কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, প্রায় ছ'দশক বাদে সরকার এমন একটি কৃষি আইন তৈরি করেছে, যাতে কৃষকরা স্বাধীন ভাবে নিজের উৎপাদিত ফসল বিক্রি করতে পারবেন।
রাস্তায় পেরেক! এ বার প্রতিবাদকারীদের আটকাতে চিঠি পঞ্জাব, হরিয়ানা পুলিশের ডিজি-কে।
আগের বার মোদীর ‘মন কি বাত’-এর সময় কৃষি আইনের প্রতিবাদে ‘থালি বাজাও’ কর্মসূচি পালন করেছিলেন বিক্ষোভরত কৃষকরা।
সিংঘু সীমানার ঘটনার পরেই একই ধরনের ঘটনার খবর আসে টিকরি সীমানা আসে।
২৫ জানুয়ারি থেকে জয়নগর-২ ব্লকের গড় দেওয়ানি অঞ্চলের নতুনহাট মোড়ে চলছে ধরনা।
একই সঙ্গে বিধানসভায় দাঁড়িয়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পদত্যাগ দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কৃষি আইনের বিরোধিতায় প্রস্তাব আনছে রাজ্য সরকার। অন্যদিকে যৌথ ভাবে আরও একটি প্রস্তাব জমা করেছে বাম-কংগ্রেস।
গতকালের ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় এটাই হয়তো হওয়ার কথা ছিল? তবে অনেক কিছুই নেপথ্যে রয়ে গেল!
কেন্দ্রের সংবেদনহীন মনোভাব এবং উদাসীনতাই এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী, বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আধা সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের!