Home বিনোদন ‘তারক মেহতা…’র অভিনেতা গুরুচরণ সিং ইদানীং আধ্যাত্মিকতার দিকে ঝুঁকছিলেন, বলছেন আত্মীয়-বন্ধুরা

‘তারক মেহতা…’র অভিনেতা গুরুচরণ সিং ইদানীং আধ্যাত্মিকতার দিকে ঝুঁকছিলেন, বলছেন আত্মীয়-বন্ধুরা

0
নিখোঁজ 'তারক মেহতা' খ্যাত গুরুচরণ সিং শীঘ্রই বিয়ে করতেন, অভিনেতা আর্থিক সংকটেও পড়েছিলেন
নিখোঁজ 'তারক মেহতা' খ্যাত গুরুচরণ সিং শীঘ্রই বিয়ে করতেন, অভিনেতা আর্থিক সংকটেও পড়েছিলেন

খবর অনলাইন ডেস্ক: ১৮ দিন হয়ে গেল। হিন্দি সিরিয়ালের জনপ্রিয় অভিনেতা গুরুচরণ সিংয়ের কোনো খোঁজ মেলেনি। বরং ‘তারক মেহতা কা উলটা চশমা’র এই প্রাক্তন অভিনেতাকে নিয়ে রহস্য আরও ঘনীভূত হচ্ছে। তাঁর সম্পর্কে পুলিশের কাছে আরও নানা রকম রিপোর্ট আসছে।

দিল্লি পুলিশের কাছে গুরুচরণ সিং সম্পর্কে সর্বশেষ যে রিপোর্ট এসেছে তাতে থেকে জানা যায়, অভিনেতার নাকি গোটাদশেক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো না হলেও তিনি প্রায়ই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতেন। তাঁর অনেক ক্রেডিট কার্ড ছিল এবং এক ক্রেডিট কার্ডের ধার অন্য ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে মেটাতেন।

এখন দিল্লি পুলিশের পাশাপাশি, বিশেষ সেলও গুরুচরণ অন্তর্ধান রহস্যের কিনারা করার চেষ্টা করছে। জানা গিয়েছে, গুরুচরণ এটিএম থেকে সর্বশেষ ১৪ হাজার টাকা তুলেছিলেন। তার পর আর কোনো তথ্য নেই।

পরিবার আর ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সূত্রে পুলিশ জানতে পেরেছে, ইদানীং গুরুচরণ আধ্যাত্মিকতার দিকে ঝুঁকছিলেন। প্রায়ই আধ্যাত্মিকতার কথা বলতেন। এমনকি পাহাড়ে যাওয়ার কথাও নাকি বলতেন।

‘তারক মেহতা কা উলটা চশমা’র রোশন সিং সোধির চরিত্রাভিনেতা গত ২২ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ। তাঁকে শেষ দেখা গিয়েছিল দিল্লির পালাম বিমানবন্দরের কাছে। দিল্লি পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত থেকে জানা যায়, তাঁর খুব শীঘ্রই বিয়ে করার কথা ছিল। তিনি আর্থিক সমস্যায় ভুগছিলেন। তদন্তে জানা যায়, দিল্লির এক এটিএম থেকে তিনি ৭ হাজার টাকাও তুলেছিলেন। তাঁর বাবা হরগিত সিং দিল্লির পালাম থানায় একটি মিসিং কেস দায়ের করেছেন।

আরও পড়ুন

“হাম সব বহুত পরেশান হ্যাঁয়”, বললেন ‘তারক মেহতা…’র নিখোঁজ অভিনেতা গুরুচরণ সিংয়ের বাবা

এখনও বেপাত্তা ‘তারক মেহতা…’র অভিনেতা গুরুচরণ সিং, পুলিশের সন্দেহ ‘উধাও’ হওয়ার ছক নিজেই কষেছিলেন  

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version