রাজ্য
রাজ্য সরকারের ‘কর্মসাথী’ প্রকল্পের বিজ্ঞপ্তি জারি
আবেদনপত্র খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন, দেখে নিন কী ভাবে আবেদন জানাবেন?

কলকাতা: যুবসমাজকে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে ‘কর্মসাথী’ প্রকল্পের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে রাজ্য সরকার। এমএসএমই দফতরের তরফে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
আবেদনপত্রগুলি খতিয়ে দেখতে জেলা এবং ব্লক স্তরে কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলাশাসকদের নেতৃত্বে ওই কমিটি গঠিত হয়েছে। অন্য দিকে কলকাতার ক্ষেত্রে কলকাতার মিউনিসিপ্যাল কমিশনারকে মাথায় রেখে ওই কমিটি গঠিত হয়েছে।
রাজ্যের গ্রামীণ এবং শহর- উভয় ক্ষেত্রেই বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দিতে এই প্রকল্পের গেজেট নোটিফিকেশন জারি করা হয়েছে। আবেদন জমার পর যোগ্য প্রার্থীদের তিন বছরের মেয়াদে স্বনির্ভর হওয়ার জন্য আর্থিক সহায়তা দেবে রাজ্য সরকার। এই প্রকল্পের মাধ্যমে যুব সম্প্রদায়ের সামনে কর্মসংস্থানের বড়োসড়ো সুযোগ আসছে বলেই জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
কী ভাবে আবেদন করবেন?
প্রতিবছর রাজ্যের এক লক্ষ বেকার যুবক-যুবতীকে সরকারের ‘কর্মসাথী প্রকল্প’ (Karma Sathi Prakapla)-এর আওতায় স্বনির্ভর হওয়ার জন্য ঋণ এবং ভরতুকি দেওয়া হবে। ছোট বা মাঝারি ব্যবসার দু’লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে।
কারা, কী ভাবে আবেদন জানাবেন, বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে: কর্মসাথী প্রকল্প কী? কী ভাবে আবেদন জানাবেন?
দঃ ২৪ পরগনা
বিজেপির সভায় ভাঙচুর, সরগরম জয়নগর
বিজেপির অভিযোগ, পালটা অভিযোগ তৃণমূলের। দুই দলই প্রতিবাদ জানাতে করল মিছিল!

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, জয়নগর: আর কিছু দিন পর বিধানসভার ভোট। আর এখন থেকেই বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক সংঘর্ষ। মঙ্গলবার বিকালে জয়নগর থানার দক্ষিণ বারাশত মগরাহাট মোড়ে বিজেপির এক পথসভায় দুষ্কৃতীদের হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠল।
মঞ্চ, চেয়ার, মাইক ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। আর এই ঘটনার পরে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে জয়নগর দক্ষিণ বারাশত রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি কর্মীরা। এই অবরোধ তুলতে গেলে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ল জয়নগর থানার পুলিশ।

বিজেপির অভিযোগ
বিজেপির বারুইপুর পূর্ব জেলার প্রাক্তন সভাপতি দেবতোষ আচার্য ও বর্তমান সভাপতি সুনীপ দাস বলেন, “পুলিশের অনুমতি নিয়ে আমাদের কর্মীরা এ দিন মঙ্গলবার দক্ষিণ বারাশতে একটি পথসভার আয়োজন করে। সভা শুরুর কিছু আগে তৃণমূল আশ্রিত একদল দুষ্কৃতীরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে আমাদের সভা বানচাল করার জন্য ভাঙচুর চালাল। মঞ্চ ভাঙা, চেয়ার, মাইক ভাঙা থেকে শুরু করে মোবাইল কেড়ে নেয়”।
এ দিনের ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, “আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদ জানাই, ধিক্কার জানাই। ওদের পায়ের তলায় মাটি হারিয়ে যাচ্ছে বলে ওরা এই ভাবে হামলা চালাল। তাই দোষীদের শাস্তির দাবিতে আমরা পথ অবরোধ করেছি”।
তৃণমূলের পাল্টা অভিযোগ
বিজেপির তোলা এই সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জয়নগর-১ নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি তুহিন বিশ্বাস। তিনি বলেন, “এই এলাকার বিজেপির ৮-৯ টা গোষ্ঠী আছে। নিজেদের গোষ্ঠী কোন্দলে এই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কেউ জড়িত নেই। সরকারি প্রকল্পের কাজ নিয়ে আমরা এখন মানুষের পাশে থেকে পরিষেবা দিচ্ছি”।
তবে বিজেপির তোলা মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে তৃণমূলও সন্ধ্যায় দক্ষিণ বারাশতে একটি পথ মিছিল বার করে। অভিযোগ ও পালটা অভিযোগে এখন সরগরম তাই দক্ষিণ বারাশত এলাকা। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
আরও পড়তে পারেন: বাংলাকে ধমকালে মুখে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দেব: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
রাজ্য
৩০ হাজার টেস্টে আক্রান্ত চারশোর কিছু বেশি, রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণের হার নামল দেড় শতাংশেরও নীচে
কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত ১০৫।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: সোমবারের থেকে মঙ্গলবার রাজ্যে টেস্টের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় বারো হাজার। কিন্তু নতুন আক্রান্ত বেড়েছে কুড়ির সামান্য বেশি। করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণের হার এক্কেবারে দেড় শতাংশেরও নীচে নেমে এল। ফলে, রাজ্যের করোনার পরিস্থিতির আরও উজ্জ্বল ছবি ধরা পড়ল মঙ্গলবার।
রাজ্যের কোভিড তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ৪১২ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬৬ হাজার ৭৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫১৩ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৪৯ হাজার ২১৮ জন। নতুন করে আরও ১১ জনের মৃত্যু হওয়ায় রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০ হাজার ৭৪।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৬ হাজার ৭৮১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১২ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.০২ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার ব্যাপক কমল
টেস্ট কমেছে তাই আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। এটা যেমন সত্যি, তেমনই এটাও সত্যিই যে সংক্রমণের দাপট বোঝার জন্য যার ওপরে সব থেকে বেশি নির্ভর করতে হয়, সেই দৈনিক সংক্রমণের হার কিন্তু কমেই চলেছে। এই প্রথম বার সেটি দুই শতাংশেরও নীচে চলে এল। অর্থাৎ, এখন প্রতি ১০০ টেস্টে পজিটিভ হচ্ছে দু’জনের কম।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৩০ হাজার ৩৪টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ফলে এ দিন দৈনিক সংক্রমণের হার ছিল ১.৩৪ শতাংশ। এর থেকেই বোঝা যায় যে সংক্রমণের দাপট রাজ্যে কমছে।
এ দিকে রাজ্যে সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৭৬ লক্ষ ৯৬ হাজার ২৭২টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৭.৩৬ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সুস্থতা বাড়তে থাকায় হাসপাতালের শয্যা কিন্তু ধীরে ধীরে বাড়ছে রাজ্যে। বর্তমানে রাজ্যে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে মোট ১০২টি হাসপাতালে কোভিড চিকিৎসা হচ্ছে। রাজ্য জুড়ে মোট ১২ হাজার ৪৪০টি শয্যা চিকিৎসার জন্য চিহ্নিত রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৬.৬১ শতাংশ শয্যা বর্তমানে ভরতি রয়েছে।
রাজ্যে মাত্র দুই জেলায় নতুন আক্রান্ত তিন অঙ্কে
বর্তমানে রাজ্যের মাত্র দুটি জেলায় নতুন সংক্রমণ একশোর ওপরে রেকর্ড করা হচ্ছে। এই দুই জেলা হল যথাক্রমে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগণা। টেস্টের পরিমাণ বাড়লেও উত্তর ২৪ পরগণায় নতুন সংক্রমণ কিন্তু সোমবারের থেকে কমেছে।
কলকাতায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৫ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১১৫ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতায় ১১৬ আর উত্তর ২৪ পরগণায় ১৫১ জন সুস্থ হয়েছেন। কলকাতায় ১ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৩ জন কোভিডরোগীর মৃত্যু হয়েছে।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৯১৭। উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২০ হাজার ৬৩৫। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,৩৩৯ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ১,৭৯০।দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,০৪৬ এবং ২,৪৪৫ জনের।
কুড়ির বেশি নতুন সংক্রমণ একটি জেলায়
কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগণা বাদে গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র একটি জেলাতেই নতুন সংক্রমণ ছিল কুড়ির ওপরে। সেই জেলাটি হল উত্তর ২৪ পরগণা। গত ২৪ ঘণ্টায় এই জেলায় ২৩ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।
এর পর যে যে জেলায় সংক্রমণ তুলনামূলক বেশি ছিল সে গুলি হল নদিয়া (১৭), হাওড়া (১৭), হুগলি (১৫), পূর্ব মেদিনীপুর (১৪), বাঁকুড়া (১৪), পশ্চিম বর্ধমান (১৪), পশ্চিম মেদিনীপুর (১২), বীরভূম (১২) এবং মুর্শিদাবাদ (১১)।
১১ জেলায় নতুন সংক্রমণ এক অঙ্কে
মঙ্গলবার রাজ্যের ১১টি জেলায় সংক্রমণ ছিল এক অঙ্কে। এই জেলাগুলি হল কালিম্পং (১), দক্ষিণ দিনাজপুর (২), পূর্ব বর্ধমান (২), আলিপুরদুয়ার (২), মালদা (৩), ঝাড়গ্রাম (৩), পুরুলিয়া (৪), জলপাইগুড়ি (৪), কোচবিহার (৬), দার্জিলিং (৭) এবং উত্তর দিনাজপুর (৯)। রাজ্যে বর্তমানে ৬টি জেলায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা একশোর কম।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
পুরুলিয়া
বাংলাকে ধমকালে মুখে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দেব: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

খবর অনলাইন ডেস্ক: পুরুলিয়া ২ ব্লকের হুটমুড়া ফুটবল মাঠে মঙ্গলবার সভা করলেন তৃণমূলনেত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
এ দিনের সভা থেকে বিজেপিকে নিশানা করতে ফের বহিরাগত ইস্যুতে তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, “কখনও বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙে, কখনও রবীন্দ্রনাথের মূর্তি ভাঙে। ভোটের সময় বাংলার কথা মনে পড়ে। বাংলাটাও ঠিক করে বলতে পারে না। বাংলাকে বলে বঙ্গাল। মুখে বঙ্গাল, বিজেপি কাঙ্গাল। বাংলা সম্পর্কে কিস্যু জানে না। মিথ্যে কথা বলে ভোট নিয়ে পালায়। বহিরাগতদের কাছে মাথা নোয়াবেন না”।
একই সঙ্গে বলেন, “ভয় দেখিয়ে সংবাদ মাধ্যমকে কাজে লাগাচ্ছে। সায়নী বলে একজন মেয়ে। ধমকাচ্ছে বিজেপি, এত বড়ো ক্ষমতা? ক্ষমতা থাকলে সায়নীর গায়ে হাত দিয়ে দেখাক। টলিউডের গায়ে হাত দিয়ে দেখাক। নাতনির বয়সি মেয়ে তাঁকে প্রতিদিন হুমকি দিচ্ছে। স্বাধীন ভাবে কথা বলার অধিকার নেই ওর? বাংলায় ধমকালে মুখে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দেব”।
পুরুলিয়ায় রাজ্য সরকারের একগুচ্ছ উন্নয়নমূলক কাজের খতিয়ান তুলে ধরেন মমতা। বলেন, “লালগড়ে সেতু তৈরি করেছি। ওটা রঘুনাথ মাহতোর নামে করা হল। তাঁর জন্মদিনটিও ছুটি ঘোষণা করা হল। বিরসা মুন্ডার জন্মদিনের ছুটি দিয়েছি। আদিবাসীদের পরিচিতি দেওয়া হচ্ছে”।
পুরুলিয়ার রুক্ষ মাটিকে চাসবাসের উপযুক্ত করে তুলতে রাজ্য সরকার ১২ হাজার একর জমির জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানিয়ে মমতা বলেন, “এখানকার জমিতে ফসল ফলবে। কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি এই জেলায় শিল্পও হবে। লকডাউনের সময় জেলায় ফিরে আসা ২০ হাজার অভিবাসী শ্রমিককে কাজ দিয়েছে রাজ্য সরকার। ডানকুনি-অমৃতসর প্রকল্পের বিস্তার হবে। প্রচুর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে”।
পুরুলিয়ায় পানীয় জলের সমস্যা এখনও তীব্র। এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “পুরুলিয়ায় বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করব। আমরা পরিকল্পনা করেছি। কোটি কোটি টাকা খরচ হবে”।
জেলার ১২ হাজার উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে খু শীঘ্রই অনলাইন পড়াশোনার সুবিধায় ট্যাবলেট অথবা স্মার্টফোন কেনার জন ১০ হাজার টাকা পৌঁছে যাবে জানিয়ে মমতা বলেন, “আমার কাছে যতটা টাকা আছে, ততটাই করতে পারি আমি। তার বেশি পারি না। বিনা পয়সায় রেশন দিতে কত কোটি টাকা খরচ হয় জানেন? আজ রেশন, স্বাস্থ্য, পড়াশোনা, জল, ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত বিনা পয়সায় দিচ্ছি”।
বিতর্কিত কৃষি আইন সম্পর্কে এ দিনের সভা থেকে তিনি বলেন, “কৃষিদিল্লিতে কৃষকরা এক মাস ধরে রাস্তায় পড়ে আছেন। কৃষকরা আমাদের গর্ব। আগের বিল ছিল জমি অধিগ্রহণের, আর এখনকার ফসল কেড়ে নিয়ে যাওয়ার। আপনি ফসল তৈরি করবেন, আর জোতদাররা জোর করে লুঠ করে নিয়ে যাবে। আপনারা কি তা দিতে চাইবেন। তাই আমরা এই আইন বাতিল করার দাবি তুলেছি”।
আরও পড়তে পারেন: অভাবনীয় প্রতিজ্ঞা, অদম্য জেদ-সংকল্প’, রাহানেদের ‘নয়া ভারত’-র জয়ে উচ্ছ্বাস মোদীর
-
রাজ্য18 hours ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
দেশ2 days ago
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
-
রাজ্য2 days ago
দক্ষিণবঙ্গে দু’ দিনের জন্য তাপমাত্রা বাড়লেও ফের ফিরবে শীত, উত্তরের পাহাড়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা
-
ফুটবল2 days ago
এগিয়ে থেকেও ড্র করে পয়েন্ট খোয়াল এটিকে মোহনবাগান