Homeখবরদেশপ্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের অবসর, আরজি কর-সহ রাজ্যের পাঁচ মামলা ‘অমীমাংসিত’  

প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের অবসর, আরজি কর-সহ রাজ্যের পাঁচ মামলা ‘অমীমাংসিত’  

প্রকাশিত

খবর অনলাইন ডেস্ক: অবসর নিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। শুক্রবারই দেশের প্রধান বিচারপতি হিসাবে শেষ এজলাসে বসলেন চন্দ্রচূড়। খাতায়কলমে তাঁর অবসরের দিন রবিবার ১০ নভেম্বর। কিন্তু শনিবার ও রবিবার আদালত ছুটি। তাই শুক্রবারই ছিল দেশের প্রধান বিচারপতি হিসাবে চন্দ্রচূড়ের কর্মজীবনের শেষ দিন। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে শুক্রবারই তাঁর বিদায়ী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।

কিন্তু প্রশ্ন থেকে গেল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে থাকা অসমাপ্ত মামলাগুলি নিয়ে। কবে এই সব মামলার নিষ্পত্তি হবে, তা বোঝা যাচ্ছে না। এই মামলাগুলির মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আরজি কর মামলা।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুন মামলায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে হস্তক্ষেপ করেছিল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। গত ১৮ অগস্ট মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে যায়, প্রথম শুনানি হয় ২০ অগস্ট। কার্যত অবসরের আগের দিন বৃহস্পতিবারও আরজি কর মামলার শুনানি হয় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।

আরজি কর মামলা নিয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ রয়েছে চন্দ্রচূড়ের। সিবিআইয়ের তদন্ত রিপোর্টে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন, উইকিপিডিয়া আর সমাজমাধ্যম থেকে নির্যাতিতার নাম মুছে দিতে বলেছিলেন, হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদার করতে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।

আরজি করের ঘটনার পর রাজ্য সরকার এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেয় নিরাপত্তাজনিত কারণে মহিলাদের রাতের ডিউটি দেওয়া হবে না। এই বিজ্ঞপ্তি সংশোধন করতে বলেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এ ছাড়াও আরজি কর-কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত চুক্তিভিত্তিক কর্মী হওয়ায় হাসপাতালের নিরাপত্তায় তাঁদের নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছিল তাঁর বেঞ্চে। আগামী ১০ ডিসেম্বর শীর্ষ আদালতে আরজি কর মামলাটির পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা।

আরজি কর ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের আর যে সব মামলা প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে ছিল সেগুলি হল ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল মামলা, ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলা, রাজভবনে শ্লীলতাহানির মামলা এবং মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি মামলা।

আপনার প্রশ্ন, আমাদের উত্তর

সাম্প্রতিকতম

মোন্থা আপডেট:  কাকিনাড়ায় আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড়, দুর্বল হলেও বৃষ্টি ঝড়ে বিপর্যস্ত একাধিক রাজ্য, বাংলায় কতদিন বৃষ্টি?

গত ২৮ অক্টোবর রাতে কাকিনাড়া উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় মোন্থা। ঘণ্টায় ৯০-১১০ কিমি গতিবেগে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড়টি। বর্তমানে দুর্বল হলেও দক্ষিণ ওড়িশা, ছত্তীসগঢ়, ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি ও বিপর্যয়ের আশঙ্কা রইল।

এআইএফএফ সুপার কাপ ২০২৫-২৬: মহেশের জাদু জেতাল ইস্টবেঙ্গলকে, মোহনবাগানকে রুখে দিল ডেম্পো  

ইস্টবেঙ্গল এফসি: ৪ (কেভিন সিবিলে, বিপিন সিং ২, হিরোশি ইবুসুকি) চেন্নাইয়িন এফসি: ও মোহনবাগান সুপার...

যে কোনো সময় ভারতের জার্সি গায়ে চাপাতে প্রস্তুত: গুজরাতের পাঁচ উইকেট নিয়ে বাংলাকে জিতিয়ে ঘোষণা শামির  

কলকাতা: ইডেন গার্ডেন্সে রনজি ট্রফির গ্রুপ–সি ম্যাচে মহাম্মদ শামির দুর্দান্ত বোলিংয়ে গুজরাতকে ১৪১ রানে...

আলোচনাসভা ও নাট্যাভিনয়ের মাধ্যমে তৃপ্তি মিত্রের শততম জন্মবার্ষিকী পালন করল ‘বালার্ক নিমতা’

খবর অনলাইন ডেস্ক: বাংলা থিয়েটারের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী, নির্দেশক ও নাট্যকার তৃপ্তি মিত্রের শততম...

আরও পড়ুন

মোন্থা আপডেট:  কাকিনাড়ায় আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড়, দুর্বল হলেও বৃষ্টি ঝড়ে বিপর্যস্ত একাধিক রাজ্য, বাংলায় কতদিন বৃষ্টি?

গত ২৮ অক্টোবর রাতে কাকিনাড়া উপকূলে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় মোন্থা। ঘণ্টায় ৯০-১১০ কিমি গতিবেগে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড়টি। বর্তমানে দুর্বল হলেও দক্ষিণ ওড়িশা, ছত্তীসগঢ়, ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি ও বিপর্যয়ের আশঙ্কা রইল।

ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন ঘিরে তর্ক-বিতর্কে উত্তাল সর্বদল বৈঠক, সিইও জানালেন—’আমি এখানে পোস্ট অফিসের ভূমিকায়’

ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) প্রক্রিয়া নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে সর্বদল বৈঠকে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়। তৃণমূল, বিজেপি, বামফ্রন্ট—সকলের প্রশ্নে মুখোমুখি সিইও মনোজকুমার আগরওয়াল, জানালেন তিনি কেবল বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কাজ করবেন।

আজ সন্ধ্যায় কাকিনাড়ায় মোন্থার ল্যান্ডফল, প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা — বাংলাতে প্রভাব পড়বে ক’দিন?

আজ সন্ধ্যায় অন্ধ্রপ্রদেশের কাকিনাড়ায় ল্যান্ডফল করবে ঘূর্ণিঝড় মোন্থা। ঘণ্টায় ৯০-১০০ কিমি বেগে আছড়ে পড়বে ঝড়। বাংলায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা, উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি ও সিকিমে তুষারপাতের পূর্বাভাস।