রাজ্য
গোয়া-কর্নাটকে জারি উচ্চসতর্কতা! কালীপুজো নিয়ে আশ্বস্ত করল আলিপুর

ওয়েবডেস্ক: বুধবার কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর (আইএমডি) ‘অত্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস’ দিয়েছে। দফতর জানায়, আগামী শুক্রবারের জন্য গোয়ার কঙ্কন এবং কর্নাটকের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করা হয়েছে। অন্য দিকে আলিপুর আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপের জেরে আগামী শনিবার পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বিস্তৃর্ণ এলাকায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতরের মতে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় গোয়া এবং কর্নাটকের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় ২০৪.৫ মিলিমিটার বা তার থেকেও বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতার কথা মাথায় রেখেই ওই এলাকাগুলিতে উচ্চসতর্কতা জারি করেছে দফতর।
একই ভাবে রাজ্যের মৎস্যজীবীদেরও সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপের জেরে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয় বুধবার বিকেল থেকেই। গত মঙ্গলবার থেকেই আকাশের মুখ গোমড়া হয়েছিল কলকাতায়। বুধবার সকাল থেকে ঝলমলে আলো থাকলেও বিকেল থেকে ঝিরঝিরে বৃষ্টি নামতে শুরু করে। এই পরিস্থিতি আগামী শনিবার পর্যন্ত বজায় থাকতে পারে বলেই ধারণা করছে আলিপুর।
ঘূর্ণাবর্তের জেরে আগামী আগামী শনিবার পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি জায়গায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে আগামী রবিবার, কালীপুজোর দিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই বলেই আশ্বস্ত করেছে দফতর। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, নভেম্বরের শুরুতেই রাজ্য ঢুকতে পারে উত্তুরে হাওয়া। ফলে শীতের আমেজ শুরু হয়ে যাবে মাস ঘুরলেই।
স্বাভাবিক ভাবেই আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে কালীপুজোয় বৃষ্টি নিয়ে আশঙ্কা আপাতত কাটল বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আগামী শনিবার পর্যন্ত চলতে থাকা আবহাওয়ার কেরামতিতে বাজিবাজার কিছুটা মার খেতে পারে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল!
রাজ্য
কলকাতায় পৌঁছোল কেন্দ্রীয় বাহিনী, রবিবার সকাল থেকেই শুরু রুটমার্চ
আনন্দপুর-সহ শহরের কিছু থানা এলাকায় বাহিনী রুটমার্চ করেছে

খবরঅনলাইন ডেস্ক: নির্বাচনের জন্য রাজ্যে ধাপে ধাপে ১২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর আসার কথা। এরই মধ্যে শনিবার রাতে কলকাতায় চলে এসেছে বাহিনীর তিনটে কোম্পানি। রবিবার সকাল থেকেই শহরের কিছু জায়াগায় শুরু হয়েছে রুটমার্চ।
এ দিন সকালে আনন্দপুর-সহ শহরের কিছু থানা এলাকায় বাহিনী রুটমার্চ করেছে। ইতিমধ্যে রাজ্যের স্পর্শকাতর এবং অতিস্পর্শকাতর হিসেবে পরিচিত কয়েকটি জায়গায় বাহিনী রুটমার্চ শুরু করে দিয়েছে।
রাজ্যে ২৯৪টি আসনে ৮ দফায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে ২৭ মার্চ। কলকাতায় ২ দফায় ১১টি বিধানসভা আসনে ভোট। ২৬ এপ্রিল দক্ষিণ কলকাতার ৪টি আসনে এবং ২৯ এপ্রিল উত্তর কলকাতার ৭টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে। তবে তার আগে ১০ এপ্রিল কলকায় পৌরসভার অন্তর্গত যাদবপুর, টালিগঞ্জ, মেটিয়াব্রুজ-সহ কিছু কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ।
গত শুক্রবার ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিনই মুখ্য নির্বাচনী কমিশনার জানিয়ে দেন যে যত বেশি সংখ্যক সম্ভব কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতেই ভোট হবে, যাতে ভোটে অশান্তি না হয়।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কলকাতায় তেজস্বী যাদব, হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ
রাজ্য
কলকাতায় তেজস্বী যাদব, হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ
পাশাপাশি বামেদের সঙ্গেও আলোচনা হতে পারে তেজস্বীর।

খবর অনলাইন ডেস্ক: রবিবার কলকাতায় আসার কথা আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবের (Tejashwi Yadav)। এ দিন বিকেলে তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন।
শুক্রবার বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির ঘুঁটি সাজানোর প্রক্রিয়া। শোনা যায়, হিন্দিভাষী ভোটারদের কথা মাথায় রেখে অসমে বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী দিতে পারে লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডি।
একই ভাবে পশ্চিমবঙ্গেও তিন-চারটি আসনে প্রার্থী দিতে পারে আরজেডি। সম্ভবত সে বিষয়েই আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী।
একটি সূত্রের দাবি, তৃণমূলের শরিক হিসেবেই পশ্চিমবঙ্গের ভোটে অংশ নিতে চাইছে বিহারের আরজেডি। তবে খুব বেশি নয়, তারা তৃণমূলের কাছ থেকে তিন-চারটি আসন দাবি করতে পারে।
পাশাপাশি বামেদের সঙ্গেও আলোচনা হতে পারে তেজস্বীর। বাম-কংগ্রেস জোট ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, আরজেডি তাদের দিকে আসতে চাইছে। ক’দিন আগেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী জানান, “বাম-কংগ্রেস বৈঠকে আসনরফা চূড়ান্ত। ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে বাম-কংগ্রেস জোট। বাংলায় দ্বিমুখী নয়, ত্রিমুখী লড়াই হতে চলেছে। আইএসএফ ছাড়াও জোটে আস্থা প্রকাশ করেছে এনসিপি, আরেজডি”।
আরও পড়তে পারেন: পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
রাজ্য
ব্রিগেড সমাবেশ: ‘মমতাকে জিরো করে দেখিয়ে দেব’, চ্যালেঞ্জ আব্বাস সিদ্দিকির
সকাল থেকেই জনস্রোত ব্রিগেডমুখী।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ব্রিগেডের মাঠে ‘বৃহত্তম’ সমাবেশের চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে বামফ্রন্ট। ভোটের বাংলায় রাজ্য-রাজনীতির নজর এখন বাম-কংগ্রেস জোটের ব্রিগেড সমাবেশে। দেখে নেওয়া যাক, ধারাবাহিক কিছু ঘটনার ঝলক-
সিপিএম সাধরণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, “ব্রিগেডের সমাবেশ বোঝাচ্ছে, বাংলায় পরিবর্তন আনবে এই সংযুক্ত মোর্চা। দিল্লিতে কৃষক আন্দোলন চলছে, অনেকে শহিদ হয়েছেন, কিন্তু মোদীর ভ্রূক্ষেপ নেই। বাংলা থেকে তৃণমূলকে হঠাতে হবে। ইলেকটোরাল বন্ডের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করছে বিজেপি। বিজেপিকে কারা এত অর্থসাহায্য করছে জানা নেই। রাজনীতির সওদা করার জন্যে এই টাকা ব্যবহার করা হচ্ছে। রাজ্যে সারদা, নারদা হয়েছে। বিজেপি ও তৃণমূল একই”।
আইএসএফ প্রধান আব্বাস সিদ্দিকি বলেন, “২০২১-এ আমরা মমতাকে জিরো পাইয়ে দেখিয়ে দেব। ধর্ষণের জন্য ক্ষতিপূরণ ধার্য করেছেন মমতা। আগামী দিন বিজেপি সরকার এবং তার বি-টিম মমতা সরকারকে বাংলা থেকে উৎখাত করব। আসম সমঝোতা আরও ১ সপ্তাহ আগে হলে আরও লোক জড়ো করতে পারতাম। আর ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কারণ দিদির হাত থেকে ক্ষমতা এখন নির্বাচন কমিশনের হাতে চলে গিয়েছে। আমরাই বাংলায় গণতন্ত্র ফেরাব। সবার হাতে কাজ দেব, সবার জন্য খাদ্য, শিক্ষা, বাসস্থান, বস্ত্রের ব্যবস্থা করব। যেখানে যেখানে বাম শরিক দল প্রার্থী রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেককে জেতাতে হবে”।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, “এত বড়ো সভায় বক্তব্য রাখবার সুযোগ আমার জীবনে এই প্রথম। তাই স্বাভাবিক ভাবেই উত্তেজনা, উচ্ছাস আছেই। যারা আগামী নির্বাচনকে তৃণমূল এবং বিজেপির লড়াই বলে চালাতে চাইছে, তাদের মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছে এই সমাবেশ। তৃণমূল বনাম বিজেপি নয়, তাদের থেকে আরও উপরে রয়েছে সংযুক্ত মোর্চা। আগামী দিনে তৃণমূল-বিজেপি থাকবে না। গণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতায় এসে এঁরা গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরছেন, দিল্লিতে মোদী বলেন, বিরোধী শূন্য চাই, এখানে দিদিও তাই বলেন। তৃণমূল নেত্রী মমতা দেখে যান মোর্চার ক্ষমতা”।
আরএসপি রাজ্য সম্পাদক মনোজ ভট্টাচার্য বলেন, “এখন খুব শোনা যাচ্ছে- খেলা হবে। খেলা-মেলা হবে না, মানুষের জয় হবে। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ফ্যাসিবাদী। মানুষে-মানুষে বিভাজন করছে। আমাদের লড়াই মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার লড়াই। মানুষ বাঁচার জন্য লড়াই করছেন, মানুষ মরছে আর ময়ূরকে দানা খাওয়াচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধেই আমাদের লড়াই, এই লড়াই আমরাই জিতব, কারণ মানুষের আমাদের সঙ্গে রয়েছেন”।
সিপিএম রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র বলেন, “আমাদের বিকল্প নিয়েই মানুষের কাছে আমাদের যেতে হবে। কারা খিস্তি-খেউর করছে, সে দিকে আমাদের দেখার নেই। জাত-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষ নিপীড়িত হচ্ছেন। তাঁদের কাছেই আমাদের পৌঁছে যেতে হবে। রাজনীতিতে এখন তরজা গান চলছে। এক জনই এক বার এ পক্ষের হয়ে গাইছে, আর ও পক্ষের হয়েও গাইছে। এই তরজার গান লিখে দেওয়া হয়েছে উপর থেকে। যাতে মোরগ-মোরগ লড়াই হয়, আর তারা হাড়গোড় চিবিয়ে খেতে পারে। আসল শোষণ-বঞ্চনাকে চাপা দেওয়ার জন্যই তাদের এই কৌশল। আমাদের লড়াই তাদের বিরুদ্ধেই। রাজ্যে শিল্পের প্রসার চাই। সমস্ত শূন্যপদে নিয়োগ করতে হবে। আমাদের কথা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।”।
বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু বলেন, “রাজ্যে গণতন্ত্রের হত্যা হচ্ছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হচ্ছে। আজকের পর থেকে এক দিকে তৃণমূল-বিজেপি, আর অন্যদিকে থাকব আমরা সবাই”।
বেলা ১টায় শুরু হল নেতৃত্বের বক্তৃতা। মঞ্চে রয়েছেন বিমান বসু, সীতারাম ইয়েচুরি, সূর্যকান্ত মিশ্র, মহম্মদ সেলিম, আবদুল মান্না, প্রদীপ ভট্টাচার্য, অধীর চৌধুরীর-সহ অন্যান্য বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ নেতৃত্ব। রয়েছেন,ঐশী-সৃজনের মতো তরুণ নেতৃত্বও। চলচ্চিত্র পরিচালক তরুণ মজুমদার, কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী, বাদশা মৈত্র এবং শ্রীলেখা মিত্রের মতো বিদ্বজ্জনেরাও উপস্থিত মঞ্চে।
বেলা যত গড়াচ্ছে, ততই ভরে উঠছে ব্রিগেড। এই সমাবেশ থেকেই ভোটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই শুরু করছে বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট। সকাল ১০টা থেকেই কর্মী, সমর্থকদের গাড়ির সংখ্যা বাড়তে শুরু করে।
শনিবার থেকেই কলকাতায় আসতে শুরু করেছিলেন বাম-কংগ্রেস কর্মী, সমর্থকেরা। রবিবার সকাল থেকেই জনস্রোত ব্রিগেডমুখী।
কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়ে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন বাম নেতৃত্ব। আজ সেখানে থাকছে ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকির রাজনৈতিক দল আইএসএফ-এর কর্মীরাও। বাম, কংগ্রেস এবং আইএসএফ-এর পতাকায় ছেয়ে গিয়েছে ব্রিগেড চত্বর।
বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু গতকাল বলেন, রবিবারের ব্রিগেড ১৯৫৫ সালের ক্রুশ্চেভ-বুলগানিন-জওহরলালদের সভাকে ছাপিয়ে যেতে পারে। বামেদের তরফের খবর প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ মানুষের জমায়েত এবারের ব্রিগেডে দেখা যাবে। এ দিন সকাল থেকেই তার কিছুটা হলেও ইঙ্গিত মিলতে শুরু করেছে। হাওড়া স্টেশনে নেমে ছোটো ছোটো দলে ভাগ হয়ে ব্রিগেডের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন বাম-কংগ্রেস কর্মী, সমর্থকরা।
রবিবার ভোর পাঁচটা থেকে দুপুর দু’টো পর্যন্ত শহরের ভিতরে সমস্ত রকম পণ্যবাহী লরি চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ। পাশাপাশি, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল চত্বর-সহ ময়দান সংলগ্ন বেশ কিছু এলাকায় গাড়ি পার্কিং নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ইতিমধ্যেই দূর-দূরান্তের জেলা থেকে আকাশবাণীর সামনে ময়দানে আসতে শুরু করেছে একাধিক বাস। সেখান থেকে হেঁটে ব্রিগেডের দিকে রওনা দিতে শুরু করেছেন বাম-কংগ্রেসের কর্মী, সমর্থকরা।
হাওড়া স্টেশন চত্বরে বামেদের তরফে একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। সেখানে নাম নথিভুক্ত করছেন বাম কর্মী-সমর্থকরা।
আপডেট দেখুন: খবর অনলাইন
আরও দেখতে পারেন: জনসমাগমে সব রেকর্ডকে ভেঙে দেবে এবারের ব্রিগেড, দাবি বিমান বসুর
-
দেশ2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় ভোট, কলকাতায় ভোট ২৬ ও ২৯ এপ্রিল
-
কলকাতা3 days ago
শুধু দড়ি বেঁধে ম্যানহোলের কাজ করতে নেমে কুঁদঘাটে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৪ শ্রমিক
-
প্রযুক্তি2 days ago
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!
-
দেশ2 days ago
শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ-সহ ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন