প্রযুক্তি
দয়া করে লিখে দিন আপনারা কারও মেসেজ পড়েন না, হোয়াটসঅ্যাপকে ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের
২০১৬ সালের মামলা এখনও বিচারাধীন। এরই মধ্যে কী করে নতুন গোপনীয়তা নীতি নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ।

খবর অনলাইন ডেস্ক: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুক (Facebook) ও হোয়াটসঅ্যাপকে (Whatsapp) নোটিস পাঠিয়ে তাদের নতুন গোপনীয়তা নীতি সম্পর্কে জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।
সুপ্রিম কোর্ট লিখিত ভাবে নতুন গোপনীয়তা নীতি সম্পর্কে জানাতে বলেছে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপকে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, তারা যে ব্যবহারকারীর কোনো মেসেজ পড়ে না অথবা সেগুলি অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করে না, সে সবও লিখিত ভাবে জানানো হোক।
একটি আবেদনে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন গোপনীয়তা নীতি ভারতীয় নাগরিকদের প্রতি বৈষম্যমূলক বলে বর্ণনা করা হয়েছে। ওই আবেদনের শুনানিতেই প্রবীণ আইনজীবী শ্যাম দেওয়ান আবেদনকারীর পক্ষে সওয়াল করেন।
প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের বেঞ্চের কাছে তিনি বলেন, “আমরা এর আগে ২০১৬ সালেও হোয়াটসঅ্যাপের নীতি চ্যালেঞ্জ করেছিলাম। এই বিষয়টি সাংবিধানিক বেঞ্চের কাছে বিচারাধীন। সেটার জন্য অপেক্ষা না করেই হোয়াটসঅ্যাপ আরও একটি নতুন নীতি নিয়ে এসেছে”।
প্রধান বিচারপতি বোবদে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবীকে বলেন, “আপনি ২-৩ ট্রিলিয়নের সংস্থা হতে পারেন। কিন্তু মানুষ নিজের গোপনীয়তার মূল্যকে গুরুত্ব দেয় এবং তাঁদের এ ধরনের বিশ্বাসের অধিকার রয়েছে। এই আদালত আমাদের গোপনীয়তাটিকে মৌলিক অধিকার হিসাবে ঘোষণা করেছে। আমরা এটাকে রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর”।
হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী কপিল সিবল এবং অরবিন্দ দত্ত দাবি করেন, তাঁদের এখানে (হোয়াটসঅ্যাপে) কারও মেসেজ পড়ে দেখা হয় না। এ ব্যাপারে আদালত তাঁদের লিখিত ভাবে এই বক্তব্য জমা দিতে বলে। বিচারকরা শুনানিটি ৪ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে বলেন, শুনানি এখানে হবে না কি, দিল্লি হাইকোর্টে হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, নতুন প্রাইভেসি পলিসি আনা হচ্ছে। যেখানে ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সমস্ত তথ্য ভাগ করে নেওয়া হবে। এই আপডেটের ফলে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনাকাটা করা এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরও সহজ হবে। তবে বিশ্ব জুড়ে প্রবল চাপের মুখে নতুন গোপনীয়তা নীতি (privacy policy) থেকে পিছু হটেছে হোয়াটসঅ্যাপ।
আরও পড়তে পারেন: ভারতে আরও বড়ো সমস্যায় হোয়াটসঅ্যাপ!
প্রযুক্তি
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ভরতুকির টাকা ঢুকেছে কি না, অনলাইনে সহজেই পরীক্ষা করে নেওয়া যায়

ওয়েবডেস্ক: এক বছরে সর্বাধিক ১২টি পর্যন্ত রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার ভরতুকিতে পাওয়া যায়। ডিলারের কাছ থেকে নেওয়ার সময় পুরো টাকা মেটাতে হলেও পরে ওই ভরতুকির টাকা (LPG Subsidy) গ্রাহকের ব্য়াঙ্ক অ্যাকাউন্টে ফেরত দেওয়া হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সেই টাকা ঢুকেছে কি না, অনলাইনে সহজেই পরীক্ষা করে নেওয়া যায়।
২০১৫ সাল থেকে পহল (ডিরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিম) প্রকল্পের অধীনে ভরতুকির টাকা গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পৌঁছে যায়। সেই টাকা অ্য়াকাউন্টে ঢুকেছে কি না, তা জানার জন্য যা করতে হবে-
১. প্রথমে যেতে হবে http://mylpg.in/-এ।
২. নিজের এলপিজি আইডি দিতে হবে।
যদি নিজের এলপিজি আইডি না জানেন-
ক) পাতায় থাকা “click here to know your LPG ID” ক্লিক করতে হবে।

খ) একটি পপ-আপ আপনাকে আপনার বিতরণকারী সংস্থা বেছে নিতে অনুরোধ করবে: ভারত গ্যাস / এইচপি গ্যাস / ইন্ডেন। সেটি নির্বাচন করুন।
গ) এর পর যে পাতাটি খুলবে, সেখানে গ্রাহকের বিবরণ জিজ্ঞাসা করবে। নীচে একজন এইচপি গ্যাস গ্রাহকের এলপিজি আইডির উদাহরণ দেওয়া হল। “Quick Search” অপশনে বা “Normal Search”-এ বিশদ দিন। আপনার এলপিজি পাসবুকে গ্রাহক আইডি এবং ডিলারের নাম সম্পর্কে বিশদ দেখে নিতে পারবেন।
ঘ) তারপরে ক্যাপচা কোড প্রবেশ দিন এবং “Prodeed”-এ ক্লিক করুন।
ঙ) এগুলি দেওয়ার পর পাতার নীচে আপনার এলপিজি আইডি দেখা যাবে। এখান থেকেই কপি করে পেস্ট করা যাবে।

যদি আপনি প্রথমবার মাইএলপিজি.ইন-এ যান:
ক) তা হলে “New User” অপশনে গিয়ে “Find Your 17 digit LPG ID” ক্লিক করুন।

খ) নিজের ১৭ সংখ্যার এলপিজি আইডি পেয়ে যাওয়ার পর রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বর এবং ক্য়াপচা কোড দিন।

গ) একটি ওটিপি (OTP) আসবে। সেটি দেওয়ার পর Proceed-এ ক্লিক করে পরের পাতায় যেতে হবে।
ঘ) নিজের ই-মেল আইডি দেওয়ার পর পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।
ঙ) ই-মেলের ইনবক্সে আসা লিঙ্ক ক্লিক করলে গ্য়াস বিতরণকারী সংস্থার ওয়েবসাইটে চলে আসা যাবে।
চ) অ্য়াকাউন্ট অ্য়াক্টিভেট হলে গেলে সহজেই লগ-ইন করা যাবে।
৩. নিজের মোবাইল নম্বর অথবা ই-মেল এবং পাসওয়ার্ড ও ক্যাপচা কোড দিয়ে মাইএলপিজি.ইন লগ-ইন করুন।
৪. একটি পপ-আপ আপনার অ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ দেখাবে এবং আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং আধারটি আপনার এলপিজি অ্যাকাউন্টের সাঙ্গে লিঙ্কযুক্ত কিনা তা উল্লেখ করা উচিত। আপনি ভরতুকি বাছাই করেছেন কিনা তাও উল্লেখ করা উচিত।
৫. “View Cylinder Booking History/subsidy transferred”-ক্লিক করুন।

৬. এখানেই আপনি ভরতুকির পরিমাণ দেখতে পাবেন।

তথ্যসূত্র: goodreturns
প্রযুক্তি
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
এক দিন বয়সি শিশুরও আধার কার্ড তৈরি করানো যায়, জানুন কোন কোন নথির প্রয়োজন?

খবর অনলাইন ডেস্ক: জানেন কি, মাত্র এক দিন বয়সি শিশুরও আধার কার্ড তৈরি করানো যায়? সদ্যোজাত শিশুর জন্যও আধার সুবিধা দিয়ে থাকে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ইউআইডিএআই (UIDAI)। এমনকী সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড তৈরির আবেদন আপনি নিজেই সেরে ফেলতে পারেন অনলাইনে। আবার দেশের কিছু হাসপাতাল সেখানে জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের আধার কার্ড-ও তৈরি করে দেয়!
এখন তো আধার (AAdhaar) কার্ড বাচ্চা থেকে বড়ো, সবার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। এটা না থাকলে আপনার অনেক কাজ আটকে যেতে পারে। ইউআইডিএআই টুইট করে এই সম্পর্কে তথ্য পেশ করেছে।
ইউআইডিএআই যা বলছে
ইউআইডিএআই টুইটে লিখেছে, প্রত্যেকেরই আধারের জন্য তালিকাভুক্ত হওয়া উচিত – এমনকি কোনো নবজাতকেরও নাম লেখানো যেতে পারে। এর জন্য আপনার যা দরকার তা হল সন্তানের জন্ম প্রমাণপত্র এবং বাবা-মায়ের যে কোনো একজনের আধার।
বায়োমেট্রিক লাগে না
জেনে রাখা ভালো, বায়োমেট্রিক ডেটা এক দিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কোনো শিশুর আধার তৈরিতে নেওয়া হয় না। পাঁচ বছর পার হলে বাচ্চাদের বায়োমেট্রিক পরিবর্তন হয়, তাই এটা নেওয়া হয় না। আপনার সন্তানের বয়স যখন পাঁচ বছর হবে, তখন আপনি এটা আপডেট করে নিতে পারবেন।
কোন কোন নথি লাগবে
এক দিনের সন্তানের আধার পেতে, আপনাকে শুধু সন্তানের জন্মপ্রমাণ এবং বাবা-মায়ের মধ্যে কোনো একজনের আধার কার্ড এবং পরিচয়পত্র। এই দু’টি নথির সাহায্যে আপনি সহজেই আপনার সন্তানের আধার কার্ড তৈরি করাতে পারেন।
কী ভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন
১) প্রথমে ইউআইডিএআই ওয়েবসাইটে যান এবং আধার কার্ডের রেজিস্ট্রেশনের লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন।
২) সেখান থেকে ফর্মটি ডাউনলোড করুন এবং সন্তানের নাম, আপনার মোবাইল নম্বর, ইমেল ঠিকানা পূরণ করুন।
৩) এর পরে আপনি আধার কার্ড কেন্দ্রের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাবেন।
৪) এ বার আপনাকে অবশ্যই সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নির্দিষ্ট দিন এবং সময়ে আধার এনরোলমেন্ট সেন্টারে যেতে হবে।
আরও পড়তে পারেন: ১ এপ্রিল থেকে মোবাইলে কথা বলা এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ বাড়ছে, প্রস্তুতি নিচ্ছে টেলিকম সংস্থাগুলি
প্রযুক্তি
স্মার্টফোনে নতুন বিপদ! লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে চুরি যেতে পারে আপনার গোপন তথ্য
লোকশন ট্র্যাকিংয়ের অ্যাপের মাধ্যমেও ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ মিলেছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: কথায় আছে, স্মার্টফোন ব্যবহার করতে গেলে স্মার্ট হতে হয়। কিন্তু অজ্ঞতার কারণে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা অনেক সময় এমন কিছু অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে ফেলেন, যা পরে বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
কোনো অ্যাপ ডাউনলোড অথবা পরিষেবা চালু করার জন্য অনুমতি চাওয়া হয় ব্যবহারকারীর কাছ থেকে। এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে গোপনীয়তার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু অনেকেই এ ব্যাপারে অবগত নন।
একটি নতুন গবেষণা বলছে, লোকশন ট্র্যাকিংয়ের অ্যাপের মাধ্যমেও ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ মিলেছে। এমনকী এই অ্যাপ্লগুলি কী ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য বের করে, সেটাও শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন তাঁরা। লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে এমন ভাবে ব্যক্তিগত তথ্যে হাতিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে এটাই কোনো প্রথম বিস্তৃত গবেষণা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কী ভাবে এই গবেষণা
ইতালির বোলোগনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গবেষক এবং লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজের বেঞ্জামিন ব্যারনের গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, কী ভাবে এই জাতীয় তথ্য সংগ্রহ করে ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার নীতিকে লঙ্ঘনকে করা হচ্ছে। এই লক্ষ্যে, গবেষকরা একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন – ট্র্যাকিংঅ্যাডভাইজার তৈরি করেছেন, যা ক্রমাগত ব্যবহারকারীর অবস্থানের তথ্য সংগ্রহ করে।
অবস্থানের ডেটা থেকে অ্যাপটি ব্যক্তিগত তথ্য আহরণ করতে পারে। এমনকী গোপনীয়তা সংবেদনশীলতার দিক থেকে এর প্রাসঙ্গিকতার হারকে যাচাই করার পদ্ধতিও রয়েছে। এখানে ব্যবহারকারীদের তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতেও বলা হয়।
কী বলছেন গবেষকরা
বোলোগনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিরকো মুসোলসি বলেছেন, “স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা অনেক সময় মোবাইল অ্যাপ এবং অন্য়ান্য পরিষেবা ব্যবহারের বিষয়ে যথেষ্ট ভাবে সচেতন নন। বিশেষত লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মতো পরিষেবার ক্ষেত্রে অনুমতি দেওয়া হলে গোপনীয়তার উপর যে প্রভাব পড়ে, সে সম্পর্কে বেশির ভাগই অসচেতন”।
এই ডেটা সংবেদনশীল তথ্য যেমন ব্যবহারকারীর বাসস্থান, তাদের অভ্যাস, আগ্রহ, ডেমোগ্রাফিক এবং ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে। গবেষণায় ব্যবহৃত ট্র্যাকিংঅ্যাডভাইজার অ্যাপের মাধ্যমে গবেষকরা অ্যাপটি কী ভাবে সংবেদনশীল এবং ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করেছে, তা শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছিল।
এই গবেষণায় অংশ নিয়েছিলেন ৬৯ জন স্মার্টফোন ব্যবহারকারী। যাঁদের মোবাইলে দু’সপ্তাহের জন্য এই ট্র্যাকঅ্যাডভাইজার অ্যাপটি চালু ছিল। এই সময়কালের মধ্যে ট্র্যাকিংঅ্যাডভাইজার প্রায় ২,০০০টি অবস্থান শনাক্ত করে এবং ডেমোগ্র্যাফিক এবং ব্যক্তিত্ব উভয় বিষয়ে সম্পর্কিত প্রায় ৫০০০টি ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করেছে।
কী ধরনের তথ্য?
সংগৃহীত তথ্যগুলির মধ্যে সংবেদনশীল অংশগুলি হল স্বাস্থ্য, আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতি, জাতি ও ধর্ম সম্পর্কিত। মুসোলসি বলেছেন, “আমরা মনে করি যে এ ধরনের অ্যাপ লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে যে তথ্যগুলি সংগ্রহ করতে পারে তার পরিমাণ এবং গুণমানের বিষয়ে ব্যবহারকারীদের সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ”।
সেখান থেকেই তাঁরা এ ধরনের অ্যাপ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অর্থাৎ, অ্যাপ ম্যানেজার বা বিপণন সংস্থাগুলির সঙ্গে তথ্য ভাগ করে নেওয়া গ্রহণযোগ্য কি না বা এটাকে তাঁদের গোপনীয়তার লঙ্ঘন বলে মনে করেন কি না, সে সমস্ত বিষয়গুলিও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়তে পারেন: চালু হল ‘ডিজি লকার’, এখন পাসপোর্ট তৈরি করানো আরও সহজ!
-
প্রযুক্তি13 hours ago
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
-
প্রযুক্তি2 days ago
এ ভাবেই তৈরি করুন সদ্যোজাত শিশুর আধার কার্ড, জানুন কী কী লাগবে
-
বিনোদন3 days ago
পর্ন ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ থেকে আয় কোটি টাকা, অ্যাপের মাধ্যমে চিত্রনাট্য-সহ পরিবেশিত হচ্ছে অশ্লীলতা
-
রাজ্য2 days ago
দেড় ঘণ্টা পর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি ছাড়লেন সিবিআই আধিকারিকরা