ফুটবল
জয়ের হ্যাটট্রিকের পরেও দুশ্চিন্তায় এটিকে মোহনবাগান কোচ আন্তোনিও লোপেজ আবাস
কত দিনে এদু, উইলিয়ামসরা মাঠে ফিরবেন, তা বুঝতে পারছেন না আবাস।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: অতিরিক্ত সময়ের শেষ মিনিটের গোলে বৃহস্পতিবার নাটকীয় জয় পেয়েছে এটিকে মোহনবাগান (ATK Mohun Bagan)। আইএসএলে জয়ের হ্যাটট্রিক করে এই মুহূর্তে লিগশীর্ষে সবুজমেরুন। কিন্তু দলের কোচ আন্তোনিও লোপেজ আবাস (Antonio Lopez Habas) এখনও দুশ্চিন্তায়।
আবাসের মূল দুশ্চিন্তার জায়গা, দলের নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড়দের চোট। মাইকেল সুসাইরাজ প্রথম ম্যাচেই চোট পেয়ে কার্যত লিগের বাইরে চলে গিয়েছেন। চোট রয়েছে এদু গার্সিয়ারও। এ বার ডেভিড উইলিয়ামসও চোট পেয়েছেন বলে জানিয়ে দিলেন কোচ।
কত দিনে এদু, উইলিয়ামসরা মাঠে ফিরবেন, তা বুঝতে পারছেন না আবাস। তাই আনন্দের চেয়ে তাঁর কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজই বেশি দেখা গেল।
বৃহস্পতিবার উইলিয়ামস কেন খেলেননি, সেই প্রশ্নের উত্তরে আবাস বলেন, “এদু গার্সিয়া, সুসাইরাজের মতো ডেভিড উইলিয়ামসেরও চোট হয়েছে। তাই ওদের খেলানো যাচ্ছে না। এদু আর উইলিয়ামস খুবই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় আমাদের। আশা করি ওরা তাড়াতাড়ি মাঠে ফিরতে পারবে।”
এত চোটআঘাত সত্ত্বেও দল যে জিতেছে, এতেই খুশি আবাস। তবে তাঁদের আরও উন্নতি করতে হবে বলে সাফ জানিয়ে দেন স্প্যানিশ কোচ।
ম্যাচের প্রসঙ্গে আবাস বলেন, “আজ আমাদের দল সেরা পারফরম্যান্স দিতে পারেনি। প্রতি ম্যাচে একটা দল অবশ্য সমান ভালো খেলতে পারে না। তা সত্ত্বেও যে আমরা এক গোলে জিততে পেরেছি ম্যাচটা, এটাই ভালো।”
মনবীর সিংকে আগের দুই ম্যাচে পরিবর্ত হিসেবে নামিয়েছিলেন আবাস। এই ম্যাচে তাঁকে প্রথম এগারোয় নামানোর কারণ এএফসি কাপের ভাবনা কি না, জিজ্ঞাসা করায় কোচ বলেন, “মনবীর ভালো ফুটবলার, ওর মধ্যে সম্ভাবনা দেখতে পেয়েছি। তাই ওকে দিয়ে আজ শুরু করিয়েছিলাম। এর মধ্যে কোনো দূরপাল্লার পরিকল্পনা নেই। এখন আইএসএল ছাড়া কিছুই ভাবছি না আমরা।”
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
রাখে কৃষ্ণ মারে কে! শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয় এটিকে মোহনবাগানের
ফুটবল
জামশেদপুর, হায়দরাবাদ, ওড়িশা ও বেঙ্গালুরু – ৪টি দলই ১ পয়েন্ট করে ঘরে তুলল
১৩ ম্যাচ খেলে জামশেদপুরের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। সমসংখ্যক খেলায় হায়দরাবাদের ১৮ পয়েন্ট, বেঙ্গালুরুর ১৪ পয়েন্ট এবং ওড়িশার মাত্র ৮ পয়েন্ট।

জামশেদপুর এফসি ০ হায়দরাবাদ এফসি ০
ওড়িশা এফসি ১ (মরিসিও) বেঙ্গালুরু এফসি ১ (পারতলু)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: রবিবার আইএসএল-এর (ISL 2020-21) দু’টি ম্যাচই অমীমাংসিত থাকল। প্রথম ম্যাচ জামশেদপুর এফসি বনাম হায়দরাবাদ এফসি-র ফল গোলশূন্য। আর দ্বিতীয় ম্যাচে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৮২ মিনিট পর্যন্ত ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শেষরক্ষা করতে পারল না ওড়িশা এফসি।
জামশেদপুর বনাম হায়দরাবাদ
মর্মুগাওয়ের তিলক ময়দান স্টেডিয়ামে আয়োজিত প্রথম ম্যাচে তুলনামূলক ভাবে হায়দরাবাদের আধিপত্য বেশি ছিল। প্রথমার্ধে হায়দরাবাদ গোল করার সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু গোল হয়নি। বল প্রতিপক্ষের পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়েছে, কিন্তু জালে জড়ায়নি। আর দ্বিতীয়ার্ধে কোনো দলকেই দেখে মনে হয়নি তারা তিন পয়েন্টের জন্য লড়ছে।
৮ মিনিটে দুর্দান্ত সেভ করে দলকে বিপদ থেকে রক্ষা করেন জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC) রেহেনেশ। হায়দরাবাদ এফসির (Hyderabad FC) আরিদানে সান্তানা জামশেদপুরের রক্ষণ এড়িয়ে ঢুকে গিয়েছিলেন ভিতরে, পাশ দেন চিয়ানিজকে। কিন্তু চিয়ানিজের শট বাঁচিয়ে দেন রেহেনেশ।
ম্যাচের একেবারে শেষ লগ্নে গোল করার জয়ের সুযোগ এসে গিয়েছিল জামশেদপুরের কাছে। পরিবর্ত খেলোয়াড় ফারুক চৌধুরী প্রায় গোল করে ফেলেছিলেন। বাঁ দিক থেকে নেওয়া মনরয়ের শট চলে আসে ফারুকের কাছে। কিন্তু তাঁর শট বাইরের জালে জড়িয়ে যায়।
তিনটি ম্যাচ টানা হারের পর ড্র করল জামশেদপুর। লিগ টেবিলে তারা এখন অষ্টম স্থানে। ১৩ ম্যাচ খেলে তাদের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। সমসংখ্যক খেলায় ১৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করে হায়দরাবাদ রইল চতুর্থ স্থানে।
ওড়িশা বনাম বেঙ্গালুরু
ফাতোরদায় আয়োজিত ম্যাচে দু’টি দলই গোল করার প্রচুর সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু ফিনিশিং-এ গণ্ডগোল আর দুই গোলকিপার অর্শদীপ সিং আর গুরপ্রীত সিং সাঁধু দক্ষতায় কোনো দলই জয় পেল না।
যখন মনে হচ্ছিল ওড়িশা এফসি (Odisha FC) বোধহয় মরশুমের দ্বিতীয় জয় পেতে চলেছে, ঠিক সেই মময়ে গোল শোধ করে দিল বেঙ্গালুরু এফসি (Bengaluru FC)।
ম্যাচের ৮ মিনিটে গোল করে এগিয়ে যায় ওড়িশা। জেরি মাউইমিংথাঙ্গা ফ্রি-কিক করে বল পাশ করেন বেঙ্গালুরুর পেনাল্টি বক্সের ঠিক বাইরে থাকা ম্যানুয়েল ওনুকে। ওনু নিচু ক্রস বাড়ান বক্সের মাঝে থাকা দিয়েগো মরিসিওকে। মরিসিও গোল করতে ভুল করেননি।
গোল খেয়ে জেগে ওঠে বেঙ্গালুরু। একের পর এক গোলের সুযোগ সৃষ্টি হয়ু। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ান অর্শদীপ। শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয়ার্ধের ৮২ মিনিটে বিপুল পরিশ্রমের পুরস্কার জোটে। ক্লাইটনের ইন-সুইং কর্নার থেকে গোল করেন পারতলু।
এর পরেও দু’টি দলই আরও গোল করার সুযোগ পেয়েছিল, কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি। ১৩ ম্যাচ থেকে ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে গোল পার্থক্যের সৌজন্যে জামশেদপুরের থেকে এক ধাপ উঁচুতে রয়েছে বেঙ্গালুরু। ওড়িশা রইল একেবারে নীচে। সমসংখ্যক খেলায় তাদের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের কাছে পয়েন্ট খোয়াল গোয়া
ফুটবল
শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের কাছে পয়েন্ট খোয়াল গোয়া
১৩টা ম্যাচ খেলে গোয়া ২০ পয়েন্ট সংগ্রহ করে রইল তৃতীয় স্থানে। ও দিকে সমসংখ্যক খেলায় ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে কেরল থাকল সপ্তম স্থানে।

গোয়া এফসি ১ (মেন্দোজা) কেরল ব্লাস্টার্স ১ (রাহুল কেপি)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: শেষ আধ ঘণ্টা ১০ জনে খেলে কেরলের সঙ্গে ম্যাচ অমীমাংসিত রাখল গোয়া। শনিবার ব্যাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই ম্যাচে ফল হল ১-১।
ম্যাচের প্রথমার্ধে আধিপত্য ছিল গোয়া এফসির (Goa FC)। সেই সুযোগে তারা গোল করে এগিয়েও গিয়েছিল। ম্যাচের শুরু থেকেই কেরলের রক্ষণকে ব্যতিব্যস্ত রাখে গোয়া।
৩ মিনিটে ডান দিক থেকে দুর্দান্ত দৌড়ে এসে মেন্দোজা কাছেই পেয়ে যান জেসুরাজকে। কিন্তু জেসুরাজের সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। পাঁচ মিনিট পরেই সুবর্ণ সুযোগ আসে মেন্দোজা। তাঁর শট কেরলের গোলপোস্টে লেগে গোল কিক হয়ে যায়। ১১ মিনিটে কেরলের সহল আবদুল সামাদের ক্রস গোয়াকে বিব্রত করেনি।
এগিয়ে গেল গোয়া
কেরলের উপর গোয়ার চাপ বহাল থাকে। তারই ফল মেলে ২৫ মিনিটে। ফ্রি-কিক থেকে শট নিয়েছিলেন ওরতিজ মেন্দোজা। তাঁর শট কেরলের প্রাচীরে সহলের গায়ে লেগে গোলের দিকে এগিয়ে যায়। কেরলের গোলকিপার অ্যালবিনো গোমস এগিয়ে এসেছিলেন। সেই সুযোগে বল গোলে ঢুকে যায়।
৩৯ মিনিটে গোল করে ফেলেছিল কেরল। কিন্তু লাইন্সম্যানের সঙ্গে পরামর্শ করে রেফারি বেকারি কোনের শট হ্যান্ডবলের দায়ে বাতিল করে দেন।
কেরলের গোল শোধ
দ্বিতীয়ার্ধে কেরল ব্লাস্টার্স (Kerala Blasters) কিছুটা ম্যাচে ফেরে। এবং ৫৬ মিনিটে তারা ফলও পেয়ে যায়। দক্ষিণ দিক থেকে কর্নার কিক নেন পেরেরা। বাইরে থেকে ছুটে এসে রাহুল কেপি ওই বলে মাথা ছুঁইয়ে গোয়ার জালে জড়িয়ে দেন। গোয়ার রক্ষণ যেন তখন ঘুমিয়ে ছিল।
৬১ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে গোল করার সুযোগ পেয়েছিল মেন্দোজা গোয়া। কিন্তু অ্যালবিনোর দক্ষতায় সে জাত্রায়ব রক্ষা পায় কেরল।
৬৪ মিনিটে গোয়ার গঞ্জালেজ লাল কার্ড দেখেন। কেরলের হুপারকে ঠেলার দায়ে রেফারি গঞ্জালেজকে হলুদ কার্ড দেখান। এর পর রেফারির সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন গঞ্জালেজ। তার পর রেফারির কাছ থেকে লাল কার্ড বেরোয়। গোয়ার বেঞ্চ হকচকিয়ে যায়। রিপ্লেতে দেখা যায় রেফারিকে হাত দিয়ে ছুঁয়ে ফেলেছিলেন গঞ্জালেজ।
গঞ্জালেজ লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যাওয়ার পরেও হাল ছাড়েনি গোয়া। কিন্তু তাদের দুর্ভাগ্য, এ দিন জয়ের মুখ দেখল না তারা।
এ দিনের পর এ বারের আইএসএল-এ (ISL 2020-21) ১৩টা ম্যাচ খেলে গোয়া ২০ পয়েন্ট সংগ্রহ করে রইল তৃতীয় স্থানে। ও দিকে সমসংখ্যক খেলায় ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে কেরল থাকল সপ্তম স্থানে।
আরও পড়ুন: হারলেও দলের পারফরম্যান্সে গর্বিত রবি ফাউলার
ফুটবল
হারলেও দলের পারফরম্যান্সে গর্বিত রবি ফাউলার
ইস্টবেঙ্গল বদলে গিয়েছে, স্বীকার করলেন মুম্বইয়ের কোচও।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: মুম্বই সিটি এফসি-র (Mumbai City FC) কাছে হেরে গেলেও দলের পারফরম্যান্সে তিনি গর্বিত। শুক্রবার ম্যাচ শেষের পর ভার্চুয়াল সাংবাদিক বৈঠকে এমনই কথা বললেন ইস্টবেঙ্গলের (SC East Bengal) কোচ রবি ফাউলার (Robbie Fowler)। ফাউলারের দাবি শুক্রবার এক গোলে হারলেও, হারার মতো ফুটবল খেলেনি তাঁর দল।
মুম্বইয়ের কাছে হারলেও শুক্রবার বল পজেশনে অনেক এগিয়ে ছিল লালহলুদ। এমনকি বিপক্ষের চেয়ে দেড়গুন বেশি পাস খেলেছিল তারা। তবুও শেষ পর্যন্ত গোলের দরজা খুলতে পারেনি রবি ফাউলারের দল।
২৭ মিনিটের মাথায় সেনেগালি ডিফেন্ডার মুর্তাদা ফলের হেডে হওয়া গোলে ০-১-এ পিছিয়ে যায় তারা। দ্বিতীয়ার্ধে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠলেও বিপক্ষের দুর্ভেদ্য ডিফেন্স ভেদ করে সমতা আনতে পারেনি কলকাতার দল।
তবে ম্যাচটা যে এক নম্বরের সঙ্গে দশ নম্বরের হচ্ছিল, তা মনে রাখা বেশ কঠিন হয়। বরাবর প্রতিপক্ষের ওপর আধিপত্য বিস্তার করা মুম্বই সিটি এফসি-কে এ দিন ম্যাচের অনেকটা সময়ই বেশ চাপে রেখেছিল লাল-হলুদ বাহিনী।
মাস দেড়েক আগে এই মুম্বইয়ের কাছেই তিন গোলে হারা দলের সম্পুর্ণ বদলে যাওয়া পারফরম্যান্স নিয়ে ম্যাচের পরে ফাউলার সাংবাদিকদের বলেন, “গর্ব করার মতো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে আমাদের দলের ছেলেরা। ম্যাচটা জিততে পারিনি ঠিকই। কিন্তু সারা দুনিয়া দেখেছে, সারা ম্যাচে কতটা বল পজেশন ছিল আমাদের। সব দিক থেকেই যে আমরা উন্নতি করছি, তা বোঝাই যাচ্ছে। ছেলেরা এখন অনেক বেশি ফিট ও শক্তিশালী।”
মুম্বই সিটি এফসি-র কোচ সের্খিও লোবেরাকে এ দিন ভার্চুয়াল সাংবাদিক বৈঠকে জিজ্ঞেস, করা হয়েছিল, এটাই এই মরশুমে তাঁদের সবচেয়ে কঠিন ম্যাচ কি না। এর উত্তরে তিনি স্বীকার করে নেন, “হতে পারে। আমরা এ দিন বল নিজেদের কাছে বেশি রাখতে পারিনি। বেশিরভাগ সময় নিজেদের অর্ধেই খেলেছি। ফলে ম্যাচটা আমাদের কাছে আরও কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে। ফলের ক্ষেত্রে আমরা নিজেদের সৌভাগ্যবানই মনে করছি। কারণ, ওরা দ্বিতীয়ার্ধে খুবই ভাল খেলেছে। প্রথমার্ধে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারিনি। দ্বিতীয়ার্ধে পরিস্থিতি পুরো বদলে যায়”।
এই নিয়ে পাঁচ নম্বর হার স্বীকার করতে হল ইস্টবেঙ্গলকে। ড্রয়ের সংখ্যা ৬ ও জয় মাত্র দু’টি। ১৩ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট পেয়ে তারা এখন দশ নম্বরে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, লিগ টেবলের পাঁচ নম্বর দলের সঙ্গে তাঁদের মাত্র তিন পয়েন্টের ফারাক। এখনও ফাউলার মনে করেন, তাঁর দল সেরা চারে পৌঁছতে পারে।
ফাউলারের কথায়, “এখন প্রতিটি সপ্তাহ কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে। প্রতিটি ম্যাচের সঙ্গে লড়াইটা আরও কঠিন হয়ে উঠছে। কিন্তু আমাদের নিজেদের আসল খেলাটা চালিয়ে যেতে হবে। আরও ভালো খেলার চেষ্টা করে যেতে হবে।”
এ দিকে, গতবার যে ইস্টবেঙ্গলকে তিন গোলে হারিয়েছিল তারা, তার চেয়ে এই দলের অনেক তফাৎ রয়েছে বলে স্বীকার করে নেন মুম্বইয়ের কোচ লোবেরা।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
জোর টক্কর দিলেও মুম্বইয়ের কাছে হারল ইস্টবেঙ্গল
-
কলকাতা3 days ago
ভয়াবহ বাইক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, সতীর্থের মৃত্যু
-
হাওড়া3 days ago
বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
কেন খাবেন মটরশুঁটি, জেনে নিন এর উপকারিতা
-
জীবন যেমন3 days ago
কম বয়সে মুখে বলিরেখা? রান্না ঘরেই আছে এর সমাধান, একমাসে