প্রযুক্তি
গুগল সার্চেও দেখা যাচ্ছে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের তথ্য
একই সঙ্গে গ্রুপের ইউআরএল-এর হদিশও মিলে যাচ্ছে সহজেই।

খবর অনলাইন ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপের পাবলিক গ্রুপের নাম, আলাপচারিতা ও সদস্যদের সম্পর্কে তথ্যগুলি উঠে আসছে গুগল সার্চেও।
এমনটাই দাবি করেছেন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ রাজশেখর রাজাহরিয়া। তিনি দাবি করেছেন, হোয়াটসঅ্যাপের পাবলিক গ্রুপের সদস্যদের প্রোফাইল ছবি এবং ফোন নম্বর-সহ তথ্যগুলি গুগল সার্চেও উঠে আসছে। একই সঙ্গে গ্রুপের ইউআরএল-এর হদিশও মিলে যাচ্ছে সহজেই।
২০১৯ সালে এ ধরনের ঘটনা নিয়ে হইচই শুরু হয়। তখন সেই সমস্যার সমাধান করা হলেও ফের একই ধরনের জটিলতা দেখা দিয়েছে।
সাইবার বিশেষজ্ঞের এই দাবির সত্যতা যাচাই করে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। তারাও নিশ্চিত, কয়েকটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ওয়েব থেকে অ্যাক্সেস করা যাচ্ছে।
বলা হয়েছে, গুগল সার্চ-এ ভেসে ওঠা লিঙ্ক ক্লিক করে সহজে যে কোনো গ্রুপে যোগ দিতে পারেন ইউজাররা এবং সেই সুবাদে গ্রুপের সব সদস্যের প্রোফাইল ও তাদের ফোন নম্বরেরও নাগাল পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়, গ্রুপে কোন সদস্য কী পোস্ট করেছেন, সেটাও সহজেই দেখা যায়।
ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে হোয়াটসঅ্যাপ বলেছিল, “গুগলের মতে, ইনডেক্সিং থেকে বাদ দিতে ২০২০ সালের মার্চ থেকে হোয়াটসঅ্যাপের সমস্ত ডিপ লিঙ্ক পৃষ্ঠায় নো-ইনডেক্স ট্যাগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই আলাপচারিতাগুলি যাতে সূচিভুক্ত না করা হয়, সে ব্যাপারে আমরা গুগলকে জানিয়েছিলাম। তবে যে লিঙ্কগুলি ব্যক্তিগত ভাবে নিজেদের পরিচিত এবং বিশ্বস্তদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চান, সেগুলি প্রকাশ্যে অ্যাক্সেসযোগ্য ওয়েবসাইটে পোস্ট করা উচিত নয়”।
সাইবার বিশেষজ্ঞ রাজাহরিয়ার অবশ্য দাবি করেছেন, হোয়াটসঅ্যাপ robots.txt ফাইল ব্যবহার না করার কারণেই নিরাপত্তায় এ ধরনের ফাঁক থেকে গিয়েছে। দাবি করা হয়েছে, প্রায় হাজার পাঁচেক ব্যক্তিগত প্রোফাইল দেখা যাচ্ছে গুগল সার্চে।
আরও পড়তে পারেন: নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা অক্ষুণ্ণ থাকবে, জানালেন হোয়াটসঅ্যাপ প্রধান
প্রযুক্তি
ভারতে আরও বড়ো সমস্যায় হোয়াটসঅ্যাপ!
মে মাস পর্যন্ত নতুন গোপনীয়তা নীতি আপডেট স্থগিত রেখেছে হোয়াটসঅ্যাপ। সরকার চাইছে প্রত্যাহার করা হোক।

নয়াদিল্লি: ভারতে আরও বড়ো সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে বৃহত্তম মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ (whatsapp)। একটি সূত্রের খবর, হোয়াটসঅ্যাপকে নতুন গোপনীয়তা নীতি প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকার।
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, নতুন প্রাইভেসি পলিসি আনা হচ্ছে। যেখানে ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সমস্ত তথ্য ভাগ করে নেওয়া হবে। এই আপডেটের ফলে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনাকাটা করা এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরও সহজ হবে। তবে বিশ্ব জুড়ে প্রবল চাপের মুখে নতুন গোপনীয়তা নীতি (privacy policy) থেকে পিছু হটেছে হোয়াটসঅ্যাপ। জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ডেটা শেয়ারিং সম্পর্কিত নতুন আপডেট কার্যকর হচ্ছে না। ফলে এখনই বন্ধ হবে না কোনো অ্যাকাউন্ট। কিন্তু পরবর্তীতে যে এই আপডেট হতে পারে, তার ইঙ্গিত দিয়েছে সংস্থা। সরকারের আপত্তির কারণ সম্ভবত সেখানেই।
কী বলছে কেন্দ্র
সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারত সরকার চাইছে “তথ্যগত গোপনীয়তা এবং ভারতীয় ব্যবহারকারীদের তথ্য সুরক্ষা”র স্বার্থে এই নতুন নীতি কার্যকরের স্থগিত পরিকল্পনা প্রত্যাহার করুক হোয়াটসঅ্যাপ।
সূত্রটি জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের কাছে অসংখ্য প্রশ্ন সম্বলিত একটি দীর্ঘ তালিকা পাঠিয়েছে কেন্দ্র। হোয়াটসঅ্যাপের নীতি আপডেট নিয়ে ইউরোপ এবং ভারতের মধ্যে বৈষম্যের কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে জানা গিয়েছে, সংস্থার এই পরিকল্পনা নিয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। ফেসবুক মালিকানাধীন সংস্থাকে বলা হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হোক।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের তথ্য ভাগ করে নেওয়া হলে তা ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় প্রভাব ফেলবে। যা তথ্যসুরক্ষায় ‘বৃহত্তর ঝুঁকি’ তৈরি করতে পারে।
হোয়াটসঅ্যাপ কী বলেছিল?
আগামী মাসেই নতুন নীতি কার্যকরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বর্তমানে ব্যবহারকারীদের সম্মতি আদায়ে জোর দিয়েছিল সংস্থা। কিন্তু নতুন নীতি নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবহারকারীদের একাংশের মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সেটা কাটাতেই সংস্থা জানিয়েছিল, গোপনীয়তার নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত যোগাযোগে প্রভাব পড়বে না।
ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তি কাটাতে একাধিক বার বিবৃতি দেয় হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট (Will Cathcart) একাধিক টুইটে জানিয়েছিলেন, “আমরা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতি বদলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর কয়েক দিন ধরেই আলোচনা চলছে। আমরা সারা বিশ্বে ২০০ কোটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত আলাপচারিতার গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে দায়বদ্ধ”।
আরও পড়তে পারেন: মাত্র ১৮ শতাংশ ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন, ৩৬ শতাংশ কমিয়ে দেবেন ব্যবহার: সমীক্ষা
দেশ
মাত্র ১৮ শতাংশ ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারেন, ৩৬ শতাংশ কমিয়ে দেবেন ব্যবহার: সমীক্ষা
জনপ্রিয়তা বাড়ছে টেলিগ্রামের।

খবরঅনলাইন ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপের প্রাইভেসি পলিসি বদল নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই গোটা বিশ্ব তোলপাড়। চাপে পড়ে অনলাইন মেসেজিং অ্যাপের কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে এখনই নীতিতে বদল তারা আনছে না। কিন্তু এরই মধ্যে চমকপ্রদ একটি তথ্য ধরা দিল সমীক্ষায়। দেখা গিয়েছে, এই বিতর্কের জেরে বিশাল সংখ্যক ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার বন্ধ বা কমিয়ে দিতে পারেন।
সামাজিক গণমাধ্যমের একটি প্ল্যাটফর্ম LocalCircles এই সমীক্ষাটি চালিয়েছে। এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ৮ হাজার ৯৭৭ জন ভারতীয়। এর মধ্যে মাত্র ১৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার আগের মতো চালিয়ে যেতে পারেন।
এ ছাড়া, ৩৬ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করলেও তা আগের থেকে অনেকটাই কমিয়ে দেবেন। ১৫ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা এক্কেবারেই বন্ধ করে দেবেন।
২৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপের বদলে টেলিগ্রাম (Telegram) বা সিগন্যাল (Signal) ব্যবহার শুরু করতে পারেন। ৯১ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা হোয়াটসঅ্যাপের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত ফিচারটি ব্যবহার করবেন না।
জানা গিয়েছে, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে দ্বিতীয় সপ্তাহে ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের ডাউনলোড ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গিয়েছে। অন্য দিকে টেলিগ্রামের ডাউনলোড বেড়েছে অনেকটাই।
হোয়াটসঅ্যাপের সাফাই
প্রাইভেসি পলিসির বদল হোক আর না হোক, গ্রাহকদের তথ্য যে সুরক্ষিত এই কথাটা প্রমাণ করতে নানা পন্থার অবলম্বন করতে হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপকে। চলতি সপ্তাহের প্রথমেই ভারতের নামজাদা একাধিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল এই ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম।
রবিবার, ১৭ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী ইউজারদের মোবাইলে হোয়াটসঅ্যাপের স্ট্যাটাস এল। সেখানে ছবি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের বার্তা, গ্রাহকের গোপনীয়তা রক্ষা করতে তারা এক প্রকার দায়বদ্ধ।
সেই স্ট্যাটাসে হোয়াটসঅ্যাপ বলে, ‘আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করতে আমরা দায়বদ্ধ’, ‘হোয়াটসঅ্যাপ আপনার ব্যক্তিগত কথোপকথন শুনতে বা পড়তে পারে না, কারণ এতে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন রয়েছে’, ‘আপনার শেয়ার করা লোকেশন দেখতে পায় না হোয়াটসঅ্যাপ।’
এ দিকে শনিবারই সকালেই হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়ে দেয় যে, প্রাইভেসি পলিসি এখনই বদলাচ্ছে না। অর্থাৎ ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে হোয়াটসঅ্যাপের গোপনীয়তার নয়া নীতি ও শর্তাবলি না মানলে ইউজারদের অ্যাকাউন্ট ডিলিট হওয়ার ভয় এই মুহূর্তে থাকছে না। তবে তারা জানিয়েছে যে ‘নয়া নীতি সম্পর্কে গ্রাহকেরা স্বেচ্ছায় রিভিউ জানানোর পরই আমরা ১৫ মে থেকে নতুন প্রাইভেসি পলিসি লাগু করব’।
খবরঅনলাইনে আরও পড়তে পারেন
মহারাষ্ট্র-কেরলে সংক্রমিত ৮০৮৬ বাকি দেশে মাত্র ৫০৭২, ২৩ মে’র পর সব থেকে কম দৈনিক মৃত্যু ভারতে
প্রযুক্তি
তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে তিন মাসের জন্য নতুন গোপনীয়তা নীতি স্থগিত রাখল হোয়াটসঅ্যাপ
কোনো অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবে না। মে মাস পর্যন্ত স্থগিত নতুন আপডেট।

খবর অনলাইন ডেস্ক: বিশ্ব জুড়ে প্রবল চাপের মুখে নতুন গোপনীয়তা নীতি (privacy policy) থেকে পিছু হঠল হোয়াটসঅ্যাপ। জানিয়ে দেওয়া হল, ডেটা শেয়ারিং সম্পর্কিত নতুন আপডেট কার্যকর হচ্ছে না। ফলে এখনই বন্ধ হবে না কোনো অ্যাকাউন্ট।
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, নতুন প্রাইভেসি পলিসি আনা হচ্ছে। যেখানে ফেসবুকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সমস্ত তথ্য ভাগ করে নেওয়া হবে। এই আপডেটের ফলে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনাকাটা করা এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা আরও সহজ হবে।
কেন স্থগিত?
কয়েক দিন ধরেই হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবহারকারীরা নিজেদের মোবাইলে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি পাচ্ছিলেন। যেখানে বলা হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ তার শর্ত ও গোপনীয়তার নীতি বদল করছে। সম্মতি জানানোর দু’টি বোতাম আছে নীচে। একটিতে এখন, এবং অন্যটিতে পরে সম্মতি জানানো যেতে পারে। তবে ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্মতি না দিলে এই অ্যাপের পরিষেবা আর মিলবে না। চাইলে হেল্প সেন্টার অংশে গিয়ে কেউ তাঁর অ্যাকাউন্ট মুছেও ফেলতে পারেন।
কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপের এই আপডেট নিয়ে সারা বিশ্ব জুড়েই বিভ্রান্তি ছড়ায়। সোশ্যাল মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে বেরিয়ে যেতে শুরু করেন অনেকেই। এমনকী তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রকও হোয়াটসঅ্যাপের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতি নিয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করে। সব মিলিয়ে প্রবল চাপের মুখে পড়ে আপাতত বিষয়টি স্থগিত রাখার ঘোষণা করল হোয়াটসঅ্যাপ।
হোয়াটসঅ্যাপের সাফাই
আগামী মাসেই নতুন নীতি কার্যকরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বর্তমানে ব্যবহারকারীদের সম্মতি আদায়ে জোর দিয়েছিল সংস্থা। কিন্তু নতুন নীতি নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবহারকারীদের একাংশের মনে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সেটা কাটাতেই সংস্থা জানিয়েছিল, গোপনীয়তার নীতি বদল হলেও ব্যক্তিগত যোগাযোগে প্রভাব পড়বে না।
ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তি কাটাতে একাধিক বার বিবৃতি দেয় হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট (Will Cathcart) একাধিক টুইটে জানিয়েছিলেন, “আমরা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতি বদলের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর কয়েক দিন ধরেই আলোচনা চলছে। আমরা সারা বিশ্বে ২০০ কোটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত আলাপচারিতার গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে দায়বদ্ধ”।
হোয়াটসঅ্যাপ প্রধান আরও লিখেছিলেন, এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন-এর ফলে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজ বা কল দেখতে ও জানতে পারে না। ফেসবুকও এ ব্যাপারে কোনো তথ্য পাবে না।
কিন্তু তাতেও বিভ্রান্তি কাটেনি ব্যবহারকারীদের। শেষমেশ তিন মাসের জন্য স্থগিত হল প্রাইভেসি পলিসি আপডেট। ব্যবহারকারীদের প্রাইভেসি এবং সিকিউরিটি সংক্রান্ত ভুল ধারণা ভাঙানোর জন্য বিষয়টি আগামী মে মাস পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছে বলে নিজস্ব টুইটার হ্য়ান্ডলে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে সংস্থা।
আরও পড়তে পারেন: মাত্র ৫০ হাজার বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে উপার্জন করতে পারেন ৩০-৪০ হাজার টাকা, এই ব্যবসাটি শুরু করুন
-
রাজ্য2 days ago
বুধবার রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ
-
কলকাতা3 days ago
এ বার সারা দিনের পাসে বাস-ট্রাম-ফেরিতে কলকাতা ভ্রমণ
-
রাজ্য3 days ago
মাস্টারস্ট্রোক! নন্দীগ্রামে তিনি নিজেই প্রার্থী, জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
-
দেশ3 days ago
প্রজাতন্ত্র দিবসে কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিলে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট