প্রযুক্তি
জিবি হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার করেন? জানেন কি অস্থায়ী ভাবে পরিষেবা বন্ধ করে দিচ্ছে হোয়াটস অ্যাপ

ওয়েবডেস্ক : হোয়াটস অ্যাপের বেশ কয়েকটি রকম ফের পাওয়া যায় প্লে স্টোরে। তার মধ্যে খুবই জনপ্রিয় একটি হল জিবি হোয়াটস অ্যাপ। কিন্তু এই জিবি হোয়াটস অ্যাপ নিয়ে মোটেই সন্তুষ্ট নয় হোয়াটস অ্যাপ। তাই এই জিবি হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারীদের আকছার অস্থায়ী ভাবে পরিষেবা বন্ধ করে দিচ্ছে হোয়াটস অ্যাপ।
পরিষেবা বন্ধের বিজ্ঞপ্তিতে লেখা থাকছে, ‘আপনাকে অস্থায়ী ভাবে নিষিদ্ধ করা হল। আপনি হয়তো সংস্থার পরিষেবা নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন’। এরই সঙ্গে থাকছে একটি সময় নির্ধারক, যাতে কতক্ষণের জন্য ব্যবহারকারীকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে তা লেখা থাকছে।
এমনই একটি ঘটনায় এক জন গ্রাহককে নয় ঘণ্টার জন্য পরিষেবা আটকে দেওয়া হয়েছিল।
হোয়াটস অ্যাপের নিয়ম কানুন ভালো করে পড়ে দেখলেই জানা যাবে এই জিবি হোয়াটিস অ্যাপ বহু ক্ষেত্রেই সংস্থার নিয়ম লঙ্ঘন করেছে।
হোয়াটস অ্যাপের নিয়মে বলা হয়েছে, লোগো, ট্রেড মার্ক, ডোমেন, ট্রেড ড্রেস থেকে শুরু করে আরও বহু ক্ষেত্রেই সংস্থার কপিরাইট আছে। সেগুলি সংস্থার অনুমতি বা নিয়ম ছাড়া অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না।
মনে করা হচ্ছে, এই কারণটির দরুনই হোয়াটস অ্যাপ জিবি হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারীদের পরিষেবা অস্থায়ী ভাবে আটকে দিচ্ছে।
আরও পড়ুন – আবারও মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে সমালোচনার শিকার ঐশ্বর্য!
তা ছাড়া এই জিবি হোয়াটস অ্যাপ ছেড়ে হোয়াটস অ্যাপের মূল অ্যাপটি ব্যবহার করতে বাধ্য করার জন্যও এই পদক্ষেপটি করা হয়ে থাকতে পারে।
প্রযুক্তি
আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা, ঝক্কি বাড়বে ডেবিট, ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে!
ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন, নেটফ্লিক্স, মাইক্রোসফ্ট এবং জোম্যাটোর মতো ২৫টি সংস্থার চিঠি আরবিআইকে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড নম্বরটি ১৬ ডিজিটের, যা সবার পক্ষে সব সময় মনে রাখা সম্ভব নয়। তার উপর বেশির ভাগ মানুষই একাধিক কার্ড ব্যবহার করেন। ফলে রিজার্ভ ব্য়াঙ্কের (RBI) নতুন একটি নিয়মে কিছুটা হলেও বিপাকে পড়তে হতে পারে কার্ড ব্যবহারকারীদের।
সংশ্লিষ্ট মহলের দাবি, আরবিআই-এর নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আপনার কাছে অন্য কোনো সুবিধাজনক বিকল্প নাও থাকতে পারে। তবে হ্যাঁ, সমস্যার হলে একটি বিকল্প হল আপনি যেখানেই যাবেন, কার্ডটি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
সংস্থাগুলি কার্ডের তথ্য সংরক্ষণ করতে পারবে না
আরবিআই নতুন নির্দেশিকা জারি করে বলেছে, অনলাইন মার্চেন্ট, ই-কমার্স ওয়েবসাইট এবং পেমেন্ট অ্যাগ্রিগেটরগুলিকে অনলাইন গ্রাহকদের কার্ডের বিশদ সংরক্ষণ করতে দেওয়া হবে না। এই নিয়ম অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, গুগল পে, পেটিএম, নেটফ্লিক্স ইত্যাদির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এই সংস্থাগুলি আপনার কার্ড নম্বর সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবে না।
সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বার ব্যবহার করার সময় শুধুমাত্র সিভিভি নম্বর দিলেই চলবে না। তখন আপনার নাম, কার্ডের নম্বর, বৈধতার সময়সীমা-সহ বিশদ বিবরণ দিতে হবে। আরবিআই বলেছে, নতুন এই নির্দেশিকা এ বছরের জুলাই মাস থেকে কার্যকর হবে।
কেন এমন পদক্ষেপ
দেশ যখন এক দিকে নগদহীন লেনদেনে বাড়তি গুরুত্ব দিতে চাইছে, তখন আরবিআই-এর এই নতুন নির্দেশিকাকে ঘিরে প্রশ্ন তো উঠবেই।
এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ন্যাসকম। তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প সংস্থা ন্যাসকম ইতিমধ্যেই এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সিএনবিসি-টিভি১৮-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন, নেটফ্লিক্স, মাইক্রোসফ্ট এবং জোম্যাটোর মতো ২৫টি ইন্টারনেট-নির্ভর সংস্থার একটি দল আরবিআইকে চিঠিও দিয়েছে। তাদের যুক্তি, এই নিয়ম গ্রাহকের অনলাইন প্রদানের অভিজ্ঞতাকে মারাত্মক ভাবে ব্যাহত করবে।
যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বলেছে, তৃতীয় পক্ষকে কার্ডের বিবরণ না দেওয়ার উদ্দেশ্য জালিয়াতির ঝুঁকি হ্রাস করা।
আরও পড়তে পারেন: সোশ্যাল, ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের
প্রযুক্তি
সোশ্যাল, ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের
সোশ্যাল মিডিয়া, ডিজিটাল মিডিয়া, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম! এমনকী বাদ পড়বে না হোয়াটসঅ্যাপের মতো মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম-ও।

খবর অনলাইন ডেস্ক: ডিজিটাল কন্টেন্ট এবং স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলির নিয়ন্ত্রণে খসড়া নির্দেশিকা নিয়ে এল কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার জানা গিয়েছে, “ভারতের সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা”র পক্ষে ক্ষতিকারক বিষয়গুলিকে নিষিদ্ধ করতে একাধিক মন্ত্রকের সমন্বয়ে খসড়া নির্দেশিকা নিয়ে এসেছে কেন্দ্র।
কেন্দ্রীয় সরকার সোশ্যাল এবং ডিজিটাল মিডিয়া সংস্থাগুলির মধ্যস্থতাকারী জবাবদিহি সংক্রান্ত নিয়ম এবং নতুন নির্দেশিকাগুলির পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলির জন্যও নতুন নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘আপত্তিজনক’ ভাষা
কেন্দ্রীয় আইন ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভাড়েকর আজ এ বিষয়ে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন।
রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘আপত্তিজনক’ ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এখন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিজনক বিষয়বস্তু সরকার অনুমোদন করবে না।
তিনি আরও বলেন, “আমরা দেখেছি মানুষ এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে হিংসা ছড়িয়ে দিতে ব্যবহার করছে”। তিনটি স্তরে নজরদারি চলবে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একটি স্তরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ নথিভুক্ত হবে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ নথিভুক্ত করে ১৫ দিনের মধ্যে তার সমাধান করবেন। মহিলাদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর পোস্টগুলি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলতে হবে সংস্থাগুলিকে। নিয়ম অনুসরণ করে প্রতি মাসে সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা করবে তারা।
একাধিক মন্ত্রকের সমন্বয়ে কমিটি
খসড়া অনুযায়ী, তদারকির প্রক্রিয়াটিতে প্রতিরক্ষা, বিদেশ, স্বরাষ্ট্র, তথ্য ও সম্প্রচার, আইন, তথ্যপ্রযুক্তি এবং মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কমিটি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
জানা গিয়েছে, ওই কমিটির হাতে নিয়মাবলি লঙ্ঘনের অভিযোগে শুনানি আহ্বানের জন্য “স্বত:প্রণোদিত ক্ষমতা” থাকবে। কমিটি নীতি লঙ্ঘনকারীদের সতর্ক, সেন্সরিং, পরামর্শ বা তিরস্কার করতে পারে। এমনকী অন্যান্য পদক্ষেপের পাশাপাশি ক্ষমা চাইবার নির্দেশও দিতে পারবে।
এ ব্যাপারে সরকারি ভাবে যুগ্মসচিব বা তাঁর ঊর্ধ্বতন কোনো আধিকারিকের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হবে। তিনি কোনো কন্টেন্টকে আপত্তিজনক মনে করলে ব্লক পর্যন্ত করে দিতে পারবেন।
নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্ল্যাটফর্ম
খসড়া নিয়মে এমনটাও বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের মতো মেসেজিং প্ল্যাটফর্মে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো পোস্টের উৎস সন্ধানও করা যাবে।
ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য নিয়মাবলি
কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভাড়েকর বলেন, সমস্ত মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য এখন একটি নিয়ম থাকা উচিত। ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলির জন্য নিয়ম তৈরি করতে আমরা প্রতিদিন কয়েক’শ চিঠি পাচ্ছি। তিনি জানান, ওটিটি এবং ডিজিটাল মিডিয়াতেও ত্রি-স্তরের নজরদারি ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এই খসড়াটি নেটফ্লিক্স এবং প্রাইম ভিডিয়োর মতো স্ট্রিমিং পরিষেবাগুলিকে নিয়ম মেনে চলতে বাধ্যতা করবে। এগুলির বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানির জন্য একটি স্বাধীন আবেদন কর্তৃপক্ষ গঠিত হবে। যেখানে উচ্চ আদালত বা সুপ্রিম কোর্টের এক জন অবসরপ্রাপ্ত বিচারকের নেতৃত্বে ওই শুনানি চলবে।
আরও পড়তে পারেন: স্মার্টফোনে নতুন বিপদ! লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে চুরি যেতে পারে আপনার গোপন তথ্য
প্রযুক্তি
রান্নার গ্যাসের ভরতুকির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে কি না, কী ভাবে দেখবেন
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ভরতুকির টাকা ঢুকেছে কি না, অনলাইনে সহজেই পরীক্ষা করে নেওয়া যায়

ওয়েবডেস্ক: এক বছরে সর্বাধিক ১২টি পর্যন্ত রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার ভরতুকিতে পাওয়া যায়। ডিলারের কাছ থেকে নেওয়ার সময় পুরো টাকা মেটাতে হলেও পরে ওই ভরতুকির টাকা (LPG Subsidy) গ্রাহকের ব্য়াঙ্ক অ্যাকাউন্টে ফেরত দেওয়া হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সেই টাকা ঢুকেছে কি না, অনলাইনে সহজেই পরীক্ষা করে নেওয়া যায়।
২০১৫ সাল থেকে পহল (ডিরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিম) প্রকল্পের অধীনে ভরতুকির টাকা গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে পৌঁছে যায়। সেই টাকা অ্য়াকাউন্টে ঢুকেছে কি না, তা জানার জন্য যা করতে হবে-
১. প্রথমে যেতে হবে http://mylpg.in/-এ।
২. নিজের এলপিজি আইডি দিতে হবে।
যদি নিজের এলপিজি আইডি না জানেন-
ক) পাতায় থাকা “click here to know your LPG ID” ক্লিক করতে হবে।

খ) একটি পপ-আপ আপনাকে আপনার বিতরণকারী সংস্থা বেছে নিতে অনুরোধ করবে: ভারত গ্যাস / এইচপি গ্যাস / ইন্ডেন। সেটি নির্বাচন করুন।
গ) এর পর যে পাতাটি খুলবে, সেখানে গ্রাহকের বিবরণ জিজ্ঞাসা করবে। নীচে একজন এইচপি গ্যাস গ্রাহকের এলপিজি আইডির উদাহরণ দেওয়া হল। “Quick Search” অপশনে বা “Normal Search”-এ বিশদ দিন। আপনার এলপিজি পাসবুকে গ্রাহক আইডি এবং ডিলারের নাম সম্পর্কে বিশদ দেখে নিতে পারবেন।
ঘ) তারপরে ক্যাপচা কোড প্রবেশ দিন এবং “Prodeed”-এ ক্লিক করুন।
ঙ) এগুলি দেওয়ার পর পাতার নীচে আপনার এলপিজি আইডি দেখা যাবে। এখান থেকেই কপি করে পেস্ট করা যাবে।

যদি আপনি প্রথমবার মাইএলপিজি.ইন-এ যান:
ক) তা হলে “New User” অপশনে গিয়ে “Find Your 17 digit LPG ID” ক্লিক করুন।

খ) নিজের ১৭ সংখ্যার এলপিজি আইডি পেয়ে যাওয়ার পর রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বর এবং ক্য়াপচা কোড দিন।

গ) একটি ওটিপি (OTP) আসবে। সেটি দেওয়ার পর Proceed-এ ক্লিক করে পরের পাতায় যেতে হবে।
ঘ) নিজের ই-মেল আইডি দেওয়ার পর পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।
ঙ) ই-মেলের ইনবক্সে আসা লিঙ্ক ক্লিক করলে গ্য়াস বিতরণকারী সংস্থার ওয়েবসাইটে চলে আসা যাবে।
চ) অ্য়াকাউন্ট অ্য়াক্টিভেট হলে গেলে সহজেই লগ-ইন করা যাবে।
৩. নিজের মোবাইল নম্বর অথবা ই-মেল এবং পাসওয়ার্ড ও ক্যাপচা কোড দিয়ে মাইএলপিজি.ইন লগ-ইন করুন।
৪. একটি পপ-আপ আপনার অ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ দেখাবে এবং আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং আধারটি আপনার এলপিজি অ্যাকাউন্টের সাঙ্গে লিঙ্কযুক্ত কিনা তা উল্লেখ করা উচিত। আপনি ভরতুকি বাছাই করেছেন কিনা তাও উল্লেখ করা উচিত।
৫. “View Cylinder Booking History/subsidy transferred”-ক্লিক করুন।

৬. এখানেই আপনি ভরতুকির পরিমাণ দেখতে পাবেন।

তথ্যসূত্র: goodreturns
-
রাজ্য2 days ago
ব্রিগেড সমাবেশ: দরকারে ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি নিলাম করে প্রতারিত মানুষের টাকা ফেরত, হুঁশিয়ারি মহম্মদ সেলিমের
-
রাজ্য2 days ago
পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে পারে তৃণমূল সরকার, কী বলছে সমীক্ষা
-
ফুটবল2 days ago
পাঁচ গোল করেও ওড়িশার কাছে ছয় গোলের মালা পরল ইস্টবেঙ্গল
-
রাজ্য2 days ago
কলকাতায় তেজস্বী যাদব, হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ