Home খবর কলকাতা সাবর্ণ সংগ্রহশালা পরিদর্শনে মাইক্রোসফ্‌ট ইউরোপের এমডি সস্ত্রীক এবং মরিসাসের কনসুলার জেনারেল  

সাবর্ণ সংগ্রহশালা পরিদর্শনে মাইক্রোসফ্‌ট ইউরোপের এমডি সস্ত্রীক এবং মরিসাসের কনসুলার জেনারেল  

সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার পরিষদ পরিচালিত পারিবারিক উদ্যোগে তৈরি এই সংগ্রহশালা মহানগরীর একটি অবশ্য দ্রষ্টব্য স্থান।

তিন অতিথি বেটিনা কল, অ্যান্ড্রিউ কল এবং কপিল কলকে সাবর্ণ সংগ্রহশালায় স্বাগত জানানো হচ্ছে।

খবর অনলাইন ডেস্ক: কলকাতার সঙ্গে জড়িয়ে কয়েক শতকের ইতিহাস। এই দীর্ঘ সময়ে শহরের রূপ যত বদলেছে, তত বেশি করে অনুভূত হয়েছে কলকাতার ইতিহাস, শিল্প, ঐতিহ্য সংরক্ষণের তাগিদ। আর এই ব্যাপারে অবশ্যই এগিয়ে রয়েছে মহানগরের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার। তাঁরা তৈরি করেছেন সাবর্ণ সংগ্রহশালা। সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার পরিষদ পরিচালিত এই সংগ্রহশালা মহানগরীর একটি অবশ্য দ্রষ্টব্য স্থান।

সেই সাবর্ণ সংগ্রহশালা ঘুরে গেলেন মাইক্রোসফ্‌ট ইউরোপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড্রিউ কল এবং তাঁর স্ত্রী বেটিনা কল। বার্লিন থেকে তাঁরা কলকাতায় এসেছেন পারিবারিক সফরে। তারই ফাঁকে কলকাতার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সন্ধানে দেখে গেলেন সাবর্ণ সংগ্রহশালা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন মরিসাসের ‘অনারারি কনসুলার জেনারেল’ কপিল কল।

সাবর্ণ সংগ্রহশালা পরিদর্শনে তিন অতিথির সঙ্গে রয়েছেন সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবার পরিষদের সম্পাদক দেবর্ষি রায় চৌধুরী (ডান দিকে) এবং সুচরিতা রায় চৌধুরী (বাঁ দিকে)।

সাবর্ণ সংগ্রহশালা সম্পূর্ণতই পারিবারিক উদ্যোগে তৈরি। কলকাতা শহরের ইতিহাস অনুসন্ধানচর্চায় এই সংগ্রহশালা এক অনন্য নিদর্শন বলে মত পোষণ করেন অতিথিরা।

মরিসাসের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের গভীর সম্পর্ক। একসময়ে ইংরেজরা ভারতের বিভিন্ন গ্রাম থেকে নিয়ে আসা মানুষদের শ্রমিক হিসেবে এই কলকাতা থেকে জাহাজে করে মরিসাস-সহ নানা দূরদূরান্তের কলোনিতে নিয়ে গিয়েছিল। তাদের বংশধরেরা সেই সব দেশে আজকের নাগরিক।

আগামী দিনে সাবর্ণ সংগ্রহশালা এবং মরিসাস সরকার ভারত ও মরিসাসের ইতিহাস ও সম্পর্কের কথা তুলে ধরতে একযোগে কাজ করবে বলে ঠিক হয়েছে।

আরও পড়ুন

সহযোগিতা আরও বাড়াতে সাবর্ণ সংগ্রহশালা, নিউ আলিপুর কলেজের মধ্যে মৌ সই

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version