ক্রিকেট
কাজে এল না বিরাটের দুর্ধর্ষ ইনিংস, হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া
৬ ম্যাচের সীমিত ওভারের সিরিজ ৩-৩-এ অমীমাংসিত হয়ে শেষ হল।

অস্ট্রেলিয়া: ১৮৬-৫ (ওয়েড ৮০, ম্যাক্সওয়েল ৫৪, ওয়াশিংটন ২-৩৪)
ভারত: ১৭৪-৭ (বিরাট ৮৫, ধাওয়ান ২৮, সোয়েপসন ৩-২৩)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: ‘অস্ট্রেলীয় বউদি আসার পর থেকেই ভারত একটা ম্যাচও হারেনি!’
কয়েক দিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে এই জোকটা। জোকের কেন্দ্রবিন্দুতে গত সপ্তাহে সিডনিতে গ্যালারিতে প্রেমনিবেদনকারী যুগল, ভারতীয় তরুণ এবং অস্ট্রেলীয় তরুণী। তাঁদের প্রেম নিবেদনের সেই ভিডিও মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। ভারতীয় ‘দাদা’ এবং অস্ট্রেলীয় ‘বউদি’ এখন প্রায় পরিচিত মুখ।
জোকের তথ্যটাও কিন্তু ঠিক। সিডনির ওই ম্যাচটা ভারত হারার পর থেকে পর পর তিনটে ম্যাচ জিতে নিল। টি২০ সিরিজ দখলে করল। কিন্তু তাল কেটে গেল শেষ ম্যাচে এসে। অস্ট্রেলিয়াকে নিজেদের মাঠেই সুইপ করা হল না বিরাটবাহিনীর। ম্যাচটা বেশ আরাম করেই জিতে নিল অস্ট্রেলিয়া।
অথচ, গত রবিবার যা লক্ষ্যমাত্রা ছিল, এ দিন তার থেকে সামান্য কম লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়। যদিও এ দিনও আগের দিনের মতোই দুর্দান্ত ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়া।
টসে হারলেও ব্যাটের দাপটে সে ভাবে হার মানতে রাজি ছিল না অস্ট্রেলিয়া। তাই এ দিন শুরু থেকেই ম্যাথিউ ওয়েডের হাত ধরে ভারতীয় বোলারদের টুঁটি চেপে ধরে তারা। যদিও অ্যারন ফিঞ্চ খাতা খোলার আগেই ড্রেসিং রুমে ফিরে যান। তিন নম্বর নামা স্টিভ স্মিথ টুকটাক ব্যাট চালিয়ে ফিরে যান।
১০ ওভারে যখন পৌঁছেছে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস, তখনও ম্যাচে পুরোপুরি রয়েছে ভারত। ওয়েড সেট হয়ে গেলেও রানরেট সে ভাবে বাড়েনি। কিন্তু তার পর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ক্রিজে আসার পরেই সব কিছু ওলটপালট হয়ে গেল।
ওয়েড আর ম্যাক্সওয়েলের মধ্যে ৮ ওভারে তৈরি হওয়া ৯০ রানের জুটিটা সব কিছু কেমন উলটেপালটে দিল, ঠিক যেমন উলটোপালটা শট মেরে দুরন্ত অর্ধশতরান করে ফেলেন ম্যাক্সওয়েল। এ দিনে ওয়েড আর একটুক্ষণ ক্রিজে থাকলে হয়তো শতরান করে ফেলতে পারতেন।
ভারতের হয়ে এ দিন দু’টো উইকেট নেন ওয়াশিংটন সুন্দর। অন্য দিকে তঙ্গরাসু নটরাজনও খারাপ বল করেননি।
১৮৭ যখন টার্গেট তখন বিরাট কোহলিকে বাড়তি দায়িত্ব নিতেই হত। এ দিন শুরু থেকেই ছন্দে ছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর আশেপাশের ব্যাটসম্যানরা রান পাননি।
কেএল রাহুল প্রথম ওভারেই আউট হয়ে যান। তৃতীয় উইকেটে কোহলির সঙ্গে জুটি বেঁধে দলকে এগিয়ে নিয়ে গেলেও শিখর ধাওয়ান ২১টা বল ক্রিজে ছিলেন মাত্র। সঞ্জু স্যামসন আবার ব্যর্থ। সঞ্জুকে নিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে যতই আলোচনা হোক না কেন, এখনও পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ম্যাচে কিন্তু একদমই দাগ কাটতে পারেননি তিনি।
দুঃখজনক ব্যাপার হল, ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা যে স্পিন বোলিং খেলতে এত স্বচ্ছন্দ, সেই স্পিনেই কি না ভেঙে পড়ে ভারতীয় ব্যাটিং। প্রথম চারটের মধ্যে তিনটে উইকেটই তুলে নেন স্পিনার মিচেল সোয়েপসন।
এ দিকে বিরাট খেলতে থাকলেও রানরেটে ক্রমশ পিছিয়ে যেতে থাকে ভারত। কিন্তু যেই মুহূর্ত থেকে হার্দিক পাণ্ড্য ক্রিজে আসেন, বদলাতে শুরু করে পরিস্থিতি। ১৬তম ওভার থেকেই নব কলেবরে হাল ধরেন বিরাট আর হার্দিক। আস্কিং রেট বাড়ছিল ক্রমশ, কিন্তু হাল ছাড়েননি দু’ জনে। শেষ তিন ওভারে ৪৩ রানে নামিয়ে আনেন প্রয়োজনীয়তা।
কিন্তু ১৮তম ওভারের শুরুতেই ধাক্কা ভারতের। অ্যাডাম জাম্পার বলে মিস টাইমড শট খেলে ফিঞ্চের হাটে ধরা পড়ে যান হার্দিক। এ বার পুরো দায়িত্বটাই বিরাটের কাঁধে। তিনি ততক্ষণে ৭৯-এ পৌঁছে গিয়েছেন। ভারতকে কিছু করতে হলে বিরাটের হাত ধরেই করতে হত, কিন্তু তিনিই বা কতটা টানতেন!
১৯তম ওভারের প্রথম বলেই শেষ হয়ে গেল বিরাটের মহাকাব্যিক ইনিংস। আর ঠিক সেই সময়েই ভারতের ইনিংসেরও যবনিকা পড়ে গেল। শার্দূল ঠাকুর শেষ দিকে একটু চেষ্টা করলেও তা যথেষ্ট ছিল না।
একদিনের আর টি২০ সিরিজ মিলিয়ে বলে যেতে পারে ছয় ম্যাচের সীমিত ওভারের একটা সিরিজ। এই সিরিজ কিন্তু শেষ হল ৩-৩। ফলে টেস্টে যাওয়ার আগে ভারত আর অস্ট্রেলিয়া দুই দলই সমান সমান রইল।
ক্রিকেট
ম্যাক্সওয়েলকে ছাড়ল পঞ্জাব, ফিঞ্চকে বিদায় জানাল বেঙ্গালুরু, অবসর নিলেন মালিঙ্গা
বড়ো চমক দিল দলগুলো।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: আসন্ন আইপিএলে (IPL 2021) কোন দল কোন ক্রিকেটারকে ধরে রাখবে এবং কাকে ছাড়বে, সেটা জানানোর জন্য বুধবারই ছিল শেষ দিন। দেখা গেল বেশ কিছু দলই ছেড়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে অনেক কিছু চমক দিয়েছে। বিস্তারিত দেখে নিন নীচে।
ম্যাক্সওয়েলকে ছাড়লেও, গেল-এ ভরসা রাখল পঞ্জাব
সব থেকে বড়ো চমক এই মর্মে দিয়েছে পঞ্জাব (Kings Xi Punjab)। তারা গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে (Glenn Maxwell) ছেড়ে দিয়েছে। পরিবর্তে দলে রেখে দিয়েছে ক্রিস গেলকে।
ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে একদিনের ও টি-২০ সিরিজে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। চলতি বিগ ব্যাশ লিগেও ছন্দে রয়েছেন। তা সত্ত্বেও ২০২১-এর আইপিএল নিলামের আগে অজি অল-রাউন্ডারকে স্কোয়াড থেকে ছেঁটে ফেলেছে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব।
আসলে আইপিএল ২০২০-তে অত্যন্ত খারাপ ফর্মে ছিলেন ম্যাক্সওয়েল। তাঁর চুড়ান্ত ব্যর্থতায় হতাশ পঞ্জাব শিবির। তাই রিটেন করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বা অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া লিগে ম্যাক্সওয়েলের ফর্মকে বিশেষ পাত্তা দিল না পঞ্জাব ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ম্যাক্সওয়েল ছাড়াও পঞ্জাব ছেড়ে দিয়েছে শেল্ডন কটরেল এবং জিমি নিশামের মতো আন্তর্জাতিক তারকাদের। বাদ পড়েছেন করুণ নায়ার। মোট ১৬ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে পঞ্জাব। ছেড়ে দিয়েছে ৯ জন ক্রিকেটারকে। যদিও গেলের ওপরে এখনও ভরসা রাখছে কেএল রাহুলের দল।
বাংলার শাহবাজ আহমেদকে রেখে দিল বেঙ্গালুরু
আইপিএল ২০২১-এর নিলামের আগে স্কোয়াড থেকে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (Royal Challenger’s Bengaluru)। ১২ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে আরসিবি।
অধিনায়ক বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ছাড়া প্রত্যাশিত ভাবেই আরসিবি রেখে দিয়েছে এবি ডি’ভিলিয়র্স, যজুবেন্দ্র চাহল এবং দেবদত্ত পাড়িক্কালকে। তারা ধরে রেখেছে ওয়াশিংটন সুন্দর, মহম্মদ সিরাজ ও নবদীপ সাইনিকেও। বাংলার অল-রাউন্ডার শাহবাজ আহমেদও রয়েছেন ধরে রাখা ক্রিকেটারদের তালিকায়।
বেঙ্গালুরু ছেড়ে দিয়েছে তিন বিদেশি তারকা অ্যারন ফিঞ্চ, ক্রিস মরিস ও মঈন আলিকে। বাদ পড়েছেন উমেশ যাদব ও শিবম দুবের মতো ভারতীয় তারকারাও। ডেল স্টেইন আগেই নিজেকে আইপিএল থেকে সরিয়ে নিয়েছেন। পার্থিব প্যাটেল কিছু দিন আগেই অবসর ঘোষণা করেছেন। সুতরাং, তাঁদের স্কোয়াডে রাখার কোনো প্রসঙ্গই নেই।
চার বিদেশিকে ছাড়ল দিল্লি
আইপিএল ২০২০-তে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম বার ফাইনালে ওঠা দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals) মূল দল ধরে রেখেই নতুন মরশুমে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নিল। সে কারণেই স্কোয়াডে বিস্তর রদবদলের পথে হাঁটল না শ্রেয়স আইয়ারের দল।
বুধবার রিটেন করা ক্রিকেটারদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি, তাতে মাত্র ২ জন ভারতীয় ক্রিকেটারের নাম নেই। মোহিত শর্মা ও তুষার দেশপান্ডেকে ছেড়ে দিয়েছে তারা। সেই সঙ্গে চার জন বিদেশি ক্রিকেটারকেও বিদায় জানিয়েছে ক্যাপিটালস।
বাদ পড়েছেন কীমো পল, সন্দীপ লামিছানে, অ্যালেক্স ক্যারি ও জেসন রয়। বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তারা ধরে রেখেছে কাগিসো রাবাদা, এনরিখ নরকিয়া, মার্কাস স্টইনিস, শিমরন হেতমায়ের, ক্রিস ওকস ও ড্যানিয়েল স্যামসকে।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন লসিথ মালিঙ্গা
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন শ্রীলঙ্কার তারকার পেসার তথা মুম্বইয়ের হয়ে সব থেকে বেশি উইকেট নেওয়া বোলার লসিথ মালিঙ্গা (Lasith Malinga)। স্বাভাবিক ভাবেই আসন্ন মরশুম থেকে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জার্সি গায়ে পরতে দেখা যাবে না মালিঙ্গাকে।
মালিঙ্গা আইপিএল ২০২০-র জন্য মুম্বইয়ের স্কোয়াডে থাকলেও ব্যক্তিগত কারণে টুর্নামেন্টে যোগ দেননি। আইপিএল শুরুর আগেই তিনি সরে দাঁড়ানোর কথা জানিয়ে দেন। এর পর দেশের মাঠে লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগেও যোগ দেননি মালিঙ্গা।
মুম্বই মালিঙ্গা ছাড়াও স্কোয়াড থেকে ছেড়ে দিয়েছে ন্যাথন কুল্টার-নাইল, জেমস প্যাটিনসন, শেরফান রাদারফোর্ড, মিচেল ম্যাকক্লেনাঘান, প্রিন্স বলবন্ত রাই ও দিগবিজয় দেশমুখকে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
স্টিভ স্মিথের ‘সর্বনাশ’, সঞ্জু স্যামসনের ‘পৌষ মাস’

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কথাতেই আছে, ‘কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ’। রাজস্থান রয়্যাল্সের (Rajasthan Royals) আইপিএল স্কোয়াডের দিকে চোখ বোলালে মনে হবে স্টিভ স্মিথের ‘সর্বনাশ’ আর সঞ্জু স্যামসনের ‘পৌষ মাস’।
আইপিএলের নতুন মরশুমে সঞ্জুকে (Sanju Samson) নতুন নেতা হিসেবে বেছে নিল রাজস্থান রয়্যালস। নিলামের আগে তারা স্কোয়াড থেকে ছেঁটে ফেলেছে স্টিভ স্মিথকে (Steve Smith)। স্মিথের নেতৃত্বে আইপিএল ২০২০ অভিযান মোটেও মনে রাখার মতো হয়নি রাজস্থানের। তারা টুর্নামেন্ট শেষ করে অষ্টম স্থানে।
ফ্র্যাঞ্চাইজির তরফে জানা গিয়েছে যে দলের ‘ডিরেক্টর অব ক্রিকেট’ হচ্ছেন কুমার সঙ্গকারা (Kumar Sangakkara)। তিনিই নতুন মরশুমে ক্রিকেটারদের গাইড করবেন।
রাজস্থান মোট ১৭ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে। ছেড়ে দিয়েছে ৮ জন ক্রিকেটারকে। স্টিভ স্মিথ ছাড়াও রয়্যালস শিবির ছেড়ে দিয়েছে টম কারানকে। বরুণ অ্যারন ও অঙ্কিত রাজপুতের মতো ভারতীয় ক্রিকেটাদের দলে রাখেনি ফ্র্যাঞ্চাইজি।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
দীনেশ কার্তিককে দলে রেখে ইংল্যান্ডের মারকুটে ব্যাটসম্যানকে ছেড়ে দিল কেকেআর
ক্রিকেট
দীনেশ কার্তিককে দলে রেখে ইংল্যান্ডের মারকুটে ব্যাটসম্যানকে ছেড়ে দিল কেকেআর
সামনের মরশুমে দলের অধিনায়ক কে হবেন?

খবরঅনলাইন ডেস্ক: গত আইপিএলের মাঝপথে দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়া দীনেশ কার্তিককে (Dinesh Kartik) কেকেআর ধরে রাখবে না, এমন জল্পনা ছড়াচ্ছিল। কিন্তু সেই জল্পনায় ইতি পড়ল। জানা গেল আইপিএলের আসন্ন মরশুমেও তারা ধরে রাখছে এই তারকা উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যানকে।
আইপিএল ২০২০-তে ফর্মে ছিলেন না আন্দ্রে রাসেল। বোলিং অ্যাকশন নিয়ে ফের প্রশ্ন ওঠে সুনীল নারিনের। স্বাভাবিক ভাবেই নতুন মরশুমে দুই ক্যারিবিয়ান তারকাকে কলকাতা ধরে রাখে কিনা, তা দেখার অপেক্ষায় ছিলেন নাইট সমর্থকরা। শেষমেশ সমর্থকদের আশ্বস্ত করে রাসেল ও নারিনকে দলে রেখে দিয়েছে কেকেআর।
তবে কলকাতা নাইটরাইডার্স (Kolkata Knightriders) ছেড়ে দিয়েছে ইংল্যান্ডের টপ-অর্ডার মারকুটে ব্যাটসম্যান টম ব্যান্টনকে। একই ভাবে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে সিদ্ধাশ ল্যাড ও নিখিল নায়েকের মতো ঘরোয়া ক্রিকেটারদের। প্রত্যাশামতোই শুভমন গিল, শিবম মাভি, কমলেশ নাগারকোটি, বরুণ চক্রবর্তীদের ধরে রেখেছে কলকাতা। ধরে রেখেছে প্যাট কামিন্স এবং লকি ফার্গুসনকেও।
কেকেআর মোট ১৭ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে, যাঁদের মধ্যে ১১ জন ভারতীয় এবং ৬ জন বিদেশি ক্রিকেটার রয়েছেন। তবে দীনেশ কার্তিককে না ছাড়লেও পরবর্তী মরশুমেও দলের অধিনায়ক হওয়ার পাল্লা ভারী ওইন মর্গ্যানের ওপরে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
ঋদ্ধিমান তো বটেই, হায়দরাবাদে থেকে গেলেন বাংলার আরও এক ক্রিকেটার
-
রাজ্য3 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
প্রবন্ধ2 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
রাজ্য3 days ago
বিজেপি আসন বাড়ালেও রাজ্যে ক্ষমতায় থাকবে তৃণমূলই, ইঙ্গিত সি ভোটারের সমীক্ষায়