প্রযুক্তি
নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা অক্ষুণ্ণ থাকবে, জানালেন হোয়াটসঅ্যাপ প্রধান
গোপনীয়তার নীতি বদলাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ! ব্যক্তিগত যোগাযোগে কোনো প্রভাব পড়বে কি?

খবর অনলাইন ডেস্ক: নতুন গোপনীয়তা নীতি (privacy policy) কোনো ব্যবহারকারীর বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে যোগাযোগের উপর প্রভাব ফেলবে না বলেই জানিয়ে দিল বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)।
হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট (Will Cathcart) একাধিক টুইটে জানিয়েছেন, “আমরা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতি বদলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর কয়েক দিন ধরেই আলোচনা চলছে। আমরা সারা বিশ্বে ২০০ কোটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত আলাপচারিতার গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে দায়বদ্ধ”।
হোয়াটসঅ্যাপ প্রধান আরও লিখেছেন, এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন-এর ফলে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজ বা কল দেখতে ও জানতে পারে না। ফেসবুকও এ ব্যাপারে কোনো তথ্য পাবে না।
ফেসবুকের মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এর নতুন গোপনীয়তা আপডেটের ফলে ব্যবহারকারীরা বিশ্বের যে কোনো জায়গাতেই বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে যোগাযোগ করুন না কেন, তাতে প্রভাব পড়বে না।
কী বলছে হোয়াটসঅ্যাপ

সংস্থার এক মুখপাত্র জানান, এই আপডেটের ফলে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনাকাটা করা এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরও সহজ হবে।
তিনি বলেন, “বেশিরভাগ মানুষই বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সঙ্গে চ্যাট করতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তবে ব্যবসায়িক ক্ষেত্রেও তা পৌঁছে যাচ্ছে। যে কারণে আমরা গোপনীয়তার নীতিটি আপডেট করে ব্যবসায়িক কাজকর্মকে আরও সহজ করার পথে এগিয়ে যাচ্ছি। গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আমাদের মূল সংস্থা ফেসবুকের কাছ থেকে সুরক্ষিত হোস্টিং পরিষেবাগুলি বেছে নিতে পারে”।
জানাতে হবে সম্মতি

কয়েক দিন ধরেই হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবহারকারীরা নিজেদের মোবাইলে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি পাচ্ছেন। যেখানে বলা হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ তার শর্ত ও গোপনীয়তার নীতি বদল করছে। সম্মতি জানানোর দু’টি বোতাম আছে নীচে। একটিতে এখন, এবং অন্যটিতে পরে সম্মতি জানানো যেতে পারে। তবে ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্মতি না দিলে এই অ্যাপের পরিষেবা আর মিলবে না। চাইলে হেল্প সেন্টার অংশে গিয়ে কেউ তাঁর অ্যাকাউন্ট মুছেও ফেলতে পারেন।
তিনটি ক্ষেত্রে আপডেটের কথা বলা হচ্ছে। প্রথমত, ব্যবহারকারীদের তথ্য প্রসেস করা। দ্বিতীয়ত, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলি ফেসবুকের পরিষেবাগুলি ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সংরক্ষণ ও ব্যবহার করতে পারবে। তৃতীয়ত, ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপের অংশীদারি কী রকম, কী ভাবে ফেসবুকের অন্যান্য প্রোডাক্টকে তারা তথ্য জোগায়, ইত্যাদি।
আগামী মাসেই নতুন নীতি কার্যকরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বর্তমানে ব্যবহারকারীদের সম্মতি আদায়ে জোর দিয়েছে সংস্থা। গত সোমবার নতুন নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবহারকারীদের একাংশের মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সেটা কাটাতেই সংস্থা জানাচ্ছে, গোপনীয়তার নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত যোগাযোগে প্রভাব পড়বে না।
আরও পড়তে পারেন: এখন ঘরে বসেই আধার কার্ডে নিজের নাম, ঠিকানা এবং জন্ম তারিখ আপডেট করুন, কী ভাবে জেনে নিন এখানে
প্রযুক্তি
টিকটক-সহ ৫৯টি চিনা অ্যাপ চিরতরে বন্ধ করে দিল কেন্দ্র
দেওয়া হয়েছিল সুযোগ। কিন্তু কেন্দ্রের প্রশ্নের যথাযোগ্য জবাব দিতে পারেননি অ্যাপ-কর্তৃপক্ষ!

খবর অনলাইন ডেস্ক: টিকটক, উইচ্যাট-এর মতো ৫৯টি চিনা অ্যাপ পাকাপাকি ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ভারতে। ২০২০ সালের জুনে এই অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকার। এখন সূত্র উদ্ধৃত করে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংস্থাগুলিকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই অ্যাপগুলির উপর বরাবরের জন্য নিষেধাজ্ঞা বহাল করা হয়েছে।
গত বছর ১৫ জুন গালওয়ান উপত্যকায় ভারত-চিন সীমান্ত সংঘর্ষে ভারতের ২০ জন সেনা শহিদ হন। ওই সীমান্ত সংঘর্ষের আবহেই একাধিক দফায় চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করে ভারত সরকার।
‘দেশের সার্বভৌমত্ব এবং সুরক্ষা’ অটুট রাখতে চিনা অ্যাপগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কেন্দ্র। অ্যাপগুলির মধ্যে অন্যতম টিকটক (TikTok), ইউসি ব্রাউজার (UC Browser), হ্যালো (Helo), লাইকি (Likee), ক্যাম স্ক্যানার (Cam Scanner), শেয়ারইট (SHAREit), উইচ্যাট (WeChat), ক্লাব ফ্যাক্টরি (Club Factory) ইত্যাদি। টিকটক-সহ ৫৯টি চিনা অ্যাপকে ইলেকট্রনিক্স ও ইনফরমেশন টেকনোলজি মন্ত্রকের তরফে আইনি চিঠিও পাঠানো হয়। তবে যথাযোগ্য জবাব মেলেনি বলেই জানা গিয়েছে।
সূত্রের দাবি, সরকার ওই সংস্থাগুলির প্রতিক্রিয়াতে সন্তুষ্ট হয়নি। যে কারণে, গত সপ্তাহে তাদের উদ্দেশে একটি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
সূত্রটি আরও দাবি করেছে, সংস্থাগুলিকে চিঠি দিয়ে কেন্দ্র জানতে চায়, কী ভাবে ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষিত রাখা হচ্ছে, সে ব্যাপারে বিশদ বিবরণ জমা করা হোক। পাশাপাশি ব্যবহারকারীদের যে তথ্যগুলি সংগ্রহ করা হয়, সেগুলি কী কাজে লাগে, সেটাও জানাতে বলা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ওই সমস্ত প্রশ্নের যথাযোগ্য উত্তর তারা জানাতে পারেনি বলেই জানা গিয়েছে।
নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়া অ্যাপগুলির কর্তৃপক্ষকে ৭৯টি প্রশ্নের যথাযথ উত্তর জানাতে বলা হয়েছিল। এমনকী জবাব দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। সব মিলিয়ে সংস্থাগুলির প্রতিক্রিয়ায় সন্তুষ্ট হতে না পেরে সেগুলি বরাবরের মতো নিষিদ্ধ করে দেওয়া হল।
আরও পড়তে পারেন: ৫৯টি চিনা মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করল ভারত
প্রযুক্তি
৪২ শতাংশ কিশোরী দিনে এক ঘণ্টারও কম সময় মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুযোগ পায়: সমীক্ষা
পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পক্ষপাতিত্বের কারণে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক কম।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বাবা-মায়েরা মনে করেন, মোবাইল ফোন তাঁদের মেয়ের জন্য যেমন ‘নিরাপদ’ নয়, তেমনই ‘বিব্রতকর অবস্থা’ ডেকে আনতে পারে। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৪২ শতাংশ কিশোরীকে তাদের বাবা-মায়েরা দিনে এক ঘণ্টারও কম সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে দেন।
ডিজিটাল এমপাওয়ারমেন্ট ফাউন্ডেশন (DEF)-এর সহযোগিতায় নয়াদিল্লি-ভিত্তিক একটি বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর ক্যাটালাইজিং চেঞ্জ (C3) ভারতের কম বয়সি মেয়েদের ‘ডিজিটাল অ্যাক্সেস’ বা ডিজিটাল উপকরণের ব্যবহারের ধরন বুঝতে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। ১০টি রাজ্যের ২৯টি জেলার ৪,১০০ জন অংশগ্রহণকারীর মতামত সংগ্রহ করেছেন সমীক্ষকরা।
কোন অংশে সমীক্ষা
কন্যাসন্তান দিবসের আগে প্রকাশিত সমীক্ষায়, চারটি মূল অংশের মতামত সংগ্রহ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে কিশোরী, পরিবারের সদস্য, শিক্ষক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মতো প্রতিনিধিদের।
১০টি রাজ্যের ৪,১০০ জনের উত্তর নেওয়া হয়েছে। এগুলির মধ্যে রয়েছে অসম, হরিয়ানা, কর্নাটক, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গানা, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, ভারতে কিশোরীরা ডিজিটাল ডিভাইসে অ্যাক্সেসের দিক থেকে সংকটে রয়েছে।
কী বলছে সমীক্ষা
কিশোরীদের মধ্যে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের হারে একেক রাজ্যে একেক রকম। যেমন, ১০টি রাজ্যের মধ্যে কর্নাটকে সব থেকে বেশি হারে, ৬৫ শতাংশ কিশোরীরা মোবাইল ব্যবহারের সুযোগ পায়। সেই তুলনায় একই বয়সি ছেলেরা খুব সহজেই মোবাইল ফোন হাতে পেয়ে যায়। যেমন তেলঙ্গানার ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে মোবাইল ব্যবহারের হারের পার্থক্য প্রায় ১২ শতাংশ।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি এবং পক্ষপাতিত্বের কারণে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক কম। যেমন, সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৪২ শতাংশ মেয়েকে দিনে এক ঘণ্টারও কম সময়ের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়।
৭১ শতাংশর নেই মোবাইল
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে সমস্ত পরিবারে স্মার্টফোন, কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মতো ডিজিটাল ডিভাইস রয়েছে, তারা বাড়ির ছেলেকে এগুলি ব্যবহার করার অনুমতি দিলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে সব সময় তা জোটে না। সমীক্ষাটি আরও বলেছে, ৭১ শতাংশ কিশোরীর কাছে নিজস্ব মোবাইল ফোন নেই।
মেয়েদের মোবাইল দিতে না পারার কারণ হিসেবে, ৮১ শতাংশ পরিবার বলেছে, আলাদা করে খরচ বহনের সামর্থ্য নেই। আবার ৭৯ শতাংশ জানিয়েছে, তাদের বাড়িতে কম্পিউটার নেই। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, স্কুল, কমিউনিটি সেন্টার এবং ইন্টারনেট ক্যাফেগুলির মতো জায়গাগুলিতেও ডিজিটাল অ্যাক্সেস সীমাবদ্ধ। সেখানে ৮৩ শতাংশ কিশোরী এক সপ্তাহের মধ্যে এক ঘণ্টারও কম সময় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ পায়।
আরও পড়তে পারেন: কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিলের অনুমতি দিয়েছে দিল্লি পুলিশ, দাবি প্রতিবাদী সংগঠনগুলির
প্রযুক্তি
ভারতে আরও বড়ো সমস্যায় হোয়াটসঅ্যাপ!
মে মাস পর্যন্ত নতুন গোপনীয়তা নীতি আপডেট স্থগিত রেখেছে হোয়াটসঅ্যাপ। সরকার চাইছে প্রত্যাহার করা হোক।

নয়াদিল্লি: ভারতে আরও বড়ো সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে বৃহত্তম মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ (whatsapp)। একটি সূত্রের খবর, হোয়াটসঅ্যাপকে নতুন গোপনীয়তা নীতি প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকার।
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, নতুন প্রাইভেসি পলিসি আনা হচ্ছে। যেখানে ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সমস্ত তথ্য ভাগ করে নেওয়া হবে। এই আপডেটের ফলে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনাকাটা করা এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরও সহজ হবে। তবে বিশ্ব জুড়ে প্রবল চাপের মুখে নতুন গোপনীয়তা নীতি (privacy policy) থেকে পিছু হটেছে হোয়াটসঅ্যাপ। জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ডেটা শেয়ারিং সম্পর্কিত নতুন আপডেট কার্যকর হচ্ছে না। ফলে এখনই বন্ধ হবে না কোনো অ্যাকাউন্ট। কিন্তু পরবর্তীতে যে এই আপডেট হতে পারে, তার ইঙ্গিত দিয়েছে সংস্থা। সরকারের আপত্তির কারণ সম্ভবত সেখানেই।
কী বলছে কেন্দ্র
সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারত সরকার চাইছে “তথ্যগত গোপনীয়তা এবং ভারতীয় ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষা”র স্বার্থে এই নতুন নীতি কার্যকরের স্থগিত পরিকল্পনা প্রত্যাহার করুক হোয়াটসঅ্যাপ।
সূত্রটি জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের কাছে অসংখ্য প্রশ্ন সম্বলিত একটি দীর্ঘ তালিকা পাঠিয়েছে কেন্দ্র। হোয়াটসঅ্যাপের নীতি আপডেট নিয়ে ইউরোপ এবং ভারতের মধ্যে বৈষম্যের কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে জানা গিয়েছে, সংস্থার এই পরিকল্পনা নিয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। ফেসবুক মালিকানাধীন সংস্থাকে বলা হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের তথ্য ভাগ করে নেওয়া হলে তা ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় প্রভাব ফেলবে। যা তথ্যসুরক্ষায় ‘বৃহত্তর ঝুঁকি’ তৈরি করতে পারে।
হোয়াটসঅ্যাপ কী বলেছিল?
আগামী মাসেই নতুন নীতি কার্যকরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বর্তমানে ব্যবহারকারীদের সম্মতি আদায়ে জোর দিয়েছিল সংস্থা। কিন্তু নতুন নীতি নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবহারকারীদের একাংশের মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সেটা কাটাতেই সংস্থা জানিয়েছিল, গোপনীয়তার নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত যোগাযোগে প্রভাব পড়বে না।
ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তি কাটাতে একাধিক বার বিবৃতি দেয় হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট (Will Cathcart) একাধিক টুইটে জানিয়েছিলেন, “আমরা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতি বদলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর কয়েক দিন ধরেই আলোচনা চলছে। আমরা সারা বিশ্বে ২০০ কোটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত আলাপচারিতার গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে দায়বদ্ধ”।
আরও পড়তে পারেন: মাত্র ১৮ শতাংশ ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন, ৩৬ শতাংশ কমিয়ে দেবেন ব্যবহার: সমীক্ষা
-
শরীরস্বাস্থ্য3 days ago
থাইরয়েড ধরা পড়েছে? এই খাবারগুলি সম্পর্কে সচেতন হন
-
রাজ্য2 days ago
তৃণমূলে যোগ দিলেন অভিনেত্রী কৌশানী মুখোপাধ্যায়, প্রিয়া সেনগুপ্ত
-
ফুটবল1 day ago
বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু ব্রাজিলের ফুটবল ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও চার ফুটবলারের
-
রাজ্য2 days ago
উন্নয়ন দেখাতে ‘ছানিশ্রী’ প্রকল্প করবে সরকার, বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের