ফুটবল
এই রেকর্ডটির নিরিখে একই বিন্দুতে দাঁড়িয়ে মেসি ও রোনাল্ডো
ওয়েবডেস্ক: মেসি, রোনাল্ডোকে নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। গত এক দশকেরও বেশি ধরে বিশ্ব ফুটবলকে শাসন করছেন তাঁরা। নিত্যদিনই নতুন রেকর্ড গড়ছেন এবং ভাঙছেন। এই মুহূর্তে দু’জনেই বয়সে তিরিশের গণ্ডি পেরিয়েছেন। কিন্তু তাঁদের গোল খিদে অব্যাহত। মেসি বার্সেলোনায় থেকে গেলেও, রোনাল্ডো রেয়াল ছেড়ে জুভেন্তাসে যোগ দিয়েছেন। নতুন মরশুমেই দু’জনেই ছন্দে রয়েছেন। ইতালিয়ান লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতার […]
ওয়েবডেস্ক: মেসি, রোনাল্ডোকে নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। গত এক দশকেরও বেশি ধরে বিশ্ব ফুটবলকে শাসন করছেন তাঁরা। নিত্যদিনই নতুন রেকর্ড গড়ছেন এবং ভাঙছেন। এই মুহূর্তে দু’জনেই বয়সে তিরিশের গণ্ডি পেরিয়েছেন। কিন্তু তাঁদের গোল খিদে অব্যাহত।
মেসি বার্সেলোনায় থেকে গেলেও, রোনাল্ডো রেয়াল ছেড়ে জুভেন্তাসে যোগ দিয়েছেন। নতুন মরশুমেই দু’জনেই ছন্দে রয়েছেন। ইতালিয়ান লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতার লড়াইয়ে রয়েছেন রোনাল্ডো। অন্যদিকে লা লিগায় শীর্ষে রয়েছেন মেসি।
আরও পড়ুন: ভারানের পরিবর্ত বাছাইয়ে রেয়ালের নজরে ২ বিশ্বকাপার!
তবে এই মুহূর্তে এমন একটি রেকর্ড রয়েছে, যেখান মেসি এবং রোনাল্ডো দু’জনেই এক জায়গায় দাঁড়িয়ে। ইউরোপের সেরা পাঁচ লিগের ইতিহাস মিলিয়ে বর্তমানে রোনাল্ডো এবং মেসির দু’জনের গোলসংখ্যাই সমান।
RÉCORD HISTÓRICO – Messi (414 goles en La Liga) acaba de igualar a Cristiano Ronaldo (311 La Liga + 84 Premier League + 19 Serie A = 414) como máximo goleador en TODA la historia de las cinco grandes ligas europeas. El destino no para de unirles. pic.twitter.com/RB0qdVCOkG
— MisterChip (Alexis) (@2010MisterChip) April 2, 2019
বার্সা জার্সিতে মঙ্গলবার মাঠে নেমেছিলেন মেসি। দলের হয়ে জিততে না পারলেও গোল পেয়েছেন মেসি। লিগে তাঁর মোট গোলসংখ্যা ৪১৪।
এদিন মাঠে নেমেছিল জুভেন্তাসও, কিন্তু চোটের কারণে দলে ছিলেন না রোনাল্ডো। তবে রোনাল্ডোর গোলসংখ্যাও সমান। তবে শুধু জুভেন্তাস জার্সিতে নয়। ম্যানইউ-তে থাকাকালীন ইপিএলে গোল করেছিলেন ৮৪। রেয়াল মাদ্রিদে থাকাকালীন লা লিগায় ৩১১ এবং জুভেন্তাস জার্সিতে সিরিআ-তে এখনও পর্যন্ত ১৯ গোল রয়েছে রোনাল্ডোর।
ফুটবল
দু’ দু’ বার এগিয়ে গিয়েও মুম্বইয়ের সঙ্গে ড্র করল গোয়া
লিগ শীর্ষে থাকা মুম্বইয়ের সঙ্গে চতুর্থ স্থানে থাকা গোয়ার ম্যাচ ২-২ গোলে অমীমাংসিত থাকল।

এফসি গোয়া ২ (আঙ্গুলো, গামা) মুম্বই সিটি এফসি ২ (বৌমাস, ফল)
খবর অনলাইন ডেস্ক: এ বারের আইএসএল-এ (ISL 2020-21) প্রথম সেমিফাইনালের প্রথম লেগে কোনো ফল হল না। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দু’ বারই এগিয়ে গেল গোয়া। কিন্তু সেই এগিয়ে যাওয়া তারা ধরে রাখতে পারল না।
শুক্রবার ফাতোরদার জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে আয়োজিত ম্যাচে লিগ শীর্ষে থাকা মুম্বইয়ের সঙ্গে চতুর্থ স্থানে থাকা গোয়ার ম্যাচ ২-২ গোলে অমীমাংসিত থাকল।
প্রথমার্ধে ১-১
ম্যাচের ২০ মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন গোয়ার আইগর আঙ্গুলো। নিজেদের বক্সে এফসি গোয়ার (FC Goa) জর্জে ওরতিজকে ফেলে দিয়েছিলেন মুম্বই সিটি এফসির (Mumbai City FC) মন্দর দেশাই। তারই খেসারত দিল তারা। পেনাল্টি থেকে গোল করতে কোনো ভুল করেননি আঙ্গুলো।
৩৯ মিনিটের মাথায় নিজের আগের দলের বিরুদ্ধে গোল করে মুম্বইয়ের হয়ে সমতা ফেরান হুগো বৌমাস।
মিনিট পাঁচেক পরে মুম্বইয়ের দু’ জন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বক্সের মধ্যে পড়ে যান ওরতিজ। রেফারি পেনাল্টি দেননি। গোয়া রেফারির সিদ্ধান্তে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি হয়নি।
৪৫ মিনিটে গোয়ার গোল লক্ষ্য করে মুম্বইয়ের ওগবেচে যে নিখুঁত হেডটি করেন, তা দুর্দান্ত ভাবে বাঁচান গোয়ার গোলকিপার ধীরাজ সিং।
শেষ পর্যন্ত ফল ২-২
দ্বিতীয়ার্ধে খেলা শুরু হওয়ার চার মিনিটের মধ্যেই গোল করার সুযোগ পায় মুম্বই। ৪৯ মিনিটে গোয়ার বক্সে অরক্ষিত ওগবেচেকে বল পাস করেন বৌমাস। ওগবেচে গোয়ার গোল লক্ষ্য করে যে শট নেন তা ক্রসবারের উপর দিয়ে চলে যায়।
কিন্তু ৫৯ মিনিটে ফের গোল করে এগিয়ে যায় গোয়া। নিজেদের হাফ থেকে বল নিয়ে এগিয়ে যান সেভিয়ার গামা। পৌঁছে যান মুম্বইয়ের বক্সে। তার পর যে নিচু শট মারেন তা নেটে জড়িয়ে যায়। মুম্বইয়ের অমরিন্দর বলে হাত লাগানোর সুযোগ পাননি।
দু’ মিনিট পরেই গোল শোধ করে দেয় মুম্বই। মুম্বইয়ের কর্নার ক্লিয়ার করে নিজেদের বক্সের বাইরে পাঠিয়ে দেন গোয়ার ডিফেন্ডাররা। বল চলে যায় আহমেদ জাহৌর কাছে। জাহৌর ইনসুইংগিং ডেলিভারি চলে যায় মুরতাদা ফলের কাছে। ফলের মাটি ঘেঁষা শট গোয়ার জালে জড়িয়ে যায়।
এর পর কোনো দলই গোল করার তেমন সুযোগ পায়নি।
আরও পড়ুন: শতরানের খরা কাটিয়ে ‘সুন্দর’ ইনিংস ঋষভের, চালকের আসনে ভারত
ফুটবল
হায়দরাবাদের সঙ্গে ড্র করে শেষ চারে চলে গেল গোয়া
এ বারের আইএসএল-এর লিগে ২০ ম্যাচ থেকে ৩১ পয়েন্ট সংগ্রহ করে গোয়া থাকল চতুর্থ স্থানে।

এফসি গোয়া ০ হায়দরাবাদ এফসি ০
খবর অনলাইন ডেস্ক: আসল কাজটা সারার জন্য ১টা পয়েন্ট দরকার ছিল গোয়ার। সেই কাজটাই তারা করল আজ। এবং শেষ চারেও চলে গেল তারা।
রবিবার ফাতোরদার জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে এফসি গোয়া (FC Goa) বনাম হায়দরাবাদ এফসির (Hyderabad FC) খেলা গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয়। শেষ চারে যাওয়ার জন্য হায়দরাবাদের দরকার ছিল জয়। সেই জয় অধরাই থাকল।
এ বারের আইএসএল-এর লিগে ২০ ম্যাচ থেকে ৩১ পয়েন্ট সংগ্রহ করে গোয়া থাকল চতুর্থ স্থানে। আর সমসংখ্যক খেলায় ২৯ পয়েন্ট সংগ্রহ করে এ বারের মতো আইএসএল অভিযান শেষ করল হায়দরাবাদ।
এ দিনের খেলায় দুই দলই সমানে সমানে লড়ে গিয়েছে। তবে বলের দখলদারিতে গোয়া এগিয়ে ছিল। কিন্তু ৯৯ মিনিটের খেলায় (প্রথমার্ধে অতিরিক্ত ২ মিনিট এবং শেষার্ধে অতিরিক্ত ৭ মিনিট) কোনো দলই টার্গেট লক্ষ্য করে তেমন শট নিতে পারেনি।
খেলায় রীতিমতো উত্তেজনা ছিল। খেলার একেবারে শেষ দিকে দু’টি দলই রেড কার্ড দেখেছে। তবে হায়দরাবাদের লুই সাস্ত্রে দেখেছেন রিজার্ভ বেঞ্চে বসে, খেলা থেকে তাঁকে তুলে নেওয়ার পরে। আর গোয়ার আলবার্তো নগুয়েরা দেখেছেন দু’ বার হলুদ কার্ড দেখার খেরাসত হিসাবে।
তবে এরই মধ্যে একটা ইতিহাস তৈরি করে ফেলল গোয়া – টানা ১৩ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড। নতুন আইএসএল রেকর্ড।
ফুটবল
মুম্বইয়ের কাছে হেরে লিগজয়ীর শিল্ড হারাল এটিকে মোহনবাগান

মুম্বই ২ (ফল, ওগবেচে) এটিকে মোহনবাগান ০
খবরঅনলাইন ডেস্ক: কয়েক দিন আগেও পরিস্থিতি এমনটা ছিল না। আইএসএলের লিগ টেবিলের শীর্ষস্থানটি বেশ ভালো ভাবেই দখলে রেখেছিল এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু এ দিন মুম্বইয়ের কাছে হেরে গিয়ে এই স্থানটা তো গেলই। ফলে লিগজয়ীর শিল্ডটাও খোয়াল সবুজমেরুন।
তাগিদ অনেক বেশি ছিল। তাই শুরু থেকেই এ দিন আক্রমণ করতে শুরু করে মুম্বই এফসি। আর সেই আক্রমণের লাভও উঠিয়ে ফেলে প্রথম সাত মিনিটের মধ্যেই। মুর্তাদা ফলের গোলে এগিয়ে যায় মুম্বই এফসি। জাহুর ফ্রিকিক থেকে থেকে হেডে আইএসলের ১২ তম গোল করেন ফল।
গোলটি খাওয়ার পর থেকেই ম্যাচে ফেরার চেষ্টা শুরু করে এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু সন্দেশ ঝিঙ্ঘনকে হারিয়ে একটা ধাক্কা খায় তারা। কুড়ি মিনিটের মধ্যে চোটের কারণে উঠে যেতে হয় ঝিঙ্ঘনকে। এ দিনের ম্যাচে অধিনায়কত্ব করছিলেন তিনি। তাঁর জায়গায় নামেন প্রবীর দাস।
লম্বা বল খেলে এটিকে মোহনবাগানের ওপর চাপ বাড়ানোর পন্থা নেয় মুম্বই সিটি এফসি। যদিও পালটা আক্রমণ শুরু করে এটিকে মোহনবাগানও। কিন্তু ৩৯ মিনিটে ফের ধাক্কা খায় বাগান। হারমান সান্তানার ফ্রিকিক ক্রস বারে লেগে ফিরে এলে হেডে গোল করে যান ওগবেচে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে গোলের ব্যবধান বাড়ানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে মুম্বই। তাদের সেই আক্রমণের ঝাঁজ বাড়তেই চার ডিফেন্ডারে চলে আসে এটিকে মোহনবাগান। পাশাপাশি কাউন্টার অ্যাটাকে গোলের চেষ্টাও করতে শুরু করে তারা।
৬৩তম মিনিটে একটি সুযোগ এসেছিল সবুজমেরুনের কাছে। ডানদিক থেকে প্রবীরের ক্রস রয় কৃষ্ণর হাঁটুতে লেগে বল চলে যায় অমরিন্দরের হাতে। চার মিনিট পর এদু গার্সিয়ার শট প্রথম পোস্টের সাইড নেটে লেগে বাইরে চলে যায়।
মরিয়া লড়াই চালিয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত গোলের মুখ আর দেখতেই পারেনি সবুজমেরুন। এর ফলে লিগ টেবিলের শীর্ষস্থানটির পাশাপাশি লিগজয়ীর শিল্ডটাও খোয়ালো তারা। তবে আইএসএলের ট্রফি জয়ের সম্ভাবনা এখনও যথেষ্ট রয়েছে। সেটাকেই পাখির চোখ করবেন আন্তনিও লোপেজ আবাস।
-
রাজ্য8 hours ago
পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
কেন্দ্রের নতুন শিক্ষানীতির আওতায় মাদ্রাসায় পড়ানো হবে গীতা, রামায়ণ, বেদ-সহ অন্যান্য বিষয়
-
শিক্ষা ও কেরিয়ার2 days ago
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় নয়া মোড়, ফের কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য
-
বিনোদন2 days ago
রাজনীতিতে অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যোগ দিলেন তৃণমূলে