতো চালিয়ে যেতে পারেন।
এ ছাড়া, ৩৬ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করলেও তা আগের থেকে অনেকটাই কমিয়ে দেবেন। ১৫ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা এক্কেবারেই বন্ধ করে দেবেন।
২৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপের বদলে টেলিগ্রাম (Telegram) বা সিগন্যাল (Signal) ব্যবহার শুরু করতে পারেন। ৯১ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত ফিচারটি ব্যবহার করবেন না।
জানা গিয়েছে, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহে ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের ডাউনলোড ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গিয়েছে। অন্য দিকে টেলিগ্রামের ডাউনলোড বেড়েছে অনেকটাই।
হোয়াটসঅ্যাপের সাফাই
প্রাইভেসি পলিসির বদল হোক আর না হোক, গ্রাহকদের তথ্য যে সুরক্ষিত এই কথাটা প্রমাণ করতে নানা পন্থার অবলম্বন করতে হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপকে। চলতি সপ্তাহের প্রথমেই ভারতের নামজাদা একাধিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল এই ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম।
রবিবার, ১৭ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ইউজারদের মোবাইলে হোয়াটসঅ্যাপের স্ট্যাটাস এল। সেখানে ছবি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের বার্তা, গ্রাহকের গোপনীয়তা রক্ষা করতে তারা এক প্রকার দায়বদ্ধ।
সেই স্ট্যাটাসে হোয়াটসঅ্যাপ বলে, ‘আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করতে আমরা দায়বদ্ধ’, ‘হোয়াটসঅ্যাপ আপনার ব্যক্তিগত কথোপকথন শুনতে বা পড়তে পারে না, কারণ এতে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন রয়েছে’, ‘আপনার শেয়ার করা লোকেশন দেখতে পায় না হোয়াটসঅ্যাপ।’
এ দিকে শনিবারই সকালেই হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়ে দেয় যে, প্রাইভেসি পলিসি এখনই বদলাচ্ছে না। অর্থাৎ ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে হোয়াটসঅ্যাপের গোপনীয়তার নয়া নীতি ও শর্তাবলি না মানলে ইউজারদের অ্যাকাউন্ট ডিলিট হওয়ার ভয় এই মুহূর্তে থাকছে না। তবে তারা জানিয়েছে যে ‘নয়া নীতি সম্পর্কে গ্রাহকেরা স্বেচ্ছায় রিভিউ জানানোর পরই আমরা ১৫ মে থেকে নতুন প্রাইভেসি পলিসি লাগু করব’।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
দেশ
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে মাত্র ১৪৫ জনের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে ভারতে করোনার গ্রাফটা আরও বেশি করে নিম্নমুখী হচ্ছে। আর ততই একটি বিভাজনও প্রকট হয়ে যাচ্ছে। ভারতে বর্তমানে করোনার যা চিত্র তাতে দেখা যাচ্ছে যে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যার ৬০ শতাংশই রেকর্ড করা হচ্ছে মাত্র দু’টি রাজ্যে।
এ দিকে মৃতের সংখ্যা এবং সংক্রমণের হারও ক্রমশ কমছে ভারতে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যে ভালো হচ্ছে তাতে কোনো সন্দেহই নেই।
নতুন আক্রান্ত ১৩ হাজারের একটু বেশি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Ministry of Health and Family Welfare) তথ্য অনুযায়ী সোমবার ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৫ লক্ষ ৭১ হাজার ৭৭৩। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ৭৮৮ জন।
এ দিন ভারতে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ২ লক্ষ ৮ হাজার ১২। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সক্রিয় রোগী কমেছে ৮১৪ জন। বর্তমানে দেশে মাত্র ১.৯৬ শতাংশ কোভিডরোগী বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
কী ভাবে লাগাম পড়ছে সংক্রমণে
সংক্রমণ কী ভাবে কমছে, সেটা সংক্রমণের হারটা দেখে বুঝতে হয়। বর্তমানে দেশে দৈনিক সংক্রমণের হার ২ শতাংশের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। অর্থাৎ এখন দেশে প্রতি ১০০ টেস্টে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছেন গড়ে ২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ লক্ষ ৪৮ হাজার ১৬৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ২.৫১ শতাংশ।
এ দিকে সামগ্রিক সংক্রমণের হার আরও কমছে। ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতে মোট ১৮ কোটি ৭০ লক্ষ ৯৩ হাজার ৩৬টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর বিপরীতে এখন মাত্র ৫.৬৫ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই সংক্রমণের হার আগামী দিনে আরও কমবে এই আশা করাই যায়।
সংক্রমণ কোথায় কেমন?
দেশের বর্তমানে দু’টি রাজ্যে সংক্রমণ থাকছে চার সংখ্যায়। সে গুলি হল কেরল (৫,০০৫), মহারাষ্ট্র (৩,০৮১) । মহারাষ্ট্রে সংক্রমণে অনেকটাই লাগাম পড়লেও কেরল এখনও চিন্তায় রাখছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রককে।
তিন অঙ্কের সংক্রমণে যে যে জায়গায় সংক্রমণ গত ২৪ ঘণ্টায় তুলনামূলক বেশি ছিল সেগুলি হল কর্নাটক (৭৪৫), তামিলনাড়ু (৫৮৯), পশ্চিমবঙ্গ (৫৬৫), গুজরাত (৫১৮),
সুস্থ হলেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে সুস্থতার সংখ্যাটি ১৪ হাজারের বেশি রেকর্ড করা হয়েছে। ১৪ হাজার ৫৫৭ জনের সুস্থতার ফলে ভারতে এখনও পর্যন্ত মোট সুস্থ হলেন ১ কোটি ২ লক্ষ ১১ হাজার ৩৪২ জন। দেশে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৯৬.৫৯ শতাংশ।
মৃতের সংখ্যা ২৪০ দিনে সর্বনিম্ন
গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে কোভিডের কারণে মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। এটা ২৪০ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন সংখ্যা, কারণ শেষ বার এত কম সংখ্যক মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছিল গত ২৩ মে।
এখনও পর্যন্ত ভারত ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৪১৯ জনের মৃত্যু কোভিডের কারণে হয়েছে। দেশে মৃত্যুহার রয়েছে ১.৪৪ শতাংশে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
দক্ষিণবঙ্গে দু’দিনের জন্য তাপমাত্রা বাড়লেও ফের ফিরবে শীত, উত্তরের পাহাড়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা
-
রাজ্য2 days ago
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করতে সিপিএমের লাইনেই খেলছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
দেশ3 days ago
নবম দফার বৈঠকেও কাটল না জট, ফের কৃষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কেন্দ্র
-
প্রযুক্তি3 days ago
হোয়াটসঅ্যাপে এ ভাবে সেটিং করলে আপনার আলাপচারিতা কেউ দেখতে পাবে না এবং তথ্যও থাকবে নিরাপদে
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
কেন খাবেন মেথি?