রাজ্য
বছর ঘুরলেই বিধানসভা ভোট, সোমেন মিত্রের পর কে হচ্ছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি?
সোমেন মিত্রের মৃত্যুর পর রীতিমতো ‘অভিভাবকহীন’ হয়ে রয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস।

কলকাতা: গত বৃহস্পতিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সোমেন মিত্রের মৃত্যুর পর রীতিমতো ‘অভিভাবকহীন’ হয়ে রয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস। বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠছে, এর পর কার হাতে বর্তাবে দলের দায়িত্ব?
তিনটি পর্যায়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হয়েছিলেন সোমেন মিত্র (Somen Mitra)। কংগ্রেস ছেড়ে নিজের দল গঠন অথবা তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরে ফের কংগ্রেসে ফিরে আসার পর সভাপতিপদের দায়িত্ব তাঁর হাতে তুলে দেওয়ার নেপথ্যে বড়োসড়ো ভূমিকা ছিল রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)। কংগ্রেসের একটি মহলের মতে, নামের সঙ্গে ‘বিতর্ক’ জড়িয়ে থাকলেও সোমেনকে ফের সভাপতিপদে বসানো হলেও প্রদেশ কংগ্রেসে তাঁকে নিয়ে তেমন কোনো দ্বন্দ্ব-সংঘাতের নজির নেই। কারণ, রাহুল গান্ধী-সহ দলের জাতীয় স্তরের নেতৃত্বের কড়া নজরদারি।
যদিও সোমেন প্রয়াত হওয়ার পর, প্রদেশ সভাপতিপদে কোনো প্রবীণ, না কি নবীন নেতাকে বসানো হবে, তা নিয়ে এখনও কোনো স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছোনো যায়নি বলেই প্রদেশ সূত্রে খবর। আবার এমনটাও শোনা যাচ্ছে, স্থায়ী সভাপতি হিসেবে আপাতত কাউকে বেছে নেওয়া সম্ভব না হলে, অন্তর্বর্তীকালীন ভাবে যোগ্য কোনো নেতার হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হতে পারে।
আলোচনায় যাঁদের নাম
কংগ্রেসের একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে ‘দ্য স্টেটসম্যান’ সংবাদপত্রে লেখা হয়েছে, নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্য তরুণ নেতার অভাব থাকায় প্রবীণদের উপরেই ফের ভরসা করা হতে পারে। এই তালিকায় রয়েছেন তিন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা।
রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য, লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী এবং বিধানসভায় বিরোধী নেতা আবদুল মান্নান। এঁদের মধ্যে প্রদীপ এবং অধীর এর আগেই প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতিপদে দায়িত্ব সামলেছেন।
অন্য দিকে নবীনদের মধ্যে আছেন অমিতাভ চক্রবর্তী এবং শুভঙ্কর সরকারের মতো বেশ কয়েকজন।আবার দেবপ্রসাদ রায়ের মতো লড়াকু নেতার নাম উঠে এসেছে। কিন্তু এখনই তাঁদের স্থায়ী ভাবে সভাপতিপদের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে কি না, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে একমাত্র এআইসিসি।
ভোটের জোট
যৌথ আন্দোলনের কর্মসূচি নিয়েছে বামফ্রন্ট-কংগ্রেস। বিধানসভা ভোটে বামফ্রন্টের সঙ্গে জোট বেঁধেই লড়াই যেতে চলেছে কংগ্রেস। পুরসভার ক্ষেত্রেও একই ধরনের ঘটনা ঘটতে চলেছে। এ ব্যাপারে যাবতীয় বিবাদ-বিতর্ক এড়িয়ে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের হাত ধরাধরি মসৃণ করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন সোমেন।
কংগ্রেস তো বটেই, ববামফ্রন্টের শরিকদের নিয়েও সমস্যা দেখা দিয়েছে একাধিকবার। সে সমস্ত ক্ষেত্রে সোমেনের হস্তক্ষেপে জটিলতা কেটে গিয়েছে, সাম্প্রতিককালে এমন উদাহরণ রয়েছে।
স্বাভাবিক, সভাপতিপদে নতুন যিনি আসবেন, তাঁর ক্ষেত্রেও বামেদের সঙ্গে জোট বেঁধে চলার বিষয়টিতে সাবলীল হতে হবে। সোমেনের শুরু করা প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে নতুন সভাপতিকেও একই পথে হাঁটতে হবে।
এআইসিসির পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা গৌরব গগৈ গত বৃহস্পতিবারই কলকাতায় এসে পৌঁছোন। ধারণা করা হচ্ছে, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর আলোচনা চলছে।
অতীতে প্রদেশ কংগ্রেসের অন্তর্কলহ বারবার প্রকাশ্যে চলে এসেছে। তবে সোমেন মিত্র সভাপতিপদে বসার পর সেই পরিস্থিতির কিছুটা হলেও বদল হয়। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতেই হাইকম্যান্ড কার উপর ভরসা করেন, এখন সেটাই দেখার।
রাজ্য
কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগণা বাদে রাজ্যের বাকি অংশে নতুন করে আক্রান্ত মাত্র ৫৯
দৈনিক সংক্রমণের হার অনেকটাই কমল

খবরঅনলাইন ডেস্ক: এই মুহূর্তে রাজ্যে সব থেকে বেশি কোভিড সংক্রমণের ঘটনা ঘটছে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগণায়। রাজ্যের বাকি অংশে সংক্রমণ পুরোপুরি ঝিমিয়ে পড়েছে। মঙ্গলবারের তথ্য অনুযায়ী উল্লিখিত দুই জেলা বাদে রাজ্যের বাকি অংশে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ৫৯।
তবে সামগ্রিক ভাবে রাজ্যের করোনা পরিস্থিতির বেশ ভালো রকমের উন্নতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে তিন হাজারের কাছাকাছি টেস্ট বাড়লেও নতুন আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু অনেকটাই কমেছে। এর ফলে সংক্রমণের হার ফের এক শতাংশে নেমে এসেছে।
রাজ্যের কোভিড-তথ্য
গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে কোভিডে (Covid 19) আক্রান্ত হয়েছেন ১৭১ জন। এর ফলে রাজ্যে মোট কোভিডরোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৭৫ হাজার ৪৮৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২০৯ জন। এর ফলে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৯৬৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে। রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ২৭০ হয়েছে।
রাজ্যে বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ৩ হাজার ২৫৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জন সক্রিয় রোগী কমেছে রাজ্যে। রাজ্যে সুস্থতার হার বর্তমানে ৯৭.৬৫ শতাংশ।
দৈনিক সংক্রমণের হার অনেকটাই কমল
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১৮ হাজার ৯৬৫টি। ফলে এ দিন সংক্রমণের হার ছিল ০.৯০ শতাংশ। সোমবারের (১.২৩%) হার থেকে এক লাফে এটা অনেকটাই কমেছে।
একই সঙ্ঘে রাজ্যের সামগ্রিক সংক্রমণের হারও আরও কিছুটা কমেছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে মোট ৮৫ লক্ষ ৯৮ হাজার ২৫৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সংক্রমণের হার রয়েছে ৬.৬৯ শতাংশ।
হাসপাতাল শয্যা-তথ্য
সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে বর্তমানে ৬০ হাসপাতালের ৬,৭৩৬টি শয্যা কোভিডের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত রয়েছে। এর মধ্যে ভরতি আছে মাত্র ৩.১৬ শতাংশ বেড।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণার পরিস্থিতি
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগণা, দুই জেলাতেই বর্তমানে সব থেকে বেশি দৈনিক সংক্রমণ হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় ৭০ এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৪২ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে এর বাইরে রাজ্যের ২১টি জেলায় মোট নতুন সংক্রমণ ৫৯। দুই জেলায় সুস্থ হয়েছেন যথাক্রমে ৫৬ এবং ৪৯ জন। দুই জেলাতেই একজন করে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
কলকাতায় এখন মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ২৯ হাজার ৫৫১, উত্তর ২৪ পরগণায় মোট আক্রান্ত ১ লক্ষ ২৩ হাজার ২৫৪। কলকাতায় বর্তমানে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ১,২০১ জন এবং উত্তর ২৪ পরগণায় ৯৪৭। দুই জেলায় মৃত্যু হয়েছে যথাক্রমে ৩,১০২ এবং ২,৫০৮ জনের।
বাকি সব জেলাতেই সংক্রমণ দশের কম
সোমবার রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় নতুন সংক্রমণ দশের বেশি ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সব প্রান্তেই তা দশের কমে এসে গিয়েছে। জেলাগুলি হল মালদা (১), পুরুলিয়া (১), পূর্ব মেদিনীপুর (১), পূর্ব বর্ধমান (১), হুগলি (১), মুর্শিদাবাদ (২), পশ্চিম মেদিনীপুর (২), বীরভূম (২), উত্তর দিনাজপুর (৩), আলিপুরদুয়ার (৪), জলপাইগুড়ি (৪), দার্জিলিং (৫), বাঁকুড়া (৬), পশ্চিম বর্ধমান (৬), হাওড়া (৬), নদিয়া (৭) এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণা (৭)।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোচবিহার, কালিম্পং, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং ঝাড়গ্রামে নতুন করে কেউ কোভিডে আক্রান্ত হননি।
রাজ্য
বিজেপিতে যোগ দিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি
মাস তিনেকের নাটকে যবনিকা! ভোটের মুখে গেরুয়া শিবিরে ভিড়লেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি।

খবর অনলাইন ডেস্ক: শেষমেশ বিজেপিতে যোগ দিলেন পাণ্ডবেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari)।
মঙ্গলবার শ্রীরামপুরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সভায় তিনি গেরুয়া শিবিরে নাম লেখালেন।মাস তিনেক আগেও তাঁর বিজেপি-যোগের সম্ভাবনা প্রকট হয়। তবে সে বার যোগদান আটকে যাওয়ায় তিনি ফের তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আস্থা দেখিয়ে তৃণমূলেই রয়ে যান।
সূত্রের খবর, তৃণমূলে নিজের পুরনো জায়গা উদ্ধার করতে না পেরে ‘ঘর ওয়াপসি’র পরেও তিনি দল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। উল্টো দিকে জিতেন্দ্রর উপর সম্ভবত পূর্ণ আস্থা ফেরেনি তৃণমূল নেতৃত্বের৷ এ বারের বিধানসভা ভোটে তৃণমূলে তাঁর টিকিট পাওয়ার সম্ভাবনাও ছিল না বললেই চলে।
প্রসঙ্গত, গত ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মেদিনীপুরের সভায় বিজেপিতে যোগ দেন শুভেন্দু অধিকারী-সহ আরও বেশ কয়েক জন বিধায়ক-সাংসদ। সেই সভাতেই গেরুয়া শিবিরে প্রবেশের কথা ছিল জিতেন্দ্ররও। শোনা যায়, বাবুল সুপ্রিয়-সব বেশ কয়েক জন বিজেপি নেতার চরম আপত্তিতে তা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে যায়। তবে আসানসোলের প্রাক্তন মেয়রের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে জল্পনা চলছিল-ই।
কী করে বদলাল পরিস্থিতি? একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় বলেন, রাজনীতিতে কোনো কিছুই চিরকালীন নয়৷ বরং গত একমাসে তাঁর সঙ্গে জিতেন্দ্রর একাধিকবার কথা হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
বিজেপির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে জিতেন্দ্র এ দিন বলেন, “আজ থেকে আমার মনের ভাবনা স্বাধীন ভাবে প্রকাশ করার সুযোগ পাব। ছোটোবেলা থেকেই জয় শ্রীরাম বলি। কিন্তু এত দিন মঞ্চে উঠে তা বলতে পারিনি। মনে এক কথা, আর বাইরে এক কথা বলতে হতো। তবে আমি কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করতে চাই না”।
আরও পড়তে পারেন: প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই বিদায়ী বিধায়কের নামে দেওয়াল লিখন ঘিরে চাঞ্চল্য জয়নগরে
দঃ ২৪ পরগনা
প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই বিদায়ী বিধায়কের নামে দেওয়াল লিখন ঘিরে চাঞ্চল্য জয়নগরে
কর্মীরা উৎসাহে লিখে ফেলেছেন, মুখে ফেলতে বললেন বিধায়ক!

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, জয়নগর: ভোট ঘোষণা হয়ে গেলেও মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি তৃণমূল। আর তারই মাঝে জয়নগরের বিভিন্ন এলাকায় তৃনমূল প্রার্থী হিসেবে বিদায়ী বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের নামে দেওয়াল লিখন শুরু করে দিলেন তৃণমূলকর্মীরা।
মঙ্গলবার সকালে জয়নগর বিধানসভার ময়দা, চণ্ডীপুর, মনিরতট, মায়াহাউড়ি, গড়দেওয়ানি-সহ বহু এলাকার দেওয়ালে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে বিদায়ী বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের নাম জ্বল জ্বল করছে। আর তাই নিয়েই চরম অস্বস্থিতে পড়েছে জয়নগরের বিদায়ী বিধায়ক।
তিনি এ ব্যাপারে বলেন, “প্রার্থী ঘোষণার আগে এ ভাবে কখনো দেওয়াল লিখন করা যায় না। তবে কিছু উৎসাহী কর্মীরা অতি উৎসাহে এ সব কাজ করেছে। আমি তাদেরকে বলেছি আমার নাম লেখা দেওয়ালগুলো এখন মুছে ফেলতে। প্রার্থী ঘোষণার পরে দেওয়াল লিখন করতে বলেছি”।
আরও পড়তে পারেন: বামেদের প্রার্থী তালিকায় থাকতে পারে একাধিক চমক
-
রাজ্য3 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য3 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ফুটবল3 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল
-
বিনোদন1 day ago
বিজেপিতে যোগ দিলেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী, ভোটে কি দাঁড়াবেন?