উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়, গঙ্গাসাগর: এ বারে ৮ জানুয়ারি থকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত গঙ্গাসাগর মেলা চলবে। তার আগে প্রসতুতি তুঙ্গে সাগরমেলায়। ইতিমধ্যেই কপিলমুনির মন্দির ও আশ্রম সংলগ্ন এলাকায় পুণ্যার্থীদের ভিড় জমতে শুরু করে গিয়েছে।
১৪ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে পৌষ সংক্রান্তিতে পুণ্যস্নান সারবেন কয়েক লক্ষ তীর্থযাত্রী। এ বার কুম্ভমেলা না থাকায় গঙ্গা সাগরে রেকর্ড সংখ্যক ভিড় হবে বলে অনুমান রাজ্য ও জেলা প্রশাসনের।তাই এক মাস আগে থেকেই মেলা সংক্রান্ত বিষয়ে যাবতীয় প্রস্তুতি শুরু করেছিল প্রশাসন। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
ইতিমধ্যে ২৭ ডিসেম্বর গঙ্গাসাগর মেলা অফিসে প্রস্তুতি নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছে। বাড়িতে বসে অনলাইনে পুজো দেখতে পাওয়া যাবে। পাশাপাশি প্রসাদ-সহ গঙ্গাসাগরের জল অর্ডার করা যাবে ই-স্নান পরিষেবার মাধ্যমে। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
কপিলমুনি মন্দিরে নতুন রঙের পোঁচ পড়েছে। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে কপিলমুনি মন্দিরের সোজা অংশ সমুদ্রতটে ধস নেমেছিল। নতুন করে সমুদ্রতট বানানো হয়েছে। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
ত্রিমাত্রিক মডেলের মাধ্যমে এবার গঙ্গাসাগর মেলায় তুলে ধরা হবে রাজ্যের পাঁচটি মন্দির। অস্থায়ী কাঠামোর মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে রাজ্যের পাঁচটি ঐতিহ্যবাহী মন্দিরকে। অনেক পুণ্যার্থী গঙ্গাসাগর মেলায় এসে তারাপীঠ, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, তারকেশ্বর ও জহুরা কালীবাড়ি দর্শনের সুযোগ পাবেন। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
তীর্থ যাত্রীদের থাকার জন্য ‘বাফার জ়োন’ তৈরির কাজ চলছে। থাকছে প্রয়োজনীয় যাবতীয় পরিষেবা। ছবি: উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
আরও পড়ুন: গঙ্গাসাগর মেলা: প্রস্তুতি বাবুঘাটে, ভিড় বাড়ছে অস্থায়ী ক্যাম্পে