রাজ্য
ব্যবসার সঙ্গে সংস্কৃতি, কলকাতাকে এক সূত্রে গেঁথে গেলেন গুয়াতেমালার রাষ্ট্রদূত
প্রথমে ভারতের সংস্কৃতিকে নিয়ে যেতে হবে গুয়াতেমালায়, তারই হাত ধরে যাবে ব্যবসা – কলকাতার পিয়ারলেস ইনে ব্যবসা সংক্রান্ত এক আলোচনাসভায় এই বক্তব্য সমর্থন করেন গুয়াতেমালার রাষ্ট্রদূত জিওভানি কাস্তিও। ভারত ও গুয়াতেমালাকে এক সূত্রে বাঁধে একটি শব্দ, ‘মায়া’। তাই ব্যবসায়িক সূত্রের পাশাপাশি গড়ে তুলতে হবে সাংস্কৃতিক বন্ধন – এই বার্তা দিয়েই দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানীকে এক সূত্রে […]


সপ্তমী ঘোষ
প্রথমে ভারতের সংস্কৃতিকে নিয়ে যেতে হবে গুয়াতেমালায়, তারই হাত ধরে যাবে ব্যবসা – কলকাতার পিয়ারলেস ইনে ব্যবসা সংক্রান্ত এক আলোচনাসভায় এই বক্তব্য সমর্থন করেন গুয়াতেমালার রাষ্ট্রদূত জিওভানি কাস্তিও। ভারত ও গুয়াতেমালাকে এক সূত্রে বাঁধে একটি শব্দ, ‘মায়া’। তাই ব্যবসায়িক সূত্রের পাশাপাশি গড়ে তুলতে হবে সাংস্কৃতিক বন্ধন – এই বার্তা দিয়েই দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানীকে এক সূত্রে বেঁধে ফেললেন গুয়াতেমালার রাষ্ট্রদূত।
কলকাতায় তিনদিনব্যাপী একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইন্দো হিস্প্যানিক ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকাডেমির তৎপরতায় সস্ত্রীক কলকাতায় আসেন গুয়াতেমালার রাষ্ট্রদূত জিওভানি কাস্তিও। কলকাতায় এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয় আগমন। এর আগে ২০১৭-এর আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় যোগ দিতে কলকাতায় এসেছিলেন।
তিনদিনব্যাপী অনুষ্ঠানের তৃতীয় দিনের প্রথম ভাগে ছিল দ্য আসোসিয়েটেড চেম্বার্স অব কমার্স তথা অ্যাসোচ্যামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ব্যবসা সংক্রান্ত আলোচনাসভা। এই অনুষ্ঠানের প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন কলকাতার অন্যতম সফল মহিলা ব্যবসায়ী কেয়া শেঠ। তাঁর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রতিষ্ঠানের প্রধান আধিকারিক। এ ছাড়া এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাসোচ্যামের সদস্যরা।
নানা ক্ষেত্র থেকে আগত ওই শিল্পপতিদের অনেকেই লাতিন আমেরিকা বিশেষ করে গুয়াতেমালার সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগাযোগ স্থাপনে উৎসাহী। রাষ্ট্রদূত জিওভানি কাস্তিওর সঙ্গে কথোপকথনে প্রথমেই জানতে চাওয়া হয় এই দেশের কোন জিনিসগুলি তাঁর দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যেতে পারে। উত্তরে তিনি জানালেন, এ দেশের কারূশিল্পজাত দ্রব্য খুব ভালো ভাবে গৃহীত হবে তাঁর দেশের মানুষের কাছে। তাঁর সঙ্গে আরও গৃহীত হবে বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল দ্রব্য। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হল, কফিপ্রেমী দেশের মানুষের কাছে এ দেশের চা কতটা গ্রহণযোগ্য হবে। উত্তরে তিনি জানালেন, এ দেশের চায়ের প্রথম প্রেমিক তাঁর স্ত্রী। তাই মনে হয়, তাঁর দেশে চায়ের ব্যাপক প্রচার না থাকলেও ব্যবসায়িক ভাবে তা ছড়িয়ে পড়ার ভালোই সুযোগ রয়েছে।
গুয়াতেমালার সঙ্গে ভারতের ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়িক যোগসূত্রের কথা জানতে চাওয়া হলে রাষ্ট্রদূত জানালেন, তাঁর দেশ পৃথিবীর সব থেকে বড়ো এলাচ উৎপাদনকারী, আর ভারত পৃথিবীর সব থেকে বেশি এলাচ ভোগকারী। আর তাঁর দেশ থেকে এ দেশে খুব অল্প পরিমাণে কফিও এসে পৌঁছোয়।
তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ভারতের সঙ্গে মধ্য আমেরিকার ব্যবসার প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে গুয়াতেমালাকে কতটা ব্যবহার করা সম্ভব। কাস্তিও জানালেন, তাঁর দেশের হয়ে তিনি সব রকম ভাবে চেষ্টা করবেন এই যোগসূত্র স্থাপনে। এই দুই দেশের সাংস্কৃতিক যোগসূত্র স্থাপন খুবই কাম্য তাঁর কাছে। এ দেশে আসার আগে তিনি ভাবতেন, ভারত বলতে বোঝায় শুধু গান্ধী, কারি আর যোগ। এখানে আসার পর বুঝলেন, এর বাইরেও ভারত অনেকখানি। দিল্লির বাইরেও এ দেশে আছে কলকাতা, চেন্নাই, মুম্বই শহর; মহাত্মা গান্ধী ছাড়াও আছেন মাদার তেরেসা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও আরও অনেকে। একই ভাবে গুয়াতেমালাও শুধু ‘মায়া সভ্যতা’ নয়, তাঁর বাইরেও আছে বিশাল এক ক্ষেত্র। এই যোগসূত্র স্তাপনে তিনি দিল্লিতে ‘আমিগস দে গুয়াতেমালা’ বা গুয়াতেমালার বন্ধু বলে এক সংগঠন তৈরি করেছেন, যা কলকাতাতেও গঠিত হয়েছে ইন্দো হিস্প্যানিক ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকাডেমির সৌজন্যে। তাই গুয়াতেমালার সঙ্গে কলকাতাকে এক সূত্রে বাঁধার খুঁটি তৈরি হয়ে গিয়েছে।

গুয়াতেমালার কবি মিগুয়েল আঙ্খেল আস্তুরিয়াসের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার ৫০ বছর উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সে দেশের রাষ্ট্রদূত।
এই দিন বিকেলে আইসিসিআর-এ ছিল তিনদিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শেষ পর্ব — গুয়াতেমালার কবি মিগুয়েল আঙ্খেল আস্তুরিয়াসের নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির পঞ্চাশ বছর উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান। এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল বেশ কয়েক দিন আগে। মে-জুন মাসে ইন্দো হিস্প্যানিক ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকাডেমির সৌজন্যে আয়োজন করা হয়েছিল কবির দুটি কবিতার অনুবাদ ও গুয়াতেমালার ওপর স্প্যানিশ ভাষায় ‘আমার চোখে গুয়াতেমালা’ প্রবন্ধ রচনা প্রতিযোগিতা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরুতেই এই প্রতিযোগিতায় জয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন স্বয়ং রাষ্ট্রদূত, সঙ্গে সব প্রতিযোগীদের জন্যই রইল শংসাপত্র।
এই তিন দিনের কলকাতা সফর শেষে এই শহর নিয়ে বলতে গিয়ে খুব আবেগপ্রবণ হয়ে গেলেন রাষ্ট্রদূত ও তাঁর স্ত্রী। রাষ্ট্রদূত জিওভানি কাস্তিও জানালেন, এই শহরের মিষ্টি তাঁর কাছে সব থেকে বেশি উপাদেয় লেগেছে। তাঁর এ বারের যাত্রায় তিনি তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের জন্য নিয়ে যাচ্ছেন অনেক মিষ্টি। জানালেন, এই শহরের মানুষ, সংস্কৃতি আর বন্ধুদের টানে ফিরে আসতে চান বারবার।
রাজ্য
‘ফোন ট্যাপ করা হচ্ছে, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ’ দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
শীতলকুচি অডিয়ো ক্লিপ বিতর্কে ফের নতুন ইন্ধন! সিআইডি তদন্তের নির্দেশ?


খবর অনলাইন ডেস্ক: শীতলকুচির ঘটনা নিয়ে দলীয় প্রার্থীর সঙ্গে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথোপকথনের অডিয়ো ক্লিপ বিতর্কে ফের নতুন ইন্ধন। ফোন ট্যাপ করার অভিযোগ তুলে শনিবার মমতা বললেন, এই ঘটনায় তিনি সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেবেন।
এ দিন পূর্ব বর্ধমানের গলসির সভা থেকে মমতার হুঁশিয়ারি, “কারা ওই ফোনালাপ ফাঁস করেছে তার সিআইডি তদন্ত হবে”। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করেন তিনি বলেন, “তদন্তে আপনাকেও ছাড়ব না”।
মমতা বলেন, “বিজেপি লোকদের দেখুন, উন্নয়নের কথা বলতে পারছে না। আমি কার সঙ্গে কথা বলছি সেটাকে ট্যাপ করছে। তার মানে কী! আপনাদের সবার ফোন ট্যাপ হচ্ছে। এটা একটা বিরাট স্ক্যাম। সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেব। কে আমরা ফোন ট্যাপ করেছে, তা আমি জানতে চাই। আমি ছেড়়ে দেব না। অনেকগুলো এফআইআর হয়েছে”।
শোনা যায়, শুক্রবার ওই ফোনালাপের অডিয়ো ক্লিপ ‘ফাঁস’ করে বিজেপি। রাজ্য বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক তথা দলের সর্বভারতীয় আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য অভিযোগ করেন, “ফোনের একপ্রান্তে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা এবং অন্য প্রান্তে, তৃণমূলের কোচবিহার জেলা সভাপতি তথা শীতলখুচি কেন্দ্রের প্রার্থী পার্থপ্রতিম রায়”।
মমতা এ দিন বলেন, “বিজেপি দলবেঁধে এটা পাবলিসিটি করেছে। তার মানে ঠাকুর ঘরে কে? আমি তো কলা খাইনি। তুমি করেছে বিজেপি। তোমার দালাল কাউকে দিয়ে এটা তুমি করেছ। কে কে এই খেলায় রয়েছে, তা খুঁজে বের করা হয়ে গিয়েছে”।
মমতা আরও বলেন, “তা হলে প্রধানমন্ত্রী, আপনি আমার ফোন ট্যাপ করেছেন। লজ্জা করে না। প্রধানমন্ত্রীপদ থেকে পদত্যাগ করুন। তার পরে মানুষকে মুখ দেখাবেন। আপনার লজ্জা করে না এক জন মুখ্যমন্ত্রীর ফোন ট্যাপ করতে”।
তবে এই অডিয়ো ক্লিপ ছড়ানোর নেপথ্যে তৃণমূলেরই হাত রয়েছে বলে পাল্টা দাবি তুলে শনিবার নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। তাদের দাবি, “এ ধরনের টেপের এক মাত্র লক্ষ্য ছিল আরও মেরুকরণ তৈরি করা”।
আরও পড়তে পারেন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শীতলকুচি অডিয়ো ক্লিপ-কাণ্ডে নয়া মোড়, নির্বাচন কমিশনে বিজেপি
রাজ্য
Bengal Polls 2021: প্রার্থীর মৃত্যুতে জঙ্গিপুর আসনে ভোট স্থগিত রাখল নির্বাচন কমিশন
আরএসপি প্রার্থী প্রদীপকুমার নন্দীর আকস্মিক মৃত্যুতে আপাতত ভোট স্থগিত রাখছে নির্বাচন কমিশন।


খবর অনলাইন ডেস্ক: এক প্রার্থীর মৃত্যুতে মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখার কথা শনিবার ঘোষণা করলে নির্বাচন কমিশন।
সপ্তম দফায় আগামী ২৬ এপ্রিল ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা ছিল জঙ্গিপুরে। তবে আরএসপি প্রার্থী প্রদীপকুমার নন্দীর আকস্মিক মৃত্যুতে আপাতত ভোট স্থগিত রাখছে নির্বাচন কমিশন।
জনগণের প্রতিনিধিত্ব আইনের বিধি অনুযায়ী, কোনো স্বীকৃত দলের প্রার্থী মারা গেলে, সেই দলটিকে নতুন প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় দেওয়া হয়। নিয়মানুযায়ী, নতুন প্রার্থী নিজের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন এবং পুরো প্রক্রিয়া স্কুটিনি এবং মনোনয়ন প্রত্যাহারের সুযোগের সম্পূর্ণ সুযোগ পাবেন ওই নতুন প্রার্থী।
কমিশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, “আরএসপি প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ২৬ এপ্রিল মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর বিধানসভা ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়েছে”। আগামী দিনে এই আসনের জন্য নতুন নির্বাচনের সূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের এক আধিকারিক।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার বিকেলে বহরমপুরের কোভিড হাসপাতালে মৃত্যু হয় আরএসপি প্রার্থী প্রদীপ নন্দীর। বয়স হয়েছিল ৭২। প্রদীপবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন জঙ্গিপুর ৫৮ নম্বর বিধানসভার আরএসপি প্রার্থী এই প্রবীণ রাজনীতিক। সোমবার, ৫ এপ্রিল তাঁর কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। তার পর শুক্রবার বিকেলেই প্রদীপের মৃত্যু হয়।
আরও পড়তে পারেন: পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় জামিন পেলেন লালুপ্রসাদ যাদব
রাজ্য
Bengal Polls 2021: শীতলকুচির পর এ বার দেগঙ্গা, কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ
শীতলকুচির পর এ বার দেগঙ্গায় গুলি চালালোর অভিযোগ কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে!


খবর অনলাইন ডেস্ক: শনিবার রাজ্যের পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল দেঙ্গায়। চতুর্থ দফার ভোটে শীতলকুচির ঘটনার পর ফের এ দিনের ভোটগ্রহণকে সামনে রেখে অভিযোগের আঙুল উঠল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে।
ঘটনায় প্রকাশ, দেগঙ্গায় শূন্যে গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী, এমনটাই অভিযোগ। হতাহতের কোনো খবর নেই। চাকলা পঞ্চায়েতের ২১৫ নং বুথ কুড়ুলগাছা গ্ৰামের ঘটনা।
তবে কেন্দ্রী বাহিনীর তরফে দাবি করা হয়েছে, দেগঙ্গায় কোনো গুলি চলেনি। পুরো ঘটনায় রিপোর্ট চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
জানা গিয়েছে, মিডিয়ামনিটরিং-এর মাধ্যমে ঘটনার কথা জানতে পারে কমিশন। এর পরেই রিপোর্ট তলব করা হয়।
স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, ভোট চলাকালীন শূন্যে গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কয়েকজনকে ধানখেত পর্যন্ত তাড়া করে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে কী কারণে কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়েছে, সেটা তারা বুঝতে পারছেন না। এমনকী লাঠিচার্জেরও অভিযোগ করেছে তারা।
এক স্থানীয় বাসিন্দা সংবাদ মাধ্যমের কাছে দাবি করেন, এক রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। তবে কেউ হতাহত হননি।
পাশাপাশি দেগঙ্গায় সোহাইস্বেতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ৮১ নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে ভোটারদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
তবে শেষমেশ দেগঙ্গার কুড়ুলগাছায় গুলি চলেনি বলে জানিয়ে দেয় কমিশন। রিপোর্ট খতিয়ে দেখে সিআরপিএফের দাবিকে মান্যতা দেয় নির্বাচন কমিশন।
আরও পড়তে পারেন: Bengal Polls Live: আপাতত শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ, সংক্রমণের ভয় নিয়েই ভোটের লাইনে জনতা
-
রাজ্য6 hours ago
Bengal Polls Live: ৪টে পর্যন্ত ভোট পড়ল প্রায় ৭০ শতাংশ
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
রাজ্য1 day ago
Coronavirus Second Wave: আজ কমিশনের ডাকে সর্বদলীয় বৈঠক, ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের আশায় রাজ্যবাসী
-
দেশ1 day ago
Delhi Riots 2020: পুলিশি তদন্তে অসঙ্গতি, জেএনইউয়ের প্রাক্তন ছাত্রনেতা উমর খালিদের জামিন