ক্রিকেট
ছ’বলে ছয় ছক্কা, গিবস, যুবরাজের রেকর্ড স্পর্শ করলেন কায়রন পোলার্ড

খবরঅনলাইন ডেস্ক: ১৪ বছর পর সঙ্গী পেলেন হার্শাল গিবস এবং যুবরাজ সিংহ। ছ’বলে ছয় ছক্কা মারার অনন্য কীর্তি স্থাপন করলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মারকুটে ব্যাটসম্যান কায়রন পোলার্ড। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি২০ ম্যাচে এই রেকর্ড করেন পোলার্ড। পোলার্ডের ঝড়ে ম্যাচটি চার উইকেটে জিতে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ম্যাচে একটি ওভারে হ্যাটট্রিক করেছিলেন শ্রীলঙ্কার আকিলা ধনঞ্জয়। এভিন লুইস, ক্রিস গেল এবং নিকোলাস পুরানকে পর পর ফিরিয়ে দেন তিনি ঠিক তার পরের ওভারেই ছয় বলে ছটা ছক্কা হজম করতে হয় তাঁকে। তাঁর দাপটে ১৩.১ ওভারেই প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় ক্যারিবিয়ানরা।
২০০৭ সালে একদিনের বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার গিবস এবং টি২০ বিশ্বকাপে যুবরাজ ছয় ছক্কা মারেন। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে না হলেও পোলার্ডের এই কীর্তি ছোট করা যাবে না। এর বাইরে অবশ্য পাঁচ বলে দু’রান করেন পোলার্ড। কারণ তাঁর ইনিংস শেষ হয় ১১ বলে ৩৮-এ।
প্রথমে ব্যাট করে ১৩১ রানের বেশি করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ১৩.১ ওভারে সেই রান তুলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ উইকেট হারিয়ে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রাজনীতিতে ‘না’ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের, সিদ্ধান্ত জানানো হল বিজেপি নেতৃত্বকে
ক্রিকেট
IPL 2021: স্পিনের জালে জড়িয়ে মুম্বইয়ের কাছে আত্মসমর্পণ করল হায়দরাবাদ
ঋদ্ধিমান সাহা দল থেকে ছিটকে গিয়েছেন।


মুম্বই: ১৫০-৫ (ডে কক ৪০, পোলার্ড ৩৫ অপরাজিত, শঙ্কর ২-১৯)
হায়দরাবাদ: ১৩৭ (বেয়ারস্টো ৪৩, ওয়ার্নার ৩৬, রাহুল চাহর ৩-১৯)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: মন্থর পিচে বাজিমাত করল মুম্বই। জয়ের জায়গায় পৌঁছে গিয়েও মুখ থুবড়ে পড়ল হায়দরাবাদের ইনিংস। চলতি আইপিএলে হারের হ্যাটট্রিক হয়ে গেল গেরুয়া জার্সিধারীদের।
আইপিএলের এই সংস্করণে একই মাঠে বার বার খেলা পড়ছে। সে কারণে পিচের চরিত্রও বদলে যাচ্ছে খুব দ্রুত। প্রথমে ব্যাট করা টিম আগের মতো আর দ্রুত রান তুলতে পারছে না। প্রভাব পড়ছে প্রথম ইনিংসের গড় রানেও। শনিবারও সেটাই হল।
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত শুরু করেছিল মুম্বই। কুইন্টন ডে কক আর রোহিত শর্মার ওপেনিং জুটি ঝড়ের বেগে রান তোলা শুরু করেছিলেন। ডে কক মুম্বইয়ের হয়ে বরাবরই ভালো খেলেন। চলতি আইপিএলে প্রথম বার নেমেও সেই ফর্ম ধরে রেখেছিলেন তিনি। ভুবনেশ্বর কুমার, খলিল আহমেদ, মুজিব জাদরানদের বিরুদ্ধে আগ্রাসী ছিলেন দুই ওপেনার। প্রথম পাওয়ারপ্লের মধ্যেই উঠে গেল পঞ্চাশ রান।
এর পরেই ধাক্কা খেল মুম্বই। সপ্তম ওভারে রোহিতকে ফিরিয়ে দেন বিজয় শঙ্কর। এর ঠিক ১২ বল পর আবার সেই শঙ্করেরই শিকার হন সূর্যকুমার যাদব। মুম্বইয়ের ইনিংসে আচমকাই ব্রেক লেগে যায়। রানের গতি কমতে কমতে ৭-এ নেমে আসে। মুজিব আর রশীদ খামের আফগান স্পিন জুটি মুম্বইয়ের রান আটকে দেয় পুরোপুরি। বল নষ্ট করতে শুরু করেন ডে ককও।
১৪তম ওভারে ডে কক যখন মুজিবের বলের শিকার হলেন তখনও একশোতে ঢুকতে পারেনি মুম্বই। তবে ঈশান কিষাণ, হাদিক পাণ্ড্য, কায়রন পোলার্ডদের মতো পাওয়ার হিটাররা যে দলে রয়েছে সে দলের রান গতি বাড়ানোর জন্য চিন্তা থাকার কথা নয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য তাঁরা কেউই রানের গতি বাড়াতেই পারেননি। তাই তুলনামূলক ভাবে অনেক কম রানের পুঁজি নিয়েই প্রথম ইনিংস শেষ করে মুম্বই।
ঋদ্ধিমান সাহাকে বাইরে রেখেই এ দিন নেমেছিল হায়দরাবাদ। ফলে ওপেনিংয়ে পরিবর্তন আনা হয়। ডেভিড ওয়ার্নারের সঙ্গী হন জনি বেয়ারস্টো। এই সিদ্ধান্তটা একদম কাজে লেগে গেল এ দিন। শুরু থেকেই ব্যাটে ঝড় তুললেন বেয়ারস্টো।
জসপ্রীত বুমরাহ নিজের কাজে সফল ছিলেন ঠিকই, কিন্তু বেয়ারস্টো টার্গেট করে নেন অন্য দু’ জন জোরে বোলার ট্রেন্ট বোল্ট এবং অ্যাডাম মিলনেকে। শুরু থেকেই চার এবং ছয়ের বন্যা তাঁর ব্যাটে। প্রথম পাঁচ ওভারের মধ্যে তিনটে চার এবং চারটে ছক্কা হাঁকিয়ে দেন তিনি। ওয়ার্নার এই মুহূর্তে খুব বুদ্ধিমানের ইনিংস খেলছিলেন। নিজে কম আগ্রাসী হয়ে চেষ্টা করছিলেন বেয়ারস্টোকেই স্ট্রাইক দিতে বেশি করে।
প্রায় দশের কাছাকাছি রানরেট রেখে প্রথম পাওয়ারপ্লের মধ্যে পঞ্চাশে পৌঁছে যায় হায়দরাবাদ। এখান থেকে মনে হচ্ছিল খুব সহজেই ম্যাচ বের করে ফেলবে হায়দরাবাদ। কিন্তু তখনই ম্যাচে কামব্যাক করতে শুরু করে মুম্বই। অষ্টম ওভারে ক্রুণাল পাণ্ড্যর বলে হিট উইকেট হয়ে যান বেয়ারস্টো। এর কিছুক্ষণের মধ্যে রাহুল চাহরের বলে আউট হন মনীশ পাণ্ডে। দ্বাদশ ওভারে ডেভিড ওয়ার্নার যখন রানআউট হন, ততক্ষণে আস্কিং রেট বাড়তে শুরু করে দিয়েছে হায়দরাবাদের।
মুম্বইয়ের স্পিনাররা ম্যাচে মোড় ঘুরিয়ে দেন পুরো। চতুর্থ উইকেটে বিরাটি সিংহ এবং বিজয় শঙ্করের মধ্যে বল নষ্ট করার প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। এখান থেকে হায়দরাবাদ কিন্তু আর বেরোতে পারেনি। ক্রমে খাদে যেতে শুরু করে তারা। এর পর রাহুল চাহরেরই শিকার হন বিরাট সিংহ এবং অভিষেক শর্মা।
কাশ্মীরের আব্দুল সামাদ মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তাই হায়দরাবাদের বৈতরণী পার করিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব বিজয় শঙ্করের সঙ্গেই সামাদের ওপরেও পড়েছিল। কিন্তু মুম্বইয়ের হয়ে জসপ্রীত বুমরাহও তো ছিলেন। তাই ম্যাচ ক্রমে হাড্ডাহাড্ডি রূপ নিচ্ছিল।
তবে ১৮তম ওভারের শেষ দু’বলে দু’টো উইকেট হায়দরাবাদকে আরও চাপে ফেলে দেয়। ম্যাচ মুম্বইয়ের কবজায় চলে আসে এখান থেকে। ১৯ ওভারের শেষ বলে হায়দরাবাদের শেষ ভরসা শঙ্করকেও ড্রেসিং রুমে পাঠিয়ে দেন বুমরাহ। একটা সময় যে মুম্বইকে মনে হচ্ছিল প্রবল চাপে, তারাই কার্যত হেসেখেলে ম্যাচটা জিতে নিল।
ক্রিকেট
T20 World Cup 2021: কলকাতা নয়, ফাইনালের জন্য বাছাই অমদাবাদ
মোহালিতে কেন ম্যাচ নয়, শুরু বিতর্ক।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: ২০১৬ সালের টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল আয়োজিত হয়েছিল কলকাতায়। তবে এ বার সেই সুযোগ কলকাতা থেকে চলে যাবে অমদাবাদে। দেশের মাটিতে আসন্ন টি২০ বিশ্বকাপের জন্য মোট ৯টি কেন্দ্রকে বাছাই করেছে বিসিসিআই। এর মধ্যে অমদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামকে ফাইনালের জন্য বাছাই করা হয়েছে।
বাকি যে ৮টা মাঠে বিশ্বকাপের খেলা হবে, সেগুলি হল কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ, ধরমশালা এবং লখনউ।
নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামকেই যে ফাইনালের জন্য বাছাই করা হত, সেটা আন্দাজ করাটা বিশেষ সমস্যার নয়। দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামের নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামটি গোটা বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম স্টেডিয়াম। ১ লক্ষ ২০ হাজার মানুষ বসতে পারেন এই নবনির্মিত স্টেডিয়ামে। ফলে ফাইনালের জন্য এটি এমনিতেই আদর্শ।
তবে এর মধ্যে একটি ছোটোখাটো বিতর্কও থেকে যায়। চণ্ডীগড়ের মোহালিকে কেন বাদ দেওয়া হল এই তালিকা থেকে? যে স্টেডিয়ামে ২০১১ সালের বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল হয়েছিল ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে, তাকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া অনেক প্রশ্ন তুলে দিয়ে যাচ্ছে।
তবে এর মধ্যে কিছু ভালো খবরও রয়েছে। টি২০ বিশ্বকাপে অংশ নিতে ভারতে আসবে পাকিস্তান। পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ভিসা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না বলেই আশ্বাস দিয়েছেন বিসিসিআইয়ের আপেক্স কাউন্সিলের এক সদস্য। তবে তিনি আরও বলেন, “পাকিস্তান দলের ভারতে আসা নিয়ে আর কোনো সমস্যা নেই। তবে তাদের সমর্থকরা ভারতে এসে খেলা দেখতে পারবেন কি না, সেটা এখনও পরিষ্কার নয়।”
এ বছর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ভারতে আয়োজিত হতে চলেছে টি২০ বিশ্বকাপ। বিসিসিআইয়ের আশা, করোনা পরিস্থিতি তত দিনে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এসে যাবে। ফলে স্টেডিয়ামে বসেই খেলা দেখতে পাবেন দর্শকরা।
খবরঅনলাইনে আরও পরতে পারেন
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
ক্রিকেট
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
৪৬ রান করে নজর কাড়েন মঈন আলি।


পঞ্জাব: ১০৬-৮ (শাহরুখ ৪৭, রিচার্ডসন ১৫, চাহর ৪-১৩)
চেন্নাই: (মঈন ৪৬, দু’প্লেসি ৩৬ অপরাজিত, শামি ২-২১ )
খবরঅনলাইন ডেস্ক: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে কার্যত অসহায় আত্মসমর্পণ করল পঞ্জাব কিংস। অসহায় অবস্থা কাটিয়ে উঠে অবশেষে জয়ে ফিরল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির চেন্নাই সুপারকিংস।
ভারতীয় দলের হয়ে বেশ কয়েকটি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন দীপক চাহর। যথেষ্ট নামডাকও করেছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা ছিল ২০১৯-এর কথা। গত বছর ভারতের জার্সি গায়ে পরতে দেখা যায়নি তাঁকে। কিন্তু চাহর যে কোনো ভাবেই ফুরিয়ে যাননি সেটাই বোঝা গেল এ বার।
একার হাতে পঞ্জাবের ইনিংস ভেঙে দিলেন চাহর। বৃহস্পতিবার ম্যাচের শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়ে পঞ্জাব ব্যাটিং। একে একে প্যাভিলিয়নের পথ দেখেন ময়াঙ্ক অগ্রবাল, ক্রিস গেল, কেএল রাহুল, নিকোলাস পুরান এবং দীপক হুডা। তিরিশ রানে পৌঁছোনোর আগেই পাঁচ উইকেট হারায় পঞ্জাব। এর মধ্যে শুধুমাত্র রাহুল রান আউট হয়েছিলেন। বাকিরা সবাই চাহরের শিকার।
এর পর ঝাই রিচার্ডসনকে সঙ্গে নিয়ে পঞ্জাবের ইনিংস সামাল দেন শাহরুখ খান। এই বছরের শুরুতে সঈদ মুস্তাক আলি টুর্নামেন্টে তামিলনাড়ুর হয়ে দুরন্ত খেলেছিলেন শাহরুখ। তার পরেই আইপিএলের নিলামে তাঁকে তুলে নেয় প্রীতি জিন্টার পঞ্জাব। প্রীতির দলে শাহরুখের আগমন নিয়ে যথেষ্ট কথাবার্তা হয়েছিল।
ব্যাটিংটা তিনি যে খুব ভালোই করেন, সেটা এ দিন বোঝা গেল। দলের রানের প্রায় অর্ধেকই এসেছে শাহরুখের ব্যাট থেকে। দল বিপদে পড়লেও সাহস করে ছক্কাও লাগিয়েছেন এই তরুণ। অর্ধশতরান প্রায় করেই ফেলেছিলেন তিনি। কিন্তু তিন রান দূরেই তাঁকে থামিয়ে দেন স্যাম কারান। শাহরুখ ছিলেন বলেই একশো পার করতে পেরেছিল পঞ্জাব। না হলে অনেক আগেই থেমে যেত তাদের ইনিংস।
গত বারের লজ্জাজনক পারফরম্যান্সের পর এ বারও প্রথম ম্যাচে দিল্লির বিরুদ্ধে হার। এই ধাক্কা সামলে ওঠার চ্যালেঞ্জ ছিল চেন্নাইয়ের কাছে। চেন্নাইয়ের সেই লক্ষ্যটা অনেকটাই সহজ করে দিল পঞ্জাব।
এত কম রানের পুঁজি নিয়ে টি২০-তে কোনো দলই তার বিপক্ষকে আটকে রাখতে পারে না। পঞ্জাবও সেটা পারেনি। চেন্নাইয়ের ব্যাটসম্যানরা খুব সহজেই রান তাড়া করেন। তবে শুরুতে কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল হলুদ জার্সিধারীরা। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ঋতুরাজ গায়েকওয়াড়কে ফিরিয়ে চেন্নাইকে একটু ধাক্কা দেন অর্শদীপ সিংহ।
এর পর অবশ্য চেন্নাইয়ের রান ক্রমশ বাড়তে থাকে। মঈন আলি এবং ফাফ দু’প্লেসি মিলে দলের স্কোরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। দুরন্ত জুটি তৈরি হয় দু’জনের মধ্যে। চেন্নাইয়ের হয়ে খুব মূল্যবান ক্রিকেটারে পরিণত হচ্ছেন মঈন। দিল্লির বিরুদ্ধে আগের ম্যাচেও ভালো ব্যাট করেছিলেন তিনি। এ বার আরও ঝকঝকে একটা ইনিংস খেললেন তিনি।
জয়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে মাত্র ১৭ রান দূরে মুরুগান অশ্বিনের শিকার না হলে আইপিএল কেরিয়ারের আরও একটি অর্ধশতরান করে ফেলতে পারতেন মঈন। তবে ততক্ষণে চেন্নাইয়ের ম্যাচ জয় ছিল শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু নতুন নাটকের আমদানি করেন মহম্মদ শামি।
দলের স্কোর যখন ৯৯, তখনই পর পর দু’ বলে রায়না এবং রায়ুড়ুকে ফিরিয়ে ম্যাচ কিছুটা জমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন শামি। তবে রানের পুঁজি এতটাই কম ছিল, যে নতুন কোনো নাটকের অবকাশ ছিল না। শেষে স্যাম কারান একটা চার মেরে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেন।
-
রাজ্য20 hours ago
Bengal Polls Live: পৌনে ৬টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৮.৩৬ শতাংশ
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার1 day ago
ICSE And ISC Exams: দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা পিছিয়ে দিল আইসিএসই বোর্ড
-
ক্রিকেট1 day ago
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
-
মুর্শিদাবাদ24 hours ago
Coronavirus Second Wave: কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন রাজ্যের আরও এক প্রার্থী