ফুটবল
দশ জনে খেলা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ মুহূর্তের গোলে মান বাঁচাল এটিকে মোহনবাগান
সবুজমেরুনের হয়ে দুই গোলই ভারতীয়র।

এটিকে মোহনবাগান ২ (মনবীর, প্রীতম) হায়দরাবাদ ২ (আরিদানে সান্তানা, রোনাল্ড আলবার্গ)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: দশ জনে খেলা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে প্রায় হারতেই বসেছিল এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু শেষ মুহূর্তে মান বাঁচল তাদের। এক পয়েন্টে সন্তুষ্ট থাকতে হলেও ম্যাচটা যে হারতে হল না এটাই আবাসের দলের সৌভাগ্য এ দিন। কিন্তু মোহনবাগানের সঙ্গে ড্র করে শেষ চারে যাওয়া কিছুটা কঠিন করে ফেলল হায়দরাবাদ।
সোমবার, ম্যাচের শুরু থেকেই নানা রকম নাটক মঞ্চস্থ হতে শুরু করে। পঞ্চম মিনিটেই ডেভিভ উইলিয়ামসকে ফাউল করার জন্য লাল কার্ড দেখে মাঠের বাইরে চলে যান চিংলেনসানা সিং।
কিন্তু এটাকে কাজে লাগানো তো দূর, অষ্টম মিনিটেই মারাত্মক বাজ পড়ে সবুজমেরুনের মাথায়। ডিফেন্সের চরম ভুলে ১০ জনে থাকা হায়দরাবাদের হয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন আরিদানে সান্তানা। চলতি আইএসএলে ইস্টবেঙ্গলের ডিফেন্সে মারাত্মক ভুল দেখা যেত, কিন্তু সবুজমেরুন ডিফেন্সে এই ভুল কার্যত তাক লাগিয়ে দেওয়া। শেষ কবে, ম্যাচের প্রথম দশ মিনিটের মধ্যে সবুজমেরুন গোল খেয়েছে, তা মনে করা যায় না।
এ দিকে আচমকা গোল খাওয়ার ফলে এটিকে মোহনবাগানের মনোবলে বড়ো রকমের আঘাত পড়ে। বিপক্ষের আকাশ মিশ্রকে ফাউল করার জন্য কিছুক্ষণের মধ্যেই হলুদ কার্ড দেখেন মনবীর সিংহ। যদিও এই মনবীরের হাত ধরেই মোক্ষম একটা সুযোগ এসে গিয়েছিল সবুজমেরুনের কাছে। তবে তাঁর শট বাঁচিয়ে দেন নিজামের শহরের গোলকিপার লক্ষ্মীকান্ত কাট্টিমণি।
৩০তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ এসে গিয়েছিল হায়দরাবাদের কাছে। কিন্তু সেই সুযোগ নষ্ট করলেন অডেই ওনাই ইন্ডিয়া। মোটের ওপরে ঘটনাবিহীনই ছিল প্রথমার্ধের বাকি সময়টা। ১ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় হায়দরাবাদ।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটাও মোটেই ভালো হয়নি এটিকে মোহনবাগানের। লিস্টন কোলাকোকে ফাউল করার জন্য হলুড কার্ড দেখেন সন্দেশ ঝিঙ্গন। যদিও এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ম্যাচে ফেরে সবুজমেরুন। ৫৭তম মিনিটে ডেভিড উইলিয়ামসের পাস থেকে কার্যত একাই গোল করে যান মনবীর। এই নিয়ে চলতি টুর্নামেন্টে নিজের পঞ্চম গোলটি করে ফেললেন মনবীর।
ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনার পরেই হলুদ কার্ড দেখেন শুভাশিস বসু। এর ফলে লিগের শেষ ম্যাচটি খেলতে পারবেন না তিনি। এ দিকে পাঁজরে চোট পাওয়া সন্দেশকে তুলে নিয়ে প্রবীর দাসকে মাঠে নামান আবাস। এর ঠিক পরেই লিস্টন কোলাকোর বদলে মাঠে নামা ‘সুপার সাব’ রোনাল্ড আলবার্গের গোলে ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় হায়দরাবাদ।
সাধারণ ধারণা হল যে বড়ো দল ডার্বি যেতে, পরের ম্যাচে সে মুখ থুবড়ে পড়েই। এ দিন সবুজমেরুনের খেলা দেখে ঠিক সেটাই মনে হচ্ছিল। এর কিছুক্ষণের মধ্যে তিরিকেও তুলে নেন আবাস। ফলে, এই প্রথম এই লিগে সবুজমেরুন ডিফেন্সের দুই স্তম্ভকে তুলে নিতে হল আবাসকে।
ম্যাচে জয় তো দূর, ড্র করার সম্ভাবনাও ক্রমশ কমে আসছিল সবুজমেরুনের কাছে। কিন্তু এই দলটা তো এটিকে মোহনবাগান। যে কোনো মুহূর্তেই ঘুরে দাঁড়াতে পারে তারা। ঠিক সেটাই ঘটল ৯৩তম মিনিটে। ডেভিড উইলিয়ামস কর্নার নিয়েছিলেন। সেখান থেকেই লম্বা পাস এবং কাট্টিমণির ব্যর্থতাকে কাজে লাগিয়ে হায়দরাবাদের গোলে বল জড়িয়ে দেন প্রীতম কোটাল।
এটিকে মোহনবাগানের পক্ষে দিনটা ভালো না হলেও ম্যাচের পাওনা বলতে হল দুই ভারতীয়ের গোল। এই ম্যাচের পর লিগ টেবিলের শীর্ষস্থানে নিজেদের অবস্থান আরও কিছুটা পাকা করে নিল সবুজমেরুন।.১৯ ম্যাচ থেকে ৪০ পয়েন্ট সংগ্রহ করল মোহনবাগান।
ও দিকে সমসংখ্যক ম্যাচ থেকে ২৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করে চতুর্থ স্থানে থাকল হায়দরাবাদ। তাদের শেষ খেলা গোয়ার সঙ্গে। সেটি গোয়ারও শেষ খেলা, যারা ১৯ ম্যাচ থেকে ৩০ পয়েন্ট সংগ্রহ করে রয়েছে তৃতীয় স্থানে। শেষ চারে যাওয়ার আরও এক দাবিদার নর্থইস্ট ইউনাইটেড ১৮ ম্যাচ থেকে ২৭ পয়েন্ট সংগ্রহ করে আছে পঞ্চম স্থানে। তাদের খেলা বাকি অপেক্ষাকৃত দুর্বল দল এসসি ইস্টবেঙ্গল এবং কেরল ব্লাস্টার্স-এর সঙ্গে।
আরও পড়ুন: গোয়ার কাছে হেরে গিয়ে এই প্রথম আইএসএল-এ শেষ চারে যাওয়া হল না বেঙ্গালুরুর
ফুটবল
বিপিন সিংয়ের হ্যাটট্রিক, ওড়িশাকে আধ ডজন গোল মুম্বইয়ের
মুম্বইয়ের এ দিনের জয়ের পর আগামী রবিবার এটিকে মোহনবাগানের সঙ্গে তাদের খেলা জমে গেল।

মুম্বই সিটি এফসি ৬ (বিপিন সিং ৩, ওগবেচে ২, গোডার্ড) ওড়িশা এফসি ১ (দিয়েগো মরিসিও)
খবর অনলাইন ডেস্ক: বুধবার ব্যাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে আয়োজিত ম্যাচে আইএসএল-এর (ISL 2020-21) লিগ টেবিলে একেবারে নীচে থাকা ওড়িশাকে হারাতে কোনো বেগই পেতে হল না মুম্বইকে।
বিপিন সিংয়ের হ্যাটট্রিক আর বার্থোলোমিউ ওগবেচের জোড়া গোলের সাহায্যে মুম্বই সিটি এফসি (Mumbai City FC) জিতল ৬-১ গোলে। কিন্তু ম্যাচে প্রথম গোল করে এগিয়ে গিয়েছিল ওড়িশা এফসি-ই (Odisha FC)।
মুম্বইয়ের এ দিনের জয়ের পর আগামী রবিবার এটিকে মোহনবাগানের (ATK Mohun Bagan) সঙ্গে তাদের খেলা জমে গেল। দু’ দলই ১৯টা ম্যাচ খেলেছে। মোহনবাগানের সংগ্রহ ৪০ পয়েন্ট, আর মুম্বইয়ের সংগ্রহ ৩৭ পয়েন্ট।
রবিবারের ম্যাচে মুম্বই যদি মোহনবাগানকে হারাতে পারে তা হলে দু’ দলের পয়েন্ট সমান হয়ে গেলেও মুম্বই থাকবে লিগ শীর্ষে। কারণ সে ক্ষেত্রে দু’ দলের সমরে জয়ের নিরিখে এগিয়ে থাকবে মুম্বই, যে হেতু প্রথম লিগে তারা মোহনবাগানকে হারিয়েছিল।
বুধবারের ৭ গোল
বুধবার ওড়িশা পর্যুদস্ত হয়ে গেলেও প্রথম গোল কিন্তু তারাই করেছিল। ৯ মিনিটে ওড়িশার মাউইহমিংথাঙ্গাকে নিজেদের বক্সে ফেলে দেন আহমেদ জাহৌ। বিস্ময়ের ব্যাপার, রেফারি কার্ড দেখাননি জাহৌকে। যা-ই হোক পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেননি দিয়েগো মরিসিও।
এর পরেই খেল শুরু করে মুম্বই। ৪ মিনিট পরেই সমতা ফেরায় মুম্বই। প্রায়শ্চিত্ত করেন জাহৌ। তাঁর ফ্রি-কিকে মাথা ছুঁইয়ে মুম্বইকে গোলের রাস্তায় আনেন ওগবেচে।
ম্যাচের ৩৮, ৪৩, ৪৪, ৪৭ এবং ৮৬ মিনিটে মুম্বইয়ের হয়ে বিপিন, ওগবেচে ও গোডার্ড ভাগাভাগি করে গোল করেন। এর মধ্যে ৩টি গোল করে হ্যটট্রিক করেন বিপিন। আইএসএল-এর এই মরশুমে প্রথম হ্যাটট্রিক।
মুম্বইয়ের স্বপক্ষে গোল ৬-এর জায়গায় ৭-ও হতে পারত, যদি ৮৩ মিনিটে জাহৌর পেনাল্টি কিক ওড়িশার গোলকিপার অর্শদীপ না বাঁচাতেন।
১৯ ম্যাচ থেকে ৩৭ পয়েন্ট সংগ্রহ করে মুম্বই রইল দ্বিতীয় স্থানে। সমসংখ্যক খেলায় ওড়িশার সংগ্রহ ১৯ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: স্টেডিয়ামে অদ্ভুত কিছু বিপত্তির পর অমদাবাদ টেস্টের প্রথম দিন চালকের আসনে ভারত
ফুটবল
গাড়ি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম কিংবদন্তি টাইগার উডস, হয়েছে অস্ত্রোপচার
২০১৭ সালের মে মাসে গাড়ির ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়ার ফলে গ্রেফতার করা হয়েছিল এই কিংবদন্তিকে।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: গাড়ি দুর্ঘটনায় মারাত্মক ভাবে জখম হলেন কিংবদন্তি গল্ফার টাইগার উডস (Tiger Woods)। জানা গিয়েছে তাঁর দুই পায়ে বড়ো রকমের চোট রয়েছে। ইতিমধ্যে জখমের স্থানে অস্ত্রোপচারও হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল হলেও পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, উডস “খুব ভাগ্যবান” যে তিনি জীবিত রয়েছেন।
লোস আঞ্জেলেসের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ৭টা ১২ মিনিটে দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে জানিয়েছে লোস আঞ্জেলেস কাউন্টি শেরিফের দফতর। রোলিং হিলস এস্টেট সীমান্তে উডসের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
ব্ল্যাকহর্স রোডের হাউথর্ন বুলেভার্ড দিয়ে উত্তর দিকে যাচ্ছিল উডসের গাড়ি। তখনই গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারায়। উডস নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। উডসের এজেন্ট মার্ক স্টেনবার্গ এই খবর জানিয়েছেন। লোস আঞ্জেলেস কাউন্টি ফায়ারফাইটার্স এবং প্যারামেডিকস জানিয়েছে, তারা ‘জস অফ লাইফ’’ পদ্ধতির সাহায্যে গাড়িটির ভেতর থেকে উডসকে উদ্ধার করেন।
তবে উডস কোনো রকম নেশার ঘোরে ছিলেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন লোস আঞ্জেলেস কাউন্টির ডেপুটি শেরিফ কার্লোস গোঞ্জালেস। ঘটনাস্থলে অন্য কোনো গাড়িও ছিল না বলে জানা গিয়েছে।
এর আগে একাধিক বার বিতর্কে জড়িয়েছেন উডস। ২০০৯ সালে উডসের গাড়ি একটি গাছে ধাক্কা মারে। এর ঠিক পরেই উডসের বিরুদ্ধে তাঁর স্ত্রী চাঞ্চল্যকর সব অভিযোগ করেন। স্ত্রীয়ের সঙ্গে পরবর্তীকালে ডিভোর্সও হয়ে যায় উডসের।
এর পর, ২০১৭ সালের মে মাসে গাড়ির ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়ার ফলে গ্রেফতার করা হয়েছিল এই কিংবদন্তিকে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
কোভিডে আমেরিকায় মৃত পাঁচ লক্ষ, আগামী পাঁচ দিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ জো বাইডেনের
ফুটবল
ইস্টবেঙ্গলের আত্মঘাতী গোল, শেষ চারে যাওয়ার পথে কিছুটা এগোল নর্থইস্ট

নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি ২ (সুহের, সার্থক আত্মঘাতী) এসসি ইস্টবেঙ্গল ১ (সার্থক)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: এ বারের আইএসএল-এ (ISL 2020-21) মঙ্গলবারের ম্যাচের তেমন একটা গুরুত্ব ছিল না ইস্টবেঙ্গলের কাছে। কারণ তারা শেষ চারে যাওয়ার দৌড়ে নেই। কিন্তু এ দিনের ম্যাচ নর্থইস্ট ইউনাইটেডের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ গোয়া আর হায়দরাবাদের সঙ্গে তারাও রয়েছে শেষ চারে যাওয়ার লড়াইয়ে। সেই লড়াইয়ে কিছুটা এগিয়ে গেল নর্থইস্ট।
ভাগ্য এ দিন সহায় ছিল নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসির (NorthEast United FC)। তারা এসসি ইস্টবেঙ্গলের (SC East Bengal) বিরুদ্ধে ২-১ গোলে জিতল বটে, কিন্তু এর মধ্যে ১টি গোল তো ইস্টবেঙ্গলের উপহার। আর মজার কথা হল, যিনি এই গোল উপহার দিলেন সেই সার্থক গলুই তাঁর দলের একমাত্র গোলটিও করলেন, যখন তাঁর দল ১০ জনে হয়ে গিয়েছে।
ফাতোরদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ দিনের ম্যাচে প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। বলের উপর দখলদারি ইস্টবেঙ্গলের কিঞ্চিৎ বেশি থাকলেও, গোল করার হাফ-চান্স বেশি পেয়েছিল নর্থইস্ট। তবে ইস্টবেঙ্গল তাদের ঠেকিয়ে রাখতে পেরেছিল।
তিনটি গোলই দ্বিতীয়ার্ধে
ম্যাচের তিনটি গোলই এল দ্বিতীয়ার্ধে। নর্থইস্টের জয় খুব প্রয়োজন ছিল। ফলে ইস্টবেঙ্গলের ওপর তাদের চাপও বাড়ে এই অর্ধে, যদিও বলের দখলদারিতে দু’ দলই সমানে সমানে পাল্লা দিয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল পেয়ে গেল নর্থইস্ট। ম্যাচের ৪৮ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে ইমরান খান লম্বা পাস বাড়ালেন সুহের বড়াক্কেপীডিকাকে। সেই বলে গোল করতে কোনো ভুলচুক করেননি সুহের।
৭ মিনিট পরে নিজের দলের জন্য বিপদ ডেকে আনলেন ইস্টবেঙ্গলের ডিফেন্ডার সার্থক গলুই। নর্থইস্টের নিম দোরজি মাঝমাঠ থেকে যে ক্রসটি বাড়ালেন তাতে পা লাগিয়ে নিজের গোলেই বল ঢুকিয়ে দিলেন সার্থক।
তবে এই সার্থক নিজের ভুল কিছুটা স্খালন করলেন ৮৭ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে। ততক্ষণে ইস্টবেঙ্গল ১০ জন হয়ে গিয়েছে। ৭১ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছেড়েছেন রাজু গায়কোয়াড়। তা সত্ত্বেও গোল পেল ইস্টবেঙ্গল। সুরচন্দ্র সিংযের ফ্রি-কিকে হেড দিয়ে চমৎকার ভাবে নর্থইস্টের জালে বল জড়িয়ে দিলেন সার্থক। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে সমতা ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু কাজের কাজ হল না।
এ দিনের ম্যাচের পর ১৯টা ম্যাচ থেকে নর্থইস্টের পয়েন্ট দাঁড়াল ৩০। হায়দরাবাদকে টপকে লিগ টেবিলে চার নম্বর জায়গায় গেল তারা। আর সমসংখ্যক ম্যাচ থেকে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট দাঁড়াল ১৭।
আরও পড়ুন: কপিল দেবের পর প্রথম ভারতীয় পেসার হিসেবে শততম টেস্ট খেলতে চলেছেন ইশান্ত শর্মা
-
প্রযুক্তি14 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
বিনোদন3 days ago
পর্ন ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ থেকে আয় কোটি টাকা, অ্যাপের মাধ্যমে চিত্রনাট্য-সহ পরিবেশিত হচ্ছে অশ্লীলতা
-
রাজ্য2 days ago
দেড় ঘণ্টা পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি ছাড়লেন সিবিআই আধিকারিকরা