ক্রিকেট
অস্ট্রেলিয়ায় চমকপ্রদ পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন হার্দিক পাণ্ড্য
মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের প্রথম দু’টি ম্যাচের জন্য দল ঘোষণা করেছে বিসিসিআই।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কিছু দিন আগেই আকস্মিক ভাবে বাবাকে হারিয়েছেন তিনি। খুব একটা অসুস্থতা ছিল না, তাই বাবার এমন ভাবে চলে যাওয়া কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না হার্দিক পাণ্ড্য। তবে সেই ঘটনার কয়েক দিন পরেই একটা ভালো খবর এল পাণ্ড্য পরিবারে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট দলে জায়গা পেয়ে গিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের প্রথম দু’টি ম্যাচের জন্য দল ঘোষণা করেছে বিসিসিআই। অনেক কিছু প্রত্যাশিত থাকলেও, হার্দিকের দলে ঢোকাটা কিঞ্চিৎ অপ্রত্যাশিতই ছিল।
অস্ট্রেলিয়ায় একদিনের এবং টি২০ সিরিজে ব্যাট হাতে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন হার্দিক। তখন থেকেই টেস্ট দলে তাঁকে ঢোকানোর দাবি উঠছিল। কিন্তু বিসিসিআই তখন সেই পথে হাঁটেনি। তবে দু’ মাস পর ফের সাদা জার্সি গায়ে চাপানোর সুযোগ করে দিলেন হার্দিককে।
এ দিকে, অস্ট্রেলিয়ায় তিনটে টেস্টের মধ্যে দু’টো জিতে, একটি ড্র করে এবং সর্বোপরি ভাঙাচোরা টিম নিয়ে বর্ডার-গাওস্কর ট্রফি জিতে নেওয়ায় ক্রিকেটভক্তদের একটা অংশ দাবি করছিলেন বিরাট কোহলিকে সরিয়ে অজিঙ্ক রাহানে অধিনায়ক করা হোক। যদিও সেই পথে হাঁটেনি ভারতের নতুন নির্বাচক কমিটি।
প্রত্যাশামতোই পিতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরেছেন বিরাট। এবং তিনিই যে ভারতীয় দলের নিয়মিত অধিনায়ক তাতে কোনো সন্দেহই নেই। একা কোহলিই নয, চোট সারিয়ে দলে ফিরছেন অভিজ্ঞ পেসার ইশান্ত শর্মা।
তবে ১৮ জনের স্কোয়াডে নাম নেই ব্রিসবেনে অভিষেক হওয়া টি নটরাজনের। বাদ পড়েছেন নবাগত পেসার। চোটের জন্য প্রথম দু’টি ম্যাচের দলে জায়গা হয়নি মহম্মদ শামি, উমেশ যাদব, হনুমা বিহারী ও রবীন্দ্র জাদেজার। লোকেশ রাহুলকে মূল স্কোয়াডে জায়গা করে দেওয়া হলেও তাঁকে ফিটনেস টেস্টে পাশ করতে হবে। ফিট হলে তবেই তিনি টেস্ট স্কোয়াডে থাকবেন।
ভারতে খেলা হবে বলে বাড়তি স্পিনার হিসেবে অক্ষর প্যাটেল দলে ঢুকেছেন। গাব্বায় চমকে দেওয়া পারফর্ম্যান্সের সুবাদে টেস্ট দলে জায়গা ধরে রেখেছেন শার্দুল ঠাকুর ও ওয়াশিংটন সুন্দর। মূল দলের পাশাপাশি স্ট্যান্ড-বাই ক্রিকেটার ও নেট বোলারের পুলও ঘোষণা করা হয়েছে। স্ট্যান্ড-বাই হিসেবে রয়েছেন বাংলার অভিমন্যু ঈশ্বরন।
ভারতের স্কোয়াড: রোহিত শর্মা, শুভমন গিল, ময়াঙ্ক আগরওয়াল, বিরাট কোহলি (ক্যাপ্টেন), চেতেশ্বর পুজারা, অজিঙ্ক রাহানে, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটকিপার), হার্দিক পাণ্ড্য, লোকেশ রাহুল (ফিটনেট টেস্টে পাশ করলে), জসপ্রীত বুমরাহ, ইশান্ত শর্মা, মহম্মদ সিরাজ, শার্দুল ঠাকুর, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, কুলদীপ যাদব, ওয়াশিংটন সুন্দর ও অক্ষর প্যাটেল।
স্ট্যান্ড-বাই: কেএস ভরত (উইকেটকিপার), অভিমন্যু ঈশ্বরন, শাহবাজ নদিম ও রাহুল চাহার।
নেট বোলার: অঙ্কিত রাজপুত, আবেশ খান, সন্দীপ ওয়ারিয়র, কৃষ্ণাপ্পা গৌতম ও সৌরভ কুমার।
ক্রিকেট
বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম হিসাবে ৪০০ উইকেট দখলের কৃতিত্ব রবিচন্দ্রন অশ্বিনের
শেষ পর্যন্ত জ্যাক লিচকে প্যাভিলিয়নে ফিরিয়ে ৭৭টা টেস্ট থেকে অশ্বিনের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪০১টি উইকেট।

খবর অনলাইন ডেস্ক: জোফরা আর্চার এলবিডব্লু বোল্ড অশ্বিন ০।
স্কোরবোর্ডে এই তথ্য আসতেই একটা দুর্লভ মাইলফলক ছুঁয়ে ফেললেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। টেস্ট কেরিয়ারে ৪০০ উইকেট দখল করার কৃতিত্ব। এবং দ্রুততম ভারতীয় হিসাবে এই কৃতিত্ব অর্জন করলেন অশ্বিন। নিজের ৭৭তম টেস্টে এই কৃতিত্বের অধিকারী হলেন তিনি।
শুধু তা-ই নয়, এই কৃতিত্ব অর্জন করার ক্ষেত্রে নিজের নাম লিখে রাখলেন বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম বোলার হিসাবে। তাঁর আগে রয়েছেন মুথাইয়া মুরলিধরন। তিনি ৭২টা টেস্টে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন।
ভারতীয় হিসাবে অশ্বিন হলেন চতুর্থ বোলার যিনি টেস্ট ক্রিকেটে ৪০০ উইকেট দখল করলেন। এই কৃতিত্ব আর যাঁদের রয়েছে, তাঁরা হলেন অনিল কুম্বলে (৬১৯), কপিল দেব (৪৩৪) এবং হরভজন সিং (৪১৭)।
বৃহস্পতিবার অমদাবাদ টেস্টে ইংল্যান্ড যখন দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে তখন অশ্বিনের সংগ্রহে ছিল ৩৯৭ উইকেট। ৪০০ পূরণ করার জন্য আরও ৩ উইকেটের দরকার ছিল। প্রশ্ন ছিল, এই টেস্টেই কি ৪০০-এর ঘর ছুঁতে পারবেন অশ্বিন?
বেন স্টোক্সকে এলবিডব্লু করে খাতা খোলেন অশ্বিন। তার পর ওলি পোপকে বোল্ড করেন তিনি। জোফরা আর্চারকে তুলে নিয়ে অশ্বিন পৌঁছে যান ৪০০-য়।
শেষ পর্যন্ত জ্যাক লিচকে প্যাভিলিয়নে ফিরিয়ে ৭৭টা টেস্ট থেকে অশ্বিনের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪০১টি উইকেট। এ ছাড়াও অশ্বিনের দখলে রয়েছে একদিনের ক্রিকেটে ১৫০টি উইকেট এবং টি২০ ক্রিকেটে ৫২টি উইকেট।
৩৪ বছর বয়সি অশ্বিন উইকেট সংগ্রহের ক্ষেত্রে যে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবেন তা বলাই বাহুল্য।
আরও পড়ুন: দু’দিনে টেস্ট শেষ করে মহাবিতর্ক তৈরি করে দিল অমদাবাদের খোঁয়াড় পিচ

ইংল্যান্ড: ১১২ এবং ৮১ (স্টোক্স ২৫, রুট ১৯, অক্ষর ৫-৩২)
ভারত: ১৪৫ (রোহিত ৬৬, রুট ৫-৮) এবং ৪৯-০ (রোহিত ২৫ অপরাজিত, শুভমন ১৫ অপরাজিত)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: অনেকেই বলতে শুরু করবেন বিদেশে যদি সবুজ পিচ তৈরি করে ভারতকে বিপদে ফেলা হয়, তা হলে ঘরের মাঠে ভারত কেন নিজেদের পছন্দের পিচ তৈরি করবে না!
তা এই বিতর্কটা এখানেই শেষ করা ভালো। অমদাবাদে যে পিচ তৈরি করা হয়েছে, মানে যা আদতে তৈরি করাই হয়নি, সেটা ভারতেরও পছন্দের পিচ নয়। ভারতের পছন্দের পিচ হলে এখানে বিরাটবাহিনীর অসহায় আত্মসমর্পণ ঘটত না। জো রুটের সাদা মাটা স্পিন সামলাতে ভারত যে ভাবে হিমশিম খেল, তাতে কখনোই অমদাবাদের পিচকে ভারতের আদর্শ পিচ বলা যায় না।
দ্বিতীয় ইনিংসে যখন ইংল্যান্ড কোনো রকমে আরও ৭০-৮০টা রান বেশি করতে পারত, তা হলে ভারত যে এই পিচেই বিপাকে পড়ত না কে বলতে পারে! সুতরাং অমদাবাদের খোঁয়াড় পিচকে কখনোই ভারতের আদর্শ পিচ বলা যায় না। যে ভাবে দু’ দিনেই টেস্ট শেষ হয়ে গেল, তাতে অমদাবাদের পিচ বিতর্ক এখন চলবে কিছু দিন। উপভোগ্য ক্রিকেটের জন্য পিচের মান বদলের যে সময় এসেছে তা এক কথায় বলে দেওয়া যায়।
তবুও অক্ষর পটেল এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিনের কৃতিত্ব কোনো ভাবেই ছোটো করা হচ্ছে না। প্রথম জন নিজের ঘরের মাঠেই ১১টা উইকেট নিয়ে নিলেন, তা-ও আবার নিজের দ্বিতীয় টেস্টে। রবীন্দ্র জাদেজা সুস্থ হয়ে গেলেও অক্ষরকে ভারতীয় দলের বাইরে রাখা এখন মুশকিল হবে। আর দ্বিতীয় জন বিশ্বের দ্বিতীয় দ্রুততম ক্রিকেটার হিসেবে চারশো উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করলেন।
দিন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় ভারতীয় ব্যাটিং যে ভাবে জো রুটের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল, তা অতীতে খুব একটা দেখা যায় না। মাত্র ৪৬ রানের মধ্যে পড়ল সাতটা উইকেট। এই সাতটার মধ্যে পাঁচটা উইকেটই নিয়ে নেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক রুট।
বৃহস্পতিবার ভারত নিজের স্কোর কতটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, সেটা দেখার ছিল। রোহিত শর্মা এবং অজিঙ্ক রাহানের ওপরে অনেক কিছুই নির্ভর করছিল। কিন্তু ভারতীয় স্পিনারদের পাশাপাশি ইংল্যান্ডের স্পিনাররাও যে গোলাপি বলকে মারাত্মক ভাবে ঘোরাবেন সেটা কার্যত আন্দাজই করা যায়নি।
এ দিন খেলা শুরু হওয়ার প্রথম কয়েকটি ওভারের পর ভারতীয় শিবিরে প্রথম ধাক্কাটা দেন জ্যাক লিচ, অজিঙ্ক রাহানেকে তুলে নিয়ে। এর পর রোহিত শর্মাও লিচের ঘূর্ণির ফাঁদে পড়ে যান। এর পর শুধুই রুটের কেরামতি।
ভারতীয় পিচে দুর্দান্ত সব ইনিংস খেলেছেন রুট। চেন্নাইয়ের প্রথম টেস্টে ব্যাট হাতে একার হাতেই ভারতকে হারিয়েছেন তিনি। টুকটাক বলও করতে পারেন। কিন্তু তা বলে সবাইকে চমকে দিয়ে তিনি পাঁচ উইকেট নিতে পারেন, সেটা ভাবাই যায়নি। তাঁর ঘূর্ণির শিকার হলেন পন্থ, ওয়াশিংটন, অশ্বিন, অক্ষর এবং বুমরাহ।
মাত্র ৩৩ রানের লিড নিয়ে শেষ হয়ে যায় ভারত। তখনও আন্দাজ করা যায়নি যে ভারত যত দ্রুত অল আউট হয়েছে, ইংল্যান্ড তার থেকেও কম সময়ে অল আউট হয়ে যাবে।
প্রথম ইনিংসের মতো এ দিনও অশ্বিনের আগেই ভারতের হয়ে উইকেট পেতে শুরু করেন অক্ষর। প্রথম ওভারেই জ্যাক ক্রলি এবং জনি বেয়ারস্টোকে ফিরিয়ে দেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যে প্যাভিলিয়নগামী হন ডম সিবলি।
চতুর্থ উইকেটে ইংল্যান্ডের ইনিংসকে কিছুটা স্থিতিশীল করার চেষ্টা করেন রুট এবং বেন স্টোক্স। স্টোক্স আগ্রাসী খেলার চেষ্টা করছিলেন। স্টেপ আউট করে মারার চেষ্টা করছিলেন, তাতে স্পিনারদের ছন্দ ভেঙে দেওয়া যায়। কিন্তু তাতেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। স্টোক্স আউট হতেই ইংল্যান্ডের একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে।
ফের পাঁচ উইকেট নিয়ে নেন অক্ষর পটেল। অন্য দিকে বিরাট কোহলি অন্য একজনের প্রতি দয়া না দেখালে অশ্বিনের পাঁচ উইকেটও হয়ে যেত এ দিন। তিনি হচ্ছেন ওয়াশিংটন সুন্দর। প্রথম ইনিংসে বল করার সুযোগই পাননি ওয়াশিংটন। তাই কিছুটা মায়াদয়া থেকেই একটি ওভার তাঁকে বল করতে দেন বিরাট। আর সেই ওভারেই কেল্লাফতে। জেমস অ্যান্ডারসনের উইকেট তুলে নেন তিনি।
তা ভারতীয় দল যা করতে পেরেছিল, সেটার পুনরাবৃত্তির আশায় ইংল্যান্ডও দুই স্পিনার দিয়ে বোলিং শুরু করে। লিচের সঙ্গে নতুন বল হাতে তুলে নেন রুট। কিন্তু কাজের কাজ হওয়া তো দূর, রীতিমতো আগ্রাসী ঢঙেই ব্যাট করতে শুরু করেন রোহিত শর্মা এবং শুভমন গিল। কোনো উইকেট না হরিয়ে বোলারদের রীতিমতো শাসন করে ম্যাচ জিতে যায় ভারত।
দু’ দিনে টেস্ট জিতে ইংল্যান্ডের বিশ্ব টেস্টে চ্যাম্পিয়নশিপের আশা শেষ করে দিল ভারত। এখন লড়াইটা রইল ভারত এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে। পরের টেস্টটা ড্র করতে পারলেই ভারত ফাইনালে চলে যাবে। কিন্তু সব কিছুর মধ্যেও পিচ বিতর্ক যে থামবে না তা বলাই বাহুল্য।
ক্রিকেট
জো রুটের পাঁচ উইকেট, ভয়াবহ ব্যাটিং ভরাডুবি ভারতের
মাত্র ৩৩ রানে এগিয়ে প্রথম ইনিংস শেষ করল ভারত।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: মাত্র ৪৬ রানের মধ্যে পড়ল সাতটা উইকেট। অমদাবাদ টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম দেড় ঘণ্টায় এ ভাবেই ভয়াবহ ব্যাটিং ভরাডুবির কবলে পড়ল ভারত। আর এই সাতটার মধ্যে পাঁচটা উইকেটই নিয়ে নিলেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জো রুট।
বৃহস্পতিবার ভারত নিজের স্কোর কতটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, সেটা দেখার ছিল। রোহিত শর্মা এবং অজিঙ্ক রাহানের ওপরে অনেক কিছুই নির্ভর করছিল। কিন্তু ভারতীয় স্পিনারদের পাশাপাশি ইংল্যান্ডের স্পিনাররাও যে গোলাপি বলকে মারাত্মক ভাবে ঘোরাবেন সেটা কার্যত আন্দাজই করা যায়নি।
এ দিন খেলা শুরু হওয়ার প্রথম কয়েকটি ওভারের পর ভারতীয় শিবিরে প্রথম ধাক্কাটা দেন জ্যাক লিচ, অজিঙ্ক রাহানেকে তুলে নিয়ে। এর পর রোহিত শর্মাও লিচের ঘূর্ণির ফাঁদে পড়ে যান। এর পর শুধুই রুটের কেরামতি।
ভারতীয় পিচে দুর্দান্ত সব ইনিংস খেলেছেন রুট। চেন্নাইয়ের প্রথম টেস্টে ব্যাট হাতে একার হাতেই ভারতকে হারিয়েছেন তিনি। টুকটাক বলও করতে পারেন। কিন্তু তা বলে সবাইকে চমকে দিয়ে তিনি পাঁচ উইকেট নিতে পারেন, সেটা ভাবাই যায়নি। তাঁর ঘূর্ণির শিকার হলেন পন্থ, ওয়াশিংটন, অশ্বিন, অক্ষর এবং বুমরাহ।
প্রথম ইনিংসে মাত্র ৩৩ রানে এগিয়ে থেকে অল আউট হয়ে গেল ভারত। তাদের ওপরেও এখন যথেষ্ট চাপ রয়েছে। ইংল্যান্ড ব্যাটিংকে কোনো ভাবেই বেশ দূর এগোতে দেওয়া যাবে না। চতুর্থ ইনিংসের লক্ষ্যমাত্রা ১০০ ছাড়িয়ে গেলেও কিন্তু ভারত বিপদে পড়তে পারে।
-
প্রযুক্তি2 days ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
ক্রিকেট3 days ago
অমদাবাদ টেস্টের প্রথম একাদশে চমকপ্রদ পরিবর্তন করবে ভারত? জোর জল্পনা
-
দেশ2 days ago
বঙ্গবন্ধুর ফাঁসি আটকাতে ৩০টি দেশে ছুটে গেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের এই ঋণ মনে রেখেছে বাংলাদেশ: তথ্যমন্ত্রী
-
ক্রিকেট3 days ago
কপিল দেবের পর প্রথম ভারতীয় পেসার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে চলেছেন ইশান্ত শর্মা