চিত্রকলা
শিল্প সৃষ্টির অভিবন্দনা, অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের গ্যালারিতে শীতঋতুর ছবি-ভাস্কর্যের উৎসব
ওয়েবডেস্ক: ৩৪ জন চিত্রশিল্পী এবং ৪ জন ভাস্কর! সবার কাজ আপাতত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত দেখার সুযোগ এনে দিল সৃষ্টি-র প্রযোজনায় অভিবন্দনা, অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস-এর সেন্ট্রাল গ্যালারিতে! জানা কথা, শিল্পী আপন খেয়াল চরিতার্থ করতে বেছে নেন পছন্দসই মাধ্যম। যা না করে তাঁর উপায় থাকে না। পরিণামে জন্ম নেয় যে শিল্পমুহূর্ত, তাকে কিন্তু […]

ওয়েবডেস্ক: ৩৪ জন চিত্রশিল্পী এবং ৪ জন ভাস্কর! সবার কাজ আপাতত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত দেখার সুযোগ এনে দিল সৃষ্টি-র প্রযোজনায় অভিবন্দনা, অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস-এর সেন্ট্রাল গ্যালারিতে!
জানা কথা, শিল্পী আপন খেয়াল চরিতার্থ করতে বেছে নেন পছন্দসই মাধ্যম। যা না করে তাঁর উপায় থাকে না। পরিণামে জন্ম নেয় যে শিল্পমুহূর্ত, তাকে কিন্তু পরের ধাপে মানবশিশুর মতো সবার চোখের সামনে নিয়ে না এলেই নয়। এই কাজটি করেই এই শীত মরশুমের ছবি-ভাস্কর্যের উৎসবে সৃষ্টি-র প্রযোজনায় সবার ধন্যবাদার্হ হল বন্দনা দাশ এবং অভিমন্যু দাশের শিল্পগোষ্ঠী।

শিল্প নিরীক্ষায় শিল্পী শুভাপ্রসন্ন, ছবি: নিজস্ব
আরও পড়ুন: আইসিসিআর-এ ‘অভিবন্দনা’, ছবি ও ভাস্কর্যের প্রদর্শনী
যার সূচনাটি হয়ে গেল ২৮ জানুয়ারির সন্ধ্যায়। শিল্পীরা তাঁদের পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যেমন, তেমনই তাঁদের কাজের টানে উপস্থিত হয়েছিলেন প্রখ্যাত শিল্পী শুভাপ্রসন্ন, অনিমেষ নন্দী, নাট্যকার রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, পরিচালক সুদেষ্ণা রায়, অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস-এর পরিচালক গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান প্রসূন মুখোপাধ্যায়, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পরাগ রায় এবং গোষ্ঠীর অন্তরঙ্গ আলোকচিত্রী অতনু পাল। দক্ষিণীর প্রাক্তনীদের যৌথ সঙ্গীত, দীপ প্রজ্জ্বলন, সংস্থার মুখপত্র প্রকাশ আর শিল্পীদের স্মারক-শংসাপত্র দানের মাধ্যমে শেষ হল পোশাকি অনুষ্ঠান।
কিন্তু শিল্পের রেশ বইতে থাকল অবিচল। যে কথাটি স্পষ্ট করে দিলেন এই সন্ধ্যায় শুভাপ্রসন্ন। “শিল্প তো আর এক দিনে তৈরি হয় না। তার জন্য দীর্ঘ দিনের অনুশীলন প্রয়োজন, প্রয়োজন চোখ আর হৃদয়কে খোলা রাখা। প্রয়োজন নিষ্ঠা এবং সাধনা। এখানকার শিল্পীদের মধ্যে আমি সম্ভাবনা দেখছি, ভালো লেগেছে এসে, বিশেষ করে বলব দারুভাস্কর্যটির কথা”, জানিয়েছেন শিল্পী।

নিখুঁত বিন্যাসে ফুটে ওঠে ঠোঁটের কোণে এক চিলতে হাসি, বোঝা যায়- এ বাস্তব চামড়ার ব্যাগ নয়!, ছবি: নিজস্ব
শুভাপ্রসন্নর কথার রেশ ধরেই সন্তু বেরার ভাস্কর্যটি উল্লেখের দাবি রাখে। মাত্র ২৩ বছরের এই নম্র শিল্পী একটি কাঠের গুঁড়ি খোদাই করে তাকে রূপ দিয়েছেন একটা হাতব্যাগের। “এটাই আমার প্রথম কাঠের কাজ, এ ছাড়া এ বারের প্রদর্শনীতে ফাইবারের মূর্তিও রয়েছে”, জানিয়েছেন তিনি। বলতে দ্বিধা নেই, প্রথম কাছের কাজেই দর্শকের মন জয় করে নিতে পেরেছেন তিনি, ঢুকলেই সবার আগে তাঁর কাজ চোখে পড়ে, ধীরে ধীরে তার নিখুঁত বিন্যাসে ফুটে ওঠে ঠোঁটের কোণে এক চিলতে হাসি, বোঝা যায়- এ বাস্তব চামড়ার ব্যাগ নয়!
অনিমেষ নন্দী আবার তাঁর বক্তব্যে বিশেষ করে জোর দিলেন ভারতীয় সংস্কৃতির শৈল্পিক ধারাটি স্মরণে রাখতে। জানিয়ে দিলেন, তা ধরে না রাখলে শিল্পীর কাজ সার্থক হওয়ার জো নেই, কেন না তাঁর শিকড় এই মাটিতেই। আবার প্রসূন মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য- দিনের শেষে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার সময়ে এই প্রদর্শনী তাঁকে এক ঝলক শীতল বাতাসের স্পর্শ দিল। অন্য দিকে সাফ জানালেন রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত- হালফিলে শিল্পীজীবন নানা বাধায় জর্জরিত হয়ে থাকলেও এই প্রদর্শনীতে এসে তাঁর মনে হয়েছে- শিল্পীরা স্বাধীন ভাবে কাজ করেছেন!

স্মারক প্রকাশ, শুভাপ্রসন্ন, অনিমেষ নন্দী, প্রসূন মুখোপাধ্যায়, পরাগ রায়, ছবি: নিজস্ব
“আমি বিশেষ করে বলব রঙের বিন্যাসের কথা। নিজে যে ভালো ছবি আঁকতে পারি, তা নয়। কিন্তু যখনই ছবিতে সেট তৈরি করি, সেখানে কী থাকবে, তার রঙের বিন্যাসের উপরে বিশেষ জোর দিই। এই প্রদর্শনীতে এসেও সেই রং আমার চোখ টেনে নিল। এখানকার ছবিগুলো তাদের রঙের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে উষ্ণ বার্তা”, বলেছেন সুদেষ্ণা রায়।
সেই রং আর রেখার কাজ তো বটেই, বিশেষ করে ভাস্কর্যে মুগ্ধ করবে অভিবন্দনার প্রদর্শনী। সন্তু বেরার কাঠ আর ফাইবারের কাজ, সুখেন্দু দাশের পোড়ামাটির কাজ তারিফ করার মতো। বেশ অনেকক্ষণ সময় টেনে নেয় তাঁর ফ্যামিলি শিরোনামের শুয়োরদলের ভাস্কর্যটি, মাটিতে জায়গা করে নেওয়া দলবদ্ধ মাছেরাও মনে আনন্দ এনে দেয়। মাধাই সরকারের মৎস্যজীবী, অর্পিতা শিকদারের তারের বিড়ালও আলাদা করে উল্লেখের দাবি রাখে।

কথোপকথন, রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, অনিমেষ নন্দী, প্রসূন মুখোপাধ্যায়, পরাগ রায়, ছবি: নিজস্ব
সুদেষ্ণা রায়ের বক্তব্যে বিশেষ করে রঙের উত্তাপের কথা উঠে এলেও অভিবন্দনার এই প্রদর্শনীর ছবিগুলোর ভাবনাও তারিফ করার মতো। মিলন নন্দন দাশের ছবিতে যে দেবীভাবনা এবং সুদীপ জানার ছবিতে যে বাণিজ্যিক যৌনতার কথা উঠে এসেছে, তা নজর কেড়ে নেয়। মুগ্ধ করে কোলাজ, বিমূর্ত এবং সনাতনী ঘরানার ছবিও। নীচের গ্যালারিতে রইল সেই সব শিল্পমুহূর্তের কয়েক ঝলক!
চিত্রকলা
মন ভালো করা ছবির সন্ধান দিচ্ছে চারুকলা
একটি ছবি অনেক কথাই বলে। কথা বলে সুখ, দুঃখ,হাসি ও কান্নার। বলে জীবনের পাওয়া না পাওয়ার কষ্টের কথা।

কলকাতা: একটি ছবি অনেক কথাই বলে। কথা বলে সুখ, দুঃখ,হাসি ও কান্নার। বলে জীবনের পাওয়া না পাওয়ার কষ্টের কথা। সেই সঙ্গে বলে অনাগত ভবিষ্যতের কথাও। হোক সে কথাগুলো দৃশ্যমান বা কল্পনায় আঁকা। এই রকম মন ভালো করা ছবির সন্ধান মিলবে দক্ষিণ কলকাতার আলতামিরা আর্ট গ্যালারিতে।
আর এই মন ভালো করা ছবি আমাদের সামনে তুলে ধরেছে চারুকলা নিবেদিত ‘চিত্রকল্প সন্মান’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী মল্লার ঘোষ ও তাঁর স্ত্রী মল্লিকা ঘোষ। বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও রূপান্তরকামী আইনজীবী সায়ন্তনী ঘোষ।রাসবিহারী সৃষ্টির নির্দেশক, নাট্যকার শিল্পী ও সম্মানীয় লেখক শ্রী অমিত সরকার, ও আরও অন্যান্যরা।
গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা রাজদীপ দাস বলেন, ‘‘২০১৯ এ আমাদের অর্থাৎ চারুকলার পথ চলা শুরু। এর আগেও আমরা এরকম প্রদর্শনী আয়োজন করেছিলাম এই গ্যালারিতে। তখনও খুব ভালো প্রতিক্রিয়া পেয়েছিলাম। আর আজও আমরা এই স্বল্প পরিসরে শিল্পকর্মের এক মহান কর্মযজ্ঞে নিজেদের সামিল করতে পেরে গর্ব বোধ করছি, তাছাড়া ২০২০ সালের মহামারীকে অতিক্রম করে এক নবসূচনার পথে অগ্রসর হয়েছি এটাই সবথেকে বড়ো বিষয়। যেহেতু করোনা এখনও আমাদের বিশ্বে বিরাজমান তাই আমরা এখানে মাস্ক পড়া ও স্যানিটাইজার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছি।’’
গোষ্ঠীর আরও গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা মধ্যে সুনীত দাস, শ্রীকন্যা ভট্টাচার্য, সৌমিতা সাহা, মৌমিতা মান্ডি, ময়ূখ ভট্টাচার্য, গোষ্ঠীর মেন্টর তথা বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী সুমন্ত ভৌমিক সহ একাধিক অংশগ্রহণকারী সকলেই খুব খুশি ও অভিভূত চারুকলার অংশ হতে পেরে।
খবর অনলাইনে এই প্রবন্ধটি পড়তে পারেন
আকাশবাণীর স্বর্ণযুগের সঞ্চয়ে বাংলার গৌরব কিনে নিচ্ছে কর্পোরেট?
চিত্রকলা
শেষ হবে করোনা-কাল, নতুন দিশা দেখাবে বিশ্বমাতা, শিল্পীর রং-তুলিতে সেই ভবিষ্যতের ছবি
করোনা পরিস্থিতিতে আজকের সামাজিক চিত্রটা পালটে গেছে। মহামারি বদলে দিয়েছে আমাদের রোজকার জীবন। ঝড়ের মতো এক ভাইরাস জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতিতে আজকের সামাজিক চিত্রটা পালটে গেছে। মহামারি বদলে দিয়েছে আমাদের রোজকার জীবন। ঝড়ের মতো এক ভাইরাস জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।
সভ্যতার এত বড়ো বিপর্যয় মানুষ আগে কখনও প্রত্যক্ষ করেনি। অসহায় মানুষ। দীর্ঘ বন্দিজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা তার।
এমন অবস্থায় শিল্পী কী ভাবে নীরবে বসে থাকবেন?
চিত্রশিল্পী ঈশিতা চাকলানবীশ করোনা আবহের মাঝে ক্যানভাসে ধরতে চেয়েছেন দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের সঙ্গে শিল্পীর যোগাযোগ।
মহামারি জনিত এই লকডাউনে তাঁর বেশির ভাগ সময়ই কাটছে রং-তুলি হাতে। এই মারাত্মক রোগের ভয়াবহতা শিল্পীর মনকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এই টালমাটাল সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিল্পী এখন সৃষ্টিতে মেতে উঠেছেন।
শিল্পী ঈশিতা বলছেন, “বর্তমান সংকটকালে বিশ্বমাতা যেন তার রূপ হারিয়েছে। আজ সে বড় অসহায়। এত মৃত্যু, চোখের জল, প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় বিশ্বমাতা কাঁদছে। সকলে যেন বিশ্বমাতার উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে বলছে যে, এই সংকট মানুষের সঙ্গে মানুষের দূরত্ব তৈরি করতে পারেনি। বরং সে অজান্তে পারস্পরিক মেলবন্ধন ঘটিয়েছে।”
এ সংকট শেষ হলে বিশ্বমাতা আবার সকলকে এক দিশায় এগিয়ে নিয়ে যাবে, এই আশা শিল্পীর। সেই আশাকেই ধরে রাখতে চাইছেন তিনি তাঁর রং-তুলিতে।
চিত্রকলা
নটি বিনোদিনী মেমোরিয়াল আর্ট গ্যালারিতে ‘অভিবন্দনা’র ‘মা’


‘মা’ শীর্ষক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে ‘অভিবন্দনা’। চিত্র প্রদর্শনীটি চলছে স্টার থিয়েটারের নটি বিনোদিনী মেমোরিয়াল আর্ট গ্যালারিতে। মঙ্গলবার শেষ দিন। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।
চিত্র প্রদর্শনীতে ৫০-এরও বেশি চিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে। ছবিগুলির পেছনে প্রায় ৫০ জন শিল্পীর অবদান রয়েছে।

চিত্র – ‘মা’
শারদীয়া মাতৃবন্দনার এই বিশেষ মরশুমে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীতে বিভিন্ন রূপে নারীর মাতৃশক্তি ও মায়ের বিভিন্ন অনুভূতিকে তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে যেমন সাধারণ নারীর বিভিন্ন চেহারা তুলে ধরা হয়েছে তেমনই রয়েছে দেবী দুর্গার বিভিন্ন রূপও।

প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয় প্রদর্শনীর। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিত্রশিল্পী তপন চট্টোপাধ্যায়, চিত্রশিল্পী ও চিত্র সমালোচক দেবব্রত চক্রবর্তী, পর্বতারোহী ও অর্জুন পুরস্কার প্রাপ্ত দেবাশিস বিশ্বাস, একদিন ও সালাম দুনিয়া সংবাদপত্রের চিত্র সাংবাদিক অদিতি সাহা।

এই দিনের অনুষ্ঠানে অভিবন্দনার প্রদর্শনী পুস্তিকার উদ্বোধন করা হয়। সঙ্গে প্রকাশ করা হয় অভিবন্দনার প্রতীকও।

অনুষ্ঠানে প্রায় ৫০ জন শিল্পীকে স্মারক, মানপত্র ও প্রদর্শনী পুস্তিকা দিয়ে পুরষ্কৃত করা হয়।

অভিবন্দনার প্রধান অভিমুন্য দাস জানান, তিন বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে তাঁরা চিত্র নিয়ে প্রদর্শনী করে আসছেন। এই পর্যন্ত বহু শিল্পীর আঁকা ছবি তাঁরা প্রদর্শনীতে রেখেছেন। তাঁদের উৎসাহিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আগামীতেও এমন প্রচেষ্টা আরও ব্যাপক আকারে করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন তিনি।
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: কাজে এল না সঞ্জু স্যামসনের মহাকাব্যিক শতরান, পঞ্জাবের কাছে হারল রাজস্থান
-
প্রবন্ধ2 days ago
First Man In Space: ইউরি গাগারিনের মহাকাশ বিজয়ের ৬০ বছর আজ, জেনে নিন কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
-
দেশ2 days ago
Kumbh Mela 2021: করোনাবিধিকে শিকেয় তুলে এক লক্ষ মানুষের সমাগম, আজ কুম্ভের প্রথম শাহি স্নান হরিদ্বারে
-
ক্রিকেট2 days ago
IPL 2021: সাড়ে ৭টায় খেলা শুরু হওয়া নিয়ে তীব্র অসন্তুষ্ট মহেন্দ্র সিংহ ধোনি