আইপিএল
হার্দিকের সঙ্গে ছবি শেয়ার করে ট্রোল, উত্তরে কী বললেন জনপ্রিয় টেলিভিশন অভিনেত্রী?

ওয়েবডেস্ক: জনপ্রিয় টিভি শো-য়ে নারীবিদ্বেষী মন্তব্যের জেরে বিসিসিআই-য়ের তোপের মুখে পড়েন ভারতের অলরাউন্ডার হার্দিক পাণ্ড্য। তাকে শো-কজ করা হয়। যা রীতিমতো খবরের শিরোনাম ছিল। তাঁকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়ার কথাও উঠতে থাকে।
আরও পড়ুন: একাডেমিতে গিয়ে শেখার পরামর্শ দিলেন সমর্থকরা, সাহসী জবাব জয়দেব উনাদকাটের
তবে সেই খারাপ সময় কাটিয়ে ক্রিকেট মাঠে ফের একবার স্বমহিমায় দেখা যাচ্ছে তাঁকে। আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স জার্সিতে।
তারই ফাকে সম্প্রতি নিজের বন্ধু অভিনেত্রী ক্রিস্টাল ডি সুজার সঙ্গে দেখা যায় তাঁকে। একটি নাইট ক্লাবে।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবিটি শেয়ার করেন ক্রিস্টাল। আর যার ফলে রীতিমতো ট্রোল হন তিনি। ছবিটিতে তিনি লেখেন, “মেরে ভাই জ্যায়সা কই হার্ড ইচ নাই হ্যা #brotherfromanothermother”।

এই ছবির প্রসঙ্গে সবাই হার্দিকের নারীবিদ্বেষী মন্তবের জেরে ট্রোল করতে থাকেন। উত্তরে ক্রিস্টাল জানান, “মানুষ এখন খুবই নীচ। স্ক্রিনের বাইরে আছে বলেই মনে করে যা ইচ্ছে লিখতে পারবে, বলতে পারবে। আমার মনে হয় এসবে পাত্তা না দেওয়াই উচিত। এঁদের কথায় কিছু যায় আসে না। তবুও ধন্যবাদ”।

আইপিএল
নিয়মরক্ষার ম্যাচে স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই

বেঙ্গালুরু: ১৪৫-৬ (বিরাট ৫০, এবি ডেভিলিয়ার্স ৩৯, কারান ৩-১৯)
চেন্নাই: ১৫০-২ (ঋতুরাজ ৬৫ অপরাজিত, রায়ুড়ু ৩৯, চাহল ১-২১)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: এ বারের আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। অন্য দিকে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর প্লে অফের দৌড়ে রয়েছে। টুর্নামেন্টের বাকি তিনটি ম্যাচ নিয়মরক্ষার ধোনিদের কাছে। সেই নিয়মরক্ষার ম্যাচেই স্বস্তির জয় পেল চেন্নাই।
টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেলেও চেন্নাই যে এক চুলও জমি ছাড়তে রাজি ছিল না, সেটা বোঝা গেল এ দিন। রবিবার টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন আরসিবির অধিনায়ক বিরাট কোহলি।
খেলা যত গড়াবে পিচ ততই মন্থর হবে। এই আশঙ্কা করেই কোহলি প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। বেঙ্গালুরুর প্রথম উইকেট পড়ে ৩১ রানে। স্যাম কারেনের বলে আউট হন অ্যারন ফিঞ্চ । আর এক ওপেনার পাড়িকল আউট হন ২২ রানে। আরসিবির রান তখন ৪৬। স্যান্টনারের বলে লং অন বাউন্ডারিতে ফ্যাফ দু’ প্লেসি ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড় রিলে ক্যাচে ফেরান বেঙ্গালুরুর ওপেনারকে।
এর পরে বেঙ্গালুরুর ইনিংস গোছানোর কাজ শুরু করেন কোহলি ও এবি ডেভিলিয়ার্স। এই দুই তারকা ব্যাটসম্যান খুব দ্রুত রান তুলতে পারেন। কিন্তু কোনো ভাবে অন্য দিনের মতো সেই জোশ এই দু’ জনের মধ্যে দেখা যায়নি।
কোহলি ও ডেভিলিয়ার্সের মধ্যে ৮২ রানের জুটি হলেও রানরেটে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল। কোহলি অর্ধশতরান করতে ৪৩টা বল নেন। অন্য দিকে ৩৯ রান করতে ৩৬টা বল খরচ করে ফেলেন। এর ফলেই রানের গতি বাড়াতে পারেনি চেন্নাই।
অন্য ম্যাচগুলির মতো এ দিনও চেন্নাইয়ের হয়ে সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলেন স্যাম কারান। তিন ওভারে হাত ঘুরিয়ে মাত্র ১৯ রান দেন তিনি। সেট হয়ে যাওয়া বিরাট আর ডেভিলিয়ার্স, দু’ জনকেই ফেরান তিনি। একই সঙ্গে ফিঞ্চের উইকেটটাও তিনিই নেন।
রান তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন ফাফ দু’প্লেসি এবং ঋতুরাজ গায়কওয়াড়। চলতি আইপিএলে চেন্নাইয়ের তরফে এমন দুর্দান্ত শুরু এর আগে খুব একটা দেখা যায়নি। ঝড়ের গতি রান তুলতে থাকেন দু’ জনে। তবে ষষ্ঠ ওভারের শুরুতেই দু’প্লেসিকে ফিরিয়ে দেন ক্রিস মরিস।
চেন্নাই এ দিন পুরোপুরি অন্য মুডে নেমেছিল। সেটা তাদের ব্যাটিং দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। বিশেষ করে এ দিন নজর কেড়েছেন গায়কওয়াড়। দুর্দান্ত কিছু শট যেমন খেলেছেন, তেমনই অযথা কোনো ঝুঁকিও নেননি। এই প্রথম বার, ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে নিজেদের জাত চেনালেন ঋতুরাজ।
স্ট্রাইক রেট বেশি না বাড়িয়ে ৪২ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন ঋতুরাজ। অম্বতি রায়ুড়ুও ভালোই খেলছিলেন। ঋতু আর রায়ুড়ুর জুটিই বেঙ্গালুরুকে ম্যাচ থেকে বের করে দেয়। তবে ২৭ বলে ৩৯ রানের একটা ইনিংস খেলে রায়ুড়ু আউট হতেই চার নম্বর নামেন ধোনি। সহজ হয়ে এসেছে ম্যাচ, এই পরিস্থিতিতে নিজের ঝুলিতে কিছু রান সংগ্রহ করে রাখাই ছিল ধোনির লক্ষ্য।
তৃতীয় উইকেটের জুটিটা আর ভাঙেনি। ধোনিকে উইকেটের অন্য প্রান্তে রেখেই, দলকে জিতিয়ে দেন ঋতুরাজ। এই ম্যাচটা চেন্নাই যে সহজ ভাবে জিতল, সেই পারফরম্যান্স আগের ম্যচগুলিতে দিলে তারা যে এই আইপিএলে অনেক ভালো জায়গায় চলে যেতে পারত, তা বলাই বাহুল্য।
আইপিএল
রাজস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে আনলেন পরাগ-তেওটিয়া
পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল।

হায়দরাবাদ: ১৫৮-৪ (মনীশ ৫৪, ওয়ার্নার ৪৮, আর্চার ১-২৫)
রাজস্থান: ১৬৩-৫ (তেওটিয়া ৪৫ নট আউট, পরাগ ৪২ নট আউট, রশিদ খান ২-২৫)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: আইপিএল-এর লিগে একটা জায়গা করতে হলে এই জয়টা খুব দরকার রাজস্থান রয়্যালস-এর। অথচ এক সময় কেউ ভাবতেই পারেনি এই ম্যাচ রাজস্থানের পকেটে যাবে। ৭৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে রীতিমতো ধুঁকছে তাঁরা। সেখান থেকে ম্যাচ বার করে নিলেন রিয়ান পরাগ ও রাহুল তেওটিয়া। রাজস্থান ৫ উইকেটে হারিয়ে দিল হায়দরাবাদকে।
কে কে শর্মা আর রশিদ খানের বলের দাপটে পর পর উইকেট পড়েছে রাজস্থানের। কেউই উল্লেখযোগ্য স্কোর খাড়া করতে পারেননি। তারই মধ্যে একটু ঠেকনা দেন সঞ্জু স্যামসন (২৬)। কলকাতা থেকে আসা রবীন উথাপ্পা (১৮) এখনও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছেন না। ১২ ওভারে ৭৮ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর পরাগের সঙ্গী হন তেওটিয়া। আর তার পরেই ধুন্ধুমার কাণ্ড।
হাতে ৪৮ বল, জয়ের জন্য প্রয়োজন ৮০ রান। ম্যাচের চেহারা পুরো বদলে গেল। এত ক্ষণ রাজস্থানের প্লেয়াররা হায়দরাবাদের বোলারদের বিরুদ্ধে কেন গুটিয়ে ছিলেন বোঝা গেল না। পরাগ ও তেওটিয়ার অপরাজিত জুটি ৪৭ বলে ৮৫ রান করে দলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয় পকেটস্থ করল। পরাগ করলেন ২৬ বলে ৪২, আর তেওটিয়া করলেন ২৮ বলে ৪৩ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং নেয় হায়দরাবাদ। চলতি আইপিএলএর সেরা ওপেনিং জুটিগুলির মধ্যে অন্যতম হায়দরাবাদের জুটিটা। আগের ম্যাচে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে বিনা উইকেটে ১৬০ তুলে ডেভিড ওয়ার্নার আর জনি বেয়ারস্টো বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তাঁদের হালকা ভাবে নিলে ভুল করবে অন্য দলগুলি। কিন্তু রবিবারের দুবাইয়ে সব হিসেবই যেন ওলটপালট হয়ে গেল।
সাম্প্রতিককালে ডেভিড ওয়ার্নারের যম হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন জোফরা আর্চার। গত বছর অ্যাসেজ সিরিজে বার বার ওয়ার্নারকে অসুবিধায় ফেলেছিলেন তিনি। সেপ্টেম্বরে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে আয়োজিত এক দিনের সিরিজেও সেটা বহাল ছিল। ফের একবার আর্চারের সামনে পড়ে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন ওয়ার্নার।
শুধু ওয়ার্নারই নন, আগের ম্যাচে প্রায় শতরান করে ফেলা জনি বেয়ারস্টোও চুপসে গিয়েছিলেন একদম। তাই প্রথম তিন ওভারে ৬ রানের বেশি তুলতেই পারেনি হায়দরাবাদ। প্রথম পাওয়ার প্লের শেষে তাদের স্কোর ১ উইকেটে ২৬। আইপিএলের ইতিহাসে পাওয়ার প্লেতে এত কম রানের নজির খুব বেশি নেই। তবে পাওয়ার প্লের শেষে নিজেকে মেলে ধরেন ওয়ার্নার। হাত খোলার চেষ্টা করেন। অন্য দিকে ক্রিজে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করেন মনীশ পাণ্ডেও।
অর্ধশতরান থেকে মাত্র দুই রান দূরে ওয়ার্নার যখন আউট হলেন তখন হায়দরাবাদ একশোয় পৌঁছোতে পারেনি। অথচ ১৫ ওভার প্রায় শেষের মুখে। রানরেট সাতের কম।
এখান থেকে কিছুটা আগ্রাসী হল কমলাবাহিনী। তিনটে ছয়ে সাজানো সুন্দর একটি ইনিংস খেলে পাণ্ডে আউট হয়ে যাওয়ার পর শেষের কয়েকটি ওভার চালিয়ে ব্যাট করেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন এবং ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের অধিনায়ক প্রিয়ম গর্গ। এর ফলে দলের স্কোর ১৬০-এর কাছাকাছি নিয়ে যেতে সক্ষম হয় হায়দরাবাদ।
কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। গুরুত্বপূর্ণ জয় ছিনিয়ে নিল রাজস্থান রয়্যালস।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ জয় পেল বেঙ্গালুরু, চলে এল প্রথম চারে
আইপিএল
চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ জয় পেল বেঙ্গালুরু, চলে এল প্রথম চারে
৪ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে চেন্নাই ঝুলিতে পোরে মাত্র ২৬ রান। ফলে তারা বেঙ্গালুরুর কাছে ৩৭ রানে হেরে যায়।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু: ১৬৯-৪ (কোহলি ৯০, পড়িক্কল ৩৩, ঠাকুর ২-৪০)
চেন্নাই সুপার কিংস: ১৩২-৮ (রায়াডু ৪২, জগদীশন ৩৩, মরিস ৩-১৯, সুন্দর ২-১৬)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: দুবাইয়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (RCB) পক্ষে বড়ো জয়। তাদের দক্ষিণী প্রতিদ্বন্দী চেন্নাই সুপার কিংসকে (CSK) বড়োসড়ো ব্যবধানে এ বারের আইপিএল-এ চতুর্থ জয় ছিনিয়ে নিল তারা। এবং সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে (SRH) টপকে এ বারের আইপিএল-এ (IPL 2020) পৌঁছে গেল প্রথম চারটি দলের মধ্যে।
বেঙ্গালুরু টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়। দলে আজ দু’টি পরিবর্তন ঘটে। তার মধ্যে একটি হল ক্রিস মরিসকে ফিরিয়ে আনা। এবং সেটা যে কত সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছিল তা এ দিনের স্কোর বোর্ড থেকেই প্রমাণিত।
শুরুটা একটু ধীরেসুস্থেই হয়েছিল বেঙ্গালুরুর। চেন্নাইয়ের বোলাররা রান তোলার গতিটা আটকেই রেখেছিলেন। এরই মধ্যে দলের ১৩ রানের মাথায় অ্যারন ফিঞ্চকে হারিয়ে একটু চাপে পড়ে যায় তারা। দীপক চাহারের বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে যান ফিঞ্চ। দেবদত্ত পড়িক্কলের সঙ্গে জুটি বাঁধেন অধিনায়ক বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। এ বারের আইপিএল-এ বিরাটের যে শুখা মরশুম চলছিল, তা থেকে তিনি যে বেরিয়ে আসতে পেরেছেন তার প্রমাণ এ দিনও রাখলেন।
পড়িক্কল ও কোহলি দ্বিতীয় উইকেটের জুটিতে অবিচ্ছেদ্য থেকে খেলে যেতে থাকেন। কিন্তু রানের গতি ধীরই ছিল। দলের ৬৬ রান এবং নিজস্ব ৩৩ রানের মাথায় পড়িক্কল যখন আউট হন, ততক্ষণে ১০.২ ওভার খেলা হয়ে গিয়েছে।
এর পর দ্রুত পতন ডেভিলিয়ার্স-এর এবং কিছুক্ষণ পরে ওয়াশিংটন সুন্দরের। ১৪.৩ ওভারে বেঙ্গালুরুর স্কোর ৯৩-৪। বাকি ৩৩ বলে বেঙ্গালুরুর ৭৬ রান ওঠার কথা নয় যদি না সংহার মূর্তি ধরার ব্যাপারে অধিনায়ক কোহলি সঙ্গী পেতেন শিবম দুবেকে। কোহলির ৫২ বলে ৯০ রান এবং শিবমের ১৪ বলে ২২ রানের দৌলতে বেঙ্গালুরু পৌঁছে যায় ১৬৯ রানে
১৭০ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছোনোর ব্যাপারে চেন্নাই শুরুতে দ্রুত দু প্লেসি এবং ওয়াটসনকে হারিয়ে একটু নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেন রায়াডু ও জগদীশন। অধিনায়ক ধোনির অবদান এ দিন বলার মতো নয়। তবু ধোনি যখন আউট হন, তখন চেন্নাইয়ের স্কোর ১৬ ওভারে ১০৬-৪।
পরিস্থিতি বেঙ্গালুরুর চেয়ে খুব একটা খারাপ ছিল না। কিন্তু চেন্নাই যে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে তা স্বপ্নেও ভাবা যায়নি। বাকি ৪ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে চেন্নাই ঝুলিতে পোরে মাত্র ২৬ রান। ফলে তারা বেঙ্গালুরুর কাছে ৩৭ রানে হেরে যায়।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
-
রাজ্য3 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
প্রবন্ধ3 days ago
শিল্পী – স্বপ্ন – শঙ্কা: সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে যেমন দেখেছি, ৮৭তম জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য
-
দেশ2 days ago
রবিবার পর্যন্ত করোনাহীন ছিল লাক্ষাদ্বীপ, পরের দু’ দিনে পজিটিভ ১৫
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার3 days ago
৯১ হাজার ফ্রেশার নিয়োগ করতে পারে বৃহত্তম চার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা