ক্রিকেট
হায়দরাবাদকে হারিয়ে প্রথম বার আইপিএলের ফাইনালে উঠল দিল্লি

দিল্লি: ১৮৯-৩ (ধাওয়ান ৭৮, হেটমেয়ার ৪২ অপরাজিত, রশিদ ১-২৬)
হায়দরাবাদ: ১৭২-৮ (উইলিয়ামসন ৬৭, সামাদ ৩৩, রাবাদা ৪-২৯)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: ১৩ বছরে প্রথম বার ইতিহাস লিখল দিল্লি। এই প্রথম বার আইপিএলের ফাইনালে উঠল তারা। রবিবার আবু ধাবিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করে তারা।
খাতায় কলমে ম্যাচটার নাম দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার। কিন্তু আদতে তা সেমিফাইনালই। এই ম্যাচে এমন দুটি দল মুখোমুখি হয়েছে যাদের আইপিএল ভাগ্য সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। হায়দরাবাদ নিজেদের শেষ ছ’টা ম্যাচের মধ্যে পাঁচটা জিতে এই ম্যাচে এসেছে। অন্য দিকে সমসংখ্যক ম্যাচে দিল্লি হেরেছে। ফলে মোমেন্টাম ছিল হায়দরাবাদের দিকেই।
এ হেন ম্যাচে এ দিন টসে জিতে একটু ঝুঁকিই নিলেন দিল্লির অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার। টুর্নামেন্টের শেষ প্রান্তে বেশির ভাগ দলই টসে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে রান তাড়া করে জিতছে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে উলটো পথে হাঁটেন শ্রেয়স। তিনি টসে জিতেই ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন।
এই সিদ্ধান্তে বিশেষজ্ঞরা কিছুটা প্রশ্ন তুললেও দিল্লির দুই ওপেনিং ব্যাটসম্যান শ্রেয়সকে সঠিক প্রমাণ করে দেন। ম্যাচের আগে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল যে মার্কাস স্টয়নিসকে দিয়ে ওপেন করাতে পারে দিল্লি। সেটাই হল। আর সেটাই ছিল মাস্টারস্ট্রোক। শুরুতেই ঝড় ওঠে স্টয়নিসের ব্যাটে। প্রথম পাঁচ ওভারের মধ্যেই ৫০ পেরিয়ে যায় দিল্লি।
সন্দীপ শর্মা, জেসন হোল্ডারদের থিতু হতে দেননি স্টয়নিস। অন্য দিকে শুরুর দিকে কিছুটা ম্লান থাকলেও পঞ্চম ওভারের পর থেকেই খেলা ধরে নেন ধাওয়ান। নবম ওভারে স্টয়নিস ফিরে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই অর্ধশতরান পূর্ণ করে ফেলেন ধাওয়ান।
শুধু পঞ্চাশই নয়, চলতি আইপিএলে দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ছ’শো রান পূর্ণ করলেন তিনি। এই প্রথম একটি আইপিএলে ৬০০-এর ওপরে রান করলেন ধাওয়ান। আইপিএলে এখনও পর্যন্ত দুটি শতরান করেছেন ধাওয়ান। আরও একটাও হয়তো করে ফেলতেন, যদি না সন্দীপ শর্মা তাঁর ইনিংসটা থামিয়ে দিতেন।
অধিনায়ক শ্রেয়স আইয়ার ছন্দে ছিলেন না। তবে ইনিংসের শেষ প্রান্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিমরন হেটমেয়ারের চূড়ান্ত আগ্রাসী ব্যাটিং দিল্লিকে বড়ো স্কোরের দিকে নিয়ে যায়।
তাঁর দু’পায়েই চোট রয়েছে। সে কারণে অস্ট্রেলিয়া সফরের আগে কোনো ঝুঁকি নিতে চাইছেন না ঋদ্ধিমান সাহা। তাই এ দিনও তাঁর বদলে মাঠে নেমেছিলেন বাংলারই শ্রীবৎস গোস্বামী। ঋদ্ধির অভাবটা কিন্তু পুরো দমে টের পাচ্ছে হায়দরাবাদ।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এ দিন কাগিসো রাবাদার দুর্ধর্ষ ইয়র্কার সামলাতে না পেরে বোল্ড হয়ে যান ডেভিড ওয়ার্নার। এই সেই ওয়ার্নার, যিনি ঋদ্ধির উপস্থিতিতে ক্রমশ মেলে ধরছিলেন নিজেকে। অন্য দিকে এ দিন ওয়ার্নারের সঙ্গে ওপেন করতে নামা প্রিয়ম গর্গ শুরুতে কয়েকটা ছক্কা হাঁকালেও নিজের ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হন।
গর্গের উইকেট তুলে নেওয়ার পর মনীশ পাণ্ডেকে ড্রেসিং রুমের পথ দেখান স্টয়নিস। ততক্ষণে ম্যাচে ক্রমশ জাঁকিয়ে বসতে শুরু করেছে দিল্লি। যদিও খেলা তখনই শেষ হয়ে যায়নি, কারণ কেন উইলিয়ামসন তখনও ছিলেন।
আস্কিং রেট ক্রমশ বাড়তে শুরু করলেও উইলিয়ামসন নিজেকে ক্রমশ মেলে ধরছিলেন। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ককে সাধারণত এতটা আগ্রাসী দেখা যায় না, এ দিন তিনি যে ভাবে খেলছিলেন। দুরন্ত একটি অর্ধশতরান করে ফেলেন তিনি। একটা রূপকথার ইনিংসই খেলে ফেলছিলেন তিনি। উলটো দিকে আব্দুল সামাদও ততক্ষণে আগ্রাসী রূপ নিয়ে নিয়েছেন।
কিন্তু ১৭তম ওভারেই তাল কেটে গেল। আবার সেই স্টয়নিস উইকেট তুললেন। উইলিয়ামসনকে ড্রেসিং রুমের পথ দেখালেন। হায়দরাবাদের আশায় কার্যত জল ঢালা হয়ে যায়। শেষ চেষ্টা কিন্তু করেছিলেন সামাদ এবং রশিদ খান। কিন্তু ১৯তম ওভারে পর পর দুটো বলে দু’জনকে তুলে হায়দরাবাদের কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দেন তিনি।
অতএব, মঙ্গলবার আইপিএলের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে দিল্লি আর মুম্বই। রাজধানীর দল প্রথম বার আইপিএল সেরা হয়, না কি পঞ্চম বারের মতো এ বার ট্রফি তোলে মুম্বই, সেটাই দেখার।
ক্রিকেট
ইংল্যান্ড সিরিজে স্টেডিয়ামে ফিরতে পারেন দর্শকরা, ভাবনা ভারতীয় বোর্ডের
পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ডের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: স্টেডিয়ামে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড। এ বার সেই পথে হাঁটতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডও। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চারটি টেস্টেই অন্তত ৫০ শতাংশ দর্শককে খেলা দেখার অনুমতি দিতে চাইছে বিসিসিআই (BCCI)।
যে হেতু ভারতের অস্ট্রেলিয়া সফরে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, তাই এ ব্যাপারে কথা বলা হচ্ছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও।
ভারতে এই মুহূর্তে ক্রিকেট, ফুটবল মিলিয়ে একাধিক টুর্নামেন্ট চললেও কোথাও দর্শকদের প্রবেশের অনুমতি নেই। জৈব সুরক্ষা বলয়ে চলছে আইএসএল (ISL), সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি (SAM Trophy), আই লিগ (I League)।
ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম দু’টি টেস্ট চেন্নাইয়ে, বাকি দু’টি অমদাবাদের নবনির্মিত স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা। বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, “এখনও পর্যন্ত চারটে ম্যাচে ৫০ শতাংশ করে দর্শক ঢুকতে দেওয়ার ভাবনা রয়েছে। দু’টি রাজ্য সংস্থার সঙ্গেই কথা বলছে বোর্ড। রাজ্যগুলির স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সঙ্গেও কথা চলছে।”
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চেন্নাই এবং অমদাবাদ, দুই শহরেই দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এখন অনেকটাই কমে এসেছে। অন্য দিকে যে হেতু সিনেমাহলের মতো বদ্ধ জায়গাতেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে দর্শকদের প্রবেশাধিকার দেওয়া হচ্ছে, তাই স্টেডিয়ামের খোলা আবহে দর্শকদের ঢুকতে দিলে সমস্যা বিশেষ হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, প্রতি দিনের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা দেখা হবে। যদি কোনো ভাবে ম্যাচের আগে বা মাঝখানে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ে, তৎক্ষণাৎ পরিকল্পনা বদল করা হবে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মুম্বইকে আটকাতে বদ্ধপরিকর বদলে যাওয়া ইস্টবেঙ্গল
ক্রিকেট
ম্যাক্সওয়েলকে ছাড়ল পঞ্জাব, ফিঞ্চকে বিদায় জানাল বেঙ্গালুরু, অবসর নিলেন মালিঙ্গা
বড়ো চমক দিল দলগুলো।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: আসন্ন আইপিএলে (IPL 2021) কোন দল কোন ক্রিকেটারকে ধরে রাখবে এবং কাকে ছাড়বে, সেটা জানানোর জন্য বুধবারই ছিল শেষ দিন। দেখা গেল বেশ কিছু দলই ছেড়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে অনেক কিছু চমক দিয়েছে। বিস্তারিত দেখে নিন নীচে।
ম্যাক্সওয়েলকে ছাড়লেও, গেল-এ ভরসা রাখল পঞ্জাব
সব থেকে বড়ো চমক এই মর্মে দিয়েছে পঞ্জাব (Kings Xi Punjab)। তারা গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে (Glenn Maxwell) ছেড়ে দিয়েছে। পরিবর্তে দলে রেখে দিয়েছে ক্রিস গেলকে।
ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে একদিনের ও টি-২০ সিরিজে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। চলতি বিগ ব্যাশ লিগেও ছন্দে রয়েছেন। তা সত্ত্বেও ২০২১-এর আইপিএল নিলামের আগে অজি অল-রাউন্ডারকে স্কোয়াড থেকে ছেঁটে ফেলেছে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব।
আসলে আইপিএল ২০২০-তে অত্যন্ত খারাপ ফর্মে ছিলেন ম্যাক্সওয়েল। তাঁর চুড়ান্ত ব্যর্থতায় হতাশ পঞ্জাব শিবির। তাই রিটেন করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বা অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া লিগে ম্যাক্সওয়েলের ফর্মকে বিশেষ পাত্তা দিল না পঞ্জাব ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ম্যাক্সওয়েল ছাড়াও পঞ্জাব ছেড়ে দিয়েছে শেল্ডন কটরেল এবং জিমি নিশামের মতো আন্তর্জাতিক তারকাদের। বাদ পড়েছেন করুণ নায়ার। মোট ১৬ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে পঞ্জাব। ছেড়ে দিয়েছে ৯ জন ক্রিকেটারকে। যদিও গেলের ওপরে এখনও ভরসা রাখছে কেএল রাহুলের দল।
বাংলার শাহবাজ আহমেদকে রেখে দিল বেঙ্গালুরু
আইপিএল ২০২১-এর নিলামের আগে স্কোয়াড থেকে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটারকে ছেড়ে দিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (Royal Challenger’s Bengaluru)। ১২ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে আরসিবি।
অধিনায়ক বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ছাড়া প্রত্যাশিত ভাবেই আরসিবি রেখে দিয়েছে এবি ডি’ভিলিয়র্স, যজুবেন্দ্র চাহল এবং দেবদত্ত পাড়িক্কালকে। তারা ধরে রেখেছে ওয়াশিংটন সুন্দর, মহম্মদ সিরাজ ও নবদীপ সাইনিকেও। বাংলার অল-রাউন্ডার শাহবাজ আহমেদও রয়েছেন ধরে রাখা ক্রিকেটারদের তালিকায়।
বেঙ্গালুরু ছেড়ে দিয়েছে তিন বিদেশি তারকা অ্যারন ফিঞ্চ, ক্রিস মরিস ও মঈন আলিকে। বাদ পড়েছেন উমেশ যাদব ও শিবম দুবের মতো ভারতীয় তারকারাও। ডেল স্টেইন আগেই নিজেকে আইপিএল থেকে সরিয়ে নিয়েছেন। পার্থিব প্যাটেল কিছু দিন আগেই অবসর ঘোষণা করেছেন। সুতরাং, তাঁদের স্কোয়াডে রাখার কোনো প্রসঙ্গই নেই।
চার বিদেশিকে ছাড়ল দিল্লি
আইপিএল ২০২০-তে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম বার ফাইনালে ওঠা দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals) মূল দল ধরে রেখেই নতুন মরশুমে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নিল। সে কারণেই স্কোয়াডে বিস্তর রদবদলের পথে হাঁটল না শ্রেয়স আইয়ারের দল।
বুধবার রিটেন করা ক্রিকেটারদের যে তালিকা প্রকাশ করেছে দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি, তাতে মাত্র ২ জন ভারতীয় ক্রিকেটারের নাম নেই। মোহিত শর্মা ও তুষার দেশপান্ডেকে ছেড়ে দিয়েছে তারা। সেই সঙ্গে চার জন বিদেশি ক্রিকেটারকেও বিদায় জানিয়েছে ক্যাপিটালস।
বাদ পড়েছেন কীমো পল, সন্দীপ লামিছানে, অ্যালেক্স ক্যারি ও জেসন রয়। বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তারা ধরে রেখেছে কাগিসো রাবাদা, এনরিখ নরকিয়া, মার্কাস স্টইনিস, শিমরন হেতমায়ের, ক্রিস ওকস ও ড্যানিয়েল স্যামসকে।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন লসিথ মালিঙ্গা
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন শ্রীলঙ্কার তারকার পেসার তথা মুম্বইয়ের হয়ে সব থেকে বেশি উইকেট নেওয়া বোলার লসিথ মালিঙ্গা (Lasith Malinga)। স্বাভাবিক ভাবেই আসন্ন মরশুম থেকে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জার্সি গায়ে পরতে দেখা যাবে না মালিঙ্গাকে।
মালিঙ্গা আইপিএল ২০২০-র জন্য মুম্বইয়ের স্কোয়াডে থাকলেও ব্যক্তিগত কারণে টুর্নামেন্টে যোগ দেননি। আইপিএল শুরুর আগেই তিনি সরে দাঁড়ানোর কথা জানিয়ে দেন। এর পর দেশের মাঠে লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগেও যোগ দেননি মালিঙ্গা।
মুম্বই মালিঙ্গা ছাড়াও স্কোয়াড থেকে ছেড়ে দিয়েছে ন্যাথন কুল্টার-নাইল, জেমস প্যাটিনসন, শেরফান রাদারফোর্ড, মিচেল ম্যাকক্লেনাঘান, প্রিন্স বলবন্ত রাই ও দিগবিজয় দেশমুখকে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
স্টিভ স্মিথের ‘সর্বনাশ’, সঞ্জু স্যামসনের ‘পৌষ মাস’

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কথাতেই আছে, ‘কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ’। রাজস্থান রয়্যাল্সের (Rajasthan Royals) আইপিএল স্কোয়াডের দিকে চোখ বোলালে মনে হবে স্টিভ স্মিথের ‘সর্বনাশ’ আর সঞ্জু স্যামসনের ‘পৌষ মাস’।
আইপিএলের নতুন মরশুমে সঞ্জুকে (Sanju Samson) নতুন নেতা হিসেবে বেছে নিল রাজস্থান রয়্যালস। নিলামের আগে তারা স্কোয়াড থেকে ছেঁটে ফেলেছে স্টিভ স্মিথকে (Steve Smith)। স্মিথের নেতৃত্বে আইপিএল ২০২০ অভিযান মোটেও মনে রাখার মতো হয়নি রাজস্থানের। তারা টুর্নামেন্ট শেষ করে অষ্টম স্থানে।
ফ্র্যাঞ্চাইজির তরফে জানা গিয়েছে যে দলের ‘ডিরেক্টর অব ক্রিকেট’ হচ্ছেন কুমার সঙ্গকারা (Kumar Sangakkara)। তিনিই নতুন মরশুমে ক্রিকেটারদের গাইড করবেন।
রাজস্থান মোট ১৭ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে। ছেড়ে দিয়েছে ৮ জন ক্রিকেটারকে। স্টিভ স্মিথ ছাড়াও রয়্যালস শিবির ছেড়ে দিয়েছে টম কারানকে। বরুণ অ্যারন ও অঙ্কিত রাজপুতের মতো ভারতীয় ক্রিকেটাদের দলে রাখেনি ফ্র্যাঞ্চাইজি।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
দীনেশ কার্তিককে দলে রেখে ইংল্যান্ডের মারকুটে ব্যাটসম্যানকে ছেড়ে দিল কেকেআর
-
হাওড়া3 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
বিনোদন3 days ago
বাজেটের আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ মাল্টিপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের, সঙ্গে সানি দেওল
-
প্রবন্ধ2 days ago
‘কয়েকটা টাকার বিনিময়ে নেতাজির স্মৃতি ধুলোয় মিশিয়ে দেব?’, বলেছিলেন পদমবাহাদুর
-
রাজ্য3 days ago
তৃণমূলে যোগ দিলেন ২০১৬-য় কালনার বিজেপি প্রার্থী