খেলাধুলো
পেশাদারিত্বের কাছে হারল আবেগ, রবিবার মহারণে ভারত, পাকিস্তান
বাংলাদেশ ২৬৪-৭ (তামিম ৭০, মুশফিক ৬১, কেদার ২-২২) ভারত ২৬৫-১ (রোহিত ১২৩ অপরাজিত, বিরাট ৯৬ অপরাজিত, মাশরাফি ১-২৯) Loading videos… বার্মিংহাম: একটি দল নবাগত, তাই আবেগে ভরপুর। অন্য দল চূড়ান্ত পেশাদার, নক-আউট ম্যাচের অভিজ্ঞতায় ভরা। এই পেশাদারিত্ব বনাম আবেগের ম্যাচে, হার মানল আবেগ। বাংলাদেশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে উঠল ভারত। রবিবার আরও একটি মহারণ অপেক্ষা […]
বাংলাদেশ ২৬৪-৭ (তামিম ৭০, মুশফিক ৬১, কেদার ২-২২)
ভারত ২৬৫-১ (রোহিত ১২৩ অপরাজিত, বিরাট ৯৬ অপরাজিত, মাশরাফি ১-২৯)
বার্মিংহাম: একটি দল নবাগত, তাই আবেগে ভরপুর। অন্য দল চূড়ান্ত পেশাদার, নক-আউট ম্যাচের অভিজ্ঞতায় ভরা। এই পেশাদারিত্ব বনাম আবেগের ম্যাচে, হার মানল আবেগ। বাংলাদেশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে উঠল ভারত। রবিবার আরও একটি মহারণ অপেক্ষা করছে লন্ডনে।
বৃহস্পতিবার সেমিফাইনালের ম্যাচে টসে জিতে বাংলাদেশকে ব্যাট করতে পাঠান বিরাট কোহলি। শুরুতেই দু’টি উইকেট খুইয়ে বেশ চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তবে তৃতীয় উইকেটে দুর্দান্ত পার্টনারশিপে ম্যাচের রাশ বাংলাদেশের দিকে ঘুরিয়ে দেন তামিম ইকবাল এবং মুশফিকুর রহিম। এই টুর্নামেন্টে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারী তামিম, শুরুতে কিছুতেই ব্যাটে-বলে করতে পারছিলেন না। কিন্তু হার্দিক পাণ্ড্যর একটি ওভার থেকেই ভাগ্য ঘুরে যায় তাঁর। ফ্রি-হিটে চার মেরে নিজের টাইমিং খুঁজে পান তিনি। তার পর থেকে শুধু মাত্র তামিম-শো। তাঁকে যোগ্য সহায়তা দিয়ে যান মুশফিক। দু’জনেই অর্ধশতরান পেরিয়ে যান।
একটা সময়ে যখন মনে হচ্ছে ম্যাচ থেকে ক্রমশ বেরিয়ে যাচ্ছে ভারত, তখনই পালটা আঘাত হানে ভারত। তামিম-মুশফিকের ১২৩ রানের জুটিটা ভাঙেন কেদার যাদব। তার পর একে একে প্যাভিলিয়নে ফেরেন মুশফিক এবং সাকিব। রান পাননি আগের ম্যাচের হিরো মহমুদুল্লাহ এবং মোসাদ্দেক হোসেন। তবে শেষ মুহূর্তে অধিনায়ক মাশরাফি এবং তাস্কিন আহমেদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্টনারশিপে ভর করে ভদ্রস্থ স্কোরে পৌঁছোয় বাংলাদেশ।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে অবলীলায় বাংলাদেশের রান তাড়া করা শুরু করে ভারত। বাংলাদেশের বোলাররা কোনো প্রতিরোধই তৈরি করতে পারেননি। ধাওয়ান এবং রোহিত শর্মার ওপেনিং জুটিতেই ম্যাচটা বেরিয়ে যায় বাংলাদেশের হাত থেকে। ঝোড়ো গতিতে ব্যাট করে যান দু’জনে। ধাওয়ান এবং রোহিতের জুটি ভাঙেন মাসরাফি। কিন্তু ধাওয়ান আউট হলেও ক্রিজে আরও জমে যান রোহিত। দোসর হন বিরাট।
বাংলাদেশি বোলারদের নাকানিচোবানি খাইয়ে দু’দলের মধ্যে ব্যবধান কমাতে থাকেন রোহিত-বিরাট। এরই মধ্যে শতরান করে ফেলেন রোহিত। ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালেও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শতরান করেছিলেন রোহিত শর্মা। অন্য দিকে অসাধারণ খেললেও মাত্র চার রানের জন্য শতরান পাননি বিরাট। দশ ওভার বাকি থাকতেই ন’উইকেটে বাঙালি ব্রিগেডকে উড়িয়ে ফাইনালে উঠল ভারত।
বাংলাদেশের সমর্থকদের অবশ্য হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। মিনি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছোনো কোনো কম কথা নয়। অর্থাৎ খাতায়কলমে বলাই যায় যে এই মুহূর্তে বিশ্বের চতুর্থ শ্রেষ্ঠ ক্রিকেট দল বাংলাদেশ। এই দিন তারা শ্রেষ্ঠ দলের কাছে হারলেও এটা বলাই যায় যে ধাপে ধাপে ক্রমশ উন্নতি করা এই দলটি, আগামী দিনে ফাইনালে উঠবেই।
এই মুহূর্তে ভারতের লক্ষ্য আর মাত্র একটি ম্যাচ, এবং সেটা ফের চিরশত্রু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। একটি হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আশায় থাকল ক্রিকেট বিশ্ব।
ফুটবল
‘সাডেন ডেথ’-এ গোয়াকে হারিয়ে এই প্রথম আইএসএল-এর ফাইনালে মুম্বই
মুম্বইয়ের হয়ে চতুর্থ শট নিতে গিয়ে রাওলিন বর্জেস কোনো ভুলচুক করেননি। দলকে তুলে দেন ফাইনালে।

মুম্বই সিটি এফসি ৬ এফসি গোয়া ৫
খবর অনলাইন ডেস্ক: ভাগ্য খারাপ গোয়ার। তুলনামূলক ভাবে ভালো খেলেও নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ বার করতে পারল না তারা। ‘সাডেন ডেথ’-এ পরাস্ত হল মুম্বইয়ের কাছে।
মুম্বই বনাম গোয়া সেমিফাইনাল ম্যাচের আগের লেগের ফল ছিল ২-২। সোমবার দ্বিতীয় লেগও 0-0 ফলে অমীমাংসিত থাকে। ফলত টাইব্রেকার। আর সেই টাইব্রেকারে এফসি গোয়াকে (FC Goa) হারিয়ে এ বারের আইএসএল-এ (ISL 2020-21) ফাইনালে পৌঁছে গেল মুম্বই সিটি এফসি (Mumbai City FC)। টাইব্রেকারে মুম্বইয়ের অনুকূলে ফল ৬-৫।
এই প্রথম আইএসএল-এর ফাইনালে পৌঁছোল মুম্বই। ফাইনালে তারা মুখোমুখি হবে এটিকে মোহনবাগান ও নর্থইস্ট ইউনাইটেডের বিজয়ীর মধ্যে।.
১২৬ মিনিটেও গোলশূন্য
সোমবার ব্যাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় লেগের সেমিফাইনাল ম্যাচটি চলে ১২৬ মিনিট ধরে। প্রথমার্ধের শেষে ২ মিনিট অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়। তার পর দ্বিতীয়ার্ধের শেষে ৪ নিনিট অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়। তাতেও ফল না হওয়ায় আরও ৩০ মিনিট ‘এক্সট্রা টাইম’ খেলানো হয়। ১২৬ মিনিটেও ফল গোলশূন্য থাকে।
ম্যাচের প্রথমার্ধে কোনো দলই একে অপরের ওপরে আধিপত্য বিস্তার করতে পারেনি। দ্বিতীয়ার্ধে গোয়ার বেশ কিছুটা আধিপত্য ছিল। নির্ধারিত সময়ের পর ‘ইনজুরি টাইম’-এর ৪ মিনিটের মাথায় গোয়ার দোনাচির হেড মুম্বইয়ের গোল মিস করে গেল। নইলে আজকের ম্যাচে দোনাচিই ‘হিরো’ হতে পারতেন। মজার কথা হল সারা ম্যাচে মুম্বই টার্গেটে একটাও শট নিতে পারেনি। ম্যাচ গড়াল টাইব্রেকারে।
‘সাডেন ডেথ’-এ ফয়সালা
এ বারের আইএসএল-এ এই ম্যাচেই প্রথম ‘সাডেন ডেথ’ প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা হল। পেনাল্টি শ্যুটআউটের জন্য গোয়া তাদের রিজার্ভ গোলকিপার নবীন কুমারকে নামাল এবং মুম্বই সকলকে বিস্মিত করে এ বারের সেশনে অন্যতম শ্রেষ্ঠ গোলকিপার ও দলের অধিনায়ক অমরিন্দর সিংকে বসিয়ে খেলাল ফুরবা লাচেনপাকে।
আর সিকিমের এই গোলকিপার তার ওপর রাখা আস্থার যোগ্য সম্মান দিয়ে দলকে তুলে দিল ফাইনালে।
প্রথমে টাইব্রেকারে ম্যাচের ফল থাকে ২-২। তার পর শুরু হয় ‘সাডেন ডেথ’। সমানে সমানে খেলা চলতে থাকে। এই পর্যায়ে দুটি দলই ৩টি করে শট নেওয়ার পর ফল দাঁড়ায় ৫-৫। গোয়ার হয়ে চতুর্থ শটটি নিতে আসেন গ্ল্যান মার্টিন্স। লক্ষ্যভ্রষ্ট হন তিনি। মুম্বইয়ের হয়ে চতুর্থ শট নিতে গিয়ে রাওলিন বর্জেস কোনো ভুলচুক করেননি। দলকে তুলে দেন ফাইনালে।
ফুটবল
শেষ মুহূর্তের গোল নর্থইস্টের, এগিয়ে থেকেও প্রথম সেমিফাইনাল ড্র এটিকে মোহনবাগানের

নর্থ ইস্ট ১ (ইদ্রিসা সাইলা) এটিকে মোহনবাগান ১ ( ডেভিড উইলিয়ামস)
খবরঅনলাইন ডেস্ক: আধ ঘণ্টা এগিয়ে থাকার পর ম্যাচে শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে গিয়ে ড্র করল এটিকে মোহনবাগান। ফলে দুই দলের সেমিফাইনালের প্রথম দফাটি শেষ হল অমীমাংসিত ভাবেই।
ম্যাচের শুরু থেকে দুই দলই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার চেষ্টা করতে শুরু করে। আন্তোনিও লোপেজ আবাসের দলকে ছেড়ে কথা বলছিল না খালিদ জামিলের দল। মাঝমাঠ দখলের লড়াই চলছিল। ম্যাচের প্রথম কুড়ি মিনিটে মনবীর, রয় কৃষ্ণ ও মার্সেলিনহো গোলের মরিয়া চেষ্টা করলেও পাহাড়ি দলের রক্ষণের সামনে আটকে পড়ছিল।
২৪ মিনিটে খাবি হার্নান্দেজ মাঝমাঠ থেকে লম্বা বল বাড়ালে বক্সে থাকা রয় কৃষ্ণ একক দক্ষতায় গোল করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁর ডান পায়ের ভলি নেটের বাইরে লাগে। ছয় মিনিটের মাথায় বিপক্ষের রক্ষণকে বোকা বানিয়ে বল নিয়ে বক্সের কাছে এগিয়ে গেলেন মনবীর। কিন্তু প্রয়াসটা ব্যর্থ হয়।
৩৪ মিনিটে কেল্লা ফতে সবুজমেরুনের। রয় কৃষ্ণর পাস থেকে গোল করে এটিকে মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন ডেভিড উইলিয়ামস। চলতি আইএসএলে চতুর্থ গোল করলেন অস্ট্রেলিয়া থেকে আসা এই স্ট্রাইকার।
প্রথমার্ধের শেষে দুরন্ত সেভ করেন অরিন্দম ভট্টাচার্য। আশুতোষ মেহতার শট বাঁচিয়ে দলের পতন রোধ করেন অরিন্দম। বল তাঁর হাতে লেগে ক্রসবারে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে।
দ্বিতীয়ার্ধে শুরু থেকেও আক্রমণের ধাঁচ বাড়ায় এটিকে মোহনবাগান। রয় কৃষ্ণকে আটকানোর চেষ্টা করেন নর্থইস্টের রক্ষণ। তবে পাহাড়ের দলও গোল করতে ব্যর্থ। সন্দেশ জিঙ্ঘন না থাকা সত্ত্বেও সবুজমেরুনের রক্ষণ ভরসা জোগাচ্ছিল কোচ আবাসকে।
৬৬ মিনিটে গোলের খোঁজে জোড়া বদল করেন খালিদ জামিল। বেঞ্জামিন ল্যাম্বটের বদলে মাঠে এলেন স্ট্রাইকার ইদ্রিসা সাইলা। নিম দর্জির পরিবর্তে নামলেন ডিফেন্ডার মাশুর শারিফ। ৭৪ মিনিটে ফের বদল। এ বার ভিপি সুহেরকে তুলে নিয়ে আর এক ভারতীয় স্ট্রাইকার ব্রিটো পিএমকে মাঠে নামিয়ে দেন খালিদ।
৮১ মিনিটে বদল আনলেন আবাস। শেষ মুহূর্তে রক্ষণে জোর বাড়ানোর জন্য ব্রাজিলীয় মার্সেলিনহোর পরিবর্তে মাঠে এলেন প্রণয় হালদার। ৩ মিনিট পর অদ্ভুত বিপদে পড়ে এটিকে মোহনবাগান। মাথা গরম করে রেফারিদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার জেরে বেঞ্চে বসেই হলুদ কার্ড দেখেন এটিকে মোহনবাগানের সহকারী কোচ সঞ্জয় সেন।
প্রথম সেমিফাইনাল জিতে বাড়তি সুবিধা পাওয়ার ব্যাপারে এগিয়েই থাকত সবুজমেরুন বাহিনী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ম্যাচে ফিরে আসে পাহাড়ি ফল। অতিরিক্ত সময়ে চতুর্থ মিনিটে গোল করে নর্থইস্টের হয়ে সমতা ফিরিয়ে দেন ইদ্রিসা সাইলা। সুপার সাবে পরিণত হন তিনি।
ক্রিকেট
ইংল্যান্ডকে ৩-১ ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জিতল ভারত
আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করল ভারত।

ভারত: ৩৬৫ (পন্থ ১০১, সুন্দর ৯৬* স্ট্রোকস ৪-৮৯, আন্ডারসন ৩-৪৪)
ইংল্যান্ড: ২০৫ (স্ট্রোকস ৫৫, লরেন্স ৪৬ অক্ষর ৪-৬৮, অশ্বিন ৩-৪৭) এবং ১৩৫ (লরেন্স ৫০, রুট ৩০ অশ্বিন ৫-৪৭ অক্ষর ৫-৪৮)
খবর অনলাইন ডেস্ক: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ ম্য়াচে এক ইনিংস এবং ২৫ রানে দুর্দান্ত জয়! ঘরের মাঠে ১৩তম টেস্ট সিরিজ জেতার রেকর্ড গড়ার পাশাপাশি আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করল ভারত।
শনিবার অমদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে চতুর্থ টেস্ট ম্যাচের তৃতীয় দিন বিপক্ষ ইংল্যান্ডকে অলআউট করে দিল ভারত।
রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও অক্ষর পটেলের দুর্দান্ত বোলিংই এ দিন ভারতের জয়ের পথ মসৃণ করে দেয়। দুই ভারতীয় বোলারই দ্বিতীয় ইনিংসে ৫টি করে উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসে মাত্র ২০৫ রানে ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিতে অক্ষর ৪টি এবং অশ্বিন ৩টি উইকট তুলে নিয়েছিলেন। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডকে স্কোর বোর্ডে দেড়শোর উপরে উঠতে দিলেন না দুই দাপুটে বোলার।
ইংল্যান্ড এই টেস্টে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। প্রথম ইনিংসে তারা ২০৫ রান তুলতে সক্ষম হয়। তবে দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ভারত প্রথম ইনিংসে ৩৬৫ রান করে ১৬০ রানের লিড নিয়েছিল। দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ড ১৩৫ রানে অলআউট হয়ে গেল আজ। এই টেস্টে অক্ষর ৯ উইকেট এবং আশ্বিন ৮ উইকেট নিয়েছেন। ভারতের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন ঋষভ পন্থ।
প্রসঙ্গত, ইংল্যান্ড প্রথম টেস্ট ২২৭ রানে জিতে এই সিরিজে দুর্দান্ত সূচনা করেছিল। তবে দ্বিতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডকে ৩১৭ রানে হারিয়ে ভারত আবারও ফিরে আসে। এর পরে, দ্বিতীয় টেস্টটি দু’দিনের মধ্যেই ১০ উইকেটে জিতে নেয় ভারত। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে চতুর্থ টেস্টে এক ইনিংস ও ২৫ রানে জয়ী হল ভারত। সিরিজের ফল ৩-১।
আরও পড়তে পারেন: শতরানের খরা কাটিয়ে ‘সুন্দর’ ইনিংস ঋষভের, চালকের আসনে ভারত
-
রাজ্য3 days ago
কেন তড়িঘড়ি প্রার্থী তালিকা প্রকাশ তৃণমূলের, সরব পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য
-
রাজ্য2 days ago
লড়াই মুখোমুখি! নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
-
রাজ্য2 days ago
অস্বস্তি বাড়াচ্ছে রাজ্যের করোনা সংক্রমণ, কলকাতাতেও বাড়ল আক্রান্তের সংখ্যা
-
রাজ্য2 days ago
বিজেপির ব্রিগেড: বাংলা চায় প্রগতিশীল বাংলা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী