রাজ্য
প্রধানমন্ত্রীর পুজো ভাষণের রাজনৈতিক তাৎপর্যও এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়!
কয়েক মাস বাদেই রাজ্যের বিধানসভা ভোট। পুজোর ভাষণে রাজনৈতিক তাৎপর্যও তাই এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ষষ্ঠীর দিন বাঙালিকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। খাদির পাঞ্জাবি এবং ধুতি পরিহিত প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল মাধ্যমে উদ্বোধন করেন ইজেডসিসি পুজোর। একই সঙ্গে নিজের বক্তব্যে দুর্গাপুজোর পাশাপাশি বাংলা এবং বাঙালির সংস্কৃতি ও কৃতিত্বের গরিমার পুনরাবৃত্তি করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের সকলকে জানাই দুর্গাপুজোর (Durga Puja) পাশাপাশি আসন্ন কালীপুজো এবং দীপাবলির অগ্রিম প্রীতি ও শুভেচ্ছা। বাংলার এই পবিত্র ভূমিতে দুর্গাপুজোর সময়ে আপনাদের কাছে আসতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি”।
পাশাপাশি তিনি দুর্গাপুজোর মাহাত্ম্য বর্ণনা করে বলেন, “ভক্তির শক্তি এতটাই যে, আমার মনে হচ্ছে আমি দিল্লিতে নয়, আপনাদের মধ্যে বাংলাতেই বসে আছি। বাংলার মানুষ আমাকে ডেকেছেন, এটা আমার কাছে সৌভাগ্যের। দুর্গাপুজোর পরিস্থিতিতে এই ক’টা দিন গোটা দেশই যেন বাংলাময় হয়ে যায়। দুর্গাপুজো ভারতের একতার পুজো, দেশের সম্পূর্ণতার প্রতীক। বাংলার দুর্গাপুজো সারা দেশকেই রাঙিয়ে তোলে, এর প্রভাব এতটাই”।
এ দিন তাঁর ভাষণের আগাগোড়া মোড়া ছিল বাঙালিকে কাছে টানার আপ্রাণ চেষ্টা। যে কারণে, তাঁর মুখে দুর্গাস্তব পাঠের পাশাপাশি উঠে এল ক্ষুদিরাম বসু, প্রফুল্ল চাকি, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, রাজা রামমোহন রায়,জগদীশচন্দ্র বসু ও আচার্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু থেকে শুরু করে ঋত্বিক ঘটক, উত্তমকুমার সুচিত্রা সেনের মতো ব্যক্তিত্বদের নাম। বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁদের অবদানের কথা স্মরণ করেন মোদী।
তিনি বলেন, “আজকের ভারত গঠনে বাংলার এত অবদান, এত মানুষের অবদান, যাঁদের নাম নিতে নিতে সন্ধে হয়ে যাবে। ভারতমাতার ছবি সবার আগে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বানিয়েছিলেন। বাংলার মানুষ দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে দিয়েছেন, আজও দিচ্ছেন, আমার বিশ্বাস ভবিষ্যতেও দেশের নাম এ ভাবেই উজ্বল করতে থাকবেন”।
করোনা আবহে এ বারের দুর্গাপুজোর চেনা পরিচিত ছবি বদলে গিয়েছে। মহামারি পরিস্থিতিতে মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেককে মাস্ক পরার অনুরোধ জানান। বলেন, “মণ্ডপে লোক প্রবেশ কমেছে, সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিন্তু উৎসবে বাঙালির উৎসাহের কোনও অভাব নেই। এটাই তো বাংলা। এটাই বাংলার পরিচয়”।
এ দিনের ভাষণে সরকারি প্রকল্পগুলিকেও ছুঁয়ে যান মোদী। বলেন, “মহিলারা মা দুর্গার প্রতীক, আমরা বিভিন্ন নীতি ও পরিকল্পনার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়ে কাজ করছি”।
রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মোদীর বক্তব্যের রাজনৈতিক তাৎপর্যও এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়। বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা ভোট। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁর ভাষণে এ ধরনের ইঙ্গিত থাকাটাই স্বাভাবিক। ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর পাশাপাশি ‘সোনার বাংলা’ গড়ার আহ্বান জানান তিনি। বাংলার মানুষের জন্য কেন্দ্রের কাজের উল্লেখও উঠে আসে এ দিন। প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনা, উজ্জ্বলা যোজনা ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার পরিসংখ্যান তারই উদাহরণ!
আরও পড়তে পারেন: ‘বিহারে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন’?, ইস্তাহারের প্রতিশ্রুতি নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি বিজেপি
রাজ্য
রাজ্যে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ফের চারশোর নীচে, তবে হেরফের সংক্রমণের হারে
আগের দিনের থেকে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার কিছুটা বেড়ে হয়েছে ১.৫৪ শতাংশ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ১৮ জানুয়ারির পর রবিবার ফের রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রামিতের সংখ্যা চারশোর নীচে। উল্লেখযোগ্য ফারাকটা হল, আগের দিন যেখানে নমুনা পরীক্ষা হয়েছিল ১৯ হাজারের কম, এ দিন তা হয়েছে ২৫ হাজারের বেশি।
রাজ্যের করোনা-পরিস্থিতি
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮৯ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ১০৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪৫৪ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৫১ হাজার ৬৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১০ হাজার ১১৫।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৬ হাজার ৩২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৩ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.১১ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার বাড়ল
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণের হারে কিছুটা বৃদ্ধি ধরা পড়েছে। এ দিন রাজ্যে ২৫ হাজার ২০৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ১.৫৪ শতাংশ।
এ দিকে রাজ্যে সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৭৮ লক্ষ ৩৩ হাজার ২৮৯টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৭.২৫ শতাংশ।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার পরিস্থিতি
উত্তর ২৪ পরগণায় সংক্রমণ একশোর ওপরে থাকলেও কলকাতায় তা একশোর নীচেই রয়েছে। দুই জেলাতেই নতুন করে আক্রান্ত এবং সুস্থতার সংখ্যায় খুব বেশি পার্থক্য নেই এ দিন।
কলকাতায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১৩০ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতায় ৮৯ আর উত্তর ২৪ পরগণায় ১২৭ জন সুস্থ হয়েছেন। কলকাতা দু’ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় তিনজন কোভিডরোগীর মৃত্যু হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়।
২০ অথবা তার বেশি
এ দিন রাজ্যের তিন জেলায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ২০ অথবা তার বেশি। এগুলির মধ্যে রয়েছে হাওড়া (আক্রান্ত-২১, সুস্থ-৩১, মৃত-১), হুগলি (আক্রান্ত-২০, সুস্থ-৩৪, মৃত-নেই) এবং দার্জিলিং (আক্রান্ত-২০, সুস্থ-১৬, মৃত-নেই)।
আরও পড়তে পারেন: কেরল, কর্নাটকে ফের চিন্তা বাড়াল করোনার দৈনিক সংক্রমণ
রাজ্য
আদি-নব্য দ্বন্দ্ব কাটাতে দিলীপ ঘোষের স্পষ্ট বার্তা
সামনে বিধানসভা ভোট, অন্য দল থেকে নেতা-কর্মীদের না নিলে বিজেপি বাড়বে কী করে?

খবর অনলাইন ডেস্ক: ভিন দল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের নিয়ে কখনও-সখনও ক্ষোভ দেখা দিচ্ছে বিজেপির পুরনো নেতাদের মধ্যে। এমন পরিস্থিতিতে স্পষ্ট বার্তা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। রবিবার তিনি বলেন, বিজেপির প্রসার ঘটাতে অন্যান্য দলের নেতাদেরও গেরুয়া শিবিরে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার।
তৃণমূল থেকে একাধিক নেতা-মন্ত্রীর বিজেপিতে যোগ দিয়েই দলের উঁচুপদে জায়গা পেয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করছেন পুরনোরা। যা নিয়ে দলের পুরনো নেতাদের মনে ক্ষোভের সঞ্চার হচ্ছে। এমন আবহে বিজেপি রাজ্য সভাপতি রবিবার বলেন, রাজনৈতিক আনুগত্যের পরিবর্তন সবসময় নেতৃত্বের অবস্থানের গ্যারান্টি দেয় না। দিলীপের এই মন্তব্য দলের পুরনো নেতৃত্বের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে তিনি জোরের সঙ্গে এ কথাও বলেন, যাতে দলের ভিত্তি প্রসারিত হয় এবং বাংলায় ক্ষমতায় আসে, সে কারণেই অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, প্রত্যেকের দরকার দলীয় শৃঙ্খলা এবং নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলা। সেটা পুরনো হোক বা নবাগত।
দিলীপ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। প্রতিটা দিন আমাদের সংগঠন শক্তিশালী হচ্ছে। তৃণমূল-সহ অন্য দল থেকেও অনেকে আমাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন। আমরা যদি তাঁদের স্বাগত না জানাই, তা হলে কী করে বেড়ে উঠব”।
তৃণমূল নেতাদের দলে নেওয়া নিয়ে কয়েকটি জায়গায় বিজেপির অন্তর্দ্বন্দ্ব দেখা দেওয়ার খবর সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কে আসছেন, সেটা বড়ো কথা নয়। আসল কথা হল, দলের শৃঙ্খলা এবং নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলা হচ্ছে কি না। কেউ-ই দলের ঊর্ধ্বে নন।
বিজেপির আদর্শগত অভিভাবক আরএসএস-এর নেতৃত্বও এই ঘটনায় খুব একটা খুশি নয় বলে শোনা যাচ্ছে। এ ব্যাপারে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, “সেটা সবাইকে নিয়ে নয়। কয়েক জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে আমাদের সঙ্গে যাঁরা যোগ দেবেল, তাঁদের প্রত্যেককেই নেতৃত্বের পদ দেওয়া হবে না”।
আরও পড়তে পারেন: এখনও তৃণমূলেই রয়েছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্য়ায়, রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কোন দিকে
রাজ্য
উন্নয়ন দেখাতে ‘ছানিশ্রী’ প্রকল্প করবে সরকার, বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের
কুলতলির সভা থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে লাগামহীন আক্রমণ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

খবর অনলাইন ডেস্ক: রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির সভা থেকে বিজেপিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচিগুলি তুলে ধরে তিনি বলেন, যাঁরা উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছেন না, তাঁদের চোখে ছানি পড়েছে। রাজ্য সরকার তাঁদের জন্য ছানিশ্রী প্রকল্প শুরু করবে।
অভিষেক যা বললেন…
*যাঁরা জয় শ্রীরাম বলেন, তাঁরা বাড়িতে বলুন, মন্দিরে বলুন, যে যাঁর ধর্মীয় রীতি পালন করুন। কিন্তু জনপ্রতিনিধিদের ধর্ম মানব ধর্ম। মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়াটাই আপনার ধর্ম।
*যতই নাড়ো কলকাঠি, নবান্নে আবার হাওয়াই চটি। যত দিন মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যত দিন তাঁর প্রতি আপনাদের সমর্থন রয়েছেন, তত দিন বাংলাকে কেউ আঘাত করতে পারবেন না।
*এই জেলা থেকেই পরিবর্তনের চাকা ঘুরেছিল। ৩১-এ ৩১ করার সংকল্প নিতে হবে। কুলতলিতে তৃণমূল প্রার্থীই জিতবেন। ৫০ হাজারের বেশি ভোটে জিতবেন।
*তোমাদের মোদী সাত বছরে কী করেছেন, আর আমাদের দিদি ১০ বছরে কী কাজ করেছেন, দু’টোর তুল্যমূল্য বিচার করুন। যদি না ১০-০ গোলে মোদীকে হারাতে পারি, তা হলে রাজনীতির ময়দান ছেড়ে দেব।
*যাঁরা বলছেন, বাংলায় কাজ হয়নি। কন্যাশ্রী, রুপশ্রী, যুবশ্রী সবুজসাথী প্রকল্প তাঁরা দেখতে পান না। এ বার রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প করবে, যেটার নাম ছানিশ্রী। যাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন চোখে দেখতে পাচ্ছেন না, তাঁরা সেখানে ছানি কাটিয়ে নেবেন।
*১০ বছর খেয়ে মধু, মিরজাফর আজ হল সাধু। কথায় কথায় বলে, লড়াইয়ের ময়দানে দেখা হবে। এই জনতার ময়দানে দাঁড়িয়ে কথা দিচ্ছি, হবে লড়াই? আয়। সুদীপ্ত সেন চিঠিতে লিখেছেন, মানুষের ছ’কোটি টাকা মেরেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সুদীপ্ত লিখেছেন, তাঁকে ব্ল্যাকমেল করে ওই টাকা নিয়েছিল। তা হলে চোর কে? আর আজকে সিবিআইয়ের ভয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। তুমিও মানুষ, আমিও মানুষ, তফাতটা শুধু শিরদাঁড়া আর মেরুদণ্ডের।
*২০১৬ সালেই এঁদের দল থেকে বের করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদারতার সুযোগ নিয়ে এঁরা এখন বড়োবড়ো কথা বলছেন। সততার প্রতিমূর্তি সাজছে। নারদার টিভির পরদায় তুমি লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ খাচ্ছো। আর ভাইপোর নাম নেওয়া ক্ষমতা নেই, তোলাবাজ ভাইপোর কথা বলছ?
*আমার বিরুদ্ধে লড়বি। আমি তোর বিরুদ্ধে প্রমাণ দিয়েছি। তুই আমার বিরুদ্ধে সরাসরি যুক্ত থাকার প্রমাণ দে, আমি ফাঁসিতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করব। পারবি তা, করতে। এ তো সবে একটা নাম বললাম। আমার কাছে এ রকম ভুরি ভুরি চিঠি এসেছে।
*তোমাদের তো বুকের পাটা নেই। আমি নাম নিয়ে বলছি দিলীপ ঘোষ গুন্ডা। কৈলাস বিজয়বর্গীয়, অমিত শাহ বহিরাগত। আমি ভাববাচ্যে কথা বলি না। ক্ষমতা থাকলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুন।
*আজকে পঞ্চাশটা ক্যামেরার সামনে নাম নিয়ে বলছি, ঘুষখোর শুভেন্দু অধিকারী তোর ক্ষমতা থাকলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করে দেখা।
আরও পড়তে পারেন: এখনও তৃণমূলেই রয়েছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্য়ায়, রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কোন দিকে
-
কলকাতা3 days ago
ভয়াবহ বাইক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, সতীর্থের মৃত্যু
-
হাওড়া3 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
কেন খাবেন মটরশুঁটি, জেনে নিন এর উপকারিতা
-
জীবন যেমন3 days ago
কম বয়সে মুখে বলিরেখা? রান্না ঘরেই আছে এর সমাধান, একমাসে