রথযাত্রার দিন বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন মালপোয়া। কী ভাবে বানাবেন রইল তার রেসিপি।
উপকরণ:
ময়দা: ১ কাপ
সুজি: ২ টেবিল চামচ
চিনি: ১/২ কাপ
নারকেল কোরানো: ১/২ কাপ
এলাচ গুঁড়ো: ১ চা চামচ
বেকিং পাউডার: ১ চিমটি
দুধ: ১ কাপ (প্রয়োজন মতো)
জল: ১/২ কাপ
তেল বা ঘি: ভাজার জন্য
শুকনো ফল (কাজু, কিশমিশ): ইচ্ছেমতো
প্রণালী:
বাটার তৈরি...
বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ হলেও দুর্গা পূজা হল সবথেকে বড় উৎসব। সকল উৎসবের আচার বা নিয়মেই মিষ্টি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিজয়া দশমীতে বাড়িতে মিষ্টির কী পদ বানাবেন জেনে নিন।
দোরগোড়ায় টোকা মারছে পুজো। পুজোর ফ্যাশন-লিস্টে ড্রেস-জুয়েলারির লেটেস্ট ট্রেন্ডি কালেকশন কেনা হয়ে গেছে। কোন দিন কোনটা পরে কোন প্যান্ডেলে যাওয়া হবে, তৈরি হয়ে গেছে সেই গাইডলাইনও।
তবে শুধু সাজগোজ ছাড়াও পেটপুজোর কথাও মাথায় রাখতে হবে। নবমীর দিন স্পেশাল কী মেনু বানাবেন বরং জেনে নিন।
আর কয়েকদিন বাদেই শুরু হচ্ছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ পুজো দূর্গাপুজো। বাঙালির কাছে এই পুজো মানেই হল চারদিন ধরে নো ডায়েট। জমিয়ে আড্ডা আর সঙ্গে কবজি ডুবিয়ে খাওয়া-দাওয়া। পুরো বছরের নিয়মের বাইরে গিয়ে আনন্দ করতে সকলেই চায়।
আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। তারপরেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্সবে মেতে উঠবে সকলেই। দুর্গাপুজোকে ঘিরে ছোট থেকে বড় সকলেই এই পুজোর দিন গুলো আনন্দে কাটাতে চান। পুজোর এই পাঁচটা দিন বাড়িতেই কী কী রান্না করবেন জেনে নিন।
আষাঢ় মাসের শুক্লাপক্ষের দ্বিতীয় তিথিতে রথযাত্রা পালিত হয়। রথের দিন নিয়ম মেনে কচিকাচারা ছোট ছোট রথ রাস্তায় বের করে। রথের দড়ি টানাকে কেন্দ্র করে গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্র এক আলাদা উদ্দীপনা রয়েছে।
ধোকলা একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় গুজরাটি খাবার। খুব সহজেই তৈরী করা যায় এই রেসিপি শুধু মাত্র ব্যাসন ও ঘরোয়া কিছু উপকরণ দিয়ে। খুব পুষ্টিকর এই খাবার টি খেতেও খুব সুস্বাদু হয়।
গরমের মরশুমে মাছ , মাংস বা ডিম খেতে খুব একটা ভালো লাগে না। মন টানে নিরামিষ পদের দিকে। বাঙালীর এঁচোড়ের রেসিপির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় একটি রেসিপি হল এঁচোড়ের কোপ্তা কারি।
নতুন নতুন খাবার খেতে প্রায় সকলেই পছন্দ করেন। বিশেষ করে ছুটির দিনে প্রায় অনেকেই নতুনত্ব কিছু পদ বানানোর চেষ্টা করেন। যদি মনে করেন, বাড়িতে আপনার বাকী সদস্যদের ছুটির দিনে নতুন কোনও পদ রান্না করে খাওয়াবেন।
দোল এসে গেল। শাস্ত্র অনুসারে বৈষ্ণবীয় উৎসবের শেষ উৎসব হোলি বা দোল উৎসব। ফাল্গুনী পূর্ণিমায় উদ্যাপিত এই উৎসবের উল্লেখ মেলে পুরাণে। তবে শুধু দেবতাকে রাঙিয়ে তোলা নয়, দোল উৎসবের সঙ্গে মিশে আছে জীবনের নানা রং।