রাজ্য
পরীক্ষা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপে মাধ্যমিকের বাংলা প্রশ্নপত্র
নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ছিল কঠোর নিয়ম। তবু প্রশ্নপত্র ফাঁস রোখা গেল না। মঙ্গলবার মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনেই বাংলা পরীক্ষা শুরুর ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বাইরে চলে এল প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপি। একাধিক জেলা থেকে এই অভিযোগ এসেছে। Loading videos… পরীক্ষার প্রথম দিনেই কেমন […]

নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ছিল কঠোর নিয়ম। তবু প্রশ্নপত্র ফাঁস রোখা গেল না।
মঙ্গলবার মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনেই বাংলা পরীক্ষা শুরুর ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যেই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বাইরে চলে এল প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপি। একাধিক জেলা থেকে এই অভিযোগ এসেছে।
পরীক্ষার প্রথম দিনেই কেমন করে প্রশ্নপত্র বাইরে এল তা নিয়ে পর্ষদের কাছে রিপোর্ট তলব করলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ার খবর পেয়েই বিধাননগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়।
মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বুধবার থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এখন থেকে কেউ আর পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে আসতে পারবে না।
আরও পড়ুন মঙ্গলবার রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল এল না
মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ বার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দশ লক্ষেরও বেশি। পরীক্ষা চলাকালীন যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তার জন্য এ বছরই সর্বভারতীয় পরীক্ষার ধাঁচে প্রশ্নপত্রের বন্ধ প্যাকেট খোলা হয় পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থীদের সামনেই। মোবাইল ফোন ব্যবহারেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। বলা হয়, পর্ষদের পাঁচ আধিকারিক ছাড়া কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। তার পরও মোবাইল ফোন ও সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে বাইরে চলে মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্নপত্র।
এই প্রসঙ্গে পর্ষদ সভাপতি বলেন, দুপুর ১টা ৪৩ মিনিটে পর্ষদের উপ-সচিবের হোয়াটসঅ্যাপে একটি মেসেজ আসে। তাতে দেখা যায় মেসেজটি একটি প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপি। মেসেজে আসা প্রশ্নপত্র ও আসল প্রশ্নপত্র মিলিয়ে দেখা হয়। দেখা যায়, দুটোই হুবহু এক। এ ব্যাপারে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।
তবে পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, যে হেতু পরীক্ষা শুরু হওয়ার অনেক পরে প্রশ্নপত্র প্রকাশ্যে আসার ঘটনা ঘটেছে, সে হেতু নির্ধারিত সূচি মেনেই পরীক্ষা চলবে। বাতিল হবে না বাংলা পরীক্ষা।
পর্ষদ সভাপতি বলেন, এটা নজরদারির অভাব নয়, আমাদের স্বভাবগত সমস্যা।
মঙ্গলবারের ঘটনার পর পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন থেকে কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মচারী, যাঁদের পরীক্ষাকেন্দ্রে এসে মোবাইল ফোন জমা দিয়ে কাজে নামার কথা ছিল, তাঁদেরও নতুন নির্দেশিকার ফলে আর মোবাইল নিয়ে আসা হবে না।
রাজ্য
‘ময়দানে মিটিং চলছে আর আমি গৃহবন্দি’, তীব্র আক্ষেপ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের
ব্রিগেড সমাবেশের আগে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের লিখিত বিবৃতি।

খবর অনলাইন ডেস্ক:শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন ব্রিগেডে। কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শে তাতে বাধ সেধেছে। ব্রিগেড সমাবেশের আগের দিন লিখিত বার্তায় নিজেই এ কথা জানালেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
যা লিখেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
নিজের বার্তায় তিনি লিখেছেন, “ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে বিভিন্ন ভাবে খবরাখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। শুনে বুঝতে পারছি বহু মানুষ সমাবেশে আসবেন এবং অনেকে এসে গেছেন। বড়ো সমাবেশ হবে। এ রকম একটা বৃহৎ সমাবেশে যেতে না পারার মানসিক যন্ত্রণা বোঝানো যাবে না। মাঠে ময়দানে কমরেডরা লড়াই করছেন আর আমি শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে ডাক্তারবাবুদের পরামর্শ মেনে চলেছি। ময়দানে মিটিং চলছে আর আমি গৃহবন্দি, যা কোনো দিন কল্পনাও করতে পারিনি। সমাবেশের সাফল্য কামনা করছি”।
সেই ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে প্রবেশ করার পর থেকেই ব্রিগেডের সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক বুদ্ধদেবের। স্বাভাবিক ভাবেই ২০২১ বিধানসভা ভোটের আগে এই ব্রিগেডে না থাকতে পারার বিষয়টিকেই অকল্পনীয় হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন ব্রিগেডে আসার
শুক্রবার জানা যায়, বুদ্ধদেব নিজেই সমাবেশে আসার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। যা শুনে উজ্জীবিত হয় বাম শিবির। এ দিন সকালেও শোনা যায়, অসুস্থতা সত্ত্বেও রবিবার ব্রিগেড সমাবেশে উপস্থিত থাকতে চান প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। দলের কাছে বিগ্রেড সমাবেশে আসার ইচ্ছে প্রকাশ করে বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি।
তবে ধুলোয় অ্যালার্জি রয়েছে তাঁর। আর ব্রিগেড ময়দানে জনসমাবেশের কারণ ব্যাপক ধুলো ওড়ে। তাই চিকিৎসকরাই পরামর্শ দিয়েছেন, তাঁর সমাবেশে আসা অনুচিত।
২০১৯ সালেও শারীরিক অসুস্থতা থাকায় ব্রিগেডে এসে মঞ্চে না উঠলেও গাড়িতে বসে থেকেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এ বারেও যাতে একটি বারের জন্য তিনি ব্রিগেডে যেতে পারেন, তেমনটাই চেয়েছিলের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং বাম কর্মী-সমর্থকরা।
আরও দেখতে পারেন: জনসমাগমে সব রেকর্ডকে ভেঙে দেবে এবারের ব্রিগেড, দাবি বিমান বসুর

খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজ্যে করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগের পরিস্থিতি তৈরি হয়নি ঠিকই, কিন্তু ফেব্রুয়ারির শুরুতে সংক্রমণ যে রকম ভাবে কমে এসেছিল, তার থেকে এখন কিছুটা বেড়েছে। তবে শুক্রবারের থেকে কিছুটা সংক্রমণ শনিবার কমল রাজ্যে।
রাজ্যের কোভিড-তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ২১০ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৭৪ হাজার ৯২৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১৭ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৩২৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১০ হাজার ২৬৬ জন।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৩ হাজার ৩৩৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.৬৩ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার অপরিবর্তিত
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২০ হাজার ১৩টি। ফলে এ দিন সংক্রমণের হার ছিল ১.০৭ শতাংশ। শুক্রবারও সংক্রমণের হার এমনই ছিল। তবে রাজ্যের সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৮৫ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫১৪টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৬.৭৩ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে বর্তমানে ৬০ হাসপাতালের ৬,৭৩৬টি শয্যা কোভিডের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত রয়েছে। এর মধ্যে ভরতি আছে মাত্র ৩.১০ শতাংশ বেড।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার পরিস্থিতি
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণা, দুই জেলাতেই শুক্রবারের তুলনায় নতুন কোভিডরোগীর সংখ্যা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় ৬৯ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৪৯ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। দুই জেলায় সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৫৮ এবং ৪৮ জন। কলকাতায় দু’জন কোভিডরোগীর মৃত্যু হয়েছে, উত্তর ২৪ পরগণায় কারও হয়নি।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৯ হাজার ৩৪৯, উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২৩ হাজার ১১৭। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,১৬৯ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৯৫৪। দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,১০০ এবং ২,৫০৭ জনের।
চার জেলা ছিল সংক্রমণ-শূন্য
শুক্রবারের মতো শনিবারও রাজ্যের চারটে জেলা ছিল নতুন সংক্রমণহীন। এই জেলাগুলি হল আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং ঝাড়গ্রাম।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যের ১৩ জেলায় সংক্রমিতের সংখ্যা এক অঙ্কে ছিল। এই জেলাগুলি হল মালদা (১), বীরভূম (১), পুরুলিয়া (১), পূর্ব বর্ধমান (১), জলপাইগুড়ি (২), উত্তর দিনাজপুর (২), মুর্শিদাবাদ (২), কোচবিহার (৩), পশ্চিম মেদিনীপুর (৩), বাঁকুড়া (৪), দার্জিলিং (৫), নদিয়া (৫) এবং পূর্ব মেদিনীপুর (৫)।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় চার জেলায় সংক্রমণ ছিল দুই অঙ্কে। এই জেলাগুলি হল পশ্চিম বর্ধমান (১০), হুগলি (১১), দক্ষিণ ২৪ পরগণা (১৭), হাওড়া (১৯)।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
ভোটের দিন ঘোষণা হতেই এডিজি আইনশৃঙ্খলাপদ থেকে অপসারিত জাভেদ শামিম
রাজ্য
ভোটের দিন ঘোষণা হতেই এডিজি আইনশৃঙ্খলাপদ থেকে অপসারিত জাভেদ শামিম
কমিশনের এই পদক্ষেপে কি বিজেপির হাত, প্রশ্ন তুলছে তৃণমূল।

খবর অনলাইন ডেস্ক: রাজ্যের বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর দিনই প্রশাসনিক রদবদল করল নির্বাচন কমিশন। জানানো হয়, রাজ্যের এডিজি আইনশৃঙ্খলা পদ থেকে সরানো হয়েছে জাভেদ শামিমকে। দমকলের ডিজি জগমোহনের সঙ্গে তাঁর পদের রদবদল করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করেছেন বিবেক দুবেকে। ধারণা করা হচ্ছে, দায়িত্ব পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তিনি কাজ শুরু করেছেন। শনিবার সন্ধ্যায় কমিশনের এই সিদ্ধান্তের কথা একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
প্রসঙ্গত, ভোট ঘোষণার আগেই পুলিশে রদবদল করেছিল নবান্ন। সপ্তাহ তিনেক আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ২৪ জন আইপিএসের বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই সময় জ্ঞানবন্ত সিংকে সরিয়ে এডিজি আইনশৃঙ্খলাপদে জাভেদ শামিমকে বসিয়েছিল নবান্ন। তার পরে অবশ্য রাজ্যে এসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা।
কমিশনের এই পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তৃণমূলের প্রবীণ সাংসদ সৌগত রায় বলেছেন, “আমি আশ্চর্য। জাভেদ খুব অভিজ্ঞ অফিসার। আজ বিজেপির প্রতিনিধিদল নির্বাচনী দফতরে গেল। তার পরই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। যদি কমিশন কোনো দলের নির্দেশে এই পদক্ষেপ করে থাকে, তা হলে মানুষ ভরসা হারাবে”।
তৃণমূলের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদারের মন্তব্য, ‘‘নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্যই এই পদক্ষেপ করেছে কমিশন। সুরজিৎ পুরকায়স্থের মতো রাজ্যের বেশ কিছু অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিককে মমতাভোগী করে রাখা হয়েছে। তাঁদের সরানোর দাবি আমরা বহুদিন থেকেই করছি’’।
আরও পড়তে পারেন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যে এক দফায় ভোট: দিলীপ ঘোষ
-
দেশ1 day ago
পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় ভোট, কলকাতায় ভোট ২৬ ও ২৯ এপ্রিল
-
কলকাতা3 days ago
শুধু দড়ি বেঁধে ম্যানহোলের কাজ করতে নেমে কুঁদঘাটে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৪ শ্রমিক
-
প্রযুক্তি3 days ago
সোশ্যাল, ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের
-
প্রযুক্তি2 days ago
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!