খবর অনলাইন: সেমিফাইনালে কিংবদন্তি রজার ফেডেরার হারিয়ে সাড়া জাগিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সাফল্য ধরে রাখতে পারলেন না। শেষ পর্যন্ত ব্রিটেনের অ্যান্ডি মারের কাছে পর্যুদস্ত হলেন মিলোস রাওনিক। মারে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার উইম্বলডন খেতাব জিতলেন।
২৯ বছরের স্কট উইম্বলডনের ষষ্ঠ বাছাইকে হারালেন ৬-৪, ৭-৬ (৭-৩), ৭-৬ (৭-২) সেটে। এটাই হল মারের তৃতীয় গ্র্যান্ড স্লাম। এবং ১৯৩৫-এ ফ্রেড পেরির পরে দ্বিতীয় ব্রিটিশ যিনি একাধিক বার উইম্বলডন জিতলেন।
জেতার পর মারে বলেছেন, “আবার আমার হাতে ট্রফি আসায় আমি গর্বিত।” ২০১২-য় ফেডেরারের বিরুদ্ধে উইম্বলডন ফাইনাল হেরে যাওয়ার পর আবেগমথিত ভাষণ দিয়েছিলেন মারে। ঠিক বারো মাস পর ব্রিটেনের ৭৭ বছরের খরা কাটিয়ে মারে প্রথম বার উইম্বলডন যেতেন। আবার মারের হাতে ওই ট্রফি ওঠে কিনা তা দেখার জন্য ব্রিটেনবাসীর উৎসাহের অন্ত ছিল না।
এই নিয়ে ১১ বার গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে খেললেন মারে। সব সময়েই হয় ফেডেরার আর না হয় জকোভিচের মুখে পড়েছেন। এ বার ফাইনালে রাওনিক থাকায় মারেকেই ফেভারিট ধরা হয়েছিল। মারে তার ব্যত্যয় না ঘটিয়ে ট্রফি ঘরে তুললেন। রাওনিকের এটাই ছিল প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল।
ছবি: সৌজন্যে রয়টার্স
খবরের সব আপডেট পড়ুন খবর অনলাইনে। লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল।