ফুটবল
২ গোলে এগিয়ে থেকেও গোয়ার কাছে পয়েন্ট খোয়াল বেঙ্গালুরু
এ বারের আইএসএল-এ গোয়ার ইগর অ্যাঙ্গুলো যে বহু দূর যাবেন, তা বোঝা গেল রবিবার বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ম্যাচে।

বেঙ্গালুরু এফসি ২ (সিলভা, হুয়ানান) এফসি গোয়া ২ (ইগর অ্যাঙ্গুলো)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: এ মরশুমের আইএসএল-এর (ISL 2020-21) সূচনা ভালো হল না সুনীল ছেত্রীদের। ৬৬ মিনিট পর্যন্ত ২-০ গোলে এগিয়ে থেকেও এফসি গোয়ার কাছে ম্যাচ ড্র করল বেঙ্গালুরু এফসি (Bengaluru FC)। ধারে ও ভারে শক্তিশালী বেঙ্গালুরুর কাছ থেকে এক পয়েন্ট ছিনিয়ে নিল গোয়া (FC Goa)। এর জন্য কৃতিত্ব প্রাপ্য ইগর অ্যাঙ্গুলোর (Igor Angulo)।
গোটা ম্যাচে বেঙ্গালুরুরই প্রাধান্য ছিল। সকলেই ধরে নিয়েছিলেন সুনীলরা সহজেই ম্যাচ জিতবেন। কিন্তু অলক্ষ্যে হাসছিলেন বিধাতা। ম্যাচের দুই-তৃতীয়াংশ সময় পিছিয়ে থেকে দুর্দান্ত ভাবে ঘুরে দাঁড়াল গোয়া।
বেঙ্গালুরুর পক্ষে প্রথম গোল আসে ম্যাচের ২৭ মিনিটে। হরমনজ্যোত সিংযের লম্বা থ্রো থেকে গোয়ার জালে বল জড়িয়ে দেন ক্লেইটন সিলভা।
দ্বিতীয়ার্ধে দ্বিতীয় গোল বেঙ্গালুরুর। ৫৭ মিনিটে ইউয়ানান গোল করেন। গোয়ার ডিফেন্সের তখন ছত্রাকার অবস্থা। খেলায় বেঙ্গালুরু যে ভাবে জাঁকিয়ে বসেছিল তাতে কেউই ভাবতে পারেননি, এর পরে ঘুরে দাঁড়াতে পারে গোয়া।
কিন্তু তা-ই হল। দু’ মিনিটের ব্যবধানে দু’টি গোল করে বসল গোয়ার ইগর অ্যাঙ্গুলো। প্রথম গোলটি ম্যাচের ৬৬ মিনিটে। এবং দ্বিতীয় গোলটি ৬৮ মিনিটে।
পরিবর্ত খেলোয়াড় হিসাবে নামা ব্র্যান্ডনের কাছ থেকে বল পেয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে ব্যবধান কমান অ্যাঙ্গুলো। একই ভাবে দু’ মিনিট পরেই দ্বিতীয় গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান তিনি।
সন্দেহ নেই ব্র্যান্ডন নামার পরে গোয়ার খেলা একটু ধাতে এসেছিল। ছোটো ছোটো পাসে বেঙ্গালুরুর রক্ষণ ভাঙার চেষ্টা করছিল গোয়া। শেষ পর্যন্ত আর গোল হয়নি। ম্যাচ শেষ হল ২-২ গোলে।
তারকা ফুটবলার কোরোকে এ বার ছেড়ে দিয়েছে গোয়া। এ দিন তাঁর অভাব কিন্তু বুঝতে দিলেন না ইগর অ্যাঙ্গুলো। এ বারের আইএসএল-এ তিনি যে বহু দূর যাবেন, তা বোঝা গেল রবিবার গোয়ার ফতুরদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ম্যাচে।
খবরঅনলাইনে আরও পড়ুন
প্রথম বিদেশি হিসেবে আইএসএলে অনন্য রেকর্ড করলেন সবুজ মেরুনের তিরি
ফুটবল
বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ব্রাজিলের ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও চার ফুটবলারের
ফিরল সাড়ে চার বছর আগের ভয়াবহ এক দুর্ঘটনার স্মৃতি।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: সাড়ে চার বছর আগে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা কাঁদিয়ে দিয়েছিল ব্রাজিল (Brazil) তথা গোটা বিশ্বের ফুটবলপ্রেমীদের। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের বিমান দুর্ঘটনা শোকের ছায়া নামিয়ে আনল ব্রাজিলের ফুটবলে।
ব্রাজিলের চতুর্থ বিভাগের ক্লাব পালমাসের (Palmas) প্রেসিডেন্ট এবং চার জন ফুটবলার একটি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন। মারা গিয়েছেন বিমানটির পাইলটও। রবিবার, টেকঅফের সময়েই দুর্ঘটনা ঘটে ছোটো বিমানটির।
উল্লেখ্য, ব্রাজিলিয়ান কাপের ম্যাচ খেলতে গোইয়ানিয়ায় যাচ্ছিল পালমাস দলটি। ওই চার ফুটবলারের সঙ্গে ছিলেন দলের প্রেসিডেন্ট লুকাস মেইরাও। আরও যাঁরা ছিলেন, সবাই মৃত।
ওই চার ফুটবলার হলেন লুকাস প্রাসেদেস, গিলের্মে নো, রানুলে ও মার্কাস মলিনার। একটি বিবৃতিতে পালমাস জানিয়েছে, “বিমান টেকঅফ করেছিল, এর পর তোকানতিনেসে এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশনের রানওয়ের শেষ প্রান্তে গিয়ে সেটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।” তোকানতিনেসে এভিয়েশন অ্যাসোসিয়েশন পালমাস শহরের পাশে ছোট্ট একটি বিমানঘাঁটি।
৮০০ কিলোমিটার দূরের শহর গোইয়ানিয়ার ক্লাব, ভিলা নোভার বিপক্ষে আগামী মঙ্গলবার ব্রাজিলের ঘরোয়া কাপ টুর্নামেন্ট কোপা ভের্দের শেষ ষোলোতে খেলার কথা ছিল পালমাসের। ব্রাজিলের দক্ষিণ ও উত্তরপূর্ব অঞ্চলের বিখ্যাত দলগুলোর বাইরের ছোটো দলগুলোকে নিয়েই আয়োজিত হয় টুর্নামেন্টটা।
সাড়ে চার বছর আগের সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা
এই নিয়ে গত সাত বছরে ব্রাজিলের ফুটবলারদের নিয়ে এমন দুর্ঘটনা হল তিনটি। এর মধ্যে ২০১৬ সালের ২৮ নভেম্বর শাপেকোয়েনসে (Chapecoense) ক্লাবের বিমান দুর্ঘটনা বিশ্ব ফুটবলকেই নাড়িয়ে দেয়।
দক্ষিণ আমেরিকার মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টুর্নামেন্ট কোপা সুদামেরিকানার (ইউরোপে যেটি ইউরোপা লিগ) ফাইনালে কোলোম্বিয়ার আতলেতিকো নাসিওনালের বিপক্ষে খেলার কথা ছিল শাপেকোয়েনসের। সে জন্য খেলোয়াড়-কোচ-কর্মকর্তা ও সাংবাদিক মিলিয়ে মোট ৭৭ জন চেপেছিলেন একটি বিমানে। আকাশপথেই দুর্ঘটনা ঘটে বিমানে। সেটি ভেঙে পড়ায় ৭৭ জনের মধ্যে ৭১ জনেরই প্রাণ যায়।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
জামশেদপুর, হায়দরাবাদ, ওড়িশা ও বেঙ্গালুরু – ৪টি দলই ১ পয়েন্ট করে ঘরে তুলল
ফুটবল
জামশেদপুর, হায়দরাবাদ, ওড়িশা ও বেঙ্গালুরু – ৪টি দলই ১ পয়েন্ট করে ঘরে তুলল
১৩ ম্যাচ খেলে জামশেদপুরের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। সমসংখ্যক খেলায় হায়দরাবাদের ১৮ পয়েন্ট, বেঙ্গালুরুর ১৪ পয়েন্ট এবং ওড়িশার মাত্র ৮ পয়েন্ট।

জামশেদপুর এফসি ০ হায়দরাবাদ এফসি ০
ওড়িশা এফসি ১ (মরিসিও) বেঙ্গালুরু এফসি ১ (পারতলু)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: রবিবার আইএসএল-এর (ISL 2020-21) দু’টি ম্যাচই অমীমাংসিত থাকল। প্রথম ম্যাচ জামশেদপুর এফসি বনাম হায়দরাবাদ এফসি-র ফল গোলশূন্য। আর দ্বিতীয় ম্যাচে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৮২ মিনিট পর্যন্ত ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শেষরক্ষা করতে পারল না ওড়িশা এফসি।
জামশেদপুর বনাম হায়দরাবাদ
মর্মুগাওয়ের তিলক ময়দান স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্রথম ম্যাচে তুলনামূলক ভাবে হায়দরাবাদের আধিপত্য বেশি ছিল। প্রথমার্ধে হায়দরাবাদ গোল করার সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু গোল হয়নি। বল প্রতিপক্ষের পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়েছে, কিন্তু জালে জড়ায়নি। আর দ্বিতীয়ার্ধে কোনো দলকেই দেখে মনে হয়নি তারা তিন পয়েন্টের জন্য লড়ছে।
৮ মিনিটে দুর্দান্ত সেভ করে দলকে বিপদ থেকে রক্ষা করেন জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC) রেহেনেশ। হায়দরাবাদ এফসির (Hyderabad FC) আরিদানে সান্তানা জামশেদপুরের রক্ষণ এড়িয়ে ঢুকে গিয়েছিলেন ভিতরে, পাশ দেন চিয়ানিজকে। কিন্তু চিয়ানিজের শট বাঁচিয়ে দেন রেহেনেশ।
ম্যাচের একেবারে শেষ লগ্নে গোল করার জয়ের সুযোগ এসে গিয়েছিল জামশেদপুরের কাছে। পরিবর্ত খেলোয়াড় ফারুক চৌধুরী প্রায় গোল করে ফেলেছিলেন। বাঁ দিক থেকে নেওয়া মনরয়ের শট চলে আসে ফারুকের কাছে। কিন্তু তাঁর শট বাইরের জালে জড়িয়ে যায়।
তিনটি ম্যাচ টানা হারের পর ড্র করল জামশেদপুর। লিগ টেবিলে তারা এখন অষ্টম স্থানে। ১৩ ম্যাচ খেলে তাদের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। সমসংখ্যক খেলায় ১৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করে হায়দরাবাদ রইল চতুর্থ স্থানে।
ওড়িশা বনাম বেঙ্গালুরু
ফাতোরদায় আয়োজিত ম্যাচে দু’টি দলই গোল করার প্রচুর সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু ফিনিশিং-এ গণ্ডগোল আর দুই গোলকিপার অর্শদীপ সিং আর গুরপ্রীত সিং সাঁধু দক্ষতায় কোনো দলই জয় পেল না।
যখন মনে হচ্ছিল ওড়িশা এফসি (Odisha FC) বোধহয় মরশুমের দ্বিতীয় জয় পেতে চলেছে, ঠিক সেই মময়ে গোল শোধ করে দিল বেঙ্গালুরু এফসি (Bengaluru FC)।
ম্যাচের ৮ মিনিটে গোল করে এগিয়ে যায় ওড়িশা। জেরি মাউইমিংথাঙ্গা ফ্রি-কিক করে বল পাশ করেন বেঙ্গালুরুর পেনাল্টি বক্সের ঠিক বাইরে থাকা ম্যানুয়েল ওনুকে। ওনু নিচু ক্রস বাড়ান বক্সের মাঝে থাকা দিয়েগো মরিসিওকে। মরিসিও গোল করতে ভুল করেননি।
গোল খেয়ে জেগে ওঠে বেঙ্গালুরু। একের পর এক গোলের সুযোগ সৃষ্টি হয়ু। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ান অর্শদীপ। শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয়ার্ধের ৮২ মিনিটে বিপুল পরিশ্রমের পুরস্কার জোটে। ক্লাইটনের ইন-সুইং কর্নার থেকে গোল করেন পারতলু।
এর পরেও দু’টি দলই আরও গোল করার সুযোগ পেয়েছিল, কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি। ১৩ ম্যাচ থেকে ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে গোল পার্থক্যের সৌজন্যে জামশেদপুরের থেকে এক ধাপ উঁচুতে রয়েছে বেঙ্গালুরু। ওড়িশা রইল একেবারে নীচে। সমসংখ্যক খেলায় তাদের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের কাছে পয়েন্ট খোয়াল গোয়া
ফুটবল
শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের কাছে পয়েন্ট খোয়াল গোয়া
১৩টা ম্যাচ খেলে গোয়া ২০ পয়েন্ট সংগ্রহ করে রইল তৃতীয় স্থানে। ও দিকে সমসংখ্যক খেলায় ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে কেরল থাকল সপ্তম স্থানে।

গোয়া এফসি ১ (মেন্দোজা) কেরল ব্লাস্টার্স ১ (রাহুল কেপি)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের সঙ্গে ম্যাচ অমীমাংসিত রাখল গোয়া। শনিবার ব্যাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই ম্যাচে ফল হল ১-১।
ম্যাচের প্রথমার্ধে আধিপত্য ছিল গোয়া এফসির (Goa FC)। সেই সুযোগে তারা গোল করে এগিয়েও গিয়েছিল। ম্যাচের শুরু থেকেই কেরলের রক্ষণকে ব্যতিব্যস্ত রাখে গোয়া।
৩ মিনিটে ডান দিক থেকে দুর্দান্ত দৌড়ে এসে মেন্দোজা কাছেই পেয়ে যান জেসুরাজকে। কিন্তু জেসুরাজের সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। পাঁচ মিনিট পরেই সুবর্ণ সুযোগ আসে মেন্দোজা। তাঁর শট কেরলের গোলপোস্টে লেগে গোল কিক হয়ে যায়। ১১ মিনিটে কেরলের সহল আবদুল সামাদের ক্রস গোয়াকে বিব্রত করেনি।
এগিয়ে গেল গোয়া
কেরলের উপর গোয়ার চাপ বহাল থাকে। তারই ফল মেলে ২৫ মিনিটে। ফ্রি-কিক থেকে শট নিয়েছিলেন ওরতিজ মেন্দোজা। তাঁর শট কেরলের প্রাচীরে সহলের গায়ে লেগে গোলের দিকে এগিয়ে যায়। কেরলের গোলকিপার অ্যালবিনো গোমস এগিয়ে এসেছিলেন। সেই সুযোগে বল গোলে ঢুকে যায়।
৩৯ মিনিটে গোল করে ফেলেছিল কেরল। কিন্তু লাইন্সম্যানের সঙ্গে পরামর্শ করে রেফারি বেকারি কোনের শট হ্যান্ডবলের দায়ে বাতিল করে দেন।
কেরলের গোল শোধ
দ্বিতীয়ার্ধে কেরল ব্লাস্টার্স (Kerala Blasters) কিছুটা ম্যাচে ফেরে। এবং ৫৬ মিনিটে তারা ফলও পেয়ে যায়। দক্ষিণ দিক থেকে কর্নার কিক নেন পেরেরা। বাইরে থেকে ছুটে এসে রাহুল কেপি ওই বলে মাথা ছুঁইয়ে গোয়ার জালে জড়িয়ে দেন। গোয়ার রক্ষণ যেন তখন ঘুমিয়ে ছিল।
৬১ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে গোল করার সুযোগ পেয়েছিল মেন্দোজা গোয়া। কিন্তু অ্যালবিনোর দক্ষতায় সে জাত্রায়ব রক্ষা পায় কেরল।
৬৪ মিনিটে গোয়ার গঞ্জালেজ লাল কার্ড দেখেন। কেরলের হুপারকে ঠেলার দায়ে রেফারি গঞ্জালেজকে হলুদ কার্ড দেখান। এর পর রেফারির সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন গঞ্জালেজ। তার পর রেফারির কাছ থেকে লাল কার্ড বেরোয়। গোয়ার বেঞ্চ হকচকিয়ে যায়। রিপ্লেতে দেখা যায় রেফারিকে হাত দিয়ে ছুঁয়ে ফেলেছিলেন গঞ্জালেজ।
গঞ্জালেজ লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যাওয়ার পরেও হাল ছাড়েনি গোয়া। কিন্তু তাদের দুর্ভাগ্য, এ দিন জয়ের মুখ দেখল না তারা।
এ দিনের পর এ বারের আইএসএল-এ (ISL 2020-21) ১৩টা ম্যাচ খেলে গোয়া ২০ পয়েন্ট সংগ্রহ করে রইল তৃতীয় স্থানে। ও দিকে সমসংখ্যক খেলায় ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে কেরল থাকল সপ্তম স্থানে।
আরও পড়ুন: হারলেও দলের পারফরম্যান্সে গর্বিত রবি ফাউলার
-
হাওড়া3 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
বিনোদন3 days ago
বাজেটের আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ মাল্টিপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের, সঙ্গে সানি দেওল
-
প্রবন্ধ2 days ago
‘কয়েকটা টাকার বিনিময়ে নেতাজির স্মৃতি ধুলোয় মিশিয়ে দেব?’, বলেছিলেন পদমবাহাদুর
-
বাংলাদেশ3 days ago
টাঙ্গাইলে জেলাশাসকের মানবিক উদ্যোগ, শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ