খবরঅনলাইন ডেস্ক: উৎসব মানেই আনন্দ, আর সেই আনন্দ আরও জোরদার হয়ে ওঠে যখন সঙ্গে থাকে প্রিয়জনেরা! সেই প্রিয়জনদের খোঁজার প্রচেষ্টাতেই ‘দুর্গা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস’ (Durga and Friends)...
পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই, ঘরবন্দি থেকে বা নিদেনপক্ষে পাড়াবন্দি থেকে, এ বার দুর্গাপূজা উদযাপন করল কলকাতা
কালীবাড়িগুলো শুধু পুজো দেখা বা অঞ্জলি দেওয়ারই ব্যবস্থা করেনি, এ ক’ দিন মায়ের ভোগ বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে চলেছে।
মহানবমী তিথিতে ঐতিহাসিক রমনা কালীমন্দির ও মা আনন্দময়ী আশ্রম পরিদর্শনে এসে সস্ত্রীক পুজো দেন ভারতের হাই কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী
এ বার বারোয়ারি পুজোমণ্ডপের মতো বনেদিবাড়ির পুজোতেও স্বাস্থ্য সচেতনতায় কোনো ফাঁক রাখা হয়নি।
এই মন্দির-চত্বরে বাবা লোকনাথের মন্দির, হরিচাঁদ এবং রাধাকৃষ্ণ মন্দির রয়েছে। এখানকার সব মন্দিরকে যেন একই বন্ধনে বেঁধে রেখেছেন আনন্দময়ী মা।
স্বামী বিবেকানন্দ মা সারদাকে জীবন্ত দুর্গা বলতেন। জগৎজননীকে দুর্গা রূপে পুজোও করতেন স্বামীজি। তাঁকেই অনুসরণ করে এই মঠ। দুর্গা রূপে এখানেই পূজিত হন মা সারদা।
কোথাও সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, আবার কোথাও দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারছেন তবে রয়েছে নানা বিধিনিষেধ।
পুজোর বাজারে যে ভিড় হয়েছিল, সপ্তমীর দিন তার নামমাত্র ভগ্নাংশ বেরিয়েছে মহানগরীর পুজো দেখতে। এবং যাঁরা বেরিয়েছেন তাঁরা সকলেই মাস্ক পরে দূরত্ব রেখে সুরক্ষাবিধি মানার চেষ্টা...
কালীবাড়িগুলি সব রকম বিধিনিষেধ মেনে মন্দিরপ্রাঙ্গণে পুজোর আয়োজন করেছে।