শুভদীপ রায় চৌধুরী
কালীঘাট – কল্লোলিনী তিলোত্তমার এক অন্যতম শ্রেষ্ঠ তীর্থস্থান তথা একান্ন সতীপীঠের অন্যতম। পীঠমালা অনুসারে কালীঘাটে সতীর দক্ষিণ পদাঙ্গুলি পড়েছিল, তাই এটি পীঠস্থান হিসাবে চিহ্নিত। এখানকার দেবতা কালী ও পীঠরক্ষক ভৈরব নকুলেশ্বর।
বস্তুতপক্ষে কোন সময়ে এই কালীপীঠের আবির্ভাব হয়েছে সে সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য দেওয়া সম্ভব নয়। শোনা যায়, প্রাচীন কালে এক ভয়ংকর অরণ্যে বিরাজ করতেন দেবী কালিকা এবং ভৈরব নকুলেশ্বর। পরবর্তী কালে এই কালীবিগ্রহ যখন সাধারণের সামনে এল তখন সেই স্থানের নাম হয় কালীঘাট।
প্রাচীন কালে বাংলার রাজারা দেবীর পূজা দিতে এখানে আসতেন বলে অনুমান করা যায়। এই কালীক্ষেত্রের অবস্থান ভাগীরথীর তীরে। তাই বণিকরা বাণিজ্যযাত্রার সময় এই পীঠে নেমে মহামায়ার পূজা দিতেন। বণিকরা ছাড়াও অন্য সমুদ্রযাত্রীরাও ভাগীরথী দিয়ে যাতায়াতের সময় কালীদেবীর পুজো দেওয়ার সুযোগ ছাড়তেন না। তা ছাড়া মাঝিমাল্লারা এই পীঠের যে ঘাটে নৌকা নোঙর করতেন তাকে বলা হত ‘কালী দেবীর ঘাট’। সেখান থেকেই নাম ‘কালীঘাট’।
খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বল্লাল সেনের আমল থেকেই বহু মানুষ তাঁদের অপরাধ খণ্ডনের জন্য কালীঘাটের গঙ্গায় স্নান করতে আসতেন। পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে দিল্লির সিংহাসনে যখন পাঠান রাজারা সমাসীন, সে সময় কালীঘাটের কিছুটা দূরে বহু মানুষের জনবসতি ছিল বলে সাহিত্যগত উপাদান থেকে জানা যায়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, পীঠস্থান হিসাবে পরিচিত হওয়ার বহু আগে থেকেই এই সতীপীঠ ছিল। এমনকি এখানে ভৈরবী, কাপালিকদেরও যাতায়াত ছিল। এই গভীর অরণ্যে নরবলি দিয়ে দেবীর পুজো হত বলেও শোনা যায়।

প্রসঙ্গত এই কালীক্ষেত্র কালীঘাট নিয়ে নানা কাহিনি প্রচলিত আছে। তবে কালীর বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা ও মন্দির নির্মাণ নিয়ে বারবার যে পরিবারের নামটি উঠে এসেছে তা হল সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার।
কালীক্ষেত্রের কালীমূর্তি কী ভাবে এল? এ বিষয়ে নানা কাহিনি রয়েছে। বর্তমান কালীমন্দিরের অনতিদূরে এক পর্ণকুটীরে এক ব্রাহ্মণ বানপ্রস্থে থেকে তপস্যা করছিলেন। একদিন ভাগীরথীতে দাঁড়িয়ে সন্ধ্যাবন্দনা করছেন, এমন সময় অনতিদূরে এক আলোকজ্যোতি দেখতে পেলেন। সেই আলোকজ্যোতি দেখে ব্রাহ্মণের কৌতূহল হল এবং সেই জ্যোতির পথ অনুসরণ করে গিয়ে দেখলেন এক জায়গা থেকে ওই দিব্য আলো বেরোচ্ছে। পরে মা কালীর প্রত্যাদেশে জানতে পারলেন, সুদর্শনচক্রে ছিন্ন হয়ে তাঁর অঙ্গ ওই স্থানে পড়েছিল। ব্রাহ্মণ সেই জায়গা থেকে পাথরের সতীঅঙ্গ খুঁজে পান এবং অদূরেই স্বয়ম্ভু নকুলেশ্বরের সন্ধান পান। পাথরের সতীঅঙ্গ যত্নের সঙ্গে রেখে কালীমূর্তি ও নকুলেশ্বরের পূজা শুরু করেন ওই ব্রাহ্মণ।
অন্য মতে, সাবর্ণ গোত্রীয় রায় চৌধুরীদের কুলমাতা মা ভুবনেশ্বরীর রূপ দেখে ১৫৭০ সালে শ্রীশ্রীব্রহ্মানন্দ গিরি এবং শ্রীআত্মারাম ঠাকুর মহামূল্যবান কষ্টিপাথরে দক্ষিণাকালিকা মাতার রূপদান করেছিলেন। ওই শিলার মধ্যেই দেবী কালিকা আবদ্ধা আছেন। কালীঘাট পুণ্য পীঠস্থান রূপে আত্মপ্রকাশের মূলে রয়েছেন মহাতপস্বী দুই সাধক শ্রীআত্মারাম ঠাকুর এবং শ্রীশ্রীব্রহ্মানন্দ গিরি। আর রয়েছে সাবর্ণ গোত্রীয় জিয়া গঙ্গোপাধ্যায় তথা কামদেব ও পদ্মাবতীদেবীর সাধনা ও স্বপ্নাদেশ।
এ-ও শোনা যায়, সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারের প্রাণপুরুষ লক্ষ্মীকান্তের বংশধর কেশবরাম রায় চৌধুরী গঙ্গাতীরে বসে জপতপ করতেন। কালীঠাকুরানির প্রত্যাদেশমতো কালীর প্রস্তরখোদিত মুখমণ্ডল পেয়ে তিনি বর্তমান কুণ্ডুর পশ্চিম তীরে স্থাপন করেন। কালীর সেবার জন্য উক্তস্থানের জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে মনোহর ঘোষাল নামক এক ব্যক্তিকে পরিচারক নিযুক্ত করেন।

সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারের সূচনা গৌড়ের অধিপতি আদিশূরের সময় থেকে। তাঁর আহ্বানে কান্ব্যকুব্জ তথা কনৌজ থেকে পাঁচ জন বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ গৌড়ে এসেছিলেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন বেদগর্ভ, যিনি সাবর্ণদের আদিপুরুষ। বেদগর্ভের পুত্র গঙ্গগ্রামের জমিদারি পেয়েছিলেন এবং সেই থেকে গঙ্গগ্রামের উপাধ্যায়রা হয়ে উঠলেন ‘গঙ্গোপাধ্যায়’, যেটি সাবর্ণদের পদবি। প্রসঙ্গত, এই বংশের সন্তান জিয়া গঙ্গোপাধ্যায় (পরে কামদেব ব্রহ্মচারী) ছিলেন কালীঘাটের প্রধান পুরোহিত আত্মারাম ব্রহ্মচারীর শিষ্য। জিয়া ও তাঁর স্ত্রী পদ্মাবতীদেবী কালীক্ষেত্রে সাধনা করতে এসেছিলেন পুত্রসন্তান লাভের জন্য। পদ্মাবতীদেবী একদিন স্বপ্নাদেশে জানতে পারেন, কালীকুণ্ডের জলেই রয়েছে সতীর দেহাংশ। সেই খবর জিয়া পৌঁছে দেন গুরু আত্মারাম ব্রহ্মচারীকে। আত্মারাম ব্রহ্মচারী কালীকুণ্ডে নেমে উদ্ধার করেন সেই দেহাংশ। ৯৭৭ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে স্নানপূর্ণিমা তিথিতে একটি লাল পট্টবস্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত হলেন দেবী কালিকা। শুরু হল সতীর নিত্য পূজাপাঠ।
দেবীর আশীর্বাদে ওই বছরেরই কোজাগরী লক্ষ্মীপূজার দিন পদ্মাবতী জন্ম দেন এক পুত্রসন্তানের। লক্ষ্মীপূর্ণিমার দিন জন্ম বলে তাঁর নাম হয় লক্ষ্মীনারায়ণ বা লক্ষ্মীকান্ত। লক্ষ্মীকান্তের জন্মের পর তার মা পদ্মাবতী মারা গেলেন। লক্ষ্মীকান্তকে কালীঘাটে রেখে জিয়া বেরিয়ে পড়লেন। জীবনের শেষ দিকে তিনি কাশীতে ছিলেন এবং কামদেব ব্রক্ষ্মচারী রূপে ভারতবিখ্যাত সাধক হন। লক্ষ্মীকান্ত বড়ো হতে থাকেন আত্মারাম ঠাকুরের কাছে। কালক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারের প্রাণপুরুষ।
লক্ষ্মীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায় (রায় চৌধুরী) মোগল সম্রাট জাহাঙ্গিরের কাছ থেকে জায়গির পাওয়ার পর কালীঘাটে মন্দির নির্মাণ করেন ও দেবীর সেবার ব্যবস্থা করে দেন। এর জন্য লক্ষ্মীকান্ত রায় চৌধুরী ৫৯৫ বিঘা ৪ কাঠা ২ ছটাক জমি দান করেছিলেন।
পরবর্তী কালে কেশবরাম রায় চৌধুরী কালীঘাটের বন কেটে কালীর ইমারত নির্মাণ করে দিয়েছিলেন। যে স্থানটিকে এখন কালীঘাট বলা হয় তা পূর্বে সাবর্ণ চৌধুরীদের জমিদারি-ভুক্ত চাঁদপুর গ্রাম বলে পরিচিত ছিল। পরে কেশবচন্দ্রের ভাই কাশীশ্বর রায় চৌধুরী ওই স্থানে একটি ক্ষুদ্র মন্দির নির্মাণ করেন বলে শোনা যায়। কালীঘাটের মন্দিরের পাশে ৫৫ বিঘা ৪ ছটাক জমি কালীর দেবোত্তর সম্পত্তি বলেই পরিচিত। এই দেবোত্তর সম্পত্তি দান করেছিলেন বড়িশার কেশবরাম রায় চৌধুরী।

কালীঘাটের বর্তমান মন্দির তৈরির সূচনা করেন কেশবরামের পুত্র সন্তোষ রায় চৌধুরী। ১২০৯ বঙ্গাব্দ অর্থাৎ ১৮০২-০৩ খ্রিস্টাব্দের দাখিলি ভূমির তায়দাদে দেখা যায় যে ১১৫৭ বঙ্গাব্দ তথা ১৭৫১ খ্রিস্টাব্দে মনোহর ঘোষাল ও কালীঘাটের তদানীন্তন সেবায়েত গোকুলচন্দ্র হালদারকে সন্তোষ রায় চৌধুরী তাঁর জমিদারির নানা স্থানে বিস্তর ভূমি দান করেন। ২৪ পরগণায় সন্তোষ রায়ের অসীম প্রভুত্ব ছিল। সেই সময়ে সমাজ-অধিপতি ছিলেন তিনি। নিজের জীবদ্দশার শেষ দিকে কালীঘাটে মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করেন সন্তোষ রায়। তাঁর মৃত্যুর ৫-৬ বছর পরে ১৮০৯ খ্রিস্টাব্দে ওই কাজ শেষ করেন তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র রাজীবলোচন রায় চৌধুরী।
মা কালীর সেবায়েতগণের মধ্যে ভুবনেশ্বর চক্রবর্তী কুলব্রহ্মচারীর নাম পাওয়া যায়। ভুবনেশ্বর যোগ সাধনায় রত থাকতেন এবং নির্জন কালীঘাটের গঙ্গাতীরে বাস করে কালীর সেবা করতেন। একদিন এক গরিব বিধবা ব্রাহ্মণী মন্দিরে দেবীদর্শনে আসেন। সঙ্গে অষ্টাদশী অবিবাহিত কন্যা। নাম যোগমায়া। ভুবনেশ্বরগিরি এই কন্যার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে ভৈরবী রূপে গ্রহণ করেন। তন্ত্রে ভৈরবী রাখার নির্দেশ আছে। কিছু দিন পরে যোগমায়া এক কন্যার জন্ম দিলেন। কন্যার নাম রাখা হল উমা। ভুবনেশ্বরগিরি ধ্যানমগ্ন অবস্থায় অদ্ভুত দৈববাণী পেলেন – “বৎস ভুবনেশ্বর, এ বার উমার বিয়ে দে। সন্ন্যাসীদের রেহাই দিয়ে আমার পূজা সংসারীর হাতে তুলে দে।”
সেই আদেশমতো খন্যাননিবাসী ভবানীদাস চক্রবর্তীর সঙ্গে উমার বিয়ে দিয়ে ভুবনেশ্বর গিরি জামাতাকে নিয়ে এলেন কালীঘাটে এবং দক্ষিণাকালিকার পূজা-আরতির ভার দিলেন তাঁর হাতে। তখন থেকেই শুরু হল গৃহীভক্তের হাতে মা কালীর পূজার্চনা। সন্ন্যাসী ভুবনেশ্বর গিরিই কালীঘাটের শেষ মোহান্ত। ভবানীদাস চক্রবর্তী হালদার গোষ্ঠীর ব্রাহ্মণ।
কালীর মন্দিরের পাশেই রয়েছে শ্যামরায় মন্দির এবং দোলমঞ্চ। ভবানীদাস চক্রবর্তী ছিলেন বৈষ্ণব। তিনিই শ্যামরায় বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৭২৩ খ্রিস্টাব্দে মুর্শিদাবাদের জনৈক কানুনগো কালীঘাটে শ্যামরায়ের জন্য একটি ছোটো মন্দির নির্মাণ করে দেন। ১৮৪৩-এ বাওয়ালির জমিদার উদয়নারায়ণ মণ্ডল শ্যামরায়ের সেই মন্দির সংস্কার করে বর্তমান মন্দির তৈরি করেন। শ্যামরায়ের প্রধান উৎসব দোলযাত্রা। আগে শ্যামরায়ের দোলমঞ্চ ছিল না, তাই মন্দিরেই দোল পালন করা হত। ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে সাহানগর নিবাসী মদন কোলে নামক এক ব্যক্তি শ্যামরায়ের দোলমঞ্চ নির্মাণ করে দেন।
কালীঘাটের মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত মা কালীর মুখমণ্ডল পরবর্তী কালে সোনার তৈরি দামি অলংকারে সজ্জিত হয়েছে। এই সমস্ত অলংকার বহু ধনী ব্যক্তির দান। প্রথমে খিদিরপুরের দেওয়ান গোকুলচন্দ্র ঘোষাল চারটি রুপোর হাত গড়িয়ে দেন। এখনকার চারটি স্বর্ণনির্মিত হাত দান করেন কলকাতার প্রসিদ্ধ বাবু কালীচরণ মল্লিক। চার হাতের চারগাছি সোনার কঙ্কণ দিয়েছেন চড়কডাঙা নিবাসী কালীমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতামহ রামজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীর সোনার জিভ দান করেন পাইকপাড়ার রাজা ইন্দ্রচন্দ্র সিংহবাহাদুর। কলকাতার বেলিয়াঘাটার রামনারায়ণ সরকার কালীর সুবর্ণখচিত মুকটটি দান করেন। কালীর মাথার ওপর রুপোর ছাতাটি তৈরি করে দেন নেপালের রাজার প্রধান সেনাধ্যক্ষ জং বাহাদুর।

কালীঘাটের নকুলেশ্বর ভৈরব হলেন স্বয়ম্ভু লিঙ্গ, কালীর মন্দির থেকে কিছুটা দূরে ঈশাণ কোণে অবস্থিত। কালীঘাট জনগণের কাছে পরিচিত হওয়ার বহু পরেও এই নকুলেশ্বরের কোনো আলাদা মন্দির ছিল না। কালীর মন্দির, ভোগঘর, শ্যামরায়ের মন্দির হওয়ার পর নকুলেশ্বরের মন্দির হয়েছে। তারা সিংহ নামে এক পঞ্জাবি ব্যবসায়ী ১৮৫৪ সালে নকুলেশ্বরের মন্দির নির্মাণ করে দেন। শিবরাত্রি, নীলষষ্ঠী ইত্যাদি পুজোয় বহু ভক্তের সমাগম ঘটে এই নকুলেশ্বর মন্দিরে।
এ বার কালীঘাট মন্দিরের আনুষঙ্গিক কিছু নির্মাণ সংক্রান্ত কিছু তথ্য:
কালীমন্দিরের সামনে গঙ্গার ঘাট – নির্মাণ করেন পঞ্জাববাসী সৈনিক হজুরি মল্ল ১৭৭০-৭১ খ্রিস্টাব্দে।
দু’টি ভোগঘর, তোরণদ্বার ও নহবতখানা – নির্মাণ করেন গোরক্ষপুরনিবাসী টীকা রায় ১৮১২ খ্রিস্টাব্দে।
নাটমন্দির – নির্মাণ করেন আন্দুলের জমিদার কাশীনাথ রায় ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে।
তৃতীয় ভোগঘর – নির্মাণ করেন শ্রীপুরনিবাসী জমিদার রায় তারকচন্দ্র চৌধুরী ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে।
অবশিষ্ট ভোগঘর – নির্মাণ করেন ছাপরানিবাসী গোবর্ধন দাস আগরওয়াল ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে।
তথ্যসূত্র:
১. কালীঘাটের পুরাতত্ত্ব – সূর্যকুমার চট্টোপাধ্যায়
২. Administration Report of the Suburban Municipality 1872-73
৩. Statistical Accounts of Bengal by Dr. W. W. Hunter
৪. ৫১ পীঠ- হিমাংশু চট্টোপাধ্যায়
৫. কালীরূপের তাৎপর্য – প্রদীপ রায় চৌধুরী
৬. অমৃততীর্থ কালীঘাট – শৌভিক গুপ্ত
৭. কলিকাতা সেকালের ও একালের – হরিসাধন মুখোপাধ্যায়
৮. সম্বন্ধ নির্ণয় – লালমোহন বিদ্যানিধি
৯. প্রাচীন কলিকাতা – শিবপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায়
১০. লক্ষ্মীকান্ত – অতুলকৃষ্ণ রায়
১১. পীঠমালা -শিবচন্দ্র ভট্টাচার্য
১২. কালীঘাট-ইতিবৃত্ত – উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
১৩. পশ্চিমবঙ্গের কালী ও কালীক্ষেত্র – দীপ্তিময় রায়
১৪. কলকাতা বিচিত্রা – রাধারমণ রায়
১৫. কালীক্ষেত্র দেবীপিকা – সুকুমার চট্টোপাধ্যায়
আরও পড়ুন: Religious Places in Bengal: কলকাতার দক্ষিণ শহরতলির বোড়ালে ত্রিপুরসুন্দরী মন্দির