Home শরীরস্বাস্থ্য অফিসে মানসিক চাপেই ডায়াবেটিস! মহিলারা সবচেয়ে ঝুঁকিতে, বলছে গবেষণা

অফিসে মানসিক চাপেই ডায়াবেটিস! মহিলারা সবচেয়ে ঝুঁকিতে, বলছে গবেষণা

0
office stress

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে কাজের জায়গায় তীব্র মানসিক উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, সহকর্মীদের মধ্যে ঈর্ষা ও পারস্পরিক সদ্ভাব না থাকা আর রেষারেষি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় ২৪%। বিশেষ করে সমস্যা বেশি মহিলাদের ক্ষেত্রে। যে সব মহিলাকে চাকরির জায়গার মানসিক উদ্বেগ কুরে কুরে খায় অথচ তাঁরা কারোর কাছ থেকে সেভাবে কোনো রকম সাহায্য পান না তাঁদের মধ্যে মেটাবলিক ডিজঅর্ডার বা বিপাকক্রিয়া জনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪৭% বেশি। কাজের জায়গায় নিয়মিত যদি টক্সিক বা ক্ষতিকারক সহকর্মীর সঙ্গে আদানপ্রদান করতে হয় তাহলে তা তীব্র মানসিক অবসাদের কারণ হয়ে দাঁড়ায় বলে মনে করেন গবেষকরা।

Occupational and Environmental Medicine নামক আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাপত্র। গবেষকদের মতে, চাকরির জায়গায় তীব্র মানসিক টানাপোড়েন, অসুরক্ষিত মনে করা, হিংসার শিকার হওয়া, কাজের জায়গায় সহকর্মীদের দ্বারা ঈর্ষার পাত্র হয়ে নিয়মিত হ্যাটা হওয়া রীতিমতো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

২০০৫ সাল থেকে সুইডেনে ৩০-৬০ বছর বয়সি ৩০ লাখ মানুষের ওপর গবেষণা চালানো হয়। কারোই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার কোনো পূর্ব ইতিহাস ছিল না। ২০ রকমের চাকরিরত কর্মচারীদের ওপর গবেষণা চালানো হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০৬-২০২০ সালের মধ্যে গবেষণায় অংশ নেওয়া ২ লাখ মানুষ টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। এরমধ্যে ৬০% পুরুষ। ক্রনিক স্ট্রেসের কারণে শরীরে এন্ডোক্রাইন মেটাবলিক সিস্টেম বিঘ্নিত হয়। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের নিঃসরণ বাড়ে। কাজের জায়গায় সহকর্মীদের অসহযোগিতা, হিংসা, ঈর্ষাই এর অন্যতম কারণ। এর ফলে রক্তে ইনসুলিন রেজিজট্যান্স তৈরি হয়।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে কাজের জায়গায় তীব্র মানসিক উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, সহকর্মীদের মধ্যে ঈর্ষা ও পারস্পরিক সদ্ভাব না থাকা আর রেষারেষি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় ২৪%। বিশেষ করে সমস্যা বেশি মহিলাদের ক্ষেত্রে। যে সব মহিলাকে চাকরির জায়গার মানসিক উদ্বেগ কুড়ে কুড়ে খায় অথচ তাঁরা কারোর কাছ থেকে সেভাবে কোনো রকম সাহায্য পান না তাঁদের মধ্যে মেটাবলিক ডিজঅর্ডার বা বিপাকক্রিয়া জনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪৭% বেশি। কাজের জায়গায় নিয়মিত যদি টক্সিক বা ক্ষতিকারক সহকর্মীর সঙ্গে আদানপ্রদান করতে হয় তাহলে তা তীব্র মানসিক অবসাদের কারণ হয়ে দাঁড়ায় বলে মনে করেন গবেষকরা।

Occupational and Environmental Medicine নামক আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাপত্র। গবেষকদের মতে, চাকরির জায়গায় তীব্র মানসিক টানাপোড়েন, অসুরক্ষিত মনে করা, হিংসার শিকার হওয়া, কাজের জায়গায় সহকর্মীদের দ্বারা ঈর্ষার পাত্র হয়ে নিয়মিত হ্যাটা হওয়া রীতিমতো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

২০০৫ সাল থেকে সুইডেনে ৩০-৬০ বছর বয়সি ৩০ লাখ মানুষের ওপর গবেষণা চালানো হয়। কারোই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার কোনো পূর্ব ইতিহাস ছিল না। ২০ রকমের চাকরিরত কর্মচারীদের ওপর গবেষণা চালানো হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০৬-২০২০ সালের মধ্যে গবেষণায় অংশ নেওয়া ২ লাখ মানুষ টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। এরমধ্যে ৬০% পুরুষ। ক্রনিক স্ট্রেসের কারণে শরীরে এন্ডোক্রাইন মেটাবলিক সিস্টেম বিঘ্নিত হয়। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের নিঃসরণ বাড়ে। কাজের জায়গায় সহকর্মীদের অসহযোগিতা, হিংসা, ঈর্ষাই এর অন্যতম কারণ। এর ফলে রক্তে ইনসুলিন রেজিজট্যান্স তৈরি হয়।

আরও পড়ুন: হৃদরোগে আকস্মিক মৃত্যু নিয়ে আতঙ্ক! করোনার টিকাকরণের সঙ্গে কোনও যোগ নেই বলেই জানাল স্বাস্থ্য মন্ত্রক

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Exit mobile version