দঃ ২৪ পরগনা
শুভেন্দু, রাজীবকে কালো পতাকা! ‘বিশ্বাসঘাতকদের সঙ্গে এমনই হয়’, বলল তৃণমূল
বারুইপুরের সভায় রাজ্য সরকার ও ‘ভাইপো’র বিরুদ্ধে একরাশ অভিযোগ আনলেন রাজীব-শুভেন্দু-মুকুল!

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, বারুইপুর: বারুইপুরে বিজেপির ‘যোগদান মেলা’য় যাওয়ার পথে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Rajib Banerjee) কালো পতাকা দেখানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার দুপুরে বারুইপুর নিউ ইন্ডিয়ান মাঠে বিজেপির এক জনসভায় যাওয়ার পথে বারুইপুর পদ্মপুকুর এলাকায় ওই ঘটনা ঘটে।
তবে তা নিয়ে কোনো গোলমাল বা সমস্যা হয়নি। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা নিয়ে নির্বিঘ্নেই সভাস্থলে পৌঁছান রাজ্যের দুই প্রাক্তন মন্ত্রী। তাঁদের কনভয় যাওয়ার সময় তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ ভাবেই কালো পতাকা দেখান। বারুইপুরের সভায় গিয়েছিলেন মুকুল রায়ও।
এ দিন সভা মঞ্চে সদ্য তৃণমূলত্যাগী প্রাক্তনবন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, হতাশা থেকে তৃণমূলের লোকজন আমাদের কালো পতাকা দেখাচ্ছে। তৃণমূল শেষ হয়ে গিয়েছে। তৃণমূল দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে। কালো পতাকা দেখানো তারই পরিচয়।
তৃণমূলের প্রবীণ সাংসদ সৌগত রায় এ দিন এর জবাবে বলেন, “এত দিন সরকারে থেকে যাঁরা দুধ-মধু খেয়ে দল ছেড়েছেন, তাঁদের প্রতি দলের নীচুতলার কর্মীদের ক্ষোভ থাকাটাই স্বাভাবিক। আর তারা তো কোনো গোলমাল করেনি। শান্তিপূর্ণ ভাবে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কালো পতাকা দেখিয়েছে। তবে বিশ্বাসঘাতকদের সঙ্গে এমনই হয়”।
প্রসঙ্গত, বারুইপুরের সভার পরেই শুভেন্দু বিকালের উড়ানে দিল্লি রওনা দিলেন অমিত শাহের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে যোগ দিতে। এ দিন বারুইপুরের এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল বিজেপি-তে যোগদানের জন্য। যে সমস্ত সভাকে বিজেপি ‘যোগদান মেলা’ বলে অভিহিত করে থাকে। অর্থাৎ, যেখানে মেলা লোকজন বিজেপি-তে যোগ দেন (তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় অবশ্য মঙ্গলবার কটাক্ষ করেছেন, ‘‘যোগহীন মেলায় যোগদান করবে কে?’’)।
মঙ্গলবারের সভায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দেন ডায়মন্ড হারবারের বিধায়ক দীপক হালদার, ফলতার ভক্ত মন্ডল, গোসাবার চিত্ত প্রামানিক-সহ আরও অনেকে। কিন্তু যোগদানের পর্ব সরিয়ে রাখলে বাকিটা পুরোই রাজনৈতিক আক্রমণ সংক্রান্ত।
বারুইপুরের সভা থেকে রাজ্য সরকার এবং প্রশাসনকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন রাজীব-শুভেন্দু। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বলেন, ‘‘বিজেপি ক্ষমতায় এলে বেকারদের জন্য স্থায়ী চাকরির ব্যবস্থা হবে। চুক্তিভিত্তিক চাকরি দিয়ে বেকারদের হতাশা মোছার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার।’’ তাঁর কথায়, ‘‘কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারকে যৌথ ভাবে কাজ করতে হবে। আপনাদের অনেক ধমক-চমক দেবে। ভয় দেখাবে। আপানারা কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না।’’ পাশাপাশিই রাজীব ডুমুরজলার সভার মতোই স্লোগান তোলেন, ‘‘চলো পাল্টাই!’’ তার পর জনতার সঙ্গে স্লোগান দেন, ‘‘চুপচাপ, পদ্মে ছাপ!’’ তার পরেই বলেন, ‘‘যতই কুৎসা হবে, ততই আমাদের সাহস আর জেদ বাড়বে!’
রাজীব যখন নীতিগত দিক দিয়ে তাঁর প্রাক্তন সহকর্মীদের রাজনৈতিক আক্রমণ করেছেন, তখন শুভেন্দু কঠোরতর আক্রমণ করেছেন মমতার সাংসদ ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তাঁর অভিযোগ, ‘‘তৃণমূল তো একটা রাজনৈতিক দল নয়, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। দু’জন মিলে দল চালান। তাঁদের এক জন হলেন তথাকথিত ভাইপো। এই দল চালাতে বিহার থেকে লোক আনা হয়েছে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘তৃণমূল চাল চোর, আমফানের টাকা চোর, কয়লা চোর। আর এখন টিকা-চোর।আপনাদের লড়তে হবে।’’
তবে ওই রাজনৈতিক আক্রমণের পাশাপাশিই রাজ্য সরকারকেও বিঁধেছেন শুভেন্দু। বলেছেন, ‘‘চাকরি নেই। ৫ থেকে সাড়ে ৫ লক্ষ পদ তুলে দিয়েছে! প্রকৃত বেতন কেউ পায় না। সব চুক্তিভিত্তিক চাকরি। করোনা না এলে তো জানতেই পারতাম না, যে বাংলার গ্রামগঞ্জের এত লোক বাইরে কাজ করেন!’আমি কুলিতলিতে গিয়ে ভাইপোর যোগ্য জবাব দোবো।এদিনের সভাতে রাজীব, শুভেন্দু ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন মকুল রায়, সায়ন্তন বসু, সুনীপ দাস, রিমঝিম মিত্র-সহ আরও অনেকে।
আরও পড়তে পারেন: বারুইপুরে শুভেন্দু-রাজীবের সভায় চমক বিজেপির
দঃ ২৪ পরগনা
সুন্দরবনের লোকালয়ে ঢুকে পড়ল বাঘ, এলাকায় আতঙ্ক
চৈত্রের প্রখর রোদে শুক্রবার সকালে সুন্দরবন কোস্টাল থানা এলাকায় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার দেখতে পেয়ে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েলেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, সুন্দরবন: লোকালয়ে ঢুকে পড়ল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, এলাকায় আতঙ্ক। চৈত্রের প্রখর রোদে শুক্রবার সকালে সুন্দরবন কোস্টাল থানা এলাকায় রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার দেখতে পেয়ে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েলেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা।
ঘটনাটি ঘটেছে সুন্দরবন কোস্টাল থানার অন্তর্গত লাহিড়িপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চরঘেরি গ্রামে। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে চরঘেরি গ্রাম সংলগ্ন গোমর নদীতে একদল মৎস্যজীবী মাছ ধরছিল। এমন সময় একটি পুর্ণাঙ্গ বয়সের বাঘ ঝিলা ৪ জঙ্গল থেকে নদী পার হয়ে লোকালয়ের দিকে পা বাড়ায়। তখনই মৎস্যজীবীরা চিৎকার করে গ্রামের লোকদের জড়ো করে।
মুহূর্তের মধ্যে খবর চাউর হয়ে যায় গ্রামের ভিতর। খবর পৌঁছে যায় সজনেখালি রেঞ্জ অফিসে। সঙ্গে সঙ্গে বন বিভাগের কর্মীরা এসে জাল দিয়ে এলাকা ঘিরে ফেলেন। আর এমন খবরে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়। গ্রামবাসীদের ভিড় দেখে ও চিৎকার শুনে বাঘটি আশ্রয় নেয় গ্রাম লাগোয়া ম্যানগ্রোভ অরণ্যের ভিতরে।

বনবিভাগের কর্মী ও গ্রামবাসীরা একত্রিত হয়ে বাজি পটকা ফাটিয়ে আওয়াজ করেন। ভয় দেখানোর চেষ্টা করেন। বেলা ১১টা নাগাদ বাঘটিকে আবার সুন্দরবনের জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন তাঁরা। লোকালয়ে বাঘ আসাকে কেন্দ্র করে চরঘেরি গ্রামের মানুষরা যথেষ্ট আতঙ্কে রয়েছেন।
সুজিত গায়েন ,মধু মণ্ডল,অপু সরদার-সহ একাধিক গ্রামবাসী জানিয়েছেন, “ওই বাঘ আবারও আসতে পারে লোকালয়ে। সে কারণে পরিবার-পরিজনদের নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। তবে এলাকায় বন দফতরের কর্মীরা আছেন”।
আরও পড়তে পারেন: পানীয় জলের কলে বিষ, হাসপাতালে অনেকে, চাঞ্চল্য দক্ষিণ ২৪ পরগনায়
দঃ ২৪ পরগনা
পানীয় জলের কলে বিষ, হাসপাতালে অনেকে, চাঞ্চল্য দক্ষিণ ২৪ পরগনায়
বর্তমানে অনেকেই মথরাপুর গ্রামীণ হাসপাতাল এবং জয়নগর রামকৃষ্ণ গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন।

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, জয়নগর: দক্ষিণ ২৪ পরগনার লালপুর গ্রামে জলের কলের মধ্যে বিষ মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল বৃহস্পতিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেল, লালপুর গ্রামে রাতের অন্ধকারে প্রতিটি কলের মধ্যে বিষ দিয়ে দেওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, লালপুর গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা ওই জল খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। বর্তমানে অনেকেই মথরাপুর গ্রামীণ হাসপাতাল এবং জয়নগর রামকৃষ্ণ গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন।
ঘটনায় প্রকাশ ,লালপুর গ্রামের প্রতিটি কলে দেওয়া হয় বিষ। কিছু না বুঝে ওঠার আগে বৃহস্পতিবার সকালে অনেকেই জল নিয়ে বাড়ি ফিরে যায়। ওই জল খেয়ে অনেকে কিছুটা গন্ধ পেলেও সেই জল তারা খেয়ে ফেলে। কিছুক্ষণ পর শুরু হয়ে যায় বমি। ওই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দারাই এখন হাসপাতালে ভরতি বলে জানা গিয়েছে।
অবস্থা খারাপ দেখে গ্রামের বাসিন্দারা লালপুর মসজিদের সামনে বিক্ষোভ দেখান। রাস্তার উপর বাঁশ এবং খুঁটি ফেলে রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। ঘণ্টা খানেক পর স্থানীয় থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকরা এসে উপস্থিত হন। তার আগে লালপুর গ্রামে এসে উপস্থিত হন স্থানীয় বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী অলক জলদাতা।

অলকবাবু বলেন, এটা সম্পূর্ণ পরিকল্পিতভাবে করা হয়েছে কোনো ব্যক্তি বদমায়েশি করে এই অপকর্ম করেছে। এখন জনগণ তৃণমূল কংগ্রেসের ওপর দোষারোপ করছেন।
সমস্ত কলগুলির এই অবস্থা দেখে প্রশাসন জলের গাড়ির ব্যবস্থা করে দেয়। যতক্ষণ না সমস্ত কল পরিষ্কার করা হচ্ছে তত দিন পর্যন্ত প্রশাসনের জলের গাড়ির ব্যবস্থা থাকবে। এলাকায় পুলিশ পিকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রশাসনের আশ্বাসের পরে বিক্ষোভ তুলে নেন গ্রামবাসীরা।
প্রসঙ্গত, লালপুর এলাকাটি রায়দিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত।
আরও পড়তে পারেন: তিন দফার ভোটেই ফলাফল বোঝা যাচ্ছে, বেহালার ধন্ধুমার কাণ্ডের পর টালিগঞ্জে বললেন মিঠুন চক্রবর্তী
দঃ ২৪ পরগনা
Bengal Polls 2021: মগরাহাটে আক্রান্ত মন্ত্রী গিয়াসউদ্দিন মোল্লা, অভিযুক্ত বিজেপি
গিয়াসউদ্দিনের উপর হামলার অভিযোগ উঠছে বরজাহান শেখ নামে এক বিজেপি নেতার অনুগামীদের বিরুদ্ধে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগণার মগরাহাট। রাজ্যের মন্ত্রী তথা মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন মোল্লাকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। অভিযোগের তীর বিজেপির দিকে। যদিও তা অস্বীকার করেছে গেরুয়া শিবির। তবে গোটা ঘটনার জেরে উত্তপ্ত এলাকার পরিস্থিতি। মঙ্গলবারই ভোট মিটেছে মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্রে।
ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার রাতে। বিজেপির অভিযোগ, উস্তি থানার দিয়ারক এলাকায় আইএসএফ কর্মী সুভান শেখ এবং এক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে হামলা চালায় তৃণমূল কর্মীরা। বুধবার সকালে আক্রান্ত কর্মীর বাড়িতে যান বিজেপি নেতারা। অভিযোগ, ফেরার পথে তাঁদের লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে তৃণমূল কর্মীরা। গিয়াসউদ্দিনের ছেলের নেতৃত্বে ওই হামলা হয় বলে বিজেপি-র অভিযোগ।
এর পর বুধবার সন্ধ্যায় রাজারহাট এলাকায় গিয়াসউদ্দিনকে ঘিরে ধরে বিজেপি কর্মীরা। তৃণমূল এবং বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তুমুল বাদানুবাদ শুরু হয়। যা সংঘর্ষের চেহারা নেয়। অভিযোগ, তার মধ্যেই আচমকা গিয়াসউদ্দিনের মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়। আরও ৫ তৃণমূল কর্মী জখম বলে তৃণমূল শিবিরের দাবি।
গিয়াসউদ্দিনকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, ‘‘বিজেপি এবং আইএসএফ এলাকায় ক্রমাগত সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে। আমাদের কর্মীদের উপর আক্রমণ করছে। এই গুন্ডাবাজি কে বা কারা করছে তা জানতে এলাকায় গিয়েছিলাম। আচমকাই আমার উপর লাঠি নিয়ে হামলা চালানো হয়।’’
গিয়াসউদ্দিন আক্রান্ত হতেই ঘটনার প্রতিবাদে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। নিমেষেই পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে উস্তি থানা থেকে আসে পুলিশ বাহিনী। আসে দমকলের একটি ইঞ্জিনও।
গিয়াসউদ্দিনের উপর হামলার অভিযোগ উঠছে বরজাহান শেখ নামে এক বিজেপি নেতার অনুগামীদের বিরুদ্ধে। যদিও সব অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন বরজাহান।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
‘সাম্প্রদায়িক লাইনে ভোট’ চাওয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: কাজে এল না সঞ্জু স্যামসনের মহাকাব্যিক শতরান, পঞ্জাবের কাছে হারল রাজস্থান
-
প্রবন্ধ2 days ago
First Man In Space: ইউরি গাগারিনের মহাকাশ বিজয়ের ৬০ বছর আজ, জেনে নিন কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
-
দেশ2 days ago
Kumbh Mela 2021: করোনাবিধিকে শিকেয় তুলে এক লক্ষ মানুষের সমাগম, আজ কুম্ভের প্রথম শাহি স্নান হরিদ্বারে
-
ক্রিকেট2 days ago
IPL 2021: সাড়ে ৭টায় খেলা শুরু হওয়া নিয়ে তীব্র অসন্তুষ্ট মহেন্দ্র সিংহ ধোনি