Home খবর দেশ ভাইরাল হয়েই বিপত্তি, মাসে ৮ লাখ রোজগার করা মুম্বইয়ের অটো ড্রাইভারের ব্যবসা...

ভাইরাল হয়েই বিপত্তি, মাসে ৮ লাখ রোজগার করা মুম্বইয়ের অটো ড্রাইভারের ব্যবসা লাটে

মুম্বই অটো ড্রাইভার

কিন্তু এই রমরমা ‘ব্যবসা’কে বন্ধ করে দিল মুম্বই পুলিশ।

ঘটনাস্থল ছিল বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্স (BKC)-এ অবস্থিত মার্কিন কনস্যুলেট। ওই জায়গায় কোনও অফিসিয়াল লকার না থাকায় ভিসা প্রার্থীরা পড়তেন সমস্যায়। সেই অসুবিধাকে কাজে লাগিয়েই নিজস্ব উদ্যোগে গাড়ির ভেতরেই ‘লকার পরিষেবা’ চালু করেন এক অটোচালক। তাঁর এই সৃজনশীল ব্যবসার কথা প্রথম প্রকাশ্যে আসে লেন্সকার্টের প্রোডাক্ট লিডার রাহুল রুপানির একটি লিঙ্কডইন পোস্টের মাধ্যমে।

পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর গোটা বিষয়টি নজরে আসে প্রশাসনের। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে দ্রুত ব্যবস্থা নেয় মুম্বই পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই চালক ছাড়াও আরও অন্তত ১২ জন ব্যক্তি একই ধরনের ব্যবসা চালাচ্ছিলেন। তাঁদের সবাইকে ডেকে সতর্ক করা হয়েছে।

BKC থানার এক পদস্থ আধিকারিক হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, “এই ধরনের অননুমোদিত ব্যাগ সংরক্ষণ পরিষেবা একেবারেই বেআইনি। কনস্যুলেট সংলগ্ন এলাকায় কোনও অবস্থাতেই পার্কিং ও ব্যাগ সংরক্ষণের অনুমতি দেওয়া হয়নি।” তিনি আরও জানান, “এই ধরনের ব্যাগের মধ্যে কী রয়েছে, তা যাচাই না করেই রেখে দেওয়া হতে পারে— যা নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক।”

পুলিশ স্পষ্ট জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই ধরনের কোনও পরিষেবা চালু হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, রাহুল রুপানির পোস্টে ওই অটোচালকের উদ্যোগের প্রশংসা করা হয়েছিল, যেখানে তিনি ভিসা প্রার্থীদের ব্যাগ সুরক্ষিতভাবে রেখে সমস্যা মেটাচ্ছিলেন। কিন্তু প্রশাসনের দৃষ্টিতে এই পদক্ষেপ যে বেআইনি ও নিরাপত্তা লঙ্ঘনকারী, তা এখন স্পষ্ট।

মার্কিন কনস্যুলেটের কড়া নিরাপত্তা নীতিকে কাজে লাগিয়ে ব্যাগ রাখার অভিনব ব্যবসা শুরু করেছিলেন মুম্বইয়ের এক অটোচালক। প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ জন ভিসা প্রার্থী যাঁদের ব্যাগ নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হত না, তাঁদের কাছ থেকে ব্যাগ রেখে ১,০০০ টাকা করে আদায় করতেন তিনি। এতে মাসে প্রায় ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতেন ওই চালক।

কিন্তু এই রমরমা ‘ব্যবসা’কে বন্ধ করে দিল মুম্বই পুলিশ।

ঘটনাস্থল ছিল বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্স (BKC)-এ অবস্থিত মার্কিন কনস্যুলেট। ওই জায়গায় কোনও অফিসিয়াল লকার না থাকায় ভিসা প্রার্থীরা পড়তেন সমস্যায়। সেই অসুবিধাকে কাজে লাগিয়েই নিজস্ব উদ্যোগে গাড়ির ভেতরেই ‘লকার পরিষেবা’ চালু করেন এক অটোচালক। তাঁর এই সৃজনশীল ব্যবসার কথা প্রথম প্রকাশ্যে আসে লেন্সকার্টের প্রোডাক্ট লিডার রাহুল রুপানির একটি লিঙ্কডইন পোস্টের মাধ্যমে।

পোস্টটি ভাইরাল হওয়ার পর গোটা বিষয়টি নজরে আসে প্রশাসনের। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে দ্রুত ব্যবস্থা নেয় মুম্বই পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই চালক ছাড়াও আরও অন্তত ১২ জন ব্যক্তি একই ধরনের ব্যবসা চালাচ্ছিলেন। তাঁদের সবাইকে ডেকে সতর্ক করা হয়েছে।

BKC থানার এক পদস্থ আধিকারিক হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, “এই ধরনের অননুমোদিত ব্যাগ সংরক্ষণ পরিষেবা একেবারেই বেআইনি। কনস্যুলেট সংলগ্ন এলাকায় কোনও অবস্থাতেই পার্কিং ও ব্যাগ সংরক্ষণের অনুমতি দেওয়া হয়নি।” তিনি আরও জানান, “এই ধরনের ব্যাগের মধ্যে কী রয়েছে, তা যাচাই না করেই রেখে দেওয়া হতে পারে— যা নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক।”

পুলিশ স্পষ্ট জানিয়েছে, ভবিষ্যতে এই ধরনের কোনও পরিষেবা চালু হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, রাহুল রুপানির পোস্টে ওই অটোচালকের উদ্যোগের প্রশংসা করা হয়েছিল, যেখানে তিনি ভিসা প্রার্থীদের ব্যাগ সুরক্ষিতভাবে রেখে সমস্যা মেটাচ্ছিলেন। কিন্তু প্রশাসনের দৃষ্টিতে এই পদক্ষেপ যে বেআইনি ও নিরাপত্তা লঙ্ঘনকারী, তা এখন স্পষ্ট।

📰 আমাদের পাশে থাকুন

নিরপেক্ষ ও সাহসী সাংবাদিকতা টিকিয়ে রাখতে খবর অনলাইন আপনার সহায়তা প্রয়োজন। আপনার ছোট্ট অনুদান আমাদের সত্য প্রকাশের পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

💠 সহায়তা করুন / Support Us

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version