প্রযুক্তি
৪২ শতাংশ কিশোরী দিনে এক ঘণ্টারও কম সময় মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পায়: সমীক্ষা
পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পক্ষপাতিত্বের কারণে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক কম।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বাবা-মায়েরা মনে করেন, মোবাইল ফোন তাঁদের মেয়ের জন্য যেমন ‘নিরাপদ’ নয়, তেমনই ‘বিব্রতকর অবস্থা’ ডেকে আনতে পারে। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৪২ শতাংশ কিশোরীকে তাদের বাবা-মায়েরা দিনে এক ঘণ্টারও কম সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে দেন।
ডিজিটাল এমপাওয়ারমেন্ট ফাউন্ডেশন (DEF)-এর সহযোগিতায় নয়াদিল্লি-ভিত্তিক একটি বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর ক্যাটালাইজিং চেঞ্জ (C3) ভারতের কম বয়সি মেয়েদের ‘ডিজিটাল অ্যাক্সেস’ বা ডিজিটাল উপকরণের ব্যবহারের ধরন বুঝতে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। ১০টি রাজ্যের ২৯টি জেলার ৪,১০০ জন অংশগ্রহণকারীর মতামত সংগ্রহ করেছেন সমীক্ষকরা।
কোন অংশে সমীক্ষা
কন্যাসন্তান দিবসের আগে প্রকাশিত সমীক্ষায়, চারটি মূল অংশের মতামত সংগ্রহ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে কিশোরী, পরিবারের সদস্য, শিক্ষক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মতো প্রতিনিধিদের।
১০টি রাজ্যের ৪,১০০ জনের উত্তর নেওয়া হয়েছে। এগুলির মধ্যে রয়েছে অসম, হরিয়ানা, কর্নাটক, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গানা, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, ভারতে কিশোরীরা ডিজিটাল ডিভাইসে অ্যাক্সেসের দিক থেকে সংকটে রয়েছে।
কী বলছে সমীক্ষা
কিশোরীদের মধ্যে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের হারে একেক রাজ্যে একেক রকম। যেমন, ১০টি রাজ্যের মধ্যে কর্নাটকে সব থেকে বেশি হারে, ৬৫ শতাংশ কিশোরীরা মোবাইল ব্যবহারের সুযোগ পায়। সেই তুলনায় একই বয়সি ছেলেরা খুব সহজেই মোবাইল ফোন হাতে পেয়ে যায়। যেমন তেলঙ্গানার ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে মোবাইল ব্যবহারের হারের পার্থক্য প্রায় ১২ শতাংশ।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পক্ষপাতিত্বের কারণে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক কম। যেমন, সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৪২ শতাংশ মেয়েকে দিনে এক ঘণ্টারও কম সময়ের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়।
৭১ শতাংশর নেই মোবাইল
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে সমস্ত পরিবারে স্মার্টফোন, কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মতো ডিজিটাল ডিভাইস রয়েছে, তারা বাড়ির ছেলেকে এগুলি ব্যবহার করার অনুমতি দিলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে সব সময় তা জোটে না। সমীক্ষাটি আরও বলেছে, ৭১ শতাংশ কিশোরীর কাছে নিজস্ব মোবাইল ফোন নেই।
মেয়েদের মোবাইল দিতে না পারার কারণ হিসেবে, ৮১ শতাংশ পরিবার বলেছে, আলাদা করে খরচ বহনের সামর্থ্য নেই। আবার ৭৯ শতাংশ জানিয়েছে, তাদের বাড়িতে কম্পিউটার নেই। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, স্কুল, কমিউনিটি সেন্টার এবং ইন্টারনেট ক্যাফেগুলির মতো জায়গাগুলিতেও ডিজিটাল অ্যাক্সেস সীমাবদ্ধ। সেখানে ৮৩ শতাংশ কিশোরী এক সপ্তাহের মধ্যে এক ঘণ্টারও কম সময় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ পায়।
আরও পড়তে পারেন: কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিলের অনুমতি দিয়েছে দিল্লি পুলিশ, দাবি প্রতিবাদী সংগঠনগুলির
প্রযুক্তি
মাত্র ২২ টাকায় জিও ফোন প্রিপেড ডেটা ভাউচার! জানুন বিস্তারিত
পাঁচটি নতুন ডেটা প্ল্যান চালু করেছে রিলায়েন্স জিও, শুরু ২২ টাকা থেকে!

টেকডেস্ক: রিলায়েন্স জিও গ্রাহকদের জন্য সুসংবাদ! অন্যতম বেসরকারি টেলিকম সংস্থা রিলায়েন্স জিও (Reliance Jio ) নিজের জিও ফোন (Jio Phone) গ্রাহকদের জন্য শুধুমাত্র ২২ টাকা থেকে পাঁচটি নতুন ডেটা প্ল্যান চালু করেছে সংস্থা।
পাঁচটি নতুন প্যাক ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র ডেটা পরিষেবা দেওয়ার জন্য। অর্থাৎ, তাঁরা অতিরিক্ত ডেটার জন্য অতিরিক্ত প্যাক হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন নতুন এই প্যাকগুলি। জিও ফোনের ডেটা ভাউচারগুলি এখন জিও ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে।
কত টাকায় কত জিবি?
বিজিআর ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, ২২ টাকার ডেটা ভাউচার ২ জিবি ডেটা দেয়। ৫২ টাকায় ৬ জিবি ডেটা এবং ৭২ টাকার প্যাক ব্যবহারকারীদের ১৪ জিবি ডেটা দেওয়া হচ্ছে। ১৪ জিবি ডেটার ক্ষেত্রে গ্রাহক দৈনিক হিসেবে পাবেন ৫০০ এমবি।
অন্যদিকে, ১০২ টাকা এবং ১৫২ টাকার প্যাকে পাওয়া যাবে যথাক্রমে ৩০ জিবি এবং ৬০ জিবি ডেটা। সে ক্ষেত্রে দিনে ১ জিবি এবং ২ জিবি করে ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহক। এই প্যাকগুলির মেয়াদ ২৮ দিন।
জিও ফোনের বার্ষিক প্ল্যান
সম্প্রতি সংস্থার তরফে ৭৪৯ টাকার বার্ষিক জিও ফোন প্ল্যান আনা হয়েছে। ওই প্ল্যানের মেয়াদ এক বছর বা ১২ মাস। আনলিমিটেড ভয়েস কলিংয়ের সুবিধার সঙ্গেই রয়েছে দিনে ২ জিবি ডেটা। পাশাপাশি নতুন ‘জিও ফোন ২০২১ অফার’-এ আরও দু’টি প্ল্যান ঘোষণা করেছে সংস্থা।
এই অফারগুলির মধ্যে অন্যতম দু’ছরের জন্য ফ্রি কলিং এবং প্রতি মাসে ২জিবি হাই স্পিড ডেটা। খরচ ১,৯৯৯ টাকায়। যাঁরা এক বছরের পরিকল্পনার জন্য বেছে নিচ্ছেন তাঁদের ১,৪৯৯ টাকা ব্যয় করতে হবে।
আরও পড়তে পারেন: আবার এক ধাক্কা! এ বার সিএনজি এবং পিএনজির দাম বাড়ল দিল্লিতে
প্রযুক্তি
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!
ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন, নেটফ্লিক্স, মাইক্রোসফ্ট এবং জোম্যাটোর মতো ২৫টি সংস্থার চিঠি আরবিআইকে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড নম্বরটি ১৬ ডিজিটের, যা সবার পক্ষে সব সময় মনে রাখা সম্ভব নয়। তার উপর বেশির ভাগ মানুষই একাধিক কার্ড ব্যবহার করেন। ফলে রিজার্ভ ব্য়াঙ্কের (RBI) নতুন একটি নিয়মে কিছুটা হলেও বিপাকে পড়তে হতে পারে কার্ড ব্যবহারকারীদের।
সংশ্লিষ্ট মহলের দাবি, আরবিআই-এর নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আপনার কাছে অন্য কোনো সুবিধাজনক বিকল্প নাও থাকতে পারে। তবে হ্যাঁ, সমস্যার হলে একটি বিকল্প হল আপনি যেখানেই যাবেন, কার্ডটি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
সংস্থাগুলি কার্ডের তথ্য সংরক্ষণ করতে পারবে না
আরবিআই নতুন নির্দেশিকা জারি করে বলেছে, অনলাইন মার্চেন্ট, ই-কমার্স ওয়েবসাইট এবং পেমেন্ট অ্যাগ্রিগেটরগুলিকে অনলাইন গ্রাহকদের কার্ডের বিশদ সংরক্ষণ করতে দেওয়া হবে না। এই নিয়ম অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, গুগল পে, পেটিএম, নেটফ্লিক্স ইত্যাদির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এই সংস্থাগুলি আপনার কার্ড নম্বর সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবে না।
সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বার ব্যবহার করার সময় শুধুমাত্র সিভিভি নম্বর দিলেই চলবে না। তখন আপনার নাম, কার্ডের নম্বর, বৈধতার সময়সীমা-সহ বিশদ বিবরণ দিতে হবে। আরবিআই বলেছে, নতুন এই নির্দেশিকা এ বছরের জুলাই মাস থেকে কার্যকর হবে।
কেন এমন পদক্ষেপ
দেশ যখন এক দিকে নগদহীন লেনদেনে বাড়তি গুরুত্ব দিতে চাইছে, তখন আরবিআই-এর এই নতুন নির্দেশিকাকে ঘিরে প্রশ্ন তো উঠবেই।
এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ন্যাসকম। তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প সংস্থা ন্যাসকম ইতিমধ্যেই এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সিএনবিসি-টিভি১৮-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন, নেটফ্লিক্স, মাইক্রোসফ্ট এবং জোম্যাটোর মতো ২৫টি ইন্টারনেট-নির্ভর সংস্থার একটি দল আরবিআইকে চিঠিও দিয়েছে। তাদের যুক্তি, এই নিয়ম গ্রাহকের অনলাইন প্রদানের অভিজ্ঞতাকে মারাত্মক ভাবে ব্যাহত করবে।
যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বলেছে, তৃতীয় পক্ষকে কার্ডের বিবরণ না দেওয়ার উদ্দেশ্য জালিয়াতির ঝুঁকি হ্রাস করা।
আরও পড়তে পারেন: সোশ্যাল, ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের
প্রযুক্তি
সোশ্যাল, ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের
সোশ্যাল মিডিয়া, ডিজিটাল মিডিয়া, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম! এমনকী বাদ পড়বে না হোয়াটসঅ্যাপের মতো মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম-ও।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ডিজিটাল কন্টেন্ট এবং স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলির নিয়ন্ত্রণে খসড়া নির্দেশিকা নিয়ে এল কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার জানা গিয়েছে, “ভারতের সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা”র পক্ষে ক্ষতিকারক বিষয়গুলিকে নিষিদ্ধ করতে একাধিক মন্ত্রকের সমন্বয়ে খসড়া নির্দেশিকা নিয়ে এসেছে কেন্দ্র।
কেন্দ্রীয় সরকার সোশ্যাল এবং ডিজিটাল মিডিয়া সংস্থাগুলির মধ্যস্থতাকারী জবাবদিহি সংক্রান্ত নিয়ম এবং নতুন নির্দেশিকাগুলির পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলির জন্যও নতুন নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘আপত্তিজনক’ ভাষা
কেন্দ্রীয় আইন ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভাড়েকর আজ এ বিষয়ে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন।
রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘আপত্তিজনক’ ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এখন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিজনক বিষয়বস্তু সরকার অনুমোদন করবে না।
তিনি আরও বলেন, “আমরা দেখেছি মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে হিংসা ছড়িয়ে দিতে ব্যবহার করছে”। তিনটি স্তরে নজরদারি চলবে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একটি স্তরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ নথিভুক্ত হবে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ নথিভুক্ত করে ১৫ দিনের মধ্যে তার সমাধান করবেন। মহিলাদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর পোস্টগুলি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলতে হবে সংস্থাগুলিকে। নিয়ম অনুসরণ করে প্রতি মাসে সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা করবে তারা।
একাধিক মন্ত্রকের সমন্বয়ে কমিটি
খসড়া অনুযায়ী, তদারকির প্রক্রিয়াটিতে প্রতিরক্ষা, বিদেশ, স্বরাষ্ট্র, তথ্য ও সম্প্রচার, আইন, তথ্যপ্রযুক্তি এবং মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কমিটি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
জানা গিয়েছে, ওই কমিটির হাতে নিয়মাবলি লঙ্ঘনের অভিযোগে শুনানি আহ্বানের জন্য “স্বত:প্রণোদিত ক্ষমতা” থাকবে। কমিটি নীতি লঙ্ঘনকারীদের সতর্ক, সেন্সরিং, পরামর্শ বা তিরস্কার করতে পারে। এমনকী অন্যান্য পদক্ষেপের পাশাপাশি ক্ষমা চাইবার নির্দেশও দিতে পারবে।
এ ব্যাপারে সরকারি ভাবে যুগ্মসচিব বা তাঁর ঊর্ধ্বতন কোনো আধিকারিকের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হবে। তিনি কোনো কন্টেন্টকে আপত্তিজনক মনে করলে ব্লক পর্যন্ত করে দিতে পারবেন।
নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্ল্যাটফর্ম
খসড়া নিয়মে এমনটাও বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের মতো মেসেজিং প্ল্যাটফর্মে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো পোস্টের উৎস সন্ধানও করা যাবে।
ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য নিয়মাবলি
কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভাড়েকর বলেন, সমস্ত মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য এখন একটি নিয়ম থাকা উচিত। ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলির জন্য নিয়ম তৈরি করতে আমরা প্রতিদিন কয়েক’শ চিঠি পাচ্ছি। তিনি জানান, ওটিটি এবং ডিজিটাল মিডিয়াতেও ত্রি-স্তরের নজরদারি ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এই খসড়াটি নেটফ্লিক্স এবং প্রাইম ভিডিয়োর মতো স্ট্রিমিং পরিষেবাগুলিকে নিয়ম মেনে চলতে বাধ্যতা করবে। এগুলির বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানির জন্য একটি স্বাধীন আবেদন কর্তৃপক্ষ গঠিত হবে। যেখানে উচ্চ আদালত বা সুপ্রিম কোর্টের এক জন অবসরপ্রাপ্ত বিচারকের নেতৃত্বে ওই শুনানি চলবে।
আরও পড়তে পারেন: স্মার্টফোনে নতুন বিপদ! লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে চুরি যেতে পারে আপনার গোপন তথ্য
-
রাজ্য2 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ফুটবল2 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল
-
রাজ্য2 days ago
কলকাতায় তেজস্বী যাদব, হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ