মুর্শিদাবাদ
পুরভোটের লড়াইয়ে অধীরগড়ে বামেদের চাহিদামতো আসন কংগ্রেস ছাড়বে?

বহরমপুর: আর আড়াই মাসের মধ্যেই রাজ্যের শ’খানেক পুরসভায় ভোট। এই ভোটে জোট করেই লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বামফ্রন্ট ও কংগ্রেস নেতৃত্ব। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় আসন রফা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনাও শুরু করেছে দুই দল।
অধীররঞ্জন চৌধুরীর গড় বহরমপুরেও জোট গড়ে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত প্রায় পাকা। কিন্তু আসনরফা নিয়ে কিছু সমস্যা তৈরি হতে পারে। বামেরা কংগ্রেসের কাছে বহরমপুর পুরসভার ১০টি আসন দাবি করেছে বলে জানা গিয়েছে।
তবে এই নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে তাঁদের মতামত জানানো হবে।
কংগ্রেসের দুর্গ হল বলে পরিচিত বহরমপুর। ২০১৩ সালে পুর নির্বাচনে বহরমপুরে কংগ্রেস, তৃণমূল ও বামেরা আলাদা ভাবে লড়াই করেছিল। সেই নির্বাচনে পুরসভার ২৮টি আসনে মধ্যে ২৬ টিতে এককভাবে কংগ্রেস ও ২ টি আসনে তৃণমূল জয়ী হয়।
আরও পড়ুন করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বাড়লেও অবশেষে কিছুটা আশার আলো
দলের এমন শক্ত ঘাঁটিতে কি কংগ্রেস বামেদের সঙ্গে আসন রফায় যাবে? জেলা কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাস বলছেন, ‘‘দুই দলের স্থানীয় নেতৃত্বের মধ্যে পুরভোট নিয়ে প্রাথমিক ভাবে মত বিনিময় হয়েছে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।’’
অন্য দিকে সিপিএমের বহরমপুর এরিয়া কমিটির সম্পাদক দেবাশিস মিশ্র বলছেন, ‘‘বুধবার কংগ্রেস নেতৃত্বের সঙ্গে আমরা প্রাথমিক আলোচনা করেছি। শহরের ১০টি ওয়ার্ড চেয়ে আমরা কংগ্রেসের নেতৃত্বের কাছে প্রস্তাব দিয়েছি। তাঁরা দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলেছেন।’’
উল্লেখ্য, আসনরফা নিয়ে কোচবিহারে প্রায় সম্মত হয়ে গিয়েছে বাম ও কংগ্রেস শিবির। রাজ্যের বাকি অঞ্চলেও এই নিয়ে আলোচনা চলছে জোরকদমে। এই পরিস্থিতিতে বহরমপুরে বামেদের চাহিদায় আসনরফা হয় কি না, সেটাই দেখার।
মুর্শিদাবাদ
যত দিন বাঁচব, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের মতো বাঁচব: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
হরে কৃষ্ণ হরে হরে, তৃণমূল ঘরে ঘরে- পুনরাবৃত্তি মমতার।

খবর অনলাইন ডেস্ক: মঙ্গলবার কালনার পর বহরমপুরের জনসভায় অংশ নিয়ে বিজেপির উদ্দেশে কড়া বার্তা দিলেন তৃণমূলনেত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
বহরমপুরের জনসভায় অংশ নিয়ে তিনি শুরুতেই বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা আমার সম্পদ। যাঁরা বুথে বসে স্লিপ লেখেন, যাঁরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যান, যাঁরা দলটাকে শক্তিশালী করেন, আমি তাঁদের পক্ষে। আর দুষ্টু গোরুদের পক্ষে নই, যারা সরকারের কাজে বাধা দেয় আর বিজেপির সঙ্গে ঘর করে, তাদের জন্য তৃণমূল কংগ্রেসে কোনো জায়গা নেই। দুর্নীতিপরায়ণ লোকেরাই দুর্নীতির কাছে বিক্রি হয়ে যায়। ভালো মানুষরা কোনো দিনই বিক্রি হন না”।
হুঙ্কার মমতার

বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও মমতার সরকার এবং ভাইপোকে লাগাতর আক্রমণ করে চলেছেন। এ দিনের সভা থেকে হুঙ্কার দিয়ে মমতা বলেন, “আমি দুর্বল নই। আমি শক্তিশালী। আমি যত দিন বেঁচে থাকব, তত দিন মাথা উঁচু করে হাঁটব। আমি যত দিন বাঁচব, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের মতো বাঁচব”।
পাশাপাশি কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপিকে নিশানা করে তিনি বলেন, “বিজেপির সব থেকে বড়ো নেতা মিথ্যে বলেন। মোদী এসে বললেন বাংলায় সরকারি কর্মীরা মাইনে পান না। কোন সরকারি কর্মী মাইনে পাননি দেখান মোদীবাবু। কেন্দ্রীয় সরকার বিএসএনএল, গেইল বন্ধ করে দিচ্ছে কেন”?
তাঁর কথায়, “বিজেপির ওয়াশিং মেশিনে কালোগুলো যাচ্ছে আর সাদা হয়ে আসছে। এগুলো কালো কাদা। বিজেপি গুজরাতে, উত্তরপ্রদেশে দাঙ্গার পার্টি। এরা এনআরসি, এনপিআর, সিএএ করা পার্টি। এরা হিন্দুরও নয়, আর অন্য কোনো দলেরও নয়। মুখে বলি হরি হরি, আর সাধারণ মানুষের টাকা চুরি করি। আমরা বলি, হরে কৃষ্ণ হরে হরে, তৃণমূল ঘরে ঘরে”।
মুর্শিদাবাদের সব ক’টা আসন চাই

মুর্শিদাবাদের সব ক’টা আসন তৃণমূলের চাই বলে আবেদন জানিয়ে মমতা বলেন, “আগামী দিনেও আপনাদের ভোটেই মা-মাটি-মানুষের সরকার তৈরি হবে। বিজেপি ভয় দেখাবে, চমকাবে- কোনো ভয় পাবেন না। আমি ভয় পাইনি। আমার সারা শরীরে পা থেকে মাথা পর্যন্ত ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। মার খেতে খেতে এখানে এসেছি। আমি দাঙ্গাবাজদের সঙ্গে লড়াই করতে পারি। কেউ আমাকে চমকালে, মানুষ তাদের চমকায়। মানুষকে সঙ্গে নিয়েই সমস্ত বাধা আমি পার হয়ে যাই”।
কৃষি আইন নিয়ে আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে মমতা বলেন, “দেখুন দিল্লিতে কী হচ্ছে। তারা কৃষকদের থামাতে রাস্তায় পেরেক লাগিয়ে দিয়েছে। এই বিলগুলো কৃষকদের শেষ করবে। আদানি সব পাবে … আইন বাতিল করতে হবে”।
আরও পড়তে পারেন: ওরা টাকা দিলে নিয়ে নেবেন, কিন্তু ভোটটা তৃণমূলকেই দেবেন, কালনায় বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
দীপাবলি-কালীপুজো
মুর্শিদাবাদ ও বীরভুমে রাজা রামজীবন রায়ের উত্তরপুরুষদের এখন ১৯টি কালীপুজো
যে গাছের নীচে যে ঠাকুরের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, সেই গাছের নামানুসারে সেই কালীর নাম রাখা হয়েছে।

শুভদীপ রায় চৌধুরী
বীরভূম জেলার ঢেকার মহারাজ রামজীবন রায়ের রায় ও রায়চৌধুরী বাড়ির পূজোর বিশেষত্ব হল একই রাজপরিবারে ১৯টি কালীপুজো। সেই কালীপুজো অবশ্য ছড়িয়ে আছে দুটি জেলায়। আর সেই কালীপুজোকে কেন্দ্র করে মেতে ওঠে প্রাক্তন রাজবংশ এবং পার্শ্ববর্তী সব গ্রাম।
জানা যায়, এই কালীপুজোর সূচনা করেন রাজা রামজীবন রায় (১৬৪০-১৭০৮ খ্রিস্টাব্দ) আজ থেকে প্রায় সাড়ে তিনশো বছর আগে। এই মহারাজ রামজীবনই তারাপীঠের মা তারা ও কলেশ্বরের শিবমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর রাজত্বকালে একটা রাজবাড়িতে একটিই কালীপুজো হত। সারা রাজবাড়ি আলোয় ঝলমল করত।

কালীপুজো উপলক্ষ্যে সমস্ত ধর্মের মানুষ নিমন্ত্রিত হত রাজবাড়িতে। পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জায়গার প্রজারা গান শুনিয়ে, নাচ দেখিয়ে রাজাদের খুশি করে উপহার নিয়ে বাড়ি ফিরত। রাজা রামজীবনও ছিলেন প্রজাবৎসল। প্রজাদের মঙ্গল কামনায় তিনি ছাগ, মেষ ও মহিষ বলি দিতেন।
কিন্তু কালের নিয়মে ভাগ হয়েছে রাজবংশ, বেড়েছে কালীর সংখ্যা। প্রথমে এই রাজপরিবার ‘রায় রাজপরিবার’ নামে পরিচিত ছিল। পরে রাজা রামজীবন রায়ের বংশধরেরা প্রজাহিতৈষী কাজ করে ও জমিদারি বৃদ্ধি করে বাংলার তৎকালীন নবাব আলিবর্দি খাঁয়ের কাছ থেকে ‘চৌধুরী’ উপাধি লাভ করেন। সেই থেকেই এই রাজপরিবার ‘রায়চৌধুরী রাজপরিবার’ নামে পরিচিত হয়।
মহারাজ রামজীবনের জ্যেষ্ঠ পুত্র রাজা ভগবতীচরণ রায়ের বংশ বর্তমানে মুর্শিদাবাদের এড়োয়ালি গ্রামে ১৩টি কালী, দ্বিতীয় পুত্র রাজা রামভদ্র রায়ের এক বংশ বীরভূমের ন’পাড়াতে ১টি কালী এবং আরও একটি বংশ মুর্শিদাবাদের মাজিয়ারাতে ১টি কালী এবং তৃতীয় ও কনিষ্ঠ পুত্র যথাক্রমে রাজা কেশব ও রাজা রামচন্দ্র রায়ের বংশ বীরভূমের হাতিয়া গ্রামে ৪টি কালীপুজোর সূচনা করেন। এগুলি রায়/রায়চৌধুরী রাজবাড়ির পুজো নামেই খ্যাত। তবে কালীপূজো ও দুর্গাপুজোর সময় রাজা ভগবতীচরণ রায়ের বংশের বাড়িতেই অর্থাৎ মুর্শিদাবাদের এড়োয়ালি গ্রামেই বেশি ধুমধাম হয়।

রাজা রামজীবনের জ্যেষ্ঠ পুত্রের পুত্র রাজা জয়সিংহ ও রাজা রঘুনাথ রায়। রাজা জয়সিংহের দুই পুত্র রাজা দেবদত্ত রায়চৌধুরী, রাজা ইন্দ্রমণি রায়চৌধুরী এবং রাজা রঘুনাথের এক পুত্র রাজা শ্যামসুন্দর রায়চৌধুরী। এঁদের বংশ যথাক্রমে বড়োপাঁচানি, ছোটোপাঁচানি, ছয়ানি রাজপরিবার নামে পরিচিত।
বড়োপাঁচানিতে পাঁচটি কালী – ধর্ম/ষষ্ঠী, বেল, কুল, টুংগী এবং শ্যামরুপী। ছয়ানি রাজপরিবারের চারটি কালী – বড়মা, মঠ, নিম ও চাতরবুড়ি। ছোটোপাঁচানি রাজপরিবারে চারটি কালী – ধর্ম/ষষ্ঠী, মোল, আমড়া এবং বেল (এই বেল কালীটিতে শুধু ঘটপুজো করা হয়)। ধর্মকালী তথা ষষ্ঠীকালীকে বড়োপাঁচানি ও ছোটোপাঁচানি রাজপরিবার পালা করে চালায়।
জানা যায্ দশানির ষষ্ঠী ও ছয়ানির চাতরকালী প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল নায়েব ও গোমস্তাদের মঙ্গলকামনার জন্য। পুজোর খরচ দুই রাজবাড়ির রাজকোষ থেকেই দেওয়া হত। বেশির ভাগ কালীকেই ‘বুড়ি’ বলেই ডাকা হয়।

জানা যায়, যে গাছের নীচে যে ঠাকুরের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, সেই গাছের নামানুসারে সেই কালীর নাম রাখা হয়েছে। বড়োপাঁচানির বেল, ছোটোপাঁচানির মোল এবং ছয়ানির মঠকালীতে পঞ্চমুণ্ডীর আসন বিদ্যমান। বড়োপাঁচানির বেলকালীতে ব্যাঘ্রচর্মের আসনে বসে পুরোহিত পুজো করেন। এই বেলকালী এবং মঠকালীতে কারণ অর্থাৎ মদ দিয়ে ঘট ভরা হয়।
জানা যায়, বড়োপাঁচানির রাজা চন্দ্রকান্ত রায়চৌধুরী বেলকালীকে পুজো করার জন্য সাধক বামাখ্যাপাকে অনুরোধ করে আনতেন। এবং ছয়ানির রাজা কার্তিক রায়চৌধুরীও তাঁকে এনে একবার মঠকালীতে পুজো করিয়েছিলেন।
কালের নিয়মে রাজারা গিয়েছেন, গিয়েছে তাঁদের রাজ্যপাট। শুধু ফেলে গিয়েছেন তাঁদের শুরু করা পুজো ও তা চালানোর জন্য প্রাক্তন রাজবংশ। রাজা রামজীবন রায়ের প্রতিষ্ঠিত কালীপুজোর জৌলুস আজও একই ভাবে বজায় রেখেছেন ‘রায়/রায়চৌধুরী রাজপরিবারের’ সদস্যরা। এই পুজো দেখতে আজও ভিড় জমান বিভিন্ন জেলার মানুষ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
গোপীনাথ মুখোপাধ্যায়ের পুথি দেখে মা কালীর পুজো হয় শান্তিপুরের চাঁদুনিবাড়িতে
মুর্শিদাবাদ
দশমীতে নৌকাডুবি বেলডাঙায়, মৃত ৫ যুবক

খবরঅনলাইন ডেস্ক: বিজয়া দশমীর সন্ধ্যায় মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায়। প্রতিমা বিসর্জনের সময়ে নৌকাডুবিতে মৃত্যু হল ৫ যুবকের।
সোমবার সন্ধ্যায় বেলডাঙা এলাকার ডুমনিদহ বিলে প্রতিমার সঙ্গে তলিয়ে গেলেন পাঁচ ভাসান-যাত্রী। সোমবার রাত পর্যন্ত পুলিশ ওই বিল থেকে চার জনের দেহ উদ্ধার হয়। তখন এক জন নিঁখোজ থাকলেও পরে আরও এক যুবকের দেহ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে পুলিশ জানতে পেরেছে, বেলডাঙা পুর এলাকার হাজরা পরিবারের ওই প্রতিমাটি ডুমনিদহ বিলে ভাসান দিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দু’টি নৌকার মাঝে বাঁশের কাঠামো বেঁধে প্রতিমা বিলের মাঝামাঝি নিয়ে গিয়ে ভাসান দেওয়াই রীতি। এ দিনও সে ভাবেই ভাসান দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন ওই পরিবারের লোকজনেরা।
তবে এ ক্ষেত্রে বিসর্জন-সংক্রান্ত হাইকোর্টের কোনো বিধি মানা হয়নি। জানা গিয়েছে, দু’টি নৌকায় অন্তত জনা পঞ্চাশ ভাসান-যাত্রী ছিলেন। সন্ধ্যা পৌনে ৬টা নাগাদ নিরঞ্জনের সময়ে প্রতিমাটি হুড়মুড়িয়ে একটি নৌকার ওপরে পড়ে যায়।
প্রতিমার তলায় চাপা পড়েই তলিয়ে যান অন্তত পাঁচ ভাসান-যাত্রী। নৌকায় অন্য যাঁরা ছিলেন, তাঁরা সাঁতরে পারে উঠে এলেও রোহন পাল (২৩), অনিন্দ্য বন্দ্যোপাধ্যায় (২৩), সুখেন্দু দে (২২), রুবাই হাজরা বন্দ্যোপাধ্যায় (২০), নিপ্পন হাজরা বন্দ্যোপাধ্যায় (৩৫) আর পাড়ে ফিরতে পারেননি।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
উত্তুরে হাওয়ায় হালকা শিরশিরানি, কলকাতায় পারদ একুশে, সমতলে শীতলতম পুরুলিয়া
-
রাজ্য2 days ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
গাড়ি ও বাইক3 days ago
আরটিও অফিসে আর যেতে হবে না! চালু হল আধার ভিত্তিক যোগাযোগহীন পরিষেবা
-
রাজ্য2 days ago
বিধান পরিষদ গঠন করে প্রবীণদের স্থান দেওয়া হবে, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বললেন মমতা
-
রাজ্য1 day ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য