দঃ ২৪ পরগনা
যে ভাবে ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল
এ বার কিন্তু আমাদের সচেতন হওয়ার সময় এসে গিয়েছে। এ বার আমরা একেবারে খাদের ধারে চলে এসেছি।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, সুন্দরবন: এলাকার ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল বিপন্ন। সময় এসেছে সচেতনতার। কারণ, সময়ের সঙ্গে এখানে যে পরিবেশ-পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে, সেটা অনেকের কাছেই অজানা থেকে যাচ্ছে।
সুপ্রিম কোর্টের নিষেধ সত্ত্বেও একদল অসাধু কাঠ ব্যবসায়ী, লোভী বনকর্মী এবং এলাকা বিশেষে বেশ কিছু ক্ষমতালোভীর জন্য সুন্দরবনে বহু দিন ধরেই চলছে অবাধে বৃক্ষচ্ছেদন। সুন্দরবনে রয়েছে দুর্লভ কিছু গাছ যেমন— ধুধুঁল, পশুর, গরান, হেঁতাল, শাল, গেওয়া, সুন্দরী, সেগুন-সহ আরো অনেক। নিয়মিত ভাবে এই সব গাছ কাটার ফলে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য আজ বিপন্ন। এবং এ ভাবে চলতে থাকলে অচিরেই হয়তো এটি ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাবে।
সুন্দরবনের অমূল্য বনসম্পদের এই হাল হওয়ায় পরিবেশের ভারসাম্যও নষ্ট হচ্ছে। এর ফলও হাতে হাতে মিলছে। দেখা যাচ্ছে, এখানে আছড়ে পড়ছে আয়লা, বুলবুলের মতো একের পর এক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়। আবহাওয়ার পরিবর্তনের জেরে জলোচ্ছ্বাস বাড়ছে। পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ এলাকা সুন্দরবনের নাম সমগ্র বিশ্বের কাছে সুপরিচিত ও আকর্ষণীয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এখানকার পরিবেশ-পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে। সেটা সাধারণ মানুষের কাছে অজানা থেকে যাচ্ছে। মাছের ভেড়ির জন্য অবাধে ম্যানগ্রোভ কাটা হচ্ছে।

বিশেষ সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ১৯ শতকের প্রথম ভাগের সমীক্ষা অনুযায়ী, সুন্দরবনের আয়তন ৯৬৩০ বর্গ কিমি। যার বিস্তার দক্ষিণ বঙ্গের নিম্ন প্রান্তে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ থেকে উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট পর্যন্ত। দীর্ঘ দিন ধরে এ অঞ্চলে জনবসতি গড়ে ওঠায় এখানকার আদি বনভূমির অনেকটাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। ৫৩৬৬ বর্গ কিমি জঙ্গল আগেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। বাদবাকি ৪২৬৪ বর্গ কিমি মধ্যে ৪১ ভাগ জল।
তবে, সাম্প্রতিক এক বিশেষ সমীক্ষায় দেখা গেছে, জলের এলাকার অনুপাত বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশে। অর্থাৎ, বনভূমি আছে মাত্র ২০০০ বর্গ কিমির কিছু বেশি অংশে। পশ্চিমবঙ্গের বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সুন্দরবন থেকে কাঠ কাটার জন্য কমবেশি ৩৪০টির মতো নৌকাকে লাইসেন্স দেওয়া হয়ে থাকে প্রতি বছর । এ জন্য ১০- ১২ হাজার টন কাঠ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু বাস্তবে নির্দিষ্ট এই পরিমাণের থেকে একশো গুণ বেশি কাঠ চোরাপথে জঙ্গল থেকে কেটে নিয়ে আসছে এক ধরনের অসাধু চক্র।

এই চক্রগুলি বিশেষ করে ধ্বংস করছে বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছ। যদিও ওই সমস্ত গাছ কাটা নিষিদ্ধ। আকাশ ছোঁয়া দামের জন্য শাল-সেগুন কাঠের ব্যবহার আজ সাধারণ মানুষের আয়ত্তের বাইরে। সুন্দরবন এলাকার বসিরহাট, হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালি, গোসাবা, শামসেরনগর, বাসন্তী, কুলতলি, রায়দিঘি, পাথর প্রতিমা, নামখানা, কাকদ্বীপ, ঝড়খালি প্রভৃতি স্থানের বাজারে গেলে দেখা যাবে, প্রচুর পরিমাণে বড়ো বড়ো গাছের গুঁড়ি সেখানে বিক্রি হচ্ছে। গাছগুলি বিক্রি হয়ে চলে যাচ্ছে এলাকার কাঠ চেরাই কলগুলিতে। তার পর সেগুলি থেকে নানারকম আসবাবপত্র তৈরি হয়ে চলে যাচ্ছে কলকাতার বড়ো বড়ো আসবাবের দোকানে।
এ বিষয়ে রায়দীঘি ও কুলতলির কয়েকজন গ্রামবাসীর অভিযোগ, এই কাজে এক শ্রেণির বনকর্মী, পুলিশ এবং রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ মদত রয়েছে। জানা গিয়েছে, সুন্দরবন এলাকার মূল্যবান কাঠ পাচারের বিষয়ে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী দুষ্ট চক্র বরাবরই সক্রিয় রয়েছে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসার অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে নিয়ে জানান, এত বিশাল অরণ্য পাহারা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট সংখ্যক বনকর্মীর অভাব রয়েছে। এ দিকে, নির্বিচার অরণ্য ধ্বংসের ফলে বাঘেদের নিরাপদে থাকার জায়গার পরিমাণও কমছে। ফলে এরা নদী সাঁতরে ঢুকে পড়ছে লোকালয়ে।
গোসাবার আদিবাসী এলাকার বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, বাঘের হামলার ভয়ে প্রায় প্রতি রাতেই তাঁদের আলো নিয়ে বাড়ি-ঘর পাহারা দিতে হয়।
আরও পড়ুন: বুলবুলের পরে সুন্দরবন জুড়ে ম্যানগ্রোভ লাগাচ্ছে প্রশাসন
অন্য দিকে পরিবেশকর্মী থেকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বার কিন্তু আমাদের সচেতন হওয়ার সময় এসে গিয়েছে। এ বার আমরা একেবারে খাদের ধারে চলে এসেছি। এখনই সচেতন হলে হয়তো তবুও খানিকটা প্রাকৃতিক সম্পদ বাঁচাতে পারব। এই সময়টা চলে গেলে তখন আর বিপদের শেষ থাকবে না। তাই আমাদের সবার আপন সুন্দরবনকে বাঁচাতে আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। আটকাতে হবে এই ম্যানগ্রোভ নিধন।
দঃ ২৪ পরগনা
কুলতলিতে মহিলা সমবায় সমিতিতে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ, মীমাংসা চেয়ে পাশে দাঁড়াল এপিডিআর
আনুমানিক ২২-২৫ লক্ষেরও বেশি টাকার হিসেব চাইছেন মহিলা সদস্যরা।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, কুলতলি: মহিলা সমবায় সমিতিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে এ বার মহিলাদের পাশে দাঁড়াল এপিডিআর। কুলতলির মৈপীঠ ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েতের সংঘ মহিলামহল প্রাথমিক বহুমুখী সমিতির (মহিলা সমবায় সমিতি) বিভিন্ন দুর্নীতির বিরুদ্ধে বুধবার দুপুরে কুলতলি বিডিও অফিসে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ দেখালেন সমিতির প্রায় শ’চারেক মহিলা সদস্য।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর কুলতলির বিডিও’র অনুমতিতে বিডিও অফিসে সমবায় সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় জয়েন্ট বিডিও, নোডাল অফিসার, এসএইচজি সুপারভাইজার, সমবায় সমিতির সিআই, জেলা পরিষদ সদস্য, খাদ্য দফতরের কর্মাধ্যক্ষের উপস্থিতিতে সমবায় সমিতির মহিলারা সমিতির ‘দুর্নীতিবাজ’ মূল পরিচালন কমিটির পরিবর্তনের দাবি তোলেন এবং গত চার বছরের সমস্ত টাকার (আনুমানিক ২২-২৫ লক্ষের বেশি) হিসেব চান।

অভিযোগ, পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই সভায় সদস্যাদের দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হলেও তাঁদের সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে পরবর্তীতে সেই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে রেজোলিউশন পেপার পরিবর্তন করে দেওয়া হয়। আর তাই এ বিষয়ে এগিয়ে আসে মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর (APDR)। তাদের প্রতিনিধি দল এ দিন কুলতলির বিডিওর সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি মীমাংসার দাবি জানায়।
এ ব্যাপারে এপিডিআরের জেলা সম্পাদক আলতাফ হোসেন বলেন, “এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনরত মহিলাদের পাশে এপিডিআর আছে এবং মহিলাদের দাবি মেনে বিষয়টি নিষ্পত্তি না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে নামব। আমরা চাই, অবিলম্বে বার্ষিক সাধারণ সভা ডেকে গত চার বছরের হিসেব সাধারণ সদস্যদের সামনে দিতে হবে। আর্থিক দুর্নীতি হয়ে থাকলে দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে হবে”।
এ ব্যাপারে কুলতলির বিডিও বিএন অধিকারী বলেন, আগামী ৩০ তারিখে এ বিষয়ে আলোচনায় বসা হবে। যাতে এ বিষয়টি সুষ্ঠু ভাবে সমাধান করা যায় সেটা দেখা হচ্ছে।
আরও পড়তে পারেন: ‘দুয়ারে সরকার’-এর সাফল্যের খতিয়ান প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
দঃ ২৪ পরগনা
ক্যানিং-জয়নগর সেতু চালু হয়েও সমস্যায় স্থানীয় মানুষ
২০১০ সালে তৎকালীন বামফন্ট সরকারের সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় শিলান্যাস করেন সেতুটির।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, জয়নগর: ক্যানিং ও জয়নগরের সংযোগকারী সেতু চালু হয়েও সমস্যা মিটল না স্থানীয় মানুষের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেল, এটি চালু হওয়ার পরেও কয়েক হাজার মানুষকে ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে প্রতিদিন। জয়নগর-১ ব্লক ও ক্যানিং-১ ব্লকের সীমানায় পিয়ালি নদীর তীরে সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে ধোসা সেতুর কাজ শুরু হয়ে ছিল ২০১০ সালের ৭ জানুয়ারি। তৎকালীন বামফন্ট সরকারের সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় শিলান্যাস করেন সেতুটির। তাঁর পরে দীর্ঘ কয়েক বছর লাগে এই সেতুর কাজ শেষ হতে।
এলাকার মানুষ ভেবেছিলেন যে তাঁরা খুব কম সময়ে ক্যানিং থানা ও জয়নগর থানা এলাকার মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন। কিন্তু সেতুটির যাতায়াতের রাস্তা সম্পূর্ণ না হওয়ার ফলে গাড়িচালক থেকে শুরু করে স্থানীয় মানুষ প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, খাড়াই রাস্তা দিয়ে উঠতে গিয়ে আমাদের দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
এই দিকে দৃষ্টি নেই প্রশাসনের।
এ ব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা তথা গোপালপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান নন্দকিশোর সরদার বলেন, “এই সেতু চালু হয়েও সম্পূর্ণ না হওয়ায় আমাদেরকে সব সময় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। যেমন, ক্যানিং থানার অন্তর্গত হাট পুকুরিয়া, দাঁড়িয়া বা জয়নগর থানার তিলপি, ঢোষা, শ্যামনগর-সহ আশেপাশের সব জায়গায় যেতে আমাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তবে সেতুটি যাতে ভালো ভাবে তাড়াতাড়ি চালু হয় সে জন্য প্রশাসনিক স্তরে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি”।

স্থানীয় বাসিন্দা গৌতম মন্ডল, সাবুর আলি, আতিয়ার রহমান মোল্লা, কুতুবউদ্দিন মোল্লা -সহ কয়েক জন গ্রামবাসী জানালেন, “এই সেতু চালু হলে আমরা খুব কম সময়ে জয়নগর ও ক্যানিং থানা এলাকার মধ্যে যাতায়াত করতে পারব”।
জয়নগর-১ ব্লকের ধোসা চন্দনেশ্বর নবীনচাঁদ হাইস্কুলের কয়েক জন ছাত্র-ছাত্রী বলেন, “এই ধোসা সেতু চালু হলে ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকার কারণে আমাদের স্কুলে যেতে-আসতে খুবই সমস্যায় পড়তে হয়”। দ্রুত সম্পূর্ণ ভাবে সেতু চালু করার দাবি তুলছেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে জয়নগর-১ বিডিও সত্যজিৎ বিশ্বাস বলেন, “ওই সেতুটি যাতে দ্রুত সম্পর্ণ রূপে চালু করা যায় সে ভাবে ঊর্ধ্বতন মহলে জানিয়েছি”।
আরও পড়তে পারেন: কৃষকদের সমর্থনে কংগ্রেসের মিছিলে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস, উত্তপ্ত ভোপাল

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, সুন্দরবন: সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সম্পদ বাঁচানোর পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্য রক্ষা করা খুব প্রয়োজন। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার দুপুরে সুন্দরবনে ছাড়া হল ছ’টি কুমির।
সুন্দরবনের জীব পরিমণ্ডলের প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য সুন্দরবনের নদীতে এই ছ’টি কুমির ছাড়ল বন দফতর। ১৯৭৬ সাল থেকে সুন্দরবনের পাথরপ্রতিমার ভগবতপুরের কুমির প্রকল্পে কুমির প্রজননের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানেই জন্ম হয়েছে কুমিরগুলির। চার বছর বয়সের কুমিরদের নোনা জলে অর্থাৎ সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া হয় এ দিন।

বন দফতর এ বারে মোট ৫৫টি কুমির ছাড়বে সুন্দরবনের বিভিন্ন কোর অংশে। যার মধ্যে ৪০টি পুরুষ ও ১৫টি স্ত্রী কুমির থাকবে। বৃহস্পতিবার প্রথম পর্যায়ে ছ’টি কুমির ছাড়া হল সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অন্তর্গত বিদ্যা রেঞ্জের স্টোরখালি এলাকায়। এগুলির মধ্যে পাঁচটি কুমির আনা হয়েছে ভগবতপুর কুমির প্রকল্প থেকে এবং একটি আনা হয়েছে সজনেখালি থেকে। ছ’টি কুমিরের মধ্যে একটি পুরুষ কুমির, আর বাকি পাঁচটি স্ত্রী কুমির। এদের প্রত্যেকের গড় ওজন ১৪.২৬ কেজি করে।
এ দিন নদীতে ছাড়া কুমিরগুলি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাণী চিকিৎসক। কুমির ছাড়ার সময় স্টোরখালিতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যর প্রধান মুখ্য বনপাল (বন্যপ্রাণ) বিনোদকুমার যাদব, সুন্দরবন জীব পরিমণ্ডলের অধিকর্তা পিয়ার চাঁদ, সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের অধিকর্তা তাপস দাস, জেলার বন দফতরের ডিএফও মিলন মণ্ডল, সহকারী ডিএফও অনুরাগ চৌধুরী-সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। আগামী দিনে বাকি কুমিরগুলোকেও সুন্দরবনে ছাড়া হবে বলে বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: আরও এক দফায় ‘দুয়ারে সরকার’
-
শিল্প-বাণিজ্য9 hours ago
ফের বাড়ল পেট্রোল, ডিজেলের দাম, কলকাতায় নতুন রেকর্ড
-
ফুটবল2 days ago
বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ব্রাজিলের ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও চার ফুটবলারের
-
কলকাতা1 day ago
উত্তর কলকাতার অলিতেগলিতে লুকিয়ে রয়েছে ইতিহাস, সাধারণতন্ত্র দিবসে হেঁটে দেখা
-
কলকাতা2 days ago
নারকেলডাঙার ছাগলপট্টিতে আগুন, হতাহতের খবর নেই