বিজ্ঞান
এক দিন এখন ২৪ ঘণ্টার থেকেও কম, কারণটা জেনে নিন এখানে
চমকপ্রদ তথ্য উদ্ঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা। এখন আর এক দিনের দৈর্ঘ্য ২৪ ঘণ্টা নয়। কী ভাবে?


খবর অনলাইন ডেস্ক: শেষ অর্ধশতকের তুলনায় পৃথিবী যত দ্রুত গতিতে ঘুরছে, ততই কমছে এক দিনের সময়সীমা। অর্থাৎ, শেষ পাঁচ দশক ধরে পৃথিবীর আবর্তনের গতি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই গ্রহটির প্রতিটা দিনের মেয়াদ এখন ২৪ ঘণ্টার থেকেও কম!
ডেলি মেল -এর রিপোর্টে বলা বিজ্ঞানীদের মন্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, এই চমকপ্রদ ঘটনাটির যথাযথ প্রমাণও পাওয়া গিয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর আবর্তন স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত গতির কারণেই বর্তমানে একটি দিনের দৈর্ঘ্য স্বাভাবিক ২৪ ঘণ্টার চেয়ে “অতিসামান্য” ছোটো হচ্ছে।
২০২০-র থেকে ছোটো হবে ২০২১?

২০২০ সালে সব থেকে ছোটো দিনের সংখ্যা ছিল ২৮টি। ১৯৬০ সালের পর থেকে যা সব থেকে বেশি। এমনকী ২০২১ সাল আরও ছোটো হতে পারে বলে পূর্বাভাস মিলেছে।
সময় এবং তারিখ অনুযায়ী, সূর্যের প্রতি গড় হিসাবে পৃথিবী প্রতি ৮৬,৪০০ সেকেন্ডে একবারে ঘোরে, যা ২৪ ঘণ্টা বা একটি অর্থ সৌর দিনের সমান।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, ২০২১ সালের গড় দিনটি ৮৬,৪০০ সেকেন্ডের চেয়ে ০.০৫ মিলি সেকেন্ড কম হবে। ১৯৬০ সাল থেকে দিনের দৈর্ঘ্যের অতি-সুনির্দিষ্ট রেকর্ড রেখে চলা পারমাণবিক ঘড়িগুলি পুরো বছর ধরে প্রায় ১৯ মিলিসেকেন্ডের ব্যবধান তৈরি করবে।
কী ভাবে সময় কমছে

লাইভ সায়েন্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “রেকর্ডে সব চেয়ে দ্রুততম ২৮টা দিন (১৯৬০ সাল থেকে) দেখা গিয়েছিল ২০২০ সালে। কারণ, ওই দিনগুলিতে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারপাশে ঘূর্ণনগুলি গড়ের থেকে প্রায় মিলিসেকেন্ড সময় দ্রুত সম্পন্ন করে।”
পারমাণবিক ঘড়ির হিসেব অনুযায়ী, গত ৫০ বছর ধরে পৃথিবী একটি ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে ২৪ ঘণ্টার (৮৬,৪০০ সেকেন্ড) চেয়ে কিছুটা কম সময় নিয়েছে।
ডেলি মেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯২০ সালের ২০ জুলাই পৃথিবীতে সব চেয়ে সংক্ষিপ্ত দিনটি রেকর্ড করা হয়েছিল (যেহেতু ওই দিনেই রেকর্ড শুরু হয়েছিল)। ওই দিনটি ছিল ২৪ ঘণ্টার চেয়ে ১.৪৬০২ মিলি সেকেন্ড কম।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০ সালের আগে সব থেকে ছোটো দিন রেকর্ড হয়েছিল ২০০৫ সালে। তবে গত বছরের ১২টি মাসে সেই রেকর্ড ২৮ বার ভেঙে গিয়েছে। উল্লেখ্য, ইন্টারন্য়াশনাল আর্থ রোটেশন অ্যান্ড রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিস (আইইআরএস) আনুষ্ঠানিক ভাবে পৃথিবীর একটি দিনের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে।
আরও পড়তে পারেন: কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনগুলি কি করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেনে কাজ করবে?
প্রবন্ধ
First Man In Space: ইউরি গাগারিনের মহাকাশ বিজয়ের ৬০ বছর আজ, জেনে নিন কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
আজ থেকে ঠিক ৬০ বছর আগে ১৯৬১-এর ১২ এপ্রিল মহাকাশে হিয়েছিলেন গাগারিন।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: ‘মানুষ চূর্ণিল আজ নিজ মর্ত্যসীমা’ – ১৩ এপ্রিল, ১৯৬১। আনন্দবাজার পত্রিকার প্রথম পাতায় আট কলম জুড়ে ব্যানার হেডিং। মানুষ বিস্মিত, হতচকিত – মহাকাশে পৌঁছে গিয়েছে মানুষ?
তখনকার দিনে ঘরে ঘরে সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার সব চেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ছিল সংবাদপত্র। রেডিও ছিল, তবে তা ঘরে ঘরে ছিল না। আর টিভি তো ক’টা দেশে ছিল, তা হাতে গোনা যায়। তাই সংবাদপত্রই মূলত পৌঁছে দিল সেই খবর।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার প্রত্যেকটি কাগজে সে দিন প্রথম পাতার খবর – মানুষের মহাকাশ জয়। মানব-ইতিহাসে সব চেয়ে স্মরণীয় ঘটনা।
দিনটা ছিল ১২ এপ্রিল, ১৯৬১। সোভিয়েত নভশ্চর ইউরি গাগারিন মহাকাশযান ভস্তক ১-এ চেপে মর্ত্যের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে পৌঁছে গেলেন মহাকাশে। মহাকাশজয়ী প্রথম মানব হিসাবে স্মরণীয় হয়ে থাকলেন গাগারিন।
যুদ্ধবিমানের বিমানের পাইলট গাগারিন মহাকাশে ছিলেন ১ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট। তাঁর মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল অধুনা কাজাখস্তানের বৈকনুর কসমোড্রোম থেকে। পশ্চিম রাশিয়ার সিটি অফ এঞ্জেলস-এর কাছে গাগারিনের মহাকাশযান পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করে। মহাকাশযান থেকে প্যারাশ্যুটে লাফিয়ে পড়েন গাগারিন, নিরাপদে পৌঁছে যান ভূপৃষ্ঠে।
৬০ বছর আগে গাগারিনের সেই মহাকাশ-অভিযান মহাকাশবিজ্ঞান নিয়ে মানুষের গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলে দিল। এর পর থেকে মানুষ মহাকাশ নিয়ে কী করল, সে সব আজ আর কোনো অজানা তথ্য নয়।
ভস্তক ১ মিশন নিয়ে কিছু আকর্ষণীয় তথ্য
(১) বৈকানুর কসমোড্রোম থেকে যে মুহূর্তে ভস্তক ১ যাত্রা শুরু করেছিল, সেই মুহূর্তে গাগারিনের মুখ থেকে একটা শব্দ বেরিয়ে এসেছিল – “পোয়েখালি!” (যাওয়া যাক)।
(২) যে ভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছিল, ঠিক সেই ভাবে চালিত হয়নি মিশন। যে উচ্চতায় কক্ষপথে ভস্তক ১-এর প্রবেশ করার কথা ছিল, তার চেয়ে বেশি উচ্চতায় প্রবেশ করেছিল। এর অর্থ মহাকাশযানটির ব্রেক ফেল করতে পারত। তা হলে আরও বেশি ক্ষণ গাগারিনকে মহাকাশে থাকতে হত। তবে তা হয়নি। ব্রেক ভালো ভাবেই কাজ করেছে এবং ফেরার সময় গাগারিন পরিকল্পনামাফিকই পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করেছেন।
(৩) জানা যায়, ভূপৃষ্ঠ ছোঁয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাগারিনকে প্রথম দেখেছিলেন এক কৃষক ও তাঁর কন্যা। সেই সময়টা ছিল ঠান্ডা যুদ্ধের। গাগারিনকে তাঁরা মার্কিন গুপ্তচর মনে করেছিলেন। তাঁদের বোঝাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছিল গাগারিনকে।
(৪) গোটা মিশনটা নিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন চরম গোপনীয়তা অবলম্বন করেছিল। গাগারিন পৃথিবীতে নিরাপদে পৌঁছে যাওয়ার পরে ইউরি গাগারিনের এই অবিস্মরণীয় কৃতিত্বের খবর প্রকাশ করা হয়। সারা বিশ্ব যেন একটা ধাক্কা খায়, বিশ্বাস করে উঠতে পারে না ঘটনাটা – মনে মনে ভাবে, এমনও হয়!
(৫) গাগারিনের মহাকাশ-বিজয় উপলক্ষ্যে উৎসব-সমারোহের আয়োজন করা হয় সেন্ট পিটার্সবার্গে। হাজার হাজার লোক তাতে যোগ দেন। অসংখ্য মডেল রকেট আকাশে ছোড়া হয়। সেই সঙ্গে চলে আতসবাজির নানা খেলা।
বিজ্ঞান
কোভিড ‘মরশুমি’ রোগের আকার নিতে পারে, বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের গবেষণা
মরশুমি বিপদে পরিণত হতে পারে কোভিড, আশঙ্কার কথা শোনাল রাষ্ট্রসঙ্ঘের গবেষণা!


খবর অনলাইন ডেস্ক: একটি ‘মরশুমি’ রোগে পরিণত হতে পারে কোভিড-১৯ (Covid-19)। আবহাওয়াজনিত কারণের ভিত্তিতে মহামারি সংক্রান্ত ব্যবস্থা শিথিল করার বিরুদ্ধে সতর্ক করে বৃহস্পতিবার তেমনই সম্ভাবনার কথা বলেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ (United Nations)।
করোনাভাইরাস অতিমারি (Coronavirus pandemic) প্রথম চিনে ধরা পড়েছিল। ওই ঘটনার এক বছরেরও বেশি সময় পরে, এখনও এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘিরে অনেক রহস্য রয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রায় ২৭ লক্ষ মানুষের প্রাণ গিয়েছে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে।
মরশুমি বিপদে পরিণত হতে পারে কোভিড
কোভিড -১৯-এর বিস্তার সম্পর্কে সম্ভাব্য আবহাওয়া এবং বায়ুর গুণগত মানের প্রভাবগুলি পরীক্ষা করে সেই রহস্যগুলির মধ্যে একটির উপর আলোকপাত করার দায়িত্ব পেয়েছিল একটি বিশেষজ্ঞ দল। তাদের প্রথম প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন কিছু লক্ষণ দেখা দিয়েছে যে, এই রোগটি বিশ্বের কাছে মরশুমি বিপদে পরিণত হতে পারে।
রাষ্ট্রসঙ্ঘের ওয়ার্ল্ড মেটিরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশন ১৬ সদস্যের ওই বিশেষজ্ঞ দলটি গঠন করেছিল। বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, শ্বাসজনিত ভাইরাল সংক্রমণ প্রায়শই মরশুমি হয়। বিশেষত শরৎকাল এবং শীতকালে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রকোপ বাড়ে। করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রেও শীতকালীন আবহাওয়াকে বিশেষ ভূমিকা নিতে দেখা গিয়েছে।
কোভিডবিধি সমান ভাবে মেনে চলা উচিত
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এ ভাবে দিনের পর দিন চললে কোভিড-১৯ এক দিন মরশুমি রোগের আকার নিতে পারে। একই সঙ্গে কোভিডের প্রকোপ কমার কারণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে মাস্কের ব্যবহার এবং চলাচলের উপর সরকারি বিধিনিষেধ জারির বিষয়গুলিকেও। যে কারণে বিশেষজ্ঞ দল বলেছে, শুধুমাত্র আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য করোনা সংক্রমণ কমতে পারে, এমন ধারণা পোষণ করা ঠিক নয়। কোভিডবিধিগুলিও সমান ভাবে মেনে চলা উচিত।
এই বিশেষজ্ঞ দলের নেতৃত্বে থাকা জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক বেন চাইচিক বলেছেন, সরকারি বিধিনিষেধ শিথিল করে দিলে আবহাওয়া এবং বায়ুর মানের কারণে করোনা সংক্রমণ কমে যাবে, এই পর্যায়ের নমুনাগুলি তা মোটেই প্রমাণ করে না।
তিনি বলেন, প্রথম বছরের অতিমারির সময় কোথাও কোথাও শীতকালে তা খুব বেড়ে গিয়েছিল। এ বছরেও যে তেমনটা ঘটবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
বায়ু দূষণে কি সংক্রমণ প্রভাবিত হয়?
মূলত আবহাওয়া এবং বায়ুর মানের উপর ভিত্তি করেই করোনা ভাইরাস সংক্রমণে সম্ভাব্য দিকগুলির উপর আলোকপাত করেছে এই বিশেষজ্ঞ দলটি। গবেষণায় জানা গিয়েছে, ভাইরাসটি শীত, শুষ্ক আবহাওয়ায় লম্বা সময় বেঁচে থাকতে পারে। বিশেষত, যখন খুব অল্প অতিবেগুনি রশ্মি নির্গত হয়, সে সময়।
যদিও আবহাওয়া সংক্রান্ত প্রভাবগুলি ভাইরাসের সংক্রমণে প্রকৃতঅর্থে কতটা কার্যকরী, তা এখনও অস্পষ্ট। তবে বায়ুর গুণমান খারাপ থাকার কারণে (দূষণ বেশি) কোভিডরোগীর মৃত্য়ুর হার বেড়েছে বলে প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। কিন্তু বায়ু দূষণের ফলে সারস-কোভ-২-এর সংক্রমণ সরাসরি প্রভাবিত হয়, সেটা বলা যাচ্ছে না।
আরও পড়তে পারেন: সংক্রমণ পেরোল ৩৫ হাজারের গণ্ডি, দৈনিক মৃত্যুর হার মাত্র ০.৪৭ শতাংশ

খবর অনলাইন ডেস্ক: ক্রমশ ছড়াচ্ছে করোনার নতুন স্ট্রেন। ভারতে এখনও পর্যন্ত ছ’জনের শরীরে করোনার এই নতুন সংক্রামক রূপের সন্ধান মিললেও কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, আতঙ্কের কিছু নেই। কিন্তু সাধারণ মানুষের মনে একটা প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনগুলি করোনাভাইরাসের নতুন সংক্রামক রূপটিতে কাজ করবে তো?
বিশেষজ্ঞদের ধারণা

আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো বেশ কয়েকটি দেশে করোনার টিকাকরণ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, নতুন স্ট্রেনটির বিরুদ্ধে ভ্যাকসিনগুলি কাজ করবে। তবে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরও পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষানিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরছেন তাঁরা।
লন্ডনের এক গবেষক জেরেমি ফারার জানান, নতুন স্ট্রেনে আক্রান্ত হলেও সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। ভ্যাকসিনও এর বিরুদ্ধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. অ্যান্টনি ফাউসি বলেছেন, ব্রিটেন থেকে আসা তথ্যগুলি ইঙ্গিত দিচ্ছে ভ্যাকসিনগুলি নতুন ভাইরাসটিকেও প্রতিহত করতে পারে। তবে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রও পরীক্ষার মাধ্যমে তা নিশ্চিত করবে।
কেন এই প্রত্যাশা

কোনো জনসংখ্যা থেকে ভাইরাসগুলি খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে নিজেদের পরিবর্তন করতে পারে। পরিবর্তনগুলি সামান্য হলেও বিজ্ঞানীরা ভাইরাসের গতিবিধি বা বিস্তার শনাক্ত করতে পারেন।
কিন্তু যদি কোনো ভাইরাস উল্লেখযোগ্য ভাবে পরিবর্তিত হয়, তা হলে সেটা একটি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সে ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনগুলি সে ভাবে সুরক্ষা দিতে পারে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোভি -১৯ ভ্যাকসিন পরিচালনমণ্ডলীর প্রধান বিজ্ঞান উপদেষ্টা মনসেফ স্লাওই বলেছেন, “আমরা প্রত্যাশা করছি, এটা কোনো সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে না”।
একটি গবেষণা জানিয়েছে, মোডের্না, ফাইজার, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি তিনটি ভ্যাকসিন করোনার নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম। তবে ভাইরাস যদি বৃহত্তর চরিত্র বদল করে, তা হলে ভ্যাকসিন পরিবর্তনেরও প্রয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রের ভাইরাসের নতুন সংক্রামক রূপকে প্রতিহত করার ভ্যাকসিনের রদবদল ঘটাতে হবে। কিন্তু আপাতত তেমন কোনো ইঙ্গিত মেলেনি।
আরও পড়তে পারেন: আপনি যদি ইতিমধ্যেই কোভিডে আক্রান্ত হন, তা হলেও কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?
-
রাজ্য11 hours ago
Bengal Polls Live: পৌনে ৬টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৮.৩৬ শতাংশ
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার23 hours ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
-
মুর্শিদাবাদ15 hours ago
Coronavirus Second Wave: কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রাজ্যের আরও এক প্রার্থী