ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ হওয়ার আশঙ্কায় অনেকেই চকোলেট এড়িয়ে চলেন। কিন্তু হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় উঠে এসেছে সম্পূর্ণ উল্টো তথ্য।
হার্ভার্ডের টিএইচ চ্যান স্কুল অফ পাবলিক হেলথের সাম্প্রতিক গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়েছে, অত্যন্ত পুষ্টিকর ডার্ক চকোলেট। ডার্ক চকোলেটে এমন উপাদান যাতে জব্দ হতে পারে ডায়াবেটিস। যাঁরা নিয়মিত ডার্ক চকোলেট খান মিল্ক চকোলেটের বদলে তাঁদের টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা কমে অন্তত ২১%। তবে ডার্ক চকোলেটের বদলে মিল্ক চকোলেট দীর্ঘ সময় ধরে একটানা খেলে স্থুলতার সমস্যা দেখা যায়।
হার্ভার্ডের গবেষক কি সান জানান, ডার্ক চকোলেট ও মিল্ক চকোলেটে একই পরিমাণ ক্যালোরি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে। তা সত্ত্বেও ডায়াবেটিস ও স্থুলতার সমস্যা রোধে ডার্ক চকোলেট ও মিল্ক চকোলেটের মধ্যে এত বৈপরীত্য দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি। মনে হচ্ছে, ডার্ক চকোলেটে পলিফেনল থাকে বলে তা ডায়াবেটিস ও স্থুলতার সমস্যার ক্ষেত্রে শর্করা ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটের ক্ষতিকর টক্সিক প্রভাবকে দূর করে দেয়।