আইপিএল
প্লে অফে কেকেআর থাকল না, বাঙালির জন্য রয়েছে সৌরভের দিল্লি

কলকাতা – ১৩৩/৭, ২০ ওভার (লিন-৪১, উত্থাপা-৪০, মালিঙ্গা-৩/৩৫)
মুম্বই – ১৩৪/১, ১৬.১ ওভার (রোহিত -৫৫ নটআউট, সূর্যকুমার -৪৬ নটআউট, পি কৃষ্ণ-১/২২)
ওয়েবডেস্ক: রবিবারই শেষ হয়ে গেল চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচগুলি। এবার পালা প্লে অফের। প্রথম তিনটি দল চূড়ান্ত ছিল। তবে চতুর্থ স্থানের জন্য লড়াইয়ে চারটি দল ছিল। কলকাতা, হায়দরাবাদ, পঞ্জাব এবং রাজস্থান। শনিবার হেরে যাওয়ার পর রাজস্থানের আশা শেষ হয়ে যায়।
বাকি তিনটি দলের মধ্যে সবথেকে বেশি অ্যাডভান্টেজ ছিল হায়দরাবাদের। হায়দরাবাদও শেষ ম্যাচে শনিবার হেরে যায়। তবে তাদের রান রেট ছিল সবচেয়ে পজিটিভ। আর শেষমেশ সেটাই ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াল। রবিবার জিতলেই প্লে অফে পৌঁছে যেত কলকাতা। পয়েন্টের ব্যবধানে চতুর্থ স্থানে তারা শেষ করত। কিন্তু মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেই পারলেন না রাসেলরা। ফলে রান রেটে এগিয়ে থাকার সুবাদে চতুর্থ দল হিসাবে গেল হায়দরাবাদ। বাকি ছিল পঞ্জাব। তারা শেষ ম্যাচ জিতলেও রান রেট নেগেটিভ হওয়ার কারণে কলকাতার ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই তারা ছিটকে যায়।
প্রথম ইনিংসে শুরুটা ভালো করলেও, ধীরে ধীরে ব্যাটিংয়ে ধাক্কা খায় নাইটরা। ক্রমগাত ডটবল। টি২০ ক্রিকেটে ডটবল যে ম্যাচের মোর ঘুরিয়ে দেয় তা বরাবর প্রমাণিত। এ ম্যাচেও তাই। ২০ ওভারের খেলায় ব্যাটিংয়ের সময় কলকাতার দিক দিয়ে ৬০টি ডটবল হয়। অর্থাৎ পুরো দশ ওভার। একইসঙ্গে তারকা ক্রিকেটার রাসেলের এসেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যাওয়া। যা আরও পিছিয়ে দেয় কেকেআরকে। ফলে দেড়শোর গণ্ডিও পেরোতে পারেনি কলকাতা।
টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মুম্বই। ডিকক ফিরে গেলেও, দলকে একার হাতেই জয়ের দিকে পৌঁছে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। অর্ধশতক করেন। ম্যাচে ৯ উইকেটে জয় মুম্বইয়ের।
এই জয়ের ফলে প্রথম স্থানে থেকে প্লে অফে পৌঁছল মুম্বই, ১৮ পয়েন্ট (+০.৪২১)। দ্বিতীয় স্থানে চেন্নাই, ১৮ পয়েন্ট (+০.১৩১)। তৃতীয় দিল্লি, ১৮ পয়েন্ট (+০.০৪৪)।
১৪ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে হায়দরাবাদ (+০.৫৭৭), পঞ্চম স্থানে কলকাতা ১৪ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট (+০.০২৮)। ১৪ ম্যাচ খেলে ১২ পয়েন্টে শেষ করল পঞ্জাব (ষষ্ঠ) (-০.২৫১)। সপ্তম স্থানে রাজস্থান ১৪ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট (-০.৪৪৯)।
প্রথম প্লে অফে মুম্বই বনাম চেন্নাই। দ্বিতীয় প্লে অফে দিল্লি বনাম হায়দরাবাদ।
আইপিএল
আইপিএল নিলামে এলেন অর্জুন তেন্ডুলকর, প্রাথমিক দর ২০ লক্ষ টাকা
এ বছর আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক এবং ইংল্যান্ডের জো রুট।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকরের পুত্র অর্জুন তেন্ডুলকরের (Arjun Tendulkar) নাম নথিভুক্ত হল এ বছরের আইপিএল-এর (IPL 2021) নিলামে।
ইএসপিএনক্রিকইনফো সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্জুনের প্রাথমিক দর (base price) ধরা হয়েছে ২০ লক্ষ টাকা। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি চেন্নাইয়ে আইপিএল-এর নিলাম হওয়ার কথা।
গত মাসেই সিনিয়র মুম্বই দলের হয়ে অভিষেক হল অর্জুনে। সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি ক্রিকেটে হরিয়ানা ও পুদুচেরির বিরুদ্ধে মুম্বই একাদশে জায়গা হয়েছিল তাঁর। হরিয়ানার বিরুদ্ধে ৩ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে ১টি উইকেট পান অর্জুন। ওই ম্যাচে হরিয়ানা ৮ উইকেটে জেতে।
পুদুচেরির বিরুদ্ধে অর্জুন ৩৩ রানে ১টি উইকেট পান। ওই ম্যাচ পুদুচেরি জেতে ৬ উইকেটে।
বৃহস্পতিবার এ বারের আইপিএল নিলামে নাম নথিভুক্ত করার শেষ দিন ছিল। নিলামে নাম ১০৯৭ জন ক্রিকেটারের নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এঁদের মধ্যে ৮১৪ জন ভারতীয় এবং ২৮৩ জন বিদেশি। এঁদের মধ্যে ২০৭ জন আইসিসি সদস্য-দেশের জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। আর ৮৬৩ জন খেলেন ওই সব দেশের ঘরোয়া টুর্নামেন্ট। বাকি ২৭ জন অ্যাসোসিয়েট সদস্য-দেশের খেলোয়াড়।
নিলামে এলেন শ্রীসন্ত, শাকিব আল হাসান
২০১৩-এর পর নিলামে নথিভুক্ত হল শ্রীসন্তের নাম। আইসিসি-র নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর এ বারের নিলামে ফিরে এসেছেন বাংলাদেশের শাকিব আল হাসান।
তবে এ বছর আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ক এবং ইংল্যান্ডের জো রুট। তাঁরা নিলামে নাম নথিভুক্ত করেননি।
এ বারের আইপিএল নিলামে নথিভুক্ত হওয়া সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হলেন আফগানিস্তানের বাঁ হাতি স্পিনার ১৬ বছরের নুর আহমদ লকনওয়াল। তাঁর প্রাথমিক দর ২০ লক্ষ টাকা। আর সর্ব জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটার হলেন ৪২ বছরের নয়ন দোশি।
আরও পড়ুন: সুইপে স্পিনশাসন ব্রিটিশদের
আইপিএল
নিয়মরক্ষার ম্যাচে স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই

বেঙ্গালুরু: ১৪৫-৬ (বিরাট ৫০, এবি ডেভিলিয়ার্স ৩৯, কারান ৩-১৯)
চেন্নাই: ১৫০-২ (ঋতুরাজ ৬৫ অপরাজিত, রায়ুড়ু ৩৯, চাহল ১-২১)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: এ বারের আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। অন্য দিকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর প্লে অফের দৌড়ে রয়েছে। টুর্নামেন্টের বাকি তিনটি ম্যাচ নিয়মরক্ষার ধোনিদের কাছে। সেই নিয়মরক্ষার ম্যাচেই স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই।
টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেলেও চেন্নাই যে এক চুলও জমি ছাড়তে রাজি ছিল না, সেটা বোঝা গেল এ দিন। রবিবার টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন আরসিবির অধিনায়ক বিরাট কোহলি।
খেলা যত গড়াবে পিচ ততই মন্থর হবে। এই আশঙ্কা করেই কোহলি প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। বেঙ্গালুরুর প্রথম উইকেট পড়ে ৩১ রানে। স্যাম কারেনের বলে আউট হন অ্যারন ফিঞ্চ । আর এক ওপেনার পাড়িকল আউট হন ২২ রানে। আরসিবির রান তখন ৪৬। স্যান্টনারের বলে লং অন বাউন্ডারিতে ফ্যাফ দু’ প্লেসি ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড় রিলে ক্যাচে ফেরান বেঙ্গালুরুর ওপেনারকে।
এর পরে বেঙ্গালুরুর ইনিংস গোছানোর কাজ শুরু করেন কোহলি ও এবি ডেভিলিয়ার্স। এই দুই তারকা ব্যাটসম্যান খুব দ্রুত রান তুলতে পারেন। কিন্তু কোনো ভাবে অন্য দিনের মতো সেই জোশ এই দু’ জনের মধ্যে দেখা যায়নি।
কোহলি ও ডেভিলিয়ার্সের মধ্যে ৮২ রানের জুটি হলেও রানরেটে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল। কোহলি অর্ধশতরান করতে ৪৩টা বল নেন। অন্য দিকে ৩৯ রান করতে ৩৬টা বল খরচ করে ফেলেন। এর ফলেই রানের গতি বাড়াতে পারেনি চেন্নাই।
অন্য ম্যাচগুলির মতো এ দিনও চেন্নাইয়ের হয়ে সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলেন স্যাম কারান। তিন ওভারে হাত ঘুরিয়ে মাত্র ১৯ রান দেন তিনি। সেট হয়ে যাওয়া বিরাট আর ডেভিলিয়ার্স, দু’ জনকেই ফেরান তিনি। একই সঙ্গে ফিঞ্চের উইকেটটাও তিনিই নেন।
রান তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন ফাফ দু’প্লেসি এবং ঋতুরাজ গায়কওয়াড়। চলতি আইপিএলে চেন্নাইয়ের তরফে এমন দুর্দান্ত শুরু এর আগে খুব একটা দেখা যায়নি। ঝড়ের গতি রান তুলতে থাকেন দু’ জনে। তবে ষষ্ঠ ওভারের শুরুতেই দু’প্লেসিকে ফিরিয়ে দেন ক্রিস মরিস।
চেন্নাই এ দিন পুরোপুরি অন্য মুডে নেমেছিল। সেটা তাদের ব্যাটিং দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। বিশেষ করে এ দিন নজর কেড়েছেন গায়কওয়াড়। দুর্দান্ত কিছু শট যেমন খেলেছেন, তেমনই অযথা কোনো ঝুঁকিও নেননি। এই প্রথম বার, ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে নিজেদের জাত চেনালেন ঋতুরাজ।
স্ট্রাইক রেট বেশি না বাড়িয়ে ৪২ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন ঋতুরাজ। অম্বতি রায়ুড়ুও ভালোই খেলছিলেন। ঋতু আর রায়ুড়ুর জুটিই বেঙ্গালুরুকে ম্যাচ থেকে বের করে দেয়। তবে ২৭ বলে ৩৯ রানের একটা ইনিংস খেলে রায়ুড়ু আউট হতেই চার নম্বর নামেন ধোনি। সহজ হয়ে এসেছে ম্যাচ, এই পরিস্থিতিতে নিজের ঝুলিতে কিছু রান সংগ্রহ করে রাখাই ছিল ধোনির লক্ষ্য।
তৃতীয় উইকেটের জুটিটা আর ভাঙেনি। ধোনিকে উইকেটের অন্য প্রান্তে রেখেই, দলকে জিতিয়ে দেন ঋতুরাজ। এই ম্যাচটা চেন্নাই যে সহজ ভাবে জিতল, সেই পারফরম্যান্স আগের ম্যচগুলিতে দিলে তারা যে এই আইপিএলে অনেক ভালো জায়গায় চলে যেতে পারত, তা বলাই বাহুল্য।
আইপিএল
রাজস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে আনলেন পরাগ-তেওটিয়া
পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল।

হায়দরাবাদ: ১৫৮-৪ (মনীশ ৫৪, ওয়ার্নার ৪৮, আর্চার ১-২৫)
রাজস্থান: ১৬৩-৫ (তেওটিয়া ৪৫ নট আউট, পরাগ ৪২ নট আউট, রশিদ খান ২-২৫)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: আইপিএল-এর লিগে একটা জায়গা করতে হলে এই জয়টা খুব দরকার রাজস্থান রয়্যালস-এর। অথচ এক সময় কেউ ভাবতেই পারেনি এই ম্যাচ রাজস্থানের পকেটে যাবে। ৭৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে রীতিমতো ধুঁকছে তাঁরা। সেখান থেকে ম্যাচ বার করে নিলেন রিয়ান পরাগ ও রাহুল তেওটিয়া। রাজস্থান ৫ উইকেটে হারিয়ে দিল হায়দরাবাদকে।
কে কে শর্মা আর রশিদ খানের বলের দাপটে পর পর উইকেট পড়েছে রাজস্থানের। কেউই উল্লেখযোগ্য স্কোর খাড়া করতে পারেননি। তারই মধ্যে একটু ঠেকনা দেন সঞ্জু স্যামসন (২৬)। কলকাতা থেকে আসা রবীন উথাপ্পা (১৮) এখনও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছেন না। ১২ ওভারে ৭৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর পরাগের সঙ্গী হন তেওটিয়া। আর তার পরেই ধুন্ধুমার কাণ্ড।
হাতে ৪৮ বল, জয়ের জন্য প্রয়োজন ৮০ রান। ম্যাচের চেহারা পুরো বদলে গেল। এত ক্ষণ রাজস্থানের প্লেয়াররা হায়দরাবাদের বোলারদের বিরুদ্ধে কেন গুটিয়ে ছিলেন বোঝা গেল না। পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল। পরাগ করলেন ২৬ বলে ৪২, আর তেওটিয়া করলেন ২৮ বলে ৪৩ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং নেয় হায়দরাবাদ। চলতি আইপিএলএর সেরা ওপেনিং জুটিগুলির মধ্যে অন্যতম হায়দরাবাদের জুটিটা। আগের ম্যাচে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে বিনা উইকেটে ১৬০ তুলে ডেভিড ওয়ার্নার আর জনি বেয়ারস্টো বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁদের হালকা ভাবে নিলে ভুল করবে অন্য দলগুলি। কিন্তু রবিবারের দুবাইয়ে সব হিসেবই যেন ওলটপালট হয়ে গেল।
সাম্প্রতিককালে ডেভিড ওয়ার্নারের যম হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন জোফরা আর্চার। গত বছর অ্যাসেজ সিরিজে বার বার ওয়ার্নারকে অসুবিধায় ফেলেছিলেন তিনি। সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে আয়োজিত এক দিনের সিরিজেও সেটা বহাল ছিল। ফের একবার আর্চারের সামনে পড়ে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন ওয়ার্নার।
শুধু ওয়ার্নারই নন, আগের ম্যাচে প্রায় শতরান করে ফেলা জনি বেয়ারস্টোও চুপসে গিয়েছিলেন একদম। তাই প্রথম তিন ওভারে ৬ রানের বেশি তুলতেই পারেনি হায়দরাবাদ। প্রথম পাওয়ার প্লের শেষে তাদের স্কোর ১ উইকেটে ২৬। আইপিএলের ইতিহাসে পাওয়ার প্লেতে এত কম রানের নজির খুব বেশি নেই। তবে পাওয়ার প্লের শেষে নিজেকে মেলে ধরেন ওয়ার্নার। হাত খোলার চেষ্টা করেন। অন্য দিকে ক্রিজে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করেন মনীশ পাণ্ডেও।
অর্ধশতরান থেকে মাত্র দুই রান দূরে ওয়ার্নার যখন আউট হলেন তখন হায়দরাবাদ একশোয় পৌঁছোতে পারেনি। অথচ ১৫ ওভার প্রায় শেষের মুখে। রানরেট সাতের কম।
এখান থেকে কিছুটা আগ্রাসী হল কমলাবাহিনী। তিনটে ছয়ে সাজানো সুন্দর একটি ইনিংস খেলে পাণ্ডে আউট হয়ে যাওয়ার পর শেষের কয়েকটি ওভার চালিয়ে ব্যাট করেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন এবং ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের অধিনায়ক প্রিয়ম গর্গ। এর ফলে দলের স্কোর ১৬০-এর কাছাকাছি নিয়ে যেতে সক্ষম হয় হায়দরাবাদ।
কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে নিল রাজস্থান রয়্যালস।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ জয় পেল বেঙ্গালুরু, চলে এল প্রথম চারে
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls Live: সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৫ শতাংশের বেশি
-
দেশ2 days ago
Corona Update: রেকর্ড তৈরি করে দেড় লক্ষের দিকে এগিয়ে গেল দৈনিক সংক্রমণ, তবুও কম মৃত্যুহারে কিছুটা স্বস্তি
-
বিদেশ2 days ago
Coronavirus Infection: কোনো বস্তু থেকে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা ১০ হাজারে মাত্র ১, জানাল মার্কিন সিডিসি
-
রাজ্য2 days ago
Bengal Polls 2021: বাহিনীর গুলিতে হত ৪, শীতলকুচি যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়