রাজ্য
প্রকাশ্যে নবান্ন বনাম রাজভবন শিক্ষা-সংঘাত!
কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রাজ্যের শিক্ষানীতি নিয়ে ফের সংঘাতে জড়াল নবান্ন-রাজভবন!

কলকাতা: কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে রাজ্যের শিক্ষানীতি নিয়ে ফের সংঘাতে জড়াল নবান্ন-রাজভবন!
বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে উচ্চ শিক্ষা দফতরের জারি করা নতুন নির্দেশিকা নিয়ে তোপ দাগেন রাজ্যপাল জগদীপ ধানখড় (Jagdeep Dhankhar)। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাল্টা দিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)।
কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী?
এ দিন বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ সাংবাদিক বৈঠকের শুরুতেই শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “আচার্যকে অসম্মানিত করার ইচ্ছে নেই”।
এর পর রাজ্যপালের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ক্রমশ সুর চড়াতে শুরু করেন। বলেন, “শিক্ষায় রাজনৈতিক আখড়া উনি দেখেননি। উনি প্রাজ্ঞ ব্যক্তি, রাজ্যের পড়ুয়াদের স্বার্থে উনি আমাদের সঙ্গেই লড়াই করুন। এখন মনে হচ্ছে, রাজ্যপাল মায়াকান্না কাঁদছেন। রাজ্যপাল নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন, উনি সত্য বলছেন কি না”।
পার্থবাবু বলেন, “রাজ্যপালের মনে হচ্ছে, ছাদ ভেঙে পড়তে চলেছে। আমাদের ছাদ ফুটো করার ক্ষমতা কারও নেই। দেশের সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে কলকাতা এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষা ছাত্র ভরতি গত ৯ বছরে উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে। বাংলার কৃষ্টি-সংস্কৃতির ছাদকে কখনোই ভেঙে ফেলা যাবে না”।
রাজ্যপাল ছাত্র ভরতি নিয়েও অভিযোগ করেছিলেন। সে প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “উনি কলেজে ভরতিতে তোষণের কথা বলছেন। কোথায় তোষণ হচ্ছে পারলে প্রমাণ দেখান। বাংলার হয়ে কেন্দ্রের কাছে দাবি জানান। পারলে ছাত্রদের জন্য কিছু করে দেখান। কেন্দ্রের নির্দেশিকা পড়ুয়াদের জন্য কষাঘাত। উনি নিজেও রাজি হয়েছিলেন আমাদের অবস্থানে। এখন দেখি উনি কী করবেন”।
সমালোচনা তীব্র করে পার্থবাবু বলেন, “রাজ্যপাল সত্যের অপলাপ করছেন। মনে হচ্ছে, তিনি রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কথা বলছেন। ফলে সত্যটাকে তুলে ধরতে হবে। এটা আমাদের কাজ”।
কেন্দ্রের নির্দেশের পর পরীক্ষা পিছনোর বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমরা রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখেছি। কিন্তু রাজ্যপাল ভাষায় তিনি কথা বলছেন, তাতে মনে হচ্ছে তিনি বিধি ভালো করে পড়ছেন না”।
কী বলেছিলেন রাজ্যপাল?
জানা যায়, উচ্চ শিক্ষা দফতরের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, রাজ্যপাল সরাসরি উপাচার্যদের সঙ্গে আলোচনায় যেতে পারবেন না। আচার্যকে আলোচনা করতে হলে উচ্চ শিক্ষা দফতরের মাধ্যমে করতে হবে। এই বিধি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ধানখড়।
তিনি বলেন, “উচ্চ শিক্ষা দফতর যে বিধি জারি করেছে, তা বিধানসভায় পাশ করা হয়নি। আমার কাছেও পাঠানো হয়নি। আমার স্বাক্ষরও নেওয়া হয়নি। সেই বিধি কার্যকর হল কী ভাবে”?
মূলত উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল কনফারেন্স করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বুধবার সেই ভার্চুয়াল কনফারেন্সে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাড়া আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরাও যোগ দেননি। যা নিয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কড়া ভাষায় রাজ্যকে আক্রমণ করেন।
রাজ্যপাল বলেন, “দেশের কোনও রাজ্যে এমন অবস্থা নয়। এখানে রাজনৈতিক ভাবে শিক্ষাব্যবস্থাকে চালনা করা হচ্ছে। এ রাজ্যের শিক্ষা আশঙ্কাজনক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে”।
ছবি: প্রতিনিধিত্বমূলক
রাজ্য
শীত জোরালো হল দক্ষিণবঙ্গে, সোমবার থেকে সামান্য বাড়লেও ফেব্রুয়ারিতে ফের কমবে তাপমাত্রা
শীত এখনই যাচ্ছে না।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: উত্তুরে হাওয়ার দাপট বাড়তেই শীত ফিরে এল গোটা দক্ষিণবঙ্গে। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সে ভাবে অবশ্য কমেনি। কিন্তু পার্শ্ববর্তী এবং পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে শীতের দাপট প্রবল ভাবে বেড়েছে।
আগামী ৪৮ ঘণ্টায় শীতের এই দাপট অব্যাহত থাকবে। যদিও, ২৬ জানুয়ারি থেকে ফের তাপমাত্রা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
কোথায় কেমন তাপমাত্রা
কলকাতায় এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই তাপমাত্রাটি স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। কলকাতার উপকণ্ঠে ব্যারাকপুর এ দিন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.২ ডিগ্রি। দমদমে তাপমাত্রা ছিল ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ দিন দক্ষিণবঙ্গের শীতলতম স্থান ছিল বহরমপুর। সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে যায় ৮.৪ ডিগ্রিতে। তাপমাত্রার নিরিখে এর পরেই ছিল পশ্চিমাঞ্চলের পানাগড় (৮.৯ ডিগ্রি)। দশ ডিগ্রির নীচে ছিল খড়গপুর এবং পুরুলিয়ার তাপমাত্রাও।
শান্তিনিকেতনে এ দিন তাপমাত্রা ছিল ১০.২ ডিগ্রি, আসানসোলে ১০.৭ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১১.২ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১২.৫ ডিগ্রি। উপকূলবর্তী অঞ্চলেও যথেষ্ট ঠান্ডা ছিল এ দিন। দিঘা, ক্যানিং এবং ডায়মন্ড হারবারে তাপমাত্রা ১৩-১৪ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করেছে।
উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রায় বিশেষ হেরফের নেই। দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রির নীচে নামেনি, কালিম্পংয়ে ছিল সাড়ে ৭ ডিগ্রি। ডুয়ার্সের সমতলে পারদ ১০-১১ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করেছে।
সোমবার থেকে সামান্য বাড়বে পারদ
এ দিকে, শীতের চলতি দাপট আগামী দু’তিন দিন বজায় থাকলেও সোমবার থেকে তার দাপট একটু কমতে পারে। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রিতে উঠে যেতে পারে। ওই সময়ে উত্তর ভারতে একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার হানা দেওয়ার কথা। তার জেরে উত্তুরে হাওয়া বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণেই বাড়বে পারদ।
তবে জানুয়ারির শেষে কলকাতার তাপমাত্রার ১৬ ডিগ্রিতে যাওয়া খুব একটা অস্বাভাবিক কিছুই নয়। কারণ স্বাভাবিক নিয়ম মেনেই এই সময়ে ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে পারদ। যদিও শীত তখনই শেষ হয়ে যাবে না।
আশা করা হচ্ছে, ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে ফের কমবে কলকাতার তাপমাত্রা। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কলকাতার তাপমাত্রা ফের ১২-১৩ ডিগ্রির কাছাকাছি নেমে যেতে পারে। অর্থাৎ, মাঘেও যে শীত ভালোভাবেই টের পাওয়া যাবে, সেটা একপ্রকার নিশ্চিত।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কৃষি আইন স্থগিতের প্রস্তাব ফেরালেন কৃষকরা, প্রত্যাহারের দাবিতেই অনড়

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, সুন্দরবন: সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সম্পদ বাঁচানোর পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্য রক্ষা করা খুব প্রয়োজন। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার দুপুরে সুন্দরবনে ছাড়া হল ছ’টি কুমির।
সুন্দরবনের জীব পরিমণ্ডলের প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য সুন্দরবনের নদীতে এই ছ’টি কুমির ছাড়ল বন দফতর। ১৯৭৬ সাল থেকে সুন্দরবনের পাথরপ্রতিমার ভগবতপুরের কুমির প্রকল্পে কুমির প্রজননের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানেই জন্ম হয়েছে কুমিরগুলির। চার বছর বয়সের কুমিরদের নোনা জলে অর্থাৎ সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া হয় এ দিন।

বন দফতর এ বারে মোট ৫৫টি কুমির ছাড়বে সুন্দরবনের বিভিন্ন কোর অংশে। যার মধ্যে ৪০টি পুরুষ ও ১৫টি স্ত্রী কুমির থাকবে। বৃহস্পতিবার প্রথম পর্যায়ে ছ’টি কুমির ছাড়া হল সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত বিদ্যা রেঞ্জের স্টোরখালি এলাকায়। এগুলির মধ্যে পাঁচটি কুমির আনা হয়েছে ভগবতপুর কুমির প্রকল্প থেকে এবং একটি আনা হয়েছে সজনেখালি থেকে। ছ’টি কুমিরের মধ্যে একটি পুরুষ কুমির, আর বাকি পাঁচটি স্ত্রী কুমির। এদের প্রত্যেকের গড় ওজন ১৪.২৬ কেজি করে।
এ দিন নদীতে ছাড়া কুমিরগুলি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাণী চিকিৎসক। কুমির ছাড়ার সময় স্টোরখালিতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যর প্রধান মুখ্য বনপাল (বন্যপ্রাণ) বিনোদকুমার যাদব, সুন্দরবন জীব পরিমণ্ডলের অধিকর্তা পিয়ার চাঁদ, সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অধিকর্তা তাপস দাস, জেলার বন দফতরের ডিএফও মিলন মণ্ডল, সহকারী ডিএফও অনুরাগ চৌধুরী-সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। আগামী দিনে বাকি কুমিরগুলোকেও সুন্দরবনে ছাড়া হবে বলে বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: আরও এক দফায় ‘দুয়ারে সরকার’
রাজ্য
আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বাড়লেও রাজ্যে কমল সংক্রমণের হার, কলকাতায় সংক্রমণ একশোর নীচে
রাজ্যে সুস্থতার হার ৯৭ শতাংশের ওপরে রয়েছে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: গত তিন দিনের তুলনায় বৃহস্পতিবার রাজ্যে করোনার নতুন সংক্রমণ সামান্য বেড়েছে। তবে বুধবারের তুলনায় বৃহস্পতিবার দৈনিক সংক্রমণের হার বেশ কিছুটা কমেছে। মৃতের সংখ্যা একটু বাড়লেও সেটা দশের নীচেই রয়েছে। গত চার দিনের মধ্যে তিন দিন কলকাতায় নতুন সংক্রমণ একশোর নীচে রেকর্ড করা হয়েছে।
রাজ্যের কোভিড-তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ৪১৬ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬৬ হাজার ৮৯৮ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫১৭ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৫০ হাজার ২৪৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে মাত্র ৯ জনের। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১০ হাজার ৮৯।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৬ হাজার ৫৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১০ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.০৬ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার কমল
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণের হার সামান্য কমেছে। এ দিন রাজ্যে ২৮ হাজার ২৯৩টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ১.৪৭ শতাংশ। বুধবার এই হারটা ছিল ১.৫০ শতাংশ।
এ দিকে রাজ্যে সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৭৭ লক্ষ ৫১ হাজার ৬৬৯টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৭.৩১ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সুস্থতা বাড়তে থাকায় হাসপাতালের শয্যা কিন্তু ধীরে ধীরে বাড়ছে রাজ্যে। বর্তমানে রাজ্যে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে মোট ১০২টি হাসপাতালে কোভিড চিকিৎসা হচ্ছে। রাজ্য জুড়ে মোট ১২ হাজার ৪৪০টি শয্যা চিকিৎসার জন্য চিহ্নিত রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৬.০৩ শতাংশ শয্যা বর্তমানে ভরতি রয়েছে।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার পরিস্থিতি
রাজ্যের দু’টি জেলায় সংক্রমণ বাকি অঞ্চলের থেকে বেশি। এই দু’টি হল কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগণা। তবে এ দিনও কলকাতায় সংক্রমণ ছিল একশোর নীচে।
কলকাতায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৭ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১১০ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতায় ১১১ আর উত্তর ২৪ পরগণায় ১৫৬ জন সুস্থ হয়েছেন। কলকাতায় ৪ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৩ জন কোভিডরোগীর মৃত্যু হয়েছে।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৭ হাজার ২০৩। উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২০ হাজার ৮৫৪। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,২৯০ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১,৭০৫।দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,০৫২ এবং ২,৪৪৯ জনের।
কুড়ির বেশি নতুন সংক্রমণ চারটে জেলায়
কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগণা বাদে গত ২৪ ঘণ্টায় চারটে জেলায় নতুন সংক্রমণ ছিল কুড়ির ওপরে। এই জেলাগুলি হল হাওড়া (২৯), বাঁকুড়া (২৬), হুগলি (২২) এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণা (২০)।
এর পর যে যে জেলায় সংক্রমণ তুলনামূলক বেশি ছিল সে গুলি হল নদিয়া (১৯), পশ্চিম বর্ধমান (১৬), পূর্ব মেদিনীপুর (১৩) এবং দার্জিলিং (১০)।
১৩ জেলায় নতুন সংক্রমণ এক অঙ্কে
বৃহস্পতিবার রাজ্যের ১৩টি জেলায় সংক্রমণ ছিল এক অঙ্কে। এই জেলাগুলি হল কালিম্পং (১), কোচবিহার (১), আলিপুরদুয়ার (২), উত্তর দিনাজপুর (৩), দক্ষিণ দিনাজপুর (৩), ঝাড়গ্রাম (৩), জলপাইগুড়ি (৫), মালদা (৫), মুর্শিদাবাদ (৫), পুরুলিয়া (৫), পূর্ব বর্ধমান (৫), পশ্চিম মেদিনীপুর (৭), এবং বীরভূম (৯)।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মির্জাপুর: কেন্দ্র, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওকে নোটিশ জারি সুপ্রিম কোর্টের
-
প্রবন্ধ3 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
৯১ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে বৃহত্তম চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা
-
ক্রিকেট1 day ago
ঋদ্ধিমান তো বটেই, হায়দরাবাদে থেকে গেলেন বাংলার আরও এক ক্রিকেটার