ক্রিকেট
বিরাটকে কী চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন পাকিস্তানের কোচ?
ওয়েবডেস্ক: ধারণা ছিল এই মুহূর্তে যে ফর্মে রয়েছেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি, তাতে কেউ তাঁকে ক্রিকেটীয় ব্যাপারে কোনো চ্যালেঞ্জ জানাবেন না। কারণ যে ব্যক্তি চ্যালেঞ্জ জানাবেন বিরাটকে, তাঁর হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা ষোলো আনা। কারণ বিরাট যে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে যে কোনো বোলিং-এর বিরুদ্ধে শতরান হাঁকিয়ে আসছেন। কিন্তু একজন সেই দুঃসাহস দেখালেন। চ্যালেঞ্জ করে দিলেন […]

ওয়েবডেস্ক: ধারণা ছিল এই মুহূর্তে যে ফর্মে রয়েছেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি, তাতে কেউ তাঁকে ক্রিকেটীয় ব্যাপারে কোনো চ্যালেঞ্জ জানাবেন না। কারণ যে ব্যক্তি চ্যালেঞ্জ জানাবেন বিরাটকে, তাঁর হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা ষোলো আনা। কারণ বিরাট যে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে যে কোনো বোলিং-এর বিরুদ্ধে শতরান হাঁকিয়ে আসছেন। কিন্তু একজন সেই দুঃসাহস দেখালেন। চ্যালেঞ্জ করে দিলেন বিরাটকে। তিনি পাকিস্তানের কোচ মিকি আর্থার।
পাকিস্তানের এই দক্ষিণ আফ্রিকাজাত কোচ বলে দেন, পাকিস্তানে খেলতে এলে বিরাটের নাকি রান করতে অসুবিধা হবে। মিকি বলেন, “কোনো সন্দেহ নেই, বিরাট একজন অসাধারণ ক্রিকেটার, কিন্তু পাকিস্তানে খেলতে এলে ওর সমস্যা হবে। আমাদের বোলাররা বিরাটকে কড়া পরীক্ষার মধ্যে ফেলে দেবে।”
তাঁর ‘রেড-হট’ ফর্মের জন্য গত মাসেই বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন কোহলি। সেই তাঁকেই এ রকম চ্যালেঞ্জ দেওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেকের ধারণা, শুধুমাত্র প্রচারের আলোয় থাকার জন্যই এই মন্তব্য মিকি করেছেন, কারণ তিনিও জানেন, এই মুহূর্তে ভারত এবং পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের যা পরিস্থিতি, তাতে আগামী অনেক বছরই পাকিস্তানে খেলতে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বিরাটদের। হয়তো বিরাট কোনো দিনই পাকিস্তানে খেলার সুযোগ পাবেন না। তাই মিকির চ্যালেঞ্জ অপরীক্ষিতই থেকে যাবে হয়তো।
ক্রিকেট
IPL 2021: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিং, চেন্নাইয়ের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল পঞ্জাব
৪৬ রান করে নজর কাড়েন মঈন আলি।


পঞ্জাব: ১০৬-৮ (শাহরুখ ৪৭, রিচার্ডসন ১৫, চাহর ৪-১৩)
চেন্নাই: (মঈন ৪৬, দু’প্লেসি ৩৬ অপরাজিত, শামি ২-২১ )
খবরঅনলাইন ডেস্ক: দীপক চাহরের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সামনে কার্যত অসহায় আত্মসমর্পণ করল পঞ্জাব কিংস। অসহায় অবস্থা কাটিয়ে উঠে অবশেষে জয়ে ফিরল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির চেন্নাই সুপারকিংস।
ভারতীয় দলের হয়ে বেশ কয়েকটি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন দীপক চাহর। যথেষ্ট নামডাকও করেছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা ছিল ২০১৯-এর কথা। গত বছর ভারতের জার্সি গায়ে পরতে দেখা যায়নি তাঁকে। কিন্তু চাহর যে কোনো ভাবেই ফুরিয়ে যাননি সেটাই বোঝা গেল এ বার।
একার হাতে পঞ্জাবের ইনিংস ভেঙে দিলেন চাহর। বৃহস্পতিবার ম্যাচের শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়ে পঞ্জাব ব্যাটিং। একে একে প্যাভিলিয়নের পথ দেখেন ময়াঙ্ক অগ্রবাল, ক্রিস গেল, কেএল রাহুল, নিকোলাস পুরান এবং দীপক হুডা। তিরিশ রানে পৌঁছোনোর আগেই পাঁচ উইকেট হারায় পঞ্জাব। এর মধ্যে শুধুমাত্র রাহুল রান আউট হয়েছিলেন। বাকিরা সবাই চাহরের শিকার।
এর পর ঝাই রিচার্ডসনকে সঙ্গে নিয়ে পঞ্জাবের ইনিংস সামাল দেন শাহরুখ খান। এই বছরের শুরুতে সঈদ মুস্তাক আলি টুর্নামেন্টে তামিলনাড়ুর হয়ে দুরন্ত খেলেছিলেন শাহরুখ। তার পরেই আইপিএলের নিলামে তাঁকে তুলে নেয় প্রীতি জিন্টার পঞ্জাব। প্রীতির দলে শাহরুখের আগমন নিয়ে যথেষ্ট কথাবার্তা হয়েছিল।
ব্যাটিংটা তিনি যে খুব ভালোই করেন, সেটা এ দিন বোঝা গেল। দলের রানের প্রায় অর্ধেকই এসেছে শাহরুখের ব্যাট থেকে। দল বিপদে পড়লেও সাহস করে ছক্কাও লাগিয়েছেন এই তরুণ। অর্ধশতরান প্রায় করেই ফেলেছিলেন তিনি। কিন্তু তিন রান দূরেই তাঁকে থামিয়ে দেন স্যাম কারান। শাহরুখ ছিলেন বলেই একশো পার করতে পেরেছিল পঞ্জাব। না হলে অনেক আগেই থেমে যেত তাদের ইনিংস।
গত বারের লজ্জাজনক পারফরম্যান্সের পর এ বারও প্রথম ম্যাচে দিল্লির বিরুদ্ধে হার। এই ধাক্কা সামলে ওঠার চ্যালেঞ্জ ছিল চেন্নাইয়ের কাছে। চেন্নাইয়ের সেই লক্ষ্যটা অনেকটাই সহজ করে দিল পঞ্জাব।
এত কম রানের পুঁজি নিয়ে টি২০-তে কোনো দলই তার বিপক্ষকে আটকে রাখতে পারে না। পঞ্জাবও সেটা পারেনি। চেন্নাইয়ের ব্যাটসম্যানরা খুব সহজেই রান তাড়া করেন। তবে শুরুতে কিছুটা ধাক্কা খেয়েছিল হলুদ জার্সিধারীরা। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ঋতুরাজ গায়েকওয়াড়কে ফিরিয়ে চেন্নাইকে একটু ধাক্কা দেন অর্শদীপ সিংহ।
এর পর অবশ্য চেন্নাইয়ের রান ক্রমশ বাড়তে থাকে। মঈন আলি এবং ফাফ দু’প্লেসি মিলে দলের স্কোরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। দুরন্ত জুটি তৈরি হয় দু’জনের মধ্যে। চেন্নাইয়ের হয়ে খুব মূল্যবান ক্রিকেটারে পরিণত হচ্ছেন মঈন। দিল্লির বিরুদ্ধে আগের ম্যাচেও ভালো ব্যাট করেছিলেন তিনি। এ বার আরও ঝকঝকে একটা ইনিংস খেললেন তিনি।
জয়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে মাত্র ১৭ রান দূরে মুরুগান অশ্বিনের শিকার না হলে আইপিএল কেরিয়ারের আরও একটি অর্ধশতরান করে ফেলতে পারতেন মঈন। তবে ততক্ষণে চেন্নাইয়ের ম্যাচ জয় ছিল শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু নতুন নাটকের আমদানি করেন মহম্মদ শামি।
দলের স্কোর যখন ৯৯, তখনই পর পর দু’ বলে রায়না এবং রায়ুড়ুকে ফিরিয়ে ম্যাচ কিছুটা জমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন শামি। তবে রানের পুঁজি এতটাই কম ছিল, যে নতুন কোনো নাটকের অবকাশ ছিল না। শেষে স্যাম কারান একটা চার মেরে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেন।
ক্রিকেট
BCCI Contracts: বেতন বাড়ল হার্দিকের, বোর্ডের চুক্তিতে ঢুকলেন শুভমন, সিরাজ
চুক্তিতে নিজের জায়গা ধরেই রেখেছেন ঋদ্ধিমান সাহা।


খবরঅনলাইন ডেস্ক: নতুন মরশুমের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটারদের কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রকাশ করল বিসিসিআই। অন্য বারের মতো এ বারও তালিকায় নতুন কিছু সংযোজন হয়েছে, কেউ কেউ বাদও পড়েছেন। নতুন তালিকা অনুযায়ী মোট ২৮ জনকে কেন্দ্রীয় চুক্তির অধীনে আনা হয়েছে।
করোনার কারণে গত বছরের বেশির ভাগ সময়েই কোনো খেলা হয়নি। তার পরে অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দেশকে সিরিজ জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন তরুণ ক্রিকেটাররা। কেন্দ্রীয় চুক্তিতে তাঁদের সেই পরিশ্রমের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
প্রথম বার বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে এলেন শুভমন গিল, অক্ষর পটেল, মহম্মদ সিরাজ। প্রত্যেকেই রয়েছেন গ্রেড সি-তে। অর্থাৎ প্রত্যেকে পাবেন ১ কোটি টাকা করে।
এ বারের চুক্তিতে লাভ হয়েছে হার্দিক পাণ্ড্যর। চোটের কারণে এখনও বোলিং ঠিক ভাবে করতে না পারলেও গ্রেড বি থেকে গ্রেড এ-তে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি। ভুবনেশ্বর কুমারের ক্ষেত্রে হয়েছে ঠিক উল্টোটা। তিনি ‘এ’ থেকে ‘বি’-তে নেমেছেন।
তবে গ্রেড এ+ বিভাগে এ বার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেখানে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা এবং যশপ্রীত বুমরাহ রয়েছেন। চুক্তিতে নিজের জায়গা ধরে রেখেছেন বাংলার ঋদ্ধিমান সাহা।
পুরো তালিকা:
গ্রেড এ+ (৭ কোটি) : বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, যশপ্রীত বুমরা
গ্রেড এ (৫ কোটি): রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাডেজা, চেতেশ্বর পূজারা, অজিঙ্ক রহানে, শিখর ধওয়ান, কেএল রাহুল, মহম্মদ সামি, ইশান্ত শর্মা, ঋষভ পন্থ, হার্দিক পাণ্ড্য।
গ্রেড বি (৩ কোটি): ঋদ্ধিমান সাহা, উমেশ যাদব, ভুবনেশ্বর কুমার, শার্দূল ঠাকুর, ময়াঙ্ক আগরওয়াল।
গ্রেড সি (১ কোটি): কুলদীপ যাদব, নবদীপ সাইনি, দীপক চাহার, শুভমন গিল, হনুমা বিহারী, অক্ষর পটেল, শ্রেয়স আইয়ার, ওয়াশিংটন সুন্দর, যজুবেন্দ্র চহাল এবং মহম্মদ সিরাজ।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
IPL 2021: সব থেকে দামী ক্রিকেটারের সব চেয়ে দামী ইনিংস, হারার মুখ থেকে ম্যাচ বের করল রাজস্থান
ক্রিকেট
IPL 2021: সব থেকে দামী ক্রিকেটারের সব চেয়ে দামী ইনিংস, হারার মুখ থেকে ম্যাচ বের করল রাজস্থান
দুরন্ত অর্ধশতরান করেন দিল্লির অধিনায়ক ঋষভ পন্থ।


দিল্লি: ১৪৭-৯ (পন্থ ৫১, কারান ২১, উনাড়কাট ৩-১৫)
রাজস্থান: ১৫০-৭ (মিলার ৬২, মরিস ৩৬ অপরাজিত, আবেশ ৩-৩২)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: হারার মুখ থেকে ম্যাচ বের করে নিয়ে এলেন ক্রিস মরিস। শনিবার পঞ্জাবের বিরুদ্ধে সঞ্জু স্যামসন মরিসকে শেষ বলের জন্য স্ট্রাইক দেননি। এ দিন সেটা সুদে আসলে মিটিয়ে নিলেন তিনি। মরিসের বিধ্বংসী ইনিংসের জেরেই হারার মুখ থেকে ম্যাচ বের করে জিতে গেল রাজস্থান।
এ দিন ম্যাচের শুরুতেই মুখ থুবড়ে পড়ে দিল্লির ব্যাটিং। ওয়াংখেড়ের পিচ ক্রমশ মন্থর হয়ে যাচ্ছে। সেই সুযোগকেই কাজে লাগালেন রাজস্থানের বোলাররা। গত শনিবার পঞ্জাবের বিরুদ্ধে দুরন্ত বল করেছিলেন চেতন সাকারিয়া। এ দিন অবশ্য শুরুতে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেননি তিনি। কিন্তু অন্য প্রান্ত থেকে জয়দেব উনাড়কাট দিল্লির টপ অর্ডারকে নাড়িয়ে দেন।
প্রথম ছয় ওভারের মধ্যেই তিনটে উইকেট দিল্লির ফেলে দেন উনাড়কাট। স্কোরবোর্ডকে বেশি ডিস্টার্ব না করেই ড্রেসিং রুমের পথ দেখেন শিখর ধাওয়ান, পৃথ্বী শ এবং অজিঙ্ক রাহানে। সপ্তম ওভারে মার্কাস স্টয়নিসের উইকেটটি তুলে বাংলাদেশের মুস্তাফিজুর রহমান যখন দিল্লিকে চতুর্থ ধাক্কাটি দেন, তখন তারা ৪০ পেরোয়নি।
এই পরিস্থিতি থেকে নবাগত ললিত যাদবকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লির ইনিংস কিছুটা মেরামতির চেষ্টা করেন অধিনায়ক ঋষভ পন্থ। দল বিপদে পড়লেও তাঁর ব্যাটিংয়ে কিন্তু কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে কিছুটা সতর্কও তিনি এ দিন ছিলেন। তাই ১৬০-এর কাছাকাছি স্ট্রাইক রেট রেখে খেললেও একটাও ছয় এ দিন মারেননি। দুরন্ত একটি অর্ধশতরান করে ফেলেন তিনি। পন্থকে যোগ্য সংগত দেন ললিতও।
প্রথমিক ধাক্কাটি সামলে নিয়ে কিছুটা ভদ্রস্থ স্কোরের দিকে এগিয়ে যায় দিল্লি। আর এতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে টম কারান এবং ক্রিস ওক্সের অবদান। পন্থ, ললিত, কারান আর ওক্সের কারণেই দেড়শোর কাছাকাছি নিজেদের রান নিয়ে যেতে সক্ষম হয় দিল্লি।
দিল্লির ব্যাটিং যতটা খারাপ ভাবে শুরু হয়েছিল, রাজস্থানের রান তাড়া করা আরও খারাপ ভাবে শুরু হয় এ দিন। ক্রিস ওক্স এবং কাগিসো রাবাদার দাপটে প্রথম কুড়ি রানের মধ্যেই তিন উইকেট হারায় রাজস্থান। এ ক্ষেত্রেও টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা স্কোরবোর্ডকে ডিস্টার্ব করেননি বিশেষ। আগের ম্যাচে শতরানকারী সঞ্জু স্যামসন এ দিন ব্যর্থ।
ডেভিড মিলার ক্রিজে আসতে কিছুটা থিতু হতে শুরু করে মুম্বইয়ের ইনিংস। শিবম দুবেকে সঙ্গে নিয়ে কুড়ি রানের সংক্ষিপ্ত একটি জুটি হয় মিলারের। এর মধ্যে ১৭ করেন একা মিলার। অষ্টম ওভারে দুবেকে হারিয়ে আরও বেশি করে চাপে পড়ে যায় রাজস্থান।
দিল্লির আবেশ খান ইদানীংকালে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছেন তাঁর বোলিংয়ের মাধ্যমে। দুবের উইকেটটি নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর শিকার হন রিয়ান পরাগ। ৪২ রানেই পাঁচ উইকেট খুইয়ে ফেলে রাজস্থান। এর পর জয়ের জন্য রাজস্থানের ভরসা ছিলেন মিলার এবং রাহুল তেওয়াটিয়া।
গত বারের আইপিএলে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে তেওয়াটিয়া কী করেছিলেন, সেটা আজও অনেকেই মনে করতে পারেন। সেই তেওয়াটিয়াকে সঙ্গে নিয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার সংকল্প নিয়ে ফেললেন মিলার। দু’জনের মধ্যে দুর্ধর্ষ জুটি তৈরি হল। একটা সময় জুটিটা বেশ দাঁড়িয়েও গিয়েছিল এবং মনে হচ্ছিল সহজেই জয়ের গণ্ডি পেরিয়ে যাবে রাজস্থান। মিলারও অর্ধশতরান করে টগবগ করে ফুটছেন।
কিন্তু বাধ সাধলেন রাবাদা, ১৫তম ওভারের পঞ্চম বলে তেওয়াটিয়াকে ফিরিয়ে। রাজস্থান তখনও একশো থেকে দশ রান দূরে। একশো পেরোনোর কিছু পরেই আবেশ খানের শিকার হলেন মিলার। মনে করা হচ্ছিল যে রাজস্থানের কফিনে সেটাই ছিল কার্যত শেষ কফিন। কিন্তু ক্রিস মরিস তখনও যে ছিলেন ক্রিজে।
আইপিএলের ইতিহাসে সব থেকে দামী ক্রিকেটার রাজস্থানের হয়ে সব থেকে দামী ইনিংস খেলে গেলেন এ দিন। তাঁর বিধ্বংসী ব্যাটিংই শেষমেশ জিতিয়ে দিল রাজস্থানকে। ১৭ বলে ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে মালিকপক্ষের মান রক্ষা করলেন তিনি।
-
রাজ্য2 days ago
স্বাগত ১৪২৮, জীর্ণ, পুরাতন সব ভেসে যাক, শুভ হোক নববর্ষ
-
কলকাতা2 days ago
মাস্ক থাকলেও কালীঘাট-দক্ষিণেশ্বরে শারীরিক দুরত্ব চুলোয়, গা ঘেষাঘেঁষি করে হল ভক্ত সমাগম
-
গাড়ি ও বাইক2 days ago
Bajaj Chetak electric scooter: শুরু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পরেই বুকিং বন্ধ! কেন?
-
ক্রিকেট2 days ago
দুর্নীতির অপরাধে ক্রিকেট থেকে ৮ বছরের জন্য বহিষ্কৃত জিম্বাবোয়ের কিংবদন্তি হিথ স্ট্রিক