রাজ্য
পশ্চিমী ঝঞ্ঝা আর উচ্চচাপ বলয়ের যৌথ চাপ, শীত উধাও গোটা রাজ্যেই
আগামী অন্তত চার-পাঁচ দিন এমন আবহাওয়া থাকারই সম্ভাবনা।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: উত্তর থেকে দক্ষিণ, রাজ্যের সর্বত্র একই ছবি। শীত উধাও। আচমকা শীত পালিয়ে যাওয়ায় শৈলশহর দার্জিলিংয়েও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছে অস্বাভাবিক ভাবে। কলকাতার কথা তো না হয় ছেড়েই দেওয়া হল।
কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে তাপমাত্রা
বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়ে ১৬ ডিগ্রির ওপরে উঠে গিয়েছে। এ দিন পারদ রেকর্ড করা হয় ১৬.৪ ডিগ্রিতে। উপকণ্ঠের দমদম এবং ব্যারাকপুরে এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২.৭ ডিগ্রি এবং ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাড়ছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও। মঙ্গলবার কলকাতায় তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়। দমদম এবং সল্টলেকে তা ৩০ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলে। উপকূলবর্তী অঞ্চলেও শীত চলে গিয়েছে। এ দিন দিঘায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কাঁথিতে তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি হলেও তা গত কয়েক দিনের তুলনায় বেশ কিছুটা বেড়েছে।
ক্যানিংয়ে তাপমাত্রা ১৪.৬ এবং ডায়মন্ড হারাবারে ১৫.৬ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২.২ ডিগ্রি রেকর্ড হওয়ায় মঙ্গলবার রাজ্যের উষ্ণতম অঞ্চলের তকমা জুটেছে ডায়মন্ড হারবারের ওপরে।
পশ্চিমাঞ্চলে তাপমাত্রার বিস্তর ফারাক
এ দিকে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার মধ্যে বিস্তর ফারাক দেখা গিয়েছে। পানাগড়ে মঙ্গলবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার ভোরে সেখানে তাপমাত্রা নামে ১১ ডিগ্রিতে। অর্থাৎ, মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যাবধানে পানাগড়ে তাপমাত্রা ১৯ ডিগ্রি কমেছে।
এটা পশ্চিমাঞ্চলের বাকি জায়গাতেও জারি রয়েছে। আসানসোলে তাপমাত্রা ছিল ৩০ এবং ১৩ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ৩২ এবং ১৪ ডিগ্রি। আগামী কয়েকদিন পশ্চিমাঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিন্তু আরও বাড়বে। ৩৩-৩৪ ডিগ্রিতেও পারদ যদি উঠে যায় তা হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
দার্জিলিংয়ে তাপমাত্রা ৬-এ
উত্তরবঙ্গেও শীত উধাও হয়ে গিয়েছে। চমকপ্রদ ভাবে বুধবার দার্জিলিংয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কালিম্পংয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দার্জিলিংয়ের থেকে মাত্র ০.৬ ডিগ্রি বেশি।
এ দিকে সমতলেও শীত চলে গিয়েছে। শিলিগুড়িতে এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৯ ডিগ্রি। জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারে তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ১৪.১ ডিগ্রি এবং ১০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শীত ফিরবে কবে?
আরও অন্তত চার-পাঁচ দিন এমন পরিস্থিতি চলবে আবহাওয়ার। উল্লেখ্য, উত্তুরে হাওয়ার গতিরোধ হওয়ার ফলে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। উত্তর ভারতে একটি শক্তিশালী পশ্চিমী ঝঞ্ঝা হানা দেওয়ার ফলে গত কয়েক দিনে প্রবল তুষারপাত হয়েছে কাশ্মীর, লাদাখ, হিমাচল উত্তরাখণ্ডে। পাশাপাশি, আরব সাগর থেকে জলীয় বাষ্প এবং পশ্চিম ঝঞ্ঝার সংমিশ্রণে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে উত্তর ভারতের সমতলেও।
এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত একটি উচ্চচাপ বলয়। ফলত, দক্ষিণবঙ্গের বায়ুমণ্ডলে ঢুকতে শুরু করেছে জলীয় বাষ্প। আগামী কয়েক দিন দুপুরে সামান্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে।
দক্ষিণবঙ্গে, বিশেষত পশ্চিমাঞ্চলে বুধবার থেকে শনিবারের মধ্যে হালকা বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আগামী সপ্তাহের সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত। তার পর শীত ফিরবে গোটা রাজ্যে। আশা করা যায়, পৌষ সংক্রান্তির ঠিক আগে ফের জোর শীতের কবলে পড়বে গোটা রাজ্য।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
প্রযুক্তিবিদদের ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ ব্যবস্থা বন্ধ করা উচিত, বিতর্কিত দাবি বিজেপি সাংসদের

খবরঅনলাইন ডেস্ক: খুব ধীরগতিতে হলেও রাজ্যে বাড়ছে কোভিডের সংক্রমণ। শুক্রবার রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশিত রিপোর্টে সেই ছবিটাই ধরা পড়েছে। এতে ফের একবার প্রমাণিত হল রাজ্যে সতর্কতায় কোনো ভাবেই ঢিলে দিলে চলবে না এখন। পরিস্থিতি যে কোনো দিন নতুন করে উদ্বেগজনক হয়ে উঠতে পারে।
রাজ্যের কোভিড-তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ২৫৫ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৭৬ হাজার ১৭৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৬৩ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৭৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে। রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ২৭৫ হয়েছে।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৩ হাজার ২২৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.৬৬ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার অনেকটাই বাড়ল
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২০ হাজার ৮৫১টি। ফলে এ দিন সংক্রমণের হার ছিল ১.২২ শতাংশ।গত সোমবার রাজ্যে সংক্রমণের হার ছিল ১.২৩ শতাংশ। এ দিনের হারটা সোমবারের থেকে কিছুটা কম।
তবে রাজ্যের সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৮৬ লক্ষ ৫৮ হাজার ৯২৯টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৬.৬৫ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে বর্তমানে ৫৮ হাসপাতালের ৬,৭৩৬টি শয্যা কোভিডের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত রয়েছে। এর মধ্যে ভরতি আছে মাত্র ৩.২৭ শতাংশ বেড।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার পরিস্থিতি
উত্তর ২৪ পরগণায় নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বেশ কিছুটা বেড়েছে, তবে কলকাতার পরিস্থিতি একই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় ৭৮ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৭২ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। এই দুই জেলায় সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৭১ এবং ৬৭ জন। উত্তর ২৪ পরগণায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৯ হাজার ৭৭৭, উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৪২৮। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,২২৫ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৯৩৬। দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,১০২ এবং ২,৫১১ জনের।
কিছু জেলায় সংক্রমণ ফের বাড়ল
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমণ যে অনেকটাই বেড়েছে, তার মূল কারণে রয়েছে কয়েকটি জেলা। এই জেলাগুলিতে নতুন সংক্রমণ ফের দুই অঙ্কে উঠে গিয়েছে। জেলাগুলি হল দক্ষিণ ২৪ পরগণা (১৫), হাওড়া (১৪), পশ্চিম বর্ধমান (১২) এবং বাঁকুড়া (১০)।
যে যে জেলায় সংক্রমণ এক অঙ্কে ছিল, সেই জেলাগুলি হল দক্ষিণ দিনাজপুর (১), কোচবিহার (২), মালদা (২), ঝাড়গ্রাম (২), পূর্ব বর্ধমান (২), মুর্শিদাবাদ (৩), নদিয়া (৪), বীরভূম (৪), উত্তর দিনাজপুর (৬), দার্জিলিং (৪), জলপাইগুড়ি (৬), হুগলি (৬), পূর্ব মেদিনীপুর (৭), পশ্চিম মেদিনীপুর (৯)।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং এবং পুরুলিয়ায় নতুন করে কেউ কোভিডে আক্রান্ত হননি।
রাজ্য
জল্পনার অবসান! নরেন্দ্র মোদীর ব্রিগেড সমাবেশে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন মিঠুন চক্রবর্তী?
নরেন্দ্র মোদীর ব্রিগেডে থাকছেন মিঠুন চক্রবর্তী!

খবর অনলাইন ডেস্ক: জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন অভিনেতা এবং প্রাক্তন সাংসদ মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। সূত্রের খবর, আগামী ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) ব্রিগেড সমাবেশে বিজেপিতে নাম লেখাবেন তিনি।
কয়েক সপ্তাহ আগেই মুম্বইয়ে তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা করেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তার পর থেকেই জল্পনা ক্রমশ গাঢ় হয়। তবে মাঝখানে সেই জল্পনা সাময়িক ভাবে স্থিমিত হলেও শুক্রবার এবিপি আনন্দ-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেষমেশ “বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন তারকা অভিনেতা”।
ভাগবতের সঙ্গে ওই বৈঠকের পরে মিঠুন সংবাদ মাধ্যমের কাছে বলেছিলেন, “মোহন ভাগবতের সঙ্গে আমার আধ্যাত্মিক যোগাযোগ রয়েছে। লখনউতে তাঁর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল এবং পরে মুম্বইতে থাকাকালীন আমার বাড়িতে আসার জন্য তাঁকে অনুরোধ করেছিলাম”। এমনকী রাজনীতিতে প্রবেশেরও কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়ে তিনি বলেছিলেন, “জল্পনা-কল্পনা করবেন না, এ ধরনের কিছুই এখনও ঘটেনি”।
এখনও পর্যন্ত বিজেপি বা রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কোনো পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেননি মিঠুন। তবে কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী মোদীর উপস্থিতিতে তিনি গেরুয়া শিবিরে যোগ দিতে পারেন বলে জোর জল্পনা ছড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছিলেন মিঠুন। তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে সংসদের উচ্চকক্ষে পাঠিয়েছিলেন ২০১৪-র এপ্রিল। তবে বছর দুয়ের পরেই শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি পদত্যাগ করেন। ২০১৬-র ডিসেম্বর মাসে তিনি রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দেন।
সারদা আর্থিক কেলেঙ্কারিতেও নাম জড়ায় মিঠুনের। ২০১৪ সালে তাঁকে তলব করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। অভিযোগ, সারদা থেকে তাঁর অ্যাকাউন্টে ১.২ কোটি টাকা স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। সেই টাকা তিনি ইডি-কে ফেরতও দেন।
এক সময়ে উগ্র বামপন্থার সমর্থক হিসেবে পরিচিত ছিলেন মিঠুন। রাজ্যের প্রয়াত পরিবহণমন্ত্রী সুভাষ চক্রবর্তী-সহ বেশ কিছু বামনেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল তাঁর।
আরও পড়তে পারেন: টিকিট মেলেনি, কান্নায় ভেঙে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক
বীরভূম
টিকিট মেলেনি, কান্নায় ভেঙে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক
“ওরা টুপি পরতে বারন করেছিল, কিন্তু আমি শুনিনি”, অভিযোগ বিদায়ী বিধায়কের!

খবর অনলাইন ডেস্ক: শুক্রবার ২৯১ আসনে প্রার্থীতালিকা প্রকাশ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সেই তালিকায় বাদ পড়েছে নলহাটির বিদায়ী বিধায়ক মইনুদ্দিন শাসমসের নাম। টিকিট না পেয়ে ফেসবুক লাইভে কান্নায় ভেঙে পড়লেন তিনি।
এ দিন ফেসবুক লাইভে তিনি বলেন, “দল যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে, সেখানে নলহাটি বিধানসভা থেকে আমার নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার অপরাধ এটাই, আমি পাঁচ বছরে নিজের বিধানসভা এলাকার মানুষের সেবা করার চেষ্টা করেছি। মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। সমস্ত বাধা অতিক্রম করে আমি নলহাটির উন্নয়নের চেষ্টা করেছি। আমি কোনো দিন বালি মাফিয়াদের সঙ্গে আপস করিনি। আমি কোনো দিন কয়লা, পাথর মাফিয়াদের সঙ্গে আপস করিনি। এটাই আমার অপরাধ”।
তাঁর মারাত্মক অভিযোগ, “আমার সব থেকে বড়ো অপরাধ, আমি এক জন টুপি পরা মুসলমান। ওরা আমাকে টুপি পরতে বারণ করেছিল। আমি তা শুনিনি”।
পাশাপাশি তৃণমূল নেতৃত্বকে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, দলের টিকিট না পেলেও এ বারের ভোটে নলহাটি থেকেই ফের ভোটের ময়দানে লড়বেন। তবে কোন দলে যোগ দেবেন, তা স্পষ্ট করেননি তিনি।
আগামী দু’দিনের মধ্যেই তা স্পষ্ট করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রাক্তন বাম মন্ত্রী কলিমুদ্দিন শামসের পুত্র। উল্লেখ্য,নলহাটি বিধানসভা কেন্দ্রে এ বার তৃণমূলের প্রার্থী হচ্ছেন রাজেন্দ্র প্রসাদ সিং। এই ঘোষণার পরেই ফেসবুক লাইভে তাঁর ওপর হওয়া ‘অবিচারের’ জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন মইনুদ্দিন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ভোটে তৃণমূল প্রার্থী হন ছেলে মইনুদ্দিন। সে বার তিনি ফরোয়ার্ড ব্লক প্রার্থী দীপক চট্টোপাধ্যায়কে ১০ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়ে দেন।
আরও পড়তে পারেন: পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
রাজ্য8 hours ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য
-
বিনোদন2 days ago
রাজনীতিতে অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যোগ দিলেন তৃণমূলে