Home খবর রাজ্য তীব্র দহনজ্বালা উপেক্ষা করে পয়লা বৈশাখের পুজো দেওয়ার ভিড়

তীব্র দহনজ্বালা উপেক্ষা করে পয়লা বৈশাখের পুজো দেওয়ার ভিড়

0
দাবদাহের মধ্যেই দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে লম্বা লাইন। ছবি: রাজীব বসু

কলকাতা: গত কয়েক দিনের মতো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহ। তীব্র দহনকে উপেক্ষা করেই নববর্ষের আবাহনে মেতে উঠেছে গোটা বাংলা৷

শনিবার ১৪২৯-কে বিদায় জানিয়ে বাংলা ক্যালেন্ডারে নতুন বছর ১৪৩০। প্রিয়জনের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া নতুন বছরের আনন্দ। কালীঘাট থেকে দক্ষিণেশ্বর, লেক কালীবাড়ি থেকে তারাপীঠ, মন্দিরে মন্দিরে দেখা গেল পুজো দেওয়ার লম্বা লাইন। চড়া রোদের হাত থেকে বাঁচতে ছাতা মাথায় দিয়েও লাইনে দাঁড়াতে দেখা গেল অনেককে। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হল ভক্তদের। কোথাও কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে দিতে হল পুজো।

এ দিন একে পয়লা বৈশাখ, অন্য দিকে আজ শনিবার। ফলে কালীমন্দিরগুলিতে ভিড় অনেক বেশি। রাত থাকতেই পুজোর ডালি নিয়ে হাজির হয়েছেন দর্শনার্থীরা। ব্যবসায়ীরা হালখাতার পুজো দিলেন। পাশাপাশি, দূর-দূরান্ত থেকে নতুন পোশাক পরে পুজো দিতে এসেছেন অনেকেই। করোনার জন্য গত দু’বছর ভিড় খানিকটা হলেও কম ছিল। ফলত এ বারের নতুন বছরে ভক্ত সমাগম বেড়েছে মন্দিরে মন্দিরে।

এ দিকে, আজ সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি। সল্টলেকে পারদ উঠেছিল ৪২ ডিগ্রিতে। পানাগড়ে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাঁকুড়ায় পারদ চড়েছিল ৪২.৭ ডিগ্রিতে। মেদিনীপুরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী ৪-৫ দিন এইরকম পরিস্থিতি থাকবে বলেই জানিয়েছেন আবহবিদরা। আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, আপাতত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি বজায় থাকবে।

আরও পড়ুন: অক্ষয় তৃতীয়ায় সোনা কেনার সময় সতর্ক থাকুন, কী ভাবে আসল সোনা চিনবেন

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version