আইপিএল
আইপিএল ২০১৯: সানরাইজার্স হায়দরাবাদের পাঁচ ক্রিকেটার যাঁরা নজর কাড়তে পারেন
ওয়েবডেস্ক: ২০১৬ সালের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। গত বছর ফাইনালে উঠলেও, জয় পায়নি তারা। চলতি বছর ফের একবার বাকিদের টেক্কা দিতে তৈরি। দেখে নিন হায়দরাবাদ দলের পাঁচ খেলোয়াড়ের ব্যাপারে যাঁরা চলতি মরশুম নজর কাড়তে পারেন। দেখে নিন সেই পাঁচ ক্রিকেটারের নাম: Loading videos… ১। কেন উইলিয়ামসন হায়দরাবাদের হয়ে ২০১৫ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় নিউজিল্যান্ড অধিনায়কের। […]


ওয়েবডেস্ক: ২০১৬ সালের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। গত বছর ফাইনালে উঠলেও, জয় পায়নি তারা। চলতি বছর ফের একবার বাকিদের টেক্কা দিতে তৈরি। দেখে নিন হায়দরাবাদ দলের পাঁচ খেলোয়াড়ের ব্যাপারে যাঁরা চলতি মরশুম নজর কাড়তে পারেন।
দেখে নিন সেই পাঁচ ক্রিকেটারের নাম:
১। কেন উইলিয়ামসন
হায়দরাবাদের হয়ে ২০১৫ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় নিউজিল্যান্ড অধিনায়কের। প্রথম মরশুম তেমন নজর কাড়তে পারেননি। গত বছর আইপিএলের সর্বোচ্চ রানের মালিক ছিলেন তিনি। ১৭ ম্যাচে ৭৩৫ রান। গড় ৫২.৫০। স্ট্রাইক রেট ১৪২.৪৪। দলের অন্যতম প্রধান ভরসা তিনি।
২। মনিশ পান্ডে
২০১৮ নিলামে হায়দরাবাদের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় ছিলেন। ১১ কোটি টাকা। হায়দরাবাদের হয়ে ১৫ ম্যাচে ২৮৪ রান রয়েছে তাঁর। গড় ২৫.৮১। রঞ্জি ট্রফিতে কর্নাটকের হয়ে এবং ভারত এ দলের হয়ে, নিউজিল্যান্ড এ দলের বিরুদ্ধে গত ডিসেম্বর বেশ নজর কেড়েছিলেন।
৩। ডেভিড ওয়ার্নার
গত এক বছর বল-বিকৃতি কাণ্ডের জেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার। মার্চ ২৯-য়ে তাঁর সঙ্গে জাতীয় দলে তাঁর সতীর্থ স্টিভ স্মিথের নির্বাসন উঠে যাচ্ছে। ৩১ মার্চ পর্যন্ত একদিনের সিরিজ রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার। একইসঙ্গে আইপিএল ফাইনালের আগে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি শিবির রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার। ফলে আইপিএলের সব ম্যাচে তাঁকে পাবে না দল। একইসঙ্গে যদি তাঁর দল ফাইনালে ওঠে।
৪। রশিদ খান
হায়দরাবাদ দলের ট্রাম্প কার্ড বলা যেতে পারে তাঁকে। গত বছর ১৭ ম্যাচে ২১ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়েছিলেন আফঘানিস্তানের এই তরুণ স্পিনার। অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ লিগেও নজর কেড়েছিলেন। ১৪ ম্যাচে ১৯ উইকেট।
৫। ভুবনেশ্বর কুমার
সানরাইজার্সের অন্যতম নির্ভরযোগ্য বোলার তিনি। তবে বর্তমানে সময়ে চোট আঘাতের কারণে জাতীয় দলে ধারাবাহিকতা দেখাতে পাচ্ছেন না। ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে যথাক্রমে ২৩ এবং ২৬ উইকেট নিয়েছিলেন হায়দরাবাদের হয়ে। তবে গত বছর মাত্র ১২টি উইকেট পেয়েছিলেন।
আইপিএল
আইপিএল নিলামে এলেন অর্জুন তেন্ডুলকর, প্রাথমিক দর ২০ লক্ষ টাকা
এ বছর আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক এবং ইংল্যান্ডের জো রুট।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকরের পুত্র অর্জুন তেন্ডুলকরের (Arjun Tendulkar) নাম নথিভুক্ত হল এ বছরের আইপিএল-এর (IPL 2021) নিলামে।
ইএসপিএনক্রিকইনফো সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্জুনের প্রাথমিক দর (base price) ধরা হয়েছে ২০ লক্ষ টাকা। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি চেন্নাইয়ে আইপিএল-এর নিলাম হওয়ার কথা।
গত মাসেই সিনিয়র মুম্বই দলের হয়ে অভিষেক হল অর্জুনে। সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি ক্রিকেটে হরিয়ানা ও পুদুচেরির বিরুদ্ধে মুম্বই একাদশে জায়গা হয়েছিল তাঁর। হরিয়ানার বিরুদ্ধে ৩ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে ১টি উইকেট পান অর্জুন। ওই ম্যাচে হরিয়ানা ৮ উইকেটে জেতে।
পুদুচেরির বিরুদ্ধে অর্জুন ৩৩ রানে ১টি উইকেট পান। ওই ম্যাচ পুদুচেরি জেতে ৬ উইকেটে।
বৃহস্পতিবার এ বারের আইপিএল নিলামে নাম নথিভুক্ত করার শেষ দিন ছিল। নিলামে নাম ১০৯৭ জন ক্রিকেটারের নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এঁদের মধ্যে ৮১৪ জন ভারতীয় এবং ২৮৩ জন বিদেশি। এঁদের মধ্যে ২০৭ জন আইসিসি সদস্য-দেশের জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। আর ৮৬৩ জন খেলেন ওই সব দেশের ঘরোয়া টুর্নামেন্ট। বাকি ২৭ জন অ্যাসোসিয়েট সদস্য-দেশের খেলোয়াড়।
নিলামে এলেন শ্রীসন্ত, শাকিব আল হাসান
২০১৩-এর পর নিলামে নথিভুক্ত হল শ্রীসন্তের নাম। আইসিসি-র নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর এ বারের নিলামে ফিরে এসেছেন বাংলাদেশের শাকিব আল হাসান।
তবে এ বছর আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক এবং ইংল্যান্ডের জো রুট। তাঁরা নিলামে নাম নথিভুক্ত করেননি।
এ বারের আইপিএল নিলামে নথিভুক্ত হওয়া সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হলেন আফগানিস্তানের বাঁ হাতি স্পিনার ১৬ বছরের নুর আহমদ লকনওয়াল। তাঁর প্রাথমিক দর ২০ লক্ষ টাকা। আর সর্ব জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটার হলেন ৪২ বছরের নয়ন দোশি।
আরও পড়ুন: সুইপে স্পিনশাসন ব্রিটিশদের
আইপিএল
নিয়মরক্ষার ম্যাচে স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই

বেঙ্গালুরু: ১৪৫-৬ (বিরাট ৫০, এবি ডেভিলিয়ার্স ৩৯, কারান ৩-১৯)
চেন্নাই: ১৫০-২ (ঋতুরাজ ৬৫ অপরাজিত, রায়ুড়ু ৩৯, চাহল ১-২১)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: এ বারের আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। অন্য দিকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর প্লে অফের দৌড়ে রয়েছে। টুর্নামেন্টের বাকি তিনটি ম্যাচ নিয়মরক্ষার ধোনিদের কাছে। সেই নিয়মরক্ষার ম্যাচেই স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই।
টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেলেও চেন্নাই যে এক চুলও জমি ছাড়তে রাজি ছিল না, সেটা বোঝা গেল এ দিন। রবিবার টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন আরসিবির অধিনায়ক বিরাট কোহলি।
খেলা যত গড়াবে পিচ ততই মন্থর হবে। এই আশঙ্কা করেই কোহলি প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। বেঙ্গালুরুর প্রথম উইকেট পড়ে ৩১ রানে। স্যাম কারেনের বলে আউট হন অ্যারন ফিঞ্চ । আর এক ওপেনার পাড়িকল আউট হন ২২ রানে। আরসিবির রান তখন ৪৬। স্যান্টনারের বলে লং অন বাউন্ডারিতে ফ্যাফ দু’ প্লেসি ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড় রিলে ক্যাচে ফেরান বেঙ্গালুরুর ওপেনারকে।
এর পরে বেঙ্গালুরুর ইনিংস গোছানোর কাজ শুরু করেন কোহলি ও এবি ডেভিলিয়ার্স। এই দুই তারকা ব্যাটসম্যান খুব দ্রুত রান তুলতে পারেন। কিন্তু কোনো ভাবে অন্য দিনের মতো সেই জোশ এই দু’ জনের মধ্যে দেখা যায়নি।
কোহলি ও ডেভিলিয়ার্সের মধ্যে ৮২ রানের জুটি হলেও রানরেটে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল। কোহলি অর্ধশতরান করতে ৪৩টা বল নেন। অন্য দিকে ৩৯ রান করতে ৩৬টা বল খরচ করে ফেলেন। এর ফলেই রানের গতি বাড়াতে পারেনি চেন্নাই।
অন্য ম্যাচগুলির মতো এ দিনও চেন্নাইয়ের হয়ে সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলেন স্যাম কারান। তিন ওভারে হাত ঘুরিয়ে মাত্র ১৯ রান দেন তিনি। সেট হয়ে যাওয়া বিরাট আর ডেভিলিয়ার্স, দু’ জনকেই ফেরান তিনি। একই সঙ্গে ফিঞ্চের উইকেটটাও তিনিই নেন।
রান তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন ফাফ দু’প্লেসি এবং ঋতুরাজ গায়কওয়াড়। চলতি আইপিএলে চেন্নাইয়ের তরফে এমন দুর্দান্ত শুরু এর আগে খুব একটা দেখা যায়নি। ঝড়ের গতি রান তুলতে থাকেন দু’ জনে। তবে ষষ্ঠ ওভারের শুরুতেই দু’প্লেসিকে ফিরিয়ে দেন ক্রিস মরিস।
চেন্নাই এ দিন পুরোপুরি অন্য মুডে নেমেছিল। সেটা তাদের ব্যাটিং দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। বিশেষ করে এ দিন নজর কেড়েছেন গায়কওয়াড়। দুর্দান্ত কিছু শট যেমন খেলেছেন, তেমনই অযথা কোনো ঝুঁকিও নেননি। এই প্রথম বার, ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে নিজেদের জাত চেনালেন ঋতুরাজ।
স্ট্রাইক রেট বেশি না বাড়িয়ে ৪২ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন ঋতুরাজ। অম্বতি রায়ুড়ুও ভালোই খেলছিলেন। ঋতু আর রায়ুড়ুর জুটিই বেঙ্গালুরুকে ম্যাচ থেকে বের করে দেয়। তবে ২৭ বলে ৩৯ রানের একটা ইনিংস খেলে রায়ুড়ু আউট হতেই চার নম্বর নামেন ধোনি। সহজ হয়ে এসেছে ম্যাচ, এই পরিস্থিতিতে নিজের ঝুলিতে কিছু রান সংগ্রহ করে রাখাই ছিল ধোনির লক্ষ্য।
তৃতীয় উইকেটের জুটিটা আর ভাঙেনি। ধোনিকে উইকেটের অন্য প্রান্তে রেখেই, দলকে জিতিয়ে দেন ঋতুরাজ। এই ম্যাচটা চেন্নাই যে সহজ ভাবে জিতল, সেই পারফরম্যান্স আগের ম্যচগুলিতে দিলে তারা যে এই আইপিএলে অনেক ভালো জায়গায় চলে যেতে পারত, তা বলাই বাহুল্য।
আইপিএল
রাজস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে আনলেন পরাগ-তেওটিয়া
পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল।


হায়দরাবাদ: ১৫৮-৪ (মনীশ ৫৪, ওয়ার্নার ৪৮, আর্চার ১-২৫)
রাজস্থান: ১৬৩-৫ (তেওটিয়া ৪৫ নট আউট, পরাগ ৪২ নট আউট, রশিদ খান ২-২৫)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: আইপিএল-এর লিগে একটা জায়গা করতে হলে এই জয়টা খুব দরকার রাজস্থান রয়্যালস-এর। অথচ এক সময় কেউ ভাবতেই পারেনি এই ম্যাচ রাজস্থানের পকেটে যাবে। ৭৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে রীতিমতো ধুঁকছে তাঁরা। সেখান থেকে ম্যাচ বার করে নিলেন রিয়ান পরাগ ও রাহুল তেওটিয়া। রাজস্থান ৫ উইকেটে হারিয়ে দিল হায়দরাবাদকে।
কে কে শর্মা আর রশিদ খানের বলের দাপটে পর পর উইকেট পড়েছে রাজস্থানের। কেউই উল্লেখযোগ্য স্কোর খাড়া করতে পারেননি। তারই মধ্যে একটু ঠেকনা দেন সঞ্জু স্যামসন (২৬)। কলকাতা থেকে আসা রবীন উথাপ্পা (১৮) এখনও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছেন না। ১২ ওভারে ৭৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর পরাগের সঙ্গী হন তেওটিয়া। আর তার পরেই ধুন্ধুমার কাণ্ড।
হাতে ৪৮ বল, জয়ের জন্য প্রয়োজন ৮০ রান। ম্যাচের চেহারা পুরো বদলে গেল। এত ক্ষণ রাজস্থানের প্লেয়াররা হায়দরাবাদের বোলারদের বিরুদ্ধে কেন গুটিয়ে ছিলেন বোঝা গেল না। পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল। পরাগ করলেন ২৬ বলে ৪২, আর তেওটিয়া করলেন ২৮ বলে ৪৩ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং নেয় হায়দরাবাদ। চলতি আইপিএলএর সেরা ওপেনিং জুটিগুলির মধ্যে অন্যতম হায়দরাবাদের জুটিটা। আগের ম্যাচে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে বিনা উইকেটে ১৬০ তুলে ডেভিড ওয়ার্নার আর জনি বেয়ারস্টো বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁদের হালকা ভাবে নিলে ভুল করবে অন্য দলগুলি। কিন্তু রবিবারের দুবাইয়ে সব হিসেবই যেন ওলটপালট হয়ে গেল।
সাম্প্রতিককালে ডেভিড ওয়ার্নারের যম হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন জোফরা আর্চার। গত বছর অ্যাসেজ সিরিজে বার বার ওয়ার্নারকে অসুবিধায় ফেলেছিলেন তিনি। সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে আয়োজিত এক দিনের সিরিজেও সেটা বহাল ছিল। ফের একবার আর্চারের সামনে পড়ে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন ওয়ার্নার।
শুধু ওয়ার্নারই নন, আগের ম্যাচে প্রায় শতরান করে ফেলা জনি বেয়ারস্টোও চুপসে গিয়েছিলেন একদম। তাই প্রথম তিন ওভারে ৬ রানের বেশি তুলতেই পারেনি হায়দরাবাদ। প্রথম পাওয়ার প্লের শেষে তাদের স্কোর ১ উইকেটে ২৬। আইপিএলের ইতিহাসে পাওয়ার প্লেতে এত কম রানের নজির খুব বেশি নেই। তবে পাওয়ার প্লের শেষে নিজেকে মেলে ধরেন ওয়ার্নার। হাত খোলার চেষ্টা করেন। অন্য দিকে ক্রিজে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করেন মনীশ পাণ্ডেও।
অর্ধশতরান থেকে মাত্র দুই রান দূরে ওয়ার্নার যখন আউট হলেন তখন হায়দরাবাদ একশোয় পৌঁছোতে পারেনি। অথচ ১৫ ওভার প্রায় শেষের মুখে। রানরেট সাতের কম।
এখান থেকে কিছুটা আগ্রাসী হল কমলাবাহিনী। তিনটে ছয়ে সাজানো সুন্দর একটি ইনিংস খেলে পাণ্ডে আউট হয়ে যাওয়ার পর শেষের কয়েকটি ওভার চালিয়ে ব্যাট করেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন এবং ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের অধিনায়ক প্রিয়ম গর্গ। এর ফলে দলের স্কোর ১৬০-এর কাছাকাছি নিয়ে যেতে সক্ষম হয় হায়দরাবাদ।
কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে নিল রাজস্থান রয়্যালস।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ জয় পেল বেঙ্গালুরু, চলে এল প্রথম চারে
-
রাজ্য2 days ago
স্বাগত ১৪২৮, জীর্ণ, পুরাতন সব ভেসে যাক, শুভ হোক নববর্ষ
-
কলকাতা2 days ago
মাস্ক থাকলেও কালীঘাট-দক্ষিণেশ্বরে শারীরিক দুরত্ব চুলোয়, গা ঘেষাঘেঁষি করে হল ভক্ত সমাগম
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls 2021: ভয়াবহ কোভিড সংক্রমণের মধ্যে কী ভাবে ভোট, শুক্রবার জরুরি সর্বদল বৈঠক ডাকল কমিশন
-
কোচবিহার2 days ago
Bengal Polls 2021: শীতলকুচির গুলিচালনার ভিডিও প্রকাশ্যে, সত্য সামনে এল, দাবি তৃণমূলের