উঃ ২৪ পরগনা
সিবিআই, ইডি নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
“আমি বলছি, সিবিআই, ইডি, আয়কর… আরও যারা যারা আছে, আমার পিছনে লাগান”, ঠাকুরনগরের সভায় বললেন অভিষেক।


খবর অনলাইন ডেস্ক: স্ত্রী রুজিরাকে গত রবিবার সিবিআই নোটিশ দেওয়ার পরই হুঙ্কার ছেড়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরের সভায় সিবিআই, ইডি, আয়কর নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠলেন তিনি।
নিশানা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে
কয়েক দিন আগে ঠাকুরনগরে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, “করোনা টিকাকরণের কাজ শেষ হলেও মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে”।
সেই প্রসঙ্গ টেনেই অভিষেক এ দিন বলেন, “১৩০ কোটি মানুষের ভ্যাকসিন পেতে ৯ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে। তার পর না কি নাগরিকত্ব! আরে তোমরা কি নাগরিকত্ব দেবে? আপনাদের নাগরিকত্বের প্রমাণ আছে তো? আপনাদের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড নেই? যে ভোটার কার্ড নিয়ে আপনারা ভোট দিয়েছেন, যাঁদের ভোট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হয়েছে, তাঁরাই নাকি অবৈধ! আপনারা যদি অবৈধ হন, তা হলে নরেন্দ্র মোদী অবৈধ, অমিত শাহ অবৈধ, রাজনাথ সিংহ অবৈধ”!
‘জয় বাংলা’ বনাম ‘সোনার বাংলা’
ইদানীং বিজেপির সোনার বাংলা এবং তৃণমূলের জয় বাংলা স্লোগানকে কেন্দ্র করে তরজা তুঙ্গে।
অভিষেক বলেন, “আমরা ‘জয় বাংলা’ বললে বাংলাদেশি, আর তোমরা বলছ ‘সোনার বাংলা’! আপনারা বলুন তো ‘সোনার বাংলা’ কোথাকার? ‘সোনার বাংলা’ও বাংলাদেশি। গলা কেটে ফেললেও ‘জয় বাংলা’ বলব। কেন তোমরা যে ‘সোনার বাংলা’ করবে বলছ, সেটা কোথাকার স্লোগান? সোনার বাংলা করতে চাইছ? তা হলে সোনার উত্তরপ্রদেশ হয়নি কেন? সোনার মধ্যপ্রদেশ হয়নি কেন? সোনার গুজরাত হয়নি কেন”?
সিবিআই, ইডি ও আয়কর
ভোটের আগে বিজেপির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থা দিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের ভয় দেখানোর অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। কয়লাপাচার কাণ্ডে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। রবিবার সেই নোটিশ প্রসঙ্গে টুইটারে হুঙ্কার ছেড়ে যুব তৃণমূল সভাপতি বলেছিলেন, “আজ (রবিবার) বেলা ২টোর সময় আমার স্ত্রীর নামে একটি নোটিশ দিয়েছে সিবিআই। দেশের আইনের উপর আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে। তারা যদি মনে করে, আমাদের ভয় দেখাবে, তা হলে তারা ভুল করছে। আমরা কখনও মাথা নত করি না”।
এ দিন তিনি সুর চড়িয়ে বলেন, “আমার পিছনে সিবিআই লেলিয়ে দিয়েছে। আমি বলছি, সিবিআই, ইডি, আয়কর লাগিয়ে আমাকে ভয় দেখিয়ে দমাতে পারবেন না, যাকে খুশি পাঠান। কিন্তু মাথা নত করব না। জেনে রাখুন আমার গলা কেটে দিলেও একটা কথাই বেরোবে, ‘জয় বাংলা”।
আরও পড়তে পারেন: ‘ভূমিপুত্র’ প্রার্থী চাই, প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
উঃ ২৪ পরগনা
Bengal Polls 2021: পার্নো মিত্রের রোড শো ঘিরে রণক্ষেত্র বরানগর!
বিজেপি কর্মীদের রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ! পার্নোর দাবি, তিনিও সামান্য চোট পেয়েছেন।


খবর অনলাইন ডেস্ক: পঞ্চম দফার ভোটপ্রচারের শেষবেলায় হেনস্থার অভিযোগ উঠল বরানগরের বিজেপি প্রার্থী তথা অভিনেত্রী পার্নো মিত্র (Parno Mitra)-কে। বিজেপির রোড শো চলাকালীন হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ।
ঘটনায় প্রকাশ, বুধবার বরানগর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডে রোড শো করছিলেন বিজেপি প্রার্থী। সতীন সেন নগরের কাছাকাছি ওই রোড শো পৌঁছাতেই আচমকা চড়াও হন তৃণমূলকর্মীরা।
‘হেনস্থা’র অভিযোগ করেছেন পার্নো। পাশাপাশি বিজেপি কর্মীদের উপরে হামলার অভিযোগ উঠেছে। সব মিলিয়ে রণক্ষেত্রের আকার নেয় এলাকা।
বিজেপির অভিযোগ, রোড শোয়ের পিছনে দলীয় কর্মীরা বাইক মিছিল করে যাচ্ছিলেন। সতীন সেন নগর এলাকায় পৌঁছাতে তাঁদের উপর আচমকা হামলা করা হয়। রাস্তায় ফেলে মারধর করা হয় বিজেপিকর্মীদের। কয়েক জন গুরুতর জখম হয়েছেন।
সংবাদ মাধ্যমের কাছে পার্নো অভিযোগ করেন, তিনি নিজেও এই হামলা থেকে রেহাই পাননি। এক দল তৃণমূলকর্মী তাঁকেও হেনস্থা করেন। যার জেরে তিনি সামান্য চোট-ও পেয়েছেন। বিজেপির পক্ষ থেকে এই ঘটনার বিষয়ে বরানগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।
তবে তৃণমূলের তরফে এ ধরনের ঘটনার দায় অস্বীকার করা হয়েছে। বরানগরের বিদায়ী বিধায়ক তাপস রায় জানান, “এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। নাটক করছে বিজেপি। এ ভাবে বরানগরে অশান্তি করার প্রয়োজন নেই”।
আরও পড়তে পারেন: Bengal Polls 2021: ‘তৃণমূল-মুক্ত ভারতের কথা কখনোই বলেননি নরেন্দ্র মোদী’, গোয়ালপোখরের সভায় তোপ রাহুল গান্ধীর
উঃ ২৪ পরগনা
‘আমাকে যত রুখবেন, তত ভিতরে ঢুকব’, গোঁফে তা দিয়ে রোড শো মাতালেন মিঠুন চক্রবর্তী
“আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, হিংসার আঁতুড়ঘরে জন্ম আমার”, হুঙ্কার মিঠুন চক্রবর্তীর।


খবর অনলাইন ডেস্ক: বৃহস্পতিবার বেহালায় রোড শোয়ের অনুমতি মেলেনি প্রশাসনের তরফে। তবে শুক্রবার বরানগরের বিজেপি প্রার্থী পার্নো মিত্রের সমর্থনে রোড শোয়ে অংশ নিয়ে জমিয়ে দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। সঙ্গে হুঁশিয়ারি-“আমাকে যত রুখবেন, তত ভিতরে ঢুকব”।
এ দিন সকাল ৯টা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আড়াই ঘণ্টা পরে সিঁথি সার্কাস ময়দানের কাছ থেকে রোড শো শুরু হয় মিঠুনের। গাড়ি থেকে কর্মী-সমর্থক, পথচলতি মানুষ এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্দেশে মিঠুনের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিমা যথেষ্ট নজর কাড়ে। হাত নাড়লেন, হাওয়ায় চুমু ছুঁড়লেন আবার মাঝেমধ্যে গোঁফে তা দিয়ে যুদ্ধজয়ের প্রস্তুতির ইঙ্গিতও বিলোলেন।
গতকাল বেহালায় তাঁর রোড শো আটকে দেওয়া হয়েছিল। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মিঠুনের হুঙ্কার, -“আমাকে রুখতে পারবেন না। আমাকে যত রুখবেন, তত ভিতরে ঢুকব। যত আমাকে ভয় দেখাবেন, তখন আরও ভিতরে ঢুকব। আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। হিংসের আঁতুড়ঘরে জন্ম আমার”।
তিনি আরও বলেন, “এই মিছিল, রাগের মিছিল। মানুষ বেরিয়ে আসছে। তাদের রাগের বহির্প্রকাশ ঘটছে। এ বারের ভোটে পরিষ্কার, মানুষ এই সরকারকে চাইছে না”।
উল্লেখ্য, এ দিন সিঁথির মোড় থেকে গোপাল ঠাকুর রোড হয়ে ডানলপে শেষ হওয়ার কথা ছিল রোড শোয়ের। কিন্তু বনহুগলি মোড়ে এসে হঠাৎ মিঠুন গাড়ি থেকে নেমে তাঁর নিজস্ব গাড়ি করে হাত নাড়তে নাড়তে চলে যান। হতাশ হলেন পথের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন।
আরও পড়তে পারেন: Mithun Chakraborty roadshow: ডঙ্কা আছে, ঢাক নেই, ভোট প্রচারের ভোলবদল বরানগরে
উঃ ২৪ পরগনা
Mithun Chakraborty roadshow: ডঙ্কা আছে, ঢাক নেই, ভোট প্রচারের ভোলবদল বরানগরে
‘রথ’ দেখলেও ‘পথ’ যে অন্য হতে পারে তারও ইঙ্গিত মিলল!


নিজস্ব প্রতিনিধি: শালা, মারব এখানে, লাশ পড়বে শ্মশানে…
পিছন থেকে সমর্থকদের উল্লাস- ‘জিও গুরু’!
শুক্রবার বরানগরে বিজেপির ‘তারকা’ প্রার্থী পার্নো মিত্রর সমর্থনে ‘মহাতারকা’ মিঠুন চক্রবর্তীর রোড শো শুরু হল ডিজে বক্সের এমনই কিছু গরমাগরম সংলাপে। তবে শুধু এটাই নয়, রাজনৈতিক ভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বরানগর কেন্দ্রের ভোট প্রচারের আঙ্গিকে যুক্ত হল আরও বেশ কিছু চমকদার উপকরণ। কার্যত মিঠুন চক্রবর্তীর রোড শো ঘিরে ভোট প্রচার সংস্কৃতির ভোলটাই যেন বদলে গেলো!

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় এ দিন শুরু হওয়ার কথা ছিল ‘মিঠুন’দার রোড শো। কিন্তু ঘড়ির কাঁটা এগারোটা ছুঁলেও কর্মী-সমর্থক তো দূরের কথা, নেতৃত্বের কাছেও জবাব নেই, কখন শুরু হবে। সিঁথির মোড় সার্কাস ময়দান নাগোয়া কাশীনাথ দত্ত রোড তখন ডিজে বক্স লাগানো একাধিক গাড়ি, প্রচারের গাড়ি, ডঙ্কা পার্টি, শ’খানেক পুলিশ কর্মী, সংবাদমাধ্যমের গাড়ি এবং দলের কর্মী-সমর্থকে ছয়লাপ।
ঢাক বাজছে তবে ঢাকি নেই। মাইকে দর্শক ডাকছে ঢাকের বাদ্যি। তৃণমূল, সিপিএমের মতো অন্যান্য রাজনৈতিক দল বাংলার সংস্কৃতিকে আঁকড়ে ধরে ভোটের প্রচারে ঢাকিদের ব্যবহার করছে। কিন্তু বিজেপির এ দিনের প্রচারে দেখা গেল ডঙ্কা পার্টিকে। জানা গেল, ডঙ্কা, কুড়কুড়ি, ঝুনঝুনি বাজনদার সাত জনের এই দলকে ভাড়া করা হয়েছে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে। বাজাতে হবে ঘণ্টা পাঁচেক। কিন্তু বাংলা সংস্কৃতির অঙ্গ ঢাক বিজেপির এই জমকালো কর্মসূচিতে মাইক-বন্দি! সোনার বাংলা গড়ার ডাক দিয়েছে বিজেপি, অথচ বাংলার ঢাককে মাইক-বন্দি করে ঢাকি নেই কেন?

বরানগর বিজেপির এক নম্বর মণ্ডলের এক নেতা বললেন, “উপর থেকে যা নির্দেশ এসেছে তেমন ভাবেই আয়োজন”। অদূরে ডিজে বক্সে হিন্দিতে বাজছে রাম ভজন। তাতে চলছে মহিলা সমর্থকদের যেমন খুশি তেমন নাচো। কখনো বেজে উঠছে ‘আমি মিঠুন চক্রবর্তী, জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়া নই, জাত গোখরো…’। ডিজে কণ্ঠে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি তো রয়েইছে।
কর্মীদের জন্য বিলি হচ্ছে বিজেপির স্লোগান লেখা টি শার্ট। সেটা চাহিদার তুলনায় যে অনেক কম সে কথা জানালেন বণ্টনকারী এক নেতা। বললেন, সবাই চাইছে কিন্তু দেওয়া যাচ্ছে না। কাড়াকাড়ি পড়ে যাচ্ছে। শুধু টি-শার্ট নয়, বিলি হল পদ্ম ছাপ উত্তরীয়, টুপি, ব্যাজ এবং মোদী মুখোশ।

রাজনৈতিক মহলের মতে, বরানগর কাশীপুর গণহত্যার সাক্ষী, রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত জ্যোতি বসুকে ছ’বার বিধানসভায় পাঠানো বরানগরের মানুষ বরাবরই রাজনৈতিক সচেতন। তবে এ বারের ভোটে বিজেপির সৌজন্যে এখানে ভোটযুদ্ধে জুড়েছে গ্ল্যামার। প্রার্থী টলিউড অভিনেত্রী, আর তাঁর প্রচারে বলিউড অভিনেতা। এক রত্তি শিশুকে কোলে নিয়ে রোড শো-এ অংশ নেওয়া মহিলাকে দেখে মনে হতেই পারে রাজনৈতিক ডাককে ছাপিয়ে যাচ্ছে সেলিব্রিটি দর্শনের তাগিদ। ভোটের বাক্সে প্রভাব ফেলবে তো?
জবাবে বরানগর বিজেপির তিন নম্বর মণ্ডলের এক নেতা বললেন, “অবশ্যই, মিঠুন চক্রবর্তী বাংলার সন্তান। তাকে ফাঁসানো হয়েছিল। অপমান করা হয়েছিল। এ বারের ভোটে মানুষ তার যোগ্য জবাব দেবে। রাজ্যের সমস্ত অবাঙালিরা পরিবর্তন চাইছেন, বাঙালিরাও একই কথা বলছেন। মিঠুন চক্রবর্তীর ডাক তাঁদের সবার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। বরানগরের ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জন ভোটারই মিঠুনের ডাকে সাড়া দিয়ে বিজেপিকে ভোট দেবেন”।

অবশেষে সাড়ে ১১টা নাগাদ সুসজ্জিত গাড়িতে দেখা গেল মিঠুনকে। রোড শো তখন গোপাললাল ঠাকুর রোড ধরে ডানলপের দিকে এগোচ্ছে। দোকান ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসা এক দোকানদারকে প্রশ্ন- কেমন দেখলেন?
উত্তর, “বলতে গেলে আমার জীবন ধন্য হয়ে গেল মহাগুরুকে এত কাছ থেকে দেখে”।
আর ভোটটা?
– সেটা তো অন্য কথা। সিনেমার পর্দায় মিঠুনকে দেখে বড়ো হয়েছি, আজকে একেবারে কাছ থেকে দেখলাম। ভোট কাকে দেব, না দেব সেটা অন্য বিষয়।
তার মানে ‘রথ’ দেখলেও ‘মত’ যে অন্য পথে যেতে পারে, তেমন ইঙ্গিতও মিলল রাস্তার পাশে দাঁড়ানো একাধিক দর্শনার্থীর সঙ্গে কথা বলে।

তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে এ দিন মিঠুনের রোড শো যে সিঁথি সার্কাস ময়দান থেকে শুরু হয়, সেখানেই রয়েছে বরানগর কাশীপুর গণহত্যার শহিদদের উদ্দেশে ‘অমর শহিদ স্তম্ভ’। গায়ে গা লাগানো তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়। জানতে চাওয়া হল, মিঠুনকে দিয়ে রোড শো করাচ্ছে বিজেপি। তাঁকে দেখার জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে মানুষ। ভোটে কতটা প্রভাব পড়বে?
প্রশ্ন শেষ না হতেই কার্যালয়ের ভিতর থেকে সপাটে জবাব- “মিছিল কোথায়? আমরা কিছুই দেখিনি”!
-
দেশ2 days ago
Vaccination Drive: এসে গেল তৃতীয় টিকা, স্পুটনিক ফাইভে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্র
-
দেশ2 days ago
Sputnik V: এপ্রিলের শেষে ভারতের বাজারে চলে আসবে টিকা, জানাল রাশিয়া
-
প্রযুক্তি1 day ago
বাড়ির কাছাকাছি রেশন দোকান কোনটা, খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন ‘মেরা রেশন’ মোবাইল অ্যাপ থেকে
-
রাজ্য1 day ago
Bengal Polls 2021: এ বার অনুব্রত মণ্ডলকে শোকজ নোটিশ নির্বাচন কমিশনের