রাজ্য
টেস্ট নামল ১৮ হাজারে, রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ ২০৯ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন
কলকাতায় নতুন সংক্রমণ একশোর কম।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: রবিবার এমনিতেই কম টেস্ট হয়। কিন্তু ১৭ জানুয়ারি রবিবার রাজ্যে টেস্ট তুলনামূলক ভাবে আরও অনেকটাই কম হয়েছে। টেস্ট কম হওয়ার ফলে পাল্লা দিয়ে কমেছে রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ। সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে যে গত ২০৯ দিনের মধ্যে সব থেকে কম দৈনিক সংক্রমণের ঘটনা ঘটল রাজ্যে।
এ দিকে দৈনিক সংক্রমণের হারও কিন্তু পাল্লা দিয়ে কমতে শুরু করেছে। অর্থাৎ সংক্রমণের হারের পাশাপাশি সংক্রমণের ধারও রাজ্যে ক্রমশ কমছে।
রাজ্যের কোভিড তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮৯ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ৬৬১ জন। গত ২৩ জুন, রাজ্যে ৩৭০ জন আক্রান্ত হয়েছিলেন, তার পর এই প্রথম বার এত কম দৈনিক সংক্রমণের ঘটনা ঘটল রাজ্যে।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫৬৯ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৪৮ হাজার ৭০৯ জন। নতুন করে আরও ১০ জনের মৃত্যু হওয়ায় রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০ হাজার ৬৩।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৬ হাজার ৮৯৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯০ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হারের তুল্যমূল্য বিচার
টেস্ট কমেছে তাই আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। এটা যেমন সত্যি, তেমনই এটাও সত্যিই যে সংক্রমণের দাপট বোঝার জন্য যার ওপরে সব থেকে বেশি নির্ভর করতে হয়, সেই দৈনিক সংক্রমণের হার কিন্তু কমেই চলেছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ১৮ হাজার ৮৬৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ২.০৬ শতাংশ। গত সোমবার রাজ্যে এই হারটাই ছিল ২.৬২ শতাংশ। এর থেকেই বোঝা যায় যে সংক্রমণের দাপট রাজ্যে কমছে।
এ দিকে রাজ্যে সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৭৬ লক্ষ ৬৬ হাজার ২৩৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৭.৩৮ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সুস্থতা বাড়তে থাকায় হাসপাতালের শয্যা কিন্তু ধীরে ধীরে বাড়ছে রাজ্যে। বর্তমানে রাজ্যে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে মোট ১০২টি হাসপাতালে কোভিড চিকিৎসা হচ্ছে। রাজ্য জুড়ে মোট ১২ হাজার ৪৪০টি শয্যা চিকিৎসার জন্য চিহ্নিত রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৬.৯৯ শতাংশ শয্যা বর্তমানে ভরতি রয়েছে।
কলকাতায় সংক্রমণ একশোর কম
কলকাতায় সংক্রমণ নেমে এসেছে একশোরও নীচে। উত্তর ২৪ পরগণায় সংক্রমণ একশোর ওপরে থাকলেও তা আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এই পরিসংখ্যান যে তৃপ্তিদায়ক তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কলকাতায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯০ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১২৮ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতায় ১৫০ আর উত্তর ২৪ পরগণায় ১১৬ জন সুস্থ হয়েছেন। কলকাতায় ১ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৫ জন কোভিডরোগীর মৃত্যু হয়েছে।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৮১২। উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২০ হাজার ৫২০। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,৩৫১ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১,৮৩০।দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,০৪৫ এবং ২,৪৪১ জনের।
পড়শি জেলাগুলিতে সংক্রমণ কুড়ির কম
কলকাতার পড়শি তিন জেলায় সংক্রমণ অনেকটাই কমেছে। এই তিন জেলাতেই গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে কুড়ি জনের কম। দক্ষিণ ২৪ পরগণায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২৭ জন।
হুগলিতে ১৩ জন আক্রান্ত এবং ৩৬ জন সুস্থ হয়েছেন। হাওড়াতে নতুন করে আক্রান্ত করে আক্রান্ত ১১ এবং সুস্থ হয়েছেন ২৯ জন। হুগলিতে সক্রিয় রোগী ৩৩৮, হাওড়ায় ৩০১ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণায় ৩২৫।
১২ জেলায় নতুন সংক্রমণ এক অঙ্কে
সোমবার রাজ্যের ১২টি জেলায় নতুন সংক্রমণ এক অঙ্কের রেকর্ড করা হয়েছে। এই জেলাগুলি হল আলিপুরদুয়ার (১), কোচবিহার (১), কালিম্পং (১), দক্ষিণ দিনাজপুর (১), মালদা (১), পুরুলিয়া (২), উত্তর দিনাজপুর (৩), ঝাড়গ্রাম (৫), বীরভূম (৬), পশ্চিম মেদিনীপুর (৬), দার্জিলিং (৭) এবং মুর্শিদাবাদ (৯)।
রাজ্যের বাকি জেলাগুলির মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সব থেকে বেশি সংক্রমণ ছিল বাঁকুড়ায় (২০)। বাকি সব জেলাতেই সংক্রমণ ছিল কুড়ির কম। বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব বর্ধমান এবং উত্তর ২৪ পরগণা বাদে সব জেলাতেই কমেছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
এ বার সারা দিনের পাসে বাস-ট্রাম-ফেরিতে কলকাতা ভ্রমণ
বীরভূম
জেল হেফাজতে টোটোচালকের রহস্য মৃত্যুর তদন্ত এবং পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণের দাবি জোরালো হচ্ছে বীরভূমে
বৃদ্ধ বাবা-মা, স্ত্রী এবং দুই শিশুকন্যাকে নিয়ে টোটো চালিয়ে কোনো রকমের সংসার চলত মৃত যুবকের!

খবর অনলাইন ডেস্ক: রামপুরহাটে জেল হেফাজতে মৃত প্রভাত মণ্ডলের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ এবং মৃত্যুরহস্যের তদন্তের দাবিতে জেলা শাসকের দফতরে স্মারকলিপি জমা দিল বিধায়ক মিল্টন রশিদের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল।
ঘটনায় প্রকাশ, বীরভূমের তারাপীঠ থানার কড়কড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা প্রভাত। গত বছরের ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে মল্লারপুর পুলিশ তাঁকে মাদক সংক্রান্ত মামলায় গ্রেফতার করেছিল। এর পর রামপুরহাট মহকুমা আদালত তাঁর জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়।
মৃত প্রভাসের পরিবারের দাবি, ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে ফোন করে জানানো হয়, জেলে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। কিন্তু কী ভাবে মৃত্যু হল, সে ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি।
জানা গিয়েছে, বৃদ্ধ বাবা-মা, স্ত্রী এবং দুই শিশুকন্যাকে নিয়ে টোটো চালিয়ে কোনো রকমের সংসার চলত প্রভাতের।
বিধায়ক মিল্টন রশিদ বলেন, “তাঁর বাড়িতে এখন খাওয়ার মতো এক কেজি চালও নেই। পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং বীরভূম জেলা প্রশাসনের কাজকর্ম অবাক করার মতোই। এত দিন হয়ে গেল, অথচ কেন্দ্র, রাজ্য সরকারের কোনো প্রতিনিধি মৃতের বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারকে সমবেদনা জানালেন না। রামপুরহাট জেলা প্রশাসন মারফত আমি মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও আবেদন জানিয়েছিলাম, এই রহস্যজনক মৃত্যুর অবিলম্বে তদন্ত করা হোক। পাশাপাশি মৃতের পরিবারকে যেন আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। সরকারের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর না পেয়ে আজ বীরভূম জেলাশাসকের কাছে আমরা স্মারকলিপি জমা দিলাম”।
তিনি আরও বলেন, “অন্য মৃত্যুর ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসন অথবা রাজনৈতিক নেতারা ক্ষতিপূরণ অথবা টাকাপয়সা নিয়ে পৌঁছে যান। কিন্তু তারাপীঠের এই যুবকের ক্ষেত্রে দেখা গেল না”।
আরও পড়তে পারেন: ‘ভূমিপুত্র’ প্রার্থী চাই, প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
উঃ ২৪ পরগনা
সিবিআই, ইডি নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
“আমি বলছি, সিবিআই, ইডি, আয়কর… আরও যারা যারা আছে, আমার পিছনে লাগান”, ঠাকুরনগরের সভায় বললেন অভিষেক।

খবর অনলাইন ডেস্ক: স্ত্রী রুজিরাকে গত রবিবার সিবিআই নোটিশ দেওয়ার পরই হুঙ্কার ছেড়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরের সভায় সিবিআই, ইডি, আয়কর নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠলেন তিনি।
নিশানা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে
কয়েক দিন আগে ঠাকুরনগরে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, “করোনা টিকাকরণের কাজ শেষ হলেও মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে”।
সেই প্রসঙ্গ টেনেই অভিষেক এ দিন বলেন, “১৩০ কোটি মানুষের ভ্যাকসিন পেতে ৯ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে। তার পর না কি নাগরিকত্ব! আরে তোমরা কি নাগরিকত্ব দেবে? আপনাদের নাগরিকত্বের প্রমাণ আছে তো? আপনাদের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড নেই? যে ভোটার কার্ড নিয়ে আপনারা ভোট দিয়েছেন, যাঁদের ভোট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হয়েছে, তাঁরাই নাকি অবৈধ! আপনারা যদি অবৈধ হন, তা হলে নরেন্দ্র মোদী অবৈধ, অমিত শাহ অবৈধ, রাজনাথ সিংহ অবৈধ”!
‘জয় বাংলা’ বনাম ‘সোনার বাংলা’
ইদানীং বিজেপির সোনার বাংলা এবং তৃণমূলের জয় বাংলা স্লোগানকে কেন্দ্র করে তরজা তুঙ্গে।
অভিষেক বলেন, “আমরা ‘জয় বাংলা’ বললে বাংলাদেশি, আর তোমরা বলছ ‘সোনার বাংলা’! আপনারা বলুন তো ‘সোনার বাংলা’ কোথাকার? ‘সোনার বাংলা’ও বাংলাদেশি। গলা কেটে ফেললেও ‘জয় বাংলা’ বলব। কেন তোমরা যে ‘সোনার বাংলা’ করবে বলছ, সেটা কোথাকার স্লোগান? সোনার বাংলা করতে চাইছ? তা হলে সোনার উত্তরপ্রদেশ হয়নি কেন? সোনার মধ্যপ্রদেশ হয়নি কেন? সোনার গুজরাত হয়নি কেন”?
সিবিআই, ইডি ও আয়কর
ভোটের আগে বিজেপির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থা দিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের ভয় দেখানোর অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। কয়লাপাচার কাণ্ডে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। রবিবার সেই নোটিশ প্রসঙ্গে টুইটারে হুঙ্কার ছেড়ে যুব তৃণমূল সভাপতি বলেছিলেন, “আজ (রবিবার) বেলা ২টোর সময় আমার স্ত্রীর নামে একটি নোটিশ দিয়েছে সিবিআই। দেশের আইনের উপর আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে। তারা যদি মনে করে, আমাদের ভয় দেখাবে, তা হলে তারা ভুল করছে। আমরা কখনও মাথা নত করি না”।
এ দিন তিনি সুর চড়িয়ে বলেন, “আমার পিছনে সিবিআই লেলিয়ে দিয়েছে। আমি বলছি, সিবিআই, ইডি, আয়কর লাগিয়ে আমাকে ভয় দেখিয়ে দমাতে পারবেন না, যাকে খুশি পাঠান। কিন্তু মাথা নত করব না। জেনে রাখুন আমার গলা কেটে দিলেও একটা কথাই বেরোবে, ‘জয় বাংলা”।
আরও পড়তে পারেন: ‘ভূমিপুত্র’ প্রার্থী চাই, প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
দঃ ২৪ পরগনা
‘ভূমিপুত্র’ প্রার্থী চাই, প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগেই বারুইপুর, সোনারপুর, ক্যানিংয়েরর পর এ বার কুলতলিতে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে এল।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, কুলতলি: বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এ বার প্রকাশ্যে। কুলতলিতে ‘ভূমিপুত্র’কে প্রার্থী দাবি করে পড়ল ব্যানার। আর এই নিয়েই রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে।
বিধানসভা ভোট দোরগোড়ায়। তার আগেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর, সোনারপুর, ক্যানিংয়েরর পর এ বার কুলতলিতে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে এল। কুলতলির জামতলা, মৈপীঠ, বৈকুণ্ঠপুর, জালাবেড়িয়া-সহ গোপালগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় ব্যানার ঝুলিয়ে দাবি করা হয়েছে কুলতলি বিধানসভায় ভূমিপুত্রকে যেন প্রার্থী করা হয়।
ব্যানারে ‘কুলতলি বিজেপি পরিবারের সদস্য’দের থেকে এই কথা জানানো হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে । এর জেরে নিজেদের ঘর গোছানোর আগে কার্যত অস্বস্তিতে পড়ে গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পূর্বের বিজেপি নেতৃত্ব।
এ ব্যাপারে স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা বলেন, কুলতলিতে পুরানো বিজেপি কর্মী উত্তম হালদার নয়তো জয়নগর লোকসভার প্রাক্তন বিজেপি প্রার্থী ডা. অশোক কাণ্ডারিকে যেন প্রার্থী করা হয়। দলবদলুদের প্রার্থী করা হলে অনেকেই বঞ্চিত হবেন।
কী বলছে রাজনৈতিক দলগুলি

যদিও নিজেদের গোষ্ঠীদন্ধের কথা অস্বীকার করেই জেলা বিজেপি সভাপতি সুনীপ দাস বলেন, “দলে কোনো গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। ভুল প্রচার করে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে”।
এই প্রসঙ্গে কুলতলি যুব তৃণমূলের সভাপতি গণেশ মণ্ডল বলেন, নিজেদের মধ্যেই এত গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব যে প্রার্থীপদ নিয়েই নির্বাচনের আগে কোন্দল শুরু হয়ে গেছে বিজেপিতে।
মঙ্গলবার কুলতলির জালাবেড়িয়ার শুভেন্দু অধিকারীর জনসভাতে বাইরের জায়গা থেকে লোক এনে জমায়েতের চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ কুলতলি যুব তৃণমূল সভাপতির।
আরও পড়তে পারেন: বিজেপিতে যোগ দিলেন টলিউড অভিনেত্রী পায়েল সরকার
-
প্রযুক্তি22 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
ফুটবল3 days ago
দশ জনে খেলা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ মুহূর্তের গোলে মান বাঁচাল এটিকে মোহনবাগান
-
ফুটবল2 days ago
কোনো রকমে হার বাঁচানো এটিকে মোহনবাগানের খেলায় বেজায় ক্ষুব্ধ আন্তোনিও লোপেজ আবাস