ছবির গ্যালারি
নানা রঙের বইমেলা
ওয়েবডেস্ক: কলকাতা বইমেলা নবম দিনে পড়ল। দুপুর গড়াতে না গড়াতেই ভিড় উপছে পড়ছে বইমেলায়। চলছে বই ঘাটা, আর তার সঙ্গে সম্ভব হলে বই কেনা। কিন্তু বইমেলা তো শুধু বইয়ের মেলা নয়, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক কিছু। এখন বাঙালি জীবনের অঙ্গ এই বইমেলা। তাই এটা শুধুমাত্র মেলা নয়, উৎসবও বটে। আদ্যন্ত বাঙালি উৎসব – জাতি, […]

ওয়েবডেস্ক: কলকাতা বইমেলা নবম দিনে পড়ল। দুপুর গড়াতে না গড়াতেই ভিড় উপছে পড়ছে বইমেলায়। চলছে বই ঘাটা, আর তার সঙ্গে সম্ভব হলে বই কেনা। কিন্তু বইমেলা তো শুধু বইয়ের মেলা নয়, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক কিছু। এখন বাঙালি জীবনের অঙ্গ এই বইমেলা। তাই এটা শুধুমাত্র মেলা নয়, উৎসবও বটে। আদ্যন্ত বাঙালি উৎসব – জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালির মিলনমেলা। তবে শুধু বাঙালিই বা কেন, আপামর কলকাতাবাসী তথা পশ্চিমবঙ্গবাসীর মিলনমেলা। তাই শুধু বই নিয়েই নয়, কলকাতা বইমেলায় চলে নানা কর্মকাণ্ড। তারই এক ঝলক। বইমেলায় জনপ্লাবন।
বইমেলায় বাংলাদেশ।
বইমেলা তো শুধু নয়, এ যে দইমেলাও!
সেলিব্রেটিরাও দূরে থাকতে পারেন না। তাই দেবও হাজির।
বইমেলায় রামমোহন।
এই সুযোগ কি ছাড়া যায়?
এই জ্বরে আক্রান্ত বড়োরাও!
ছবি: রাজীব বসু
ছবির গ্যালারি
দীপাবলিতে সেজে উঠল আমতার শ্রী রামকৃষ্ণ প্রেমবিহার

খবরঅনলাইন ডেস্ক: হাওড়ার আমতার কাছে খড়িয়পে অবস্থিত শ্রী রামকৃষ্ণ প্রেমবিহার। এই মঠে এখন কর্মযজ্ঞ চলছে। বিশাল মন্দির তৈরি হচ্ছে। মালদা, মুর্শিদাবাদের শ্রমিকদের হাতে সেই মন্দির সেজে উঠছে। তার কাজ এখন প্রায় শেষের পথে।

দীপাবলির দিন মঠের সেই নবনির্মিত মন্দিরই নতুন রূপে সেজে উঠল। বিভিন্ন দিকে মোমবাতির আলোয় তৈরি হল এক মায়াবী পরিবেশ।

১৯৯৫ সালে স্বামী সম্বুদ্ধানন্দের হাত ধরে পথ চলা শুরু করে এই মঠ। হাওড়ার আমতার কাছে খড়িয়প গ্রামে এই মঠের অবস্থান। এর চার বছর পর, অর্থাৎ ১৯৯৯ সালে এখানে দুর্গাপুজো শুরু। ২০০০ সালে কলকাতার চিড়িয়া মোড়ের কাছে রেডিও গলিতে এই মঠের প্রধান কার্যালয় স্থানান্তরিত হয়।

এখন অনেক সামাজিক কাজকর্মে ব্রতী হয়েছে এই মঠ। মঠের পক্ষ থেকে চালানো হয় একটি প্রাথমিক স্কুল, দাতব্য চিকিৎসালয়। চিকিৎসার পাশাপাশি বিনামূল্যে ওষুধও দেওয়া হয়। দারিদ্রসীমার নীচে থাকা বেকার যুবক ও ছাত্রদের বাগান পরিচর্যা, পশুপালন, মাছচাষ ও নানা কুটির শিল্পের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

দেওয়া হয় কুটির শিল্পের নানান উপকরণও। পুরুষ, নারীদের জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠী খোলা হয়েছে। অঙ্কন, সেলাই ও কাটিং শেখানো হয়। প্রতি বছরই বেশ কিছু অনাথ শিশুর লেখাপড়া-থাকা সহ সার্বিক দায়িত্বও নেয় মঠ।

মন্দির পুরোপুরি তৈরি হয়ে গেলে এটা যে কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে অন্যতম দর্শনীয় স্থান হতে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
পুলিশি নজরে মোটামুটি বাজিহীন মহানগর কলকাতা আলোর ছটায় উদ্ভাসিত
ছবির গ্যালারি
পয়লা বৈশাখে মহানগরী: রাজীব বসুর ক্যামেরায়

খবর অনলাইন ডেস্ক: এক বিরল পয়লা বৈশাখ দেখল মহানগরী কলকাতা। করোনাভাইরাসের জেরে লকডাউন। আর সেই লকডাউনের জেরে সব কাজ স্তব্ধ। তার ব্যত্যয় ঘটেনি বাঙালির অত্যন্ত প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ। মন্দিরে পুজো-আচ্চা হল না। দোকানে হালখাতা হল না। গানবাজনার আসরও বসল না কোথাও। কলকাতা কেমন কাটাল পয়লা বৈশাখ? দেখুন রাজীব বসুর ক্যামেরায়।

কালীঘাট মন্দিরও জনবিরল।

যে সোনার দোকান জমজমাট থাকে পয়লা বৈশাখে, সেই সোনার দোকানের ঝাঁপ বন্ধ। মঙ্গলবার বউবাজার এলাকা।

ট্রেনের চাকা চলছে না। চিৎপুর ইয়ার্ডে তাদের বিশ্রাম।

তবে বাঙালির ঘরে একটু আধটু পুজো তো হয়েছে, কিংবা পয়লা বৈশাখে সামান্য মিষ্টিমুখ। শারীরিক দূরত্ব রেখে মিষ্টির দোকানে লাইন।

যৌনকর্মীদের শিশুদের এ দিন দুধ খাওয়ালেন রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা।
আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের পর গুজরাত, লকডাউনের মেয়াদ বাড়তেই পথে নেমে পড়লেন পরিযায়ী শ্রমিকেরা
ছবির গ্যালারি
লকডাউনে রবিবারের কলকাতা: রাজীব বসুর ক্যামেরায়

খবর অনলাইন ডেস্ক: লকডাউনের মেয়াদ আরও দু’ সপ্তাহ বেড়ে আপাতত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত হয়েছে। কেমন আছে কলকাতা এই লকডাউনে। দেখুন রাজীব বসুর ক্যামেরায়।

রবিবার ছিল নীলপুজোর দিন। শিবের মাথায় জল ঢালার দিন। আর পরশু মঙ্গলবার পয়লা বৈশাখ, বাঙালিদের নববর্ষ। হালখাতার পুজো। কিন্তু করোনাজনিত পরিস্থিতিতে সব কিছু বন্ধ। তারই নোটিশ লটকে দেওয়া হচ্ছে বাগুইআটির একটি মন্দিরে।

নববর্ষ আসছে। তবুও নির্জন, নিস্তব্ধ কালীঘাটের মন্দির।

কিন্তু মন্দিরে পুজো বন্ধ থাকলেও বাড়িতে বা দোকানে পুজো তো চলবে। তাই কুমোরটুলিতে শিল্পী ব্যস্ত তাঁর কাজে।

এ দিকে করোনাভাইরাস (coronavirus) নিয়ে সচেতনতার প্রচারও চলছে। তারই অঙ্গ হিসাবে পথচিত্র।

লকডাউনে শহরের অতি পরিচিত চিত্র – শুনশান গড়িয়াহাট মোড়।

নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব রাখছেন পথবাসীরাও।

স্কুল-কলেজ-অফিস-কাছারি বন্ধ, সকলের ঘরে বসে কাজ। কিন্তু যাঁরা অত্যাবশ্যকীয় কাজে রয়েছেন, তাঁদের জন্য কী ব্যবস্থা? ব্যস্ত পুলিশকর্মীদের জন্য মোবাইল ক্যান্টিন।

এ দিকে রাজ্য প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র নবান্ন জীবাণুমুক্ত করার চেষ্টা।
আরও দেখুন: লকডাউনে বাণিজ্য-রাজধানী: বিরল দৃশ্য
-
প্রযুক্তি2 days ago
মাত্র ২২ টাকায় জিও ফোন প্রিপেড ডেটা ভাউচার! জানুন বিস্তারিত
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার1 day ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
রাজ্য3 days ago
৯২ আসনে লড়বে কংগ্রেস, জানালেন অধীর, আব্বাসকে নিয়ে জট অব্যাহত
-
দেশ1 day ago
স্বামীর ‘দাসী’ নন স্ত্রী, এক সঙ্গে থাকতে বাধ্য করা যাবে না, বলল সুপ্রিম কোর্ট